রিদা মুনাম হক
পশ্চিমা ঘরানার পোশাক পরায় যাঁরা স্বচ্ছন্দবোধ করেন, তাঁরা এবারের ঈদে আরামদায়ক কাপড়ের মিডি ড্রেস বেছে নিতে পারেন। চলতি ট্রেন্ডে আঁটসাঁট ও ঢিলেঢালা—দুই ধরনের মিডি ড্রেসই চলছে। হাঁটু বা তার একটু নিচের দৈর্ঘ্যের ফ্রক, ম্যাক্সি কাটিং জামা কিংবা গাউন স্টাইলের পোশাকগুলো মিডি ড্রেসের অন্তর্ভুক্ত।
বৃষ্টি হলেও যেহেতু গরম তেমন কমছে না, তাই অল্প নকশার আরামদায়ক কাপড়ের মিডি ড্রেস হতে পারে এই ঈদের ফ্যাশনে অন্যতম পছন্দ।
মিডি ড্রেস সব ঋতুতে পরার উপযোগী হলেও গরমে এর কদর একটু বেশিই থাকে। তা ছাড়া এটি ঘরে, দাওয়াতে বা অনুষ্ঠানে পরে ফেলা যায় চট করে। শুধু কোথায় কোন ধরনের মিডি ড্রেস পরবেন আর তার সঙ্গে কোন ধরনের গয়না, জুতা ও ব্যাগ বেছে নেবেন; সঙ্গে হেয়ারস্টাইলটা কেমন হবে, এসব ঠিক করে নেওয়াটা জরুরি।
হাতা হবে যেমন
ঈদের দিন বাসায় পরার জন্য লম্বা বা থ্রি-কোয়ার্টার হাতার মিডি ড্রেস কিনতে চাইলে দেখে নিন কাপড়টা আরামদায়ক কি না। যেহেতু এই ঈদে রান্নাঘরে প্রচুর কাজ থাকে, তাই সুতি কাপড়ের মিডি পোশাক এ ক্ষেত্রে আরামদায়ক হবে। এ ছাড়া ভিসকস, খাদি, শিফনের জামা পরতে পারেন। ভিক্টোরিয়ান হাতা, স্লিভলেস, ঘটি হাতা, ম্যাগি হাতার মিডিও এখন বাজারে পাওয়া যায়। যদি শারীরিক গঠনের সঙ্গে মানানসই হয়, সে ক্ষেত্র এগুলো পরতে পারেন।
মিডির নকশা
গরমের পোশাকে চুমকি, কারজুবি, জরির কাজ না থাকাই ভালো। অনেক লেয়ার রয়েছে, এমন মিডি ড্রেস এই গরমে পরা ঠিক হবে না। আরাম নষ্ট হলে স্টাইল ক্যারি করাও কঠিন। এ সময় পোশাকের রং বাছাই করাটাও জরুরি। গ্রীষ্মে হালকা রঙে চোখে স্বস্তি পাওয়া যায়। সাদা, বেবি পিংক, আকাশি, মিন্ট সবুজ, হালকা হলুদের মতো রংগুলো এই আবহাওয়ার সঙ্গে মানানসই। ঈদের দিন ঘরে পরার জন্য সুতির ঢিলেঢালা কাটিংয়ের মিডি যেমন মানানসই, তেমনি বিকেলে বের হলে বা রাতে কারও বাসায় দাওয়াত থাকলে একরঙা আঁটসাঁট জর্জেটের মিডি পরলেও ভালো দেখাবে।
দেশীয় ফ্যাশন হাউস ও অনলাইন শপগুলোয় কটন, রেমি কটন, বাটারফ্লাই জর্জেট, ডাবল জর্জেট, সিল্ক, লাইট ডেনিম, লিনেন ফ্যাব্রিকের মিডি ড্রেস পাওয়া যাচ্ছে। প্রিন্টের ভেতর প্রাধান্য পাচ্ছে ফ্লোরাল, ট্রপিক্যাল, পোলকা ডট, টাইডাই, জিওমেট্রিক, সাইকেডেলিক ইত্যাদি।
অনেকে আবার গজ কাপড় এবং লেইস পছন্দের দরজিকে দিয়ে মিডি বানিয়ে নিচ্ছেন।
কেমন জুতা
টিনএজার থেকে তরুণী, আবার তরুণী থেকে সদ্য মা হয়েছেন, এমন নারীরাও আজকাল মিডি পোশাকের দিকে ঝুঁকছেন। এর অন্যতম কারণ হলো, এমন জামার সঙ্গে ওড়না-পায়জামা মিলিয়ে কেনায় কোনো ঝক্কি নেই। শুধু একটা জামা গায়ে চাপিয়ে দিয়েই বেরিয়ে পড়া যায়; পাশাপাশি
ঘরের কাজকর্ম করাও সহজ। অনুষঙ্গ হিসেবে পায়ে স্নিকার, স্লিপার থেকে শুরু করে হাই-হিল, ফ্ল্যাট হিল, শু—সবই চলে। তবে আঁটসাঁট মিডি ড্রেসের সঙ্গে একটু উঁচু জুতা বেশি মানাবে। একরঙা মিডি ড্রেসের সঙ্গে জুতা হিসেবে বেছে নিতে পারেন হাই-হিল, ব্যালেরিনা পাম্প, স্নিকার ও অ্যাঙ্কেল বুট। আবার ক্যাজুয়াল লুকের জন্য ব্যালেরিনা পাম্প ও স্নিকার পরা যেতে পারে।
মিডি ও সাজ
ফ্লোরাল ও ট্রপিক্যাল প্রিন্টের মিডি ড্রেসের সঙ্গে ছোট্ট হালকা গয়না, অন্যদিকে একরঙা মিডি ড্রেস হলে একটু ভারী গয়না পরা যেতে পারে। তবে গয়না যিনি পরছেন, তিনি কতটা ক্যারি করতে পারছেন, তার ওপর নির্ভর করে। সাজের ব্যাপারটাও ঠিক তাই। তবে হালকা সাজই মিডি ড্রেসের সঙ্গে বেশি মানানসই।
সূত্র: ভোগ ও অন্যান্য
পশ্চিমা ঘরানার পোশাক পরায় যাঁরা স্বচ্ছন্দবোধ করেন, তাঁরা এবারের ঈদে আরামদায়ক কাপড়ের মিডি ড্রেস বেছে নিতে পারেন। চলতি ট্রেন্ডে আঁটসাঁট ও ঢিলেঢালা—দুই ধরনের মিডি ড্রেসই চলছে। হাঁটু বা তার একটু নিচের দৈর্ঘ্যের ফ্রক, ম্যাক্সি কাটিং জামা কিংবা গাউন স্টাইলের পোশাকগুলো মিডি ড্রেসের অন্তর্ভুক্ত।
বৃষ্টি হলেও যেহেতু গরম তেমন কমছে না, তাই অল্প নকশার আরামদায়ক কাপড়ের মিডি ড্রেস হতে পারে এই ঈদের ফ্যাশনে অন্যতম পছন্দ।
মিডি ড্রেস সব ঋতুতে পরার উপযোগী হলেও গরমে এর কদর একটু বেশিই থাকে। তা ছাড়া এটি ঘরে, দাওয়াতে বা অনুষ্ঠানে পরে ফেলা যায় চট করে। শুধু কোথায় কোন ধরনের মিডি ড্রেস পরবেন আর তার সঙ্গে কোন ধরনের গয়না, জুতা ও ব্যাগ বেছে নেবেন; সঙ্গে হেয়ারস্টাইলটা কেমন হবে, এসব ঠিক করে নেওয়াটা জরুরি।
হাতা হবে যেমন
ঈদের দিন বাসায় পরার জন্য লম্বা বা থ্রি-কোয়ার্টার হাতার মিডি ড্রেস কিনতে চাইলে দেখে নিন কাপড়টা আরামদায়ক কি না। যেহেতু এই ঈদে রান্নাঘরে প্রচুর কাজ থাকে, তাই সুতি কাপড়ের মিডি পোশাক এ ক্ষেত্রে আরামদায়ক হবে। এ ছাড়া ভিসকস, খাদি, শিফনের জামা পরতে পারেন। ভিক্টোরিয়ান হাতা, স্লিভলেস, ঘটি হাতা, ম্যাগি হাতার মিডিও এখন বাজারে পাওয়া যায়। যদি শারীরিক গঠনের সঙ্গে মানানসই হয়, সে ক্ষেত্র এগুলো পরতে পারেন।
মিডির নকশা
গরমের পোশাকে চুমকি, কারজুবি, জরির কাজ না থাকাই ভালো। অনেক লেয়ার রয়েছে, এমন মিডি ড্রেস এই গরমে পরা ঠিক হবে না। আরাম নষ্ট হলে স্টাইল ক্যারি করাও কঠিন। এ সময় পোশাকের রং বাছাই করাটাও জরুরি। গ্রীষ্মে হালকা রঙে চোখে স্বস্তি পাওয়া যায়। সাদা, বেবি পিংক, আকাশি, মিন্ট সবুজ, হালকা হলুদের মতো রংগুলো এই আবহাওয়ার সঙ্গে মানানসই। ঈদের দিন ঘরে পরার জন্য সুতির ঢিলেঢালা কাটিংয়ের মিডি যেমন মানানসই, তেমনি বিকেলে বের হলে বা রাতে কারও বাসায় দাওয়াত থাকলে একরঙা আঁটসাঁট জর্জেটের মিডি পরলেও ভালো দেখাবে।
দেশীয় ফ্যাশন হাউস ও অনলাইন শপগুলোয় কটন, রেমি কটন, বাটারফ্লাই জর্জেট, ডাবল জর্জেট, সিল্ক, লাইট ডেনিম, লিনেন ফ্যাব্রিকের মিডি ড্রেস পাওয়া যাচ্ছে। প্রিন্টের ভেতর প্রাধান্য পাচ্ছে ফ্লোরাল, ট্রপিক্যাল, পোলকা ডট, টাইডাই, জিওমেট্রিক, সাইকেডেলিক ইত্যাদি।
অনেকে আবার গজ কাপড় এবং লেইস পছন্দের দরজিকে দিয়ে মিডি বানিয়ে নিচ্ছেন।
কেমন জুতা
টিনএজার থেকে তরুণী, আবার তরুণী থেকে সদ্য মা হয়েছেন, এমন নারীরাও আজকাল মিডি পোশাকের দিকে ঝুঁকছেন। এর অন্যতম কারণ হলো, এমন জামার সঙ্গে ওড়না-পায়জামা মিলিয়ে কেনায় কোনো ঝক্কি নেই। শুধু একটা জামা গায়ে চাপিয়ে দিয়েই বেরিয়ে পড়া যায়; পাশাপাশি
ঘরের কাজকর্ম করাও সহজ। অনুষঙ্গ হিসেবে পায়ে স্নিকার, স্লিপার থেকে শুরু করে হাই-হিল, ফ্ল্যাট হিল, শু—সবই চলে। তবে আঁটসাঁট মিডি ড্রেসের সঙ্গে একটু উঁচু জুতা বেশি মানাবে। একরঙা মিডি ড্রেসের সঙ্গে জুতা হিসেবে বেছে নিতে পারেন হাই-হিল, ব্যালেরিনা পাম্প, স্নিকার ও অ্যাঙ্কেল বুট। আবার ক্যাজুয়াল লুকের জন্য ব্যালেরিনা পাম্প ও স্নিকার পরা যেতে পারে।
মিডি ও সাজ
ফ্লোরাল ও ট্রপিক্যাল প্রিন্টের মিডি ড্রেসের সঙ্গে ছোট্ট হালকা গয়না, অন্যদিকে একরঙা মিডি ড্রেস হলে একটু ভারী গয়না পরা যেতে পারে। তবে গয়না যিনি পরছেন, তিনি কতটা ক্যারি করতে পারছেন, তার ওপর নির্ভর করে। সাজের ব্যাপারটাও ঠিক তাই। তবে হালকা সাজই মিডি ড্রেসের সঙ্গে বেশি মানানসই।
সূত্র: ভোগ ও অন্যান্য
দুধ দিয়ে সেমাই তো আছেই, তা ছাড়াও সেমাই দিয়ে কত ধরনের খাবারই না রান্না করা যায়! সবগুলোই অবশ্য ডেজার্ট। বাড়িতে কোনো আয়োজন থাকলে এবার সেমাই দিয়েই তাতে আনুন ভিন্ন স্বাদ। আপনাদের জন্য সে ধরনের একটি ডেজার্টের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
২ ঘণ্টা আগেওমিয়াকন অ্যান্টার্কটিকার বাইরে পৃথিবীর সবচেয়ে শীতলতম স্থান হিসেবে চিহ্নিত। ২০২৪ সালের এক প্রতিবেদন অনুসারে, সেখানে প্রায় দুই হাজার মানুষের বসবাস। এই জায়গায় তাপমাত্রা মাইনাস ৬৭ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নেমে যেতে পারে, যা উত্তর গোলার্ধে রেকর্ড।
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রে প্রতিবছর প্রায় ১ লাখ ২৮ হাজার মানুষ খাদ্যে বিষক্রিয়ায় হাসপাতালে ভর্তি হয় এবং প্রায় ৩ হাজার মানুষ মারা যায়। বাংলাদেশেও খাদ্যে বিষক্রিয়া একটি সাধারণ সমস্যা। কিছু অসচেতন অভ্যাস বাদ দিলে দীর্ঘ মেয়াদে জীবাণু সংক্রমণ থেকে সুস্থ থাকা সম্ভব।
৭ ঘণ্টা আগেরোড ট্রিপের জন্য গাড়িতে ভ্রমণ নিঃসন্দেহে এক রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা। কিন্তু এই আনন্দ মাঝেমধ্যে কিছুটা মানসিক চাপের কারণ হতে পারে, বিশেষ করে যখন চালকেরা অযথা হর্ন বাজান কিংবা ঘন ঘন হেডলাইট জ্বালান আর বন্ধ করেন। বিশ্বে এমন কিছু দেশ রয়েছে, যেগুলোতে ‘বন্ধুসুলভ চালক’ পাওয়া যায়।
১ দিন আগে