মায়ের আলমারিতে উঁকিঝুঁকি দেয় না, এমন মেয়ের সংখ্যা খুব কম? পুরোনো দিনের কত রকম শাড়ি সেখানে জমা। সাজিয়ে রাখা কাতান, সিল্ক, কত রকমের জর্জেট, জামদানি। কিছু শাড়ি স্মৃতি হিসেবে সংগ্রহে রাখা গেলেও দেখা যায়, একটা সময় এ ধরনের শাড়ি চাকচিক্য হারায়। সে ক্ষেত্রে এসব শাড়ি ব্যবহার করতে পারেন ঘর সাজানোর কাজে।
যা করা যায়
টেবিল রানার
ডাইনিং টেবিলের ওপর সুন্দর টেবিল রানার বিছিয়ে রাখতে আমরা সবাই ভালোবাসি। বিশেষ দিনগুলোর জন্য বা নৈশভোজের আয়োজন থাকলে একটু ভারী রং বা নকশার টেবিল রানার ব্যবহার করতে দেখা যায়। সে ক্ষেত্রে পুরোনো কাতান শাড়ি দিয়ে টেবিল রানার বানিয়ে নিতে পারেন। শাড়ির পাড় রানারের চারপাশে লাগিয়ে নিলে আলাদা একটা সৌন্দর্য তৈরি হবে। চাইলে রানারের চার কোন টার্সেল লাগিয়েও নেওয়া যায়।
টেবিল ম্যাট
ঘরোয়া অনুষ্ঠানগুলোয় ঘরের সাজে নতুনত্ব কে না আনতে চায়? ডাইনিং টেবিলের ম্যাট কিনতে বাড়তি খরচ না করে এবার পুরোনো কাতান শাড়ি দিয়েই বানিয়ে নিতে পারেন টেবিল ম্যাট। শাড়ির পাড় ব্যবহার করুন পাইপিং দেওয়ার কাজে। রঙের মিল ও একটু বুদ্ধি খাটিয়ে খুব সহজেই বানিয়ে নিতে পারেন ব্যতিক্রমধর্মী নান্দনিক এই টেবিল ম্যাট।
পর্দা
একরঙা জর্জেট, জামদানি, চওড়া পাড়ের সিল্ক বা কাতান শাড়ি দিয়ে চমৎকার পর্দা বানিয়ে ফেলা যায়। শোবার ও বসার ঘরের মাঝখানে ঝোলানোর জন্য বা শোবার ঘরের জানালার জন্য এ ধরনের শাড়ি দিয়ে ডেকোরেটিভ পর্দা বানালে ভালো লাগবে। তবে কোন ধরনের শাড়ি দিয়ে পর্দা বানাবেন, তা নির্ভর করে ঘরের আকার ও দেয়ালের রঙের ওপর। ঘরের আকার ছোট হলে জানালার পর্দার জন্য জামদানি বা জর্জেটের শাড়ি ব্যবহার করলে ভালো হবে।
আরামগদির কাভার
বসার ঘরের মেঝেতে অনেকে আরামগদি রাখেন। বিশেষ দিনগুলোয় বিছানোর জন্য সানন্দা কাতানের মতো শাড়ি দিয়ে বানিয়ে নেওয়া যেতে পারে ঝলমলে কভার। সে ক্ষেত্রে সেই কভারের রং যেন সোফা ও বসার ঘরের অন্যান্য ফ্যাব্রিকের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
কুশন কভার
সোফা বা আরামগদির ওপর ছড়িয়ে রাখার জন্য কুশন কভারও বানিয়ে নেওয়া যায় শাড়ি কেটে। এ ক্ষেত্রে জামদানি, কাতান ও সিল্কই সেরা। চাইলে ম্যাচিং করে দুই রঙের শাড়ি দিয়ে কুশন কভার বানিয়ে নিতে পারেন।
মায়ের আলমারিতে উঁকিঝুঁকি দেয় না, এমন মেয়ের সংখ্যা খুব কম? পুরোনো দিনের কত রকম শাড়ি সেখানে জমা। সাজিয়ে রাখা কাতান, সিল্ক, কত রকমের জর্জেট, জামদানি। কিছু শাড়ি স্মৃতি হিসেবে সংগ্রহে রাখা গেলেও দেখা যায়, একটা সময় এ ধরনের শাড়ি চাকচিক্য হারায়। সে ক্ষেত্রে এসব শাড়ি ব্যবহার করতে পারেন ঘর সাজানোর কাজে।
যা করা যায়
টেবিল রানার
ডাইনিং টেবিলের ওপর সুন্দর টেবিল রানার বিছিয়ে রাখতে আমরা সবাই ভালোবাসি। বিশেষ দিনগুলোর জন্য বা নৈশভোজের আয়োজন থাকলে একটু ভারী রং বা নকশার টেবিল রানার ব্যবহার করতে দেখা যায়। সে ক্ষেত্রে পুরোনো কাতান শাড়ি দিয়ে টেবিল রানার বানিয়ে নিতে পারেন। শাড়ির পাড় রানারের চারপাশে লাগিয়ে নিলে আলাদা একটা সৌন্দর্য তৈরি হবে। চাইলে রানারের চার কোন টার্সেল লাগিয়েও নেওয়া যায়।
টেবিল ম্যাট
ঘরোয়া অনুষ্ঠানগুলোয় ঘরের সাজে নতুনত্ব কে না আনতে চায়? ডাইনিং টেবিলের ম্যাট কিনতে বাড়তি খরচ না করে এবার পুরোনো কাতান শাড়ি দিয়েই বানিয়ে নিতে পারেন টেবিল ম্যাট। শাড়ির পাড় ব্যবহার করুন পাইপিং দেওয়ার কাজে। রঙের মিল ও একটু বুদ্ধি খাটিয়ে খুব সহজেই বানিয়ে নিতে পারেন ব্যতিক্রমধর্মী নান্দনিক এই টেবিল ম্যাট।
পর্দা
একরঙা জর্জেট, জামদানি, চওড়া পাড়ের সিল্ক বা কাতান শাড়ি দিয়ে চমৎকার পর্দা বানিয়ে ফেলা যায়। শোবার ও বসার ঘরের মাঝখানে ঝোলানোর জন্য বা শোবার ঘরের জানালার জন্য এ ধরনের শাড়ি দিয়ে ডেকোরেটিভ পর্দা বানালে ভালো লাগবে। তবে কোন ধরনের শাড়ি দিয়ে পর্দা বানাবেন, তা নির্ভর করে ঘরের আকার ও দেয়ালের রঙের ওপর। ঘরের আকার ছোট হলে জানালার পর্দার জন্য জামদানি বা জর্জেটের শাড়ি ব্যবহার করলে ভালো হবে।
আরামগদির কাভার
বসার ঘরের মেঝেতে অনেকে আরামগদি রাখেন। বিশেষ দিনগুলোয় বিছানোর জন্য সানন্দা কাতানের মতো শাড়ি দিয়ে বানিয়ে নেওয়া যেতে পারে ঝলমলে কভার। সে ক্ষেত্রে সেই কভারের রং যেন সোফা ও বসার ঘরের অন্যান্য ফ্যাব্রিকের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
কুশন কভার
সোফা বা আরামগদির ওপর ছড়িয়ে রাখার জন্য কুশন কভারও বানিয়ে নেওয়া যায় শাড়ি কেটে। এ ক্ষেত্রে জামদানি, কাতান ও সিল্কই সেরা। চাইলে ম্যাচিং করে দুই রঙের শাড়ি দিয়ে কুশন কভার বানিয়ে নিতে পারেন।
শ্রাবণের শেষেই যদি থাকে রোদের এত তাপ, তাহলে আসছে শরতে কী হবে, বোঝাই যাচ্ছে। সকালে স্নান সেরে সেজেগুজে বের হয়েও নিস্তার নেই। আধা ঘণ্টার মধ্য়ে ঘেমে-নেয়ে নাজেহাল। রোদের তাপে ত্বকের অবস্থা খারাপ। ব্রণ হওয়ার প্রবণতাও এ ঋতুতে বেড়ে যায়। এ সময় ত্বক ঠান্ডা রাখতে পারলে ব্রণ ও র্যাশ হওয়ার আশঙ্কা কমে...
২ ঘণ্টা আগে‘ভাবো, ভাবা প্র্যাকটিস করো’। ঋত্বিক ঘটকের এই কথা শোনেনি, এমন মানুষ কি আছে। কোথাও না কোথাও, কোনো না কোনোভাবে এই উক্তি আমরা বহুবার শুনেছি। খুব ইতিবাচক কথা নিঃসন্দেহে। তবে এই ‘ভাবা’ বা ‘ভাবনা’ কিংবা ‘চিন্তা’ শব্দটির উল্টো দিকে আছে ‘দুর্ভাবনা’ শব্দটি।
১৪ ঘণ্টা আগেরোমকূপে ত্বক নষ্ট! সেই সঙ্গে নষ্ট শান্তি। বহু কিছু করেও বাগে আনা যাচ্ছে না সেগুলো; বরং ধীরে ধীরে সংখ্যা বেড়ে চলেছে। একটু ধৈর্য ধরে বসুন। এরও প্রতিকার আছে। ঘরোয়া উপায়ে ধীরে ধীরে পোরস বা রোমকূপ বড় হয়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।
১৫ ঘণ্টা আগেত্বকের বিশেষ যত্নে হোক বা না হোক, কমবেশি সবাই রোজ ত্বকে দুই বেলা ব্যবহার করেন, এমন একটি প্রসাধনী হচ্ছে ফেসওয়াশ। সাধারণত এটি খুব ভেবেচিন্তে বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ না মেনে পছন্দ হলেই কিনে ফেলি। কিন্তু কাজ হয় কি না, সেদিকে অনেক সময় খেয়ালও করি না। কিন্তু নালিশ করেই যাই, অমুক ব্র্যান্ডের ফেসওয়াশ...
১ দিন আগে