নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
‘টিপ টিপ টুপ টাপ নির্ঝর নির্মল’ এভাবে বলাই যায়। তারপর অনেক বিশেষণও যোগ করা যায়। যা-ই করি না কেন, ‘বিশুদ্ধ’ বা ‘নিরাপদ’ শব্দটি উচ্চারণ না করলে পানি বিষয়টিকে ঠিকভাবে ব্যাখ্যাই করা যায় না। কারণ বিশুদ্ধ পানি জীবনের জন্য প্রয়োজন। বিশুদ্ধ পানিই নিরাপদ রাখে জীবন। খুব সহজ ও সরল কথা। এর মধ্যে কোনো সমস্যাই নেই। কিন্তু সমস্যা বাধে যখন পানি বিশুদ্ধ করার কথা ওঠে।
বিশুদ্ধ পানির জন্য বিভিন্ন সময় বিভিন্নভাবে বিশ্বের প্রায় প্রতিটি প্রাচীন ও বড় শহরে কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা খরচ করা হয়েছিল। এই ঢাকা শহরেও ওয়াটার ওয়ার্কসের কাজ প্রথম শুরু হয় ১৭৭৪ সালে। এর কাজ শেষ হয় ১৮৭৮ সালে। এতে ঢাকার নবাব দান করেছিলেন প্রায় দুই লাখ টাকা। এবার ভাবুন তো, বর্তমানে সেই টাকার মূল্য কত? এখন সহজে পানি বিশুদ্ধ করার প্রক্রিয়া আমাদের হাতের মুঠোয়।
শুধু তা-ই নয়, এই আধুনিক সময়ে পানি বিশুদ্ধ করে পান করা আমাদের জীবন যাপনেরই অংশ হয়ে উঠেছে। কেউ ফুটিয়ে তো কেউ বিভিন্ন গ্যাজেট ব্যবহার করে সে কাজটাই আমরা করছি প্রতিদিন।
কেন বিশুদ্ধ পানি
এখন এটা সবাই জানে যে পানি বিশুদ্ধ করে না খেলে টাইফয়েড, আমাশয়, ডায়রিয়া ও জন্ডিসে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। এ ছাড়া পেটের রোগেও ভুগতে হয় প্রায়ই। তাই এসব রোগ-বালাই দূরে রেখে নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে চাইলে পানি বিশুদ্ধ করতেই হয় যেকোনো উপায়ে হোক না কেন।
বদলের গল্প
একটা সময় ছিল যখন পানি বিশুদ্ধ করার নিয়ম বড় বড় করে বিলবোর্ডে ছাপা হতো কিংবা বিজ্ঞাপন আকারে ছাপা হতো পত্রিকার পাতায়। ফিটকিরি, ক্লোরিন ট্যাবলেট কিংবা পাতন ইত্যাদি প্রক্রিয়ায় একসময় পানি বিশুদ্ধ করার চেষ্টা হতো। এই সেদিনও আমরা পানি ফুটিয়ে তারপর ঠান্ডা করে পান করতাম। এখন সেদিন নেই। দুর্গম জায়গা ছাড়া এখন কেউ আর ফিটকিরি বা ক্লোরিন ট্যাবলেট দিয়ে পানি বিশুদ্ধ করে না। এ জন্য এসেছে
সহজ প্রযুক্তি।
পানি বিশুদ্ধকরণের সহজ দুটি উপায় হলো ওয়াটার ফিল্টার ও ওয়াটার পিউরিফায়ার ব্যবহার করা। এই দুটির কাজের ধরন ভিন্ন। এখন সাধারণত এসব দিয়েই পানি বিশুদ্ধ করা হয়।
ওয়াটার ফিল্টার
পানিতে থাকা ক্লোরিনের গন্ধ, দুর্গন্ধ, ময়লা, পলি, গাদ, ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস দূর করে ওয়াটার ফিল্টার। তবে ভারী খনিজ ও রাসায়নিক পদার্থ দূর করার ক্ষেত্রে সাধারণ ফিল্টারের সক্ষমতা কম। ফিল্টারের মধ্যে থাকে অ্যাকটিভেটেড কার্বন। ফিল্টারেশনের সময় এই কার্বন পানিতে থাকা সাবান বা ডিটারজেন্টের অস্তিত্ব দূর করে। সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম দূষিত কণা শুষে
নিয়ে পরিশোধিত পানি পানের সুযোগ দেয়।
ওয়াটার পিউরিফায়ার
পানি যে পাইপের মাধ্যমে আমাদের কাছে পৌঁছায়, তাতে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে মরিচা পড়ে। পানি থেকে ভারী খনিজ পদার্থ, পানিতে মিশে যাওয়া ধাতু, আর্সেনিক, পারদ, বিভিন্ন ধরনের রাসায়নিক দূর করতে ভালো মানের পিউরিফায়ার ব্যবহার করা যেতে পারে। পানির সাধারণ ফিল্টার এই রাসায়নিকগুলো দূর করতে পারে না।
পানিতে টোটাল ডিসলভড সলিডের (টিডিএস) মাত্রা কম হলে সাধারণ পিউরিফায়ার দিয়েই কাজ চালানো যাবে।নোনতা স্বাদ দূর করার ক্ষেত্রে পিউরিফায়ার নির্মাতা ব্র্যান্ডগুলো রিভার্স অসমোসিস (আরও) প্রযুক্তিসংবলিত ওয়াটার পিউরিফায়ার কেনার পরামর্শ দিয়ে থাকে। তাদের দাবি, ইলেকট্রিক পিউরিফায়ার পানিতে ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেশিয়াম যোগ করে থাকে। ইলেকট্রিক ওয়াটার পিউরিফায়ারে পানি ঢালার কোনো প্রয়োজন হয় না। বাটন অন করলেই বিশুদ্ধকরণের প্রক্রিয়া শুরু হয়ে যায়। এগুলোতে পানি বিশুদ্ধকরণের জন্য রিভার্স অসমোসিস বা আরও এবং ইউভি প্রযুক্তি যুক্ত থাকে।
এখনকার স্মার্ট ওয়াটার পিউরিফায়ারে রিভার্স অসমোসিস (আরও), অতিবেগুনি রশ্মি ও মাইক্রো ফিল্টারেশন প্রযুক্তি থাকে। ব্র্যান্ডভেদে এসব পিউরিফায়ার কিনতে অন্তত সাড়ে ১৪ হাজার টাকা খরচ হবে। এগুলো বেশ কয়েকটি ধাপে পানি বিশুদ্ধ করে।
ইলেকট্রিক পিউরিফায়ারের (আরও, ইউভি, এমএফ প্রযুক্তিসংবলিত) একটি সুবিধা হচ্ছে, একবার বাটন চাপলে পানি পড়তে থাকে। নব ধরে রাখার প্রয়োজন পড়ে না। আবার বন্ধ করার বাটন না চাপা পর্যন্ত টানা ৫ লিটার পানি পড়বে। অন্ধকারেও পানি নেওয়ার সুবিধা আছে এগুলোতে। মধ্যরাতে পানি পানের জন্য গ্লাস বা জগ ধরে রাখার জায়গার ওপরেই আলোর ব্যবস্থা আছে। ফলে ঘরের আলো জ্বালানোর প্রয়োজন পড়ে না।
পানির ফিল্টারের কার্যকারিতা সম্পর্কে ল্যাবরেটরি মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডা. শুভাগত চৌধুরী বলেন, ‘সাধারণ জীবনের জন্য এগুলো নিরাপদ বটে। আমরা যে ধরনের পানি পাই, তাতে ফিল্টার ব্যবহার করা ছাড়া অন্য কোনো উপায়ও নেই। পৃথিবীতে অসংখ্য সূক্ষ্ম ভাইরাস আছে। কোনো ফিল্টারই এগুলো শতভাগ মারতে পারে না। যতটুকু পরিশোধিত হয়, ততটুকুই নিরাপদ ধরে সাধারণ জীবন যাপন করতে হবে। এমনিতে কলের পানির চেয়ে ফিল্টারগুলো ভালো কাজ করে। ফুটিয়েও সব সময় পানি পান করা সম্ভব নয়। তাই ফিল্টার ব্যবহার করা সুবিধাজনক।’পানি নিরাপদ হোক, জীবন নিরাপদ হোক।
‘টিপ টিপ টুপ টাপ নির্ঝর নির্মল’ এভাবে বলাই যায়। তারপর অনেক বিশেষণও যোগ করা যায়। যা-ই করি না কেন, ‘বিশুদ্ধ’ বা ‘নিরাপদ’ শব্দটি উচ্চারণ না করলে পানি বিষয়টিকে ঠিকভাবে ব্যাখ্যাই করা যায় না। কারণ বিশুদ্ধ পানি জীবনের জন্য প্রয়োজন। বিশুদ্ধ পানিই নিরাপদ রাখে জীবন। খুব সহজ ও সরল কথা। এর মধ্যে কোনো সমস্যাই নেই। কিন্তু সমস্যা বাধে যখন পানি বিশুদ্ধ করার কথা ওঠে।
বিশুদ্ধ পানির জন্য বিভিন্ন সময় বিভিন্নভাবে বিশ্বের প্রায় প্রতিটি প্রাচীন ও বড় শহরে কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা খরচ করা হয়েছিল। এই ঢাকা শহরেও ওয়াটার ওয়ার্কসের কাজ প্রথম শুরু হয় ১৭৭৪ সালে। এর কাজ শেষ হয় ১৮৭৮ সালে। এতে ঢাকার নবাব দান করেছিলেন প্রায় দুই লাখ টাকা। এবার ভাবুন তো, বর্তমানে সেই টাকার মূল্য কত? এখন সহজে পানি বিশুদ্ধ করার প্রক্রিয়া আমাদের হাতের মুঠোয়।
শুধু তা-ই নয়, এই আধুনিক সময়ে পানি বিশুদ্ধ করে পান করা আমাদের জীবন যাপনেরই অংশ হয়ে উঠেছে। কেউ ফুটিয়ে তো কেউ বিভিন্ন গ্যাজেট ব্যবহার করে সে কাজটাই আমরা করছি প্রতিদিন।
কেন বিশুদ্ধ পানি
এখন এটা সবাই জানে যে পানি বিশুদ্ধ করে না খেলে টাইফয়েড, আমাশয়, ডায়রিয়া ও জন্ডিসে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। এ ছাড়া পেটের রোগেও ভুগতে হয় প্রায়ই। তাই এসব রোগ-বালাই দূরে রেখে নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে চাইলে পানি বিশুদ্ধ করতেই হয় যেকোনো উপায়ে হোক না কেন।
বদলের গল্প
একটা সময় ছিল যখন পানি বিশুদ্ধ করার নিয়ম বড় বড় করে বিলবোর্ডে ছাপা হতো কিংবা বিজ্ঞাপন আকারে ছাপা হতো পত্রিকার পাতায়। ফিটকিরি, ক্লোরিন ট্যাবলেট কিংবা পাতন ইত্যাদি প্রক্রিয়ায় একসময় পানি বিশুদ্ধ করার চেষ্টা হতো। এই সেদিনও আমরা পানি ফুটিয়ে তারপর ঠান্ডা করে পান করতাম। এখন সেদিন নেই। দুর্গম জায়গা ছাড়া এখন কেউ আর ফিটকিরি বা ক্লোরিন ট্যাবলেট দিয়ে পানি বিশুদ্ধ করে না। এ জন্য এসেছে
সহজ প্রযুক্তি।
পানি বিশুদ্ধকরণের সহজ দুটি উপায় হলো ওয়াটার ফিল্টার ও ওয়াটার পিউরিফায়ার ব্যবহার করা। এই দুটির কাজের ধরন ভিন্ন। এখন সাধারণত এসব দিয়েই পানি বিশুদ্ধ করা হয়।
ওয়াটার ফিল্টার
পানিতে থাকা ক্লোরিনের গন্ধ, দুর্গন্ধ, ময়লা, পলি, গাদ, ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস দূর করে ওয়াটার ফিল্টার। তবে ভারী খনিজ ও রাসায়নিক পদার্থ দূর করার ক্ষেত্রে সাধারণ ফিল্টারের সক্ষমতা কম। ফিল্টারের মধ্যে থাকে অ্যাকটিভেটেড কার্বন। ফিল্টারেশনের সময় এই কার্বন পানিতে থাকা সাবান বা ডিটারজেন্টের অস্তিত্ব দূর করে। সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম দূষিত কণা শুষে
নিয়ে পরিশোধিত পানি পানের সুযোগ দেয়।
ওয়াটার পিউরিফায়ার
পানি যে পাইপের মাধ্যমে আমাদের কাছে পৌঁছায়, তাতে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে মরিচা পড়ে। পানি থেকে ভারী খনিজ পদার্থ, পানিতে মিশে যাওয়া ধাতু, আর্সেনিক, পারদ, বিভিন্ন ধরনের রাসায়নিক দূর করতে ভালো মানের পিউরিফায়ার ব্যবহার করা যেতে পারে। পানির সাধারণ ফিল্টার এই রাসায়নিকগুলো দূর করতে পারে না।
পানিতে টোটাল ডিসলভড সলিডের (টিডিএস) মাত্রা কম হলে সাধারণ পিউরিফায়ার দিয়েই কাজ চালানো যাবে।নোনতা স্বাদ দূর করার ক্ষেত্রে পিউরিফায়ার নির্মাতা ব্র্যান্ডগুলো রিভার্স অসমোসিস (আরও) প্রযুক্তিসংবলিত ওয়াটার পিউরিফায়ার কেনার পরামর্শ দিয়ে থাকে। তাদের দাবি, ইলেকট্রিক পিউরিফায়ার পানিতে ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেশিয়াম যোগ করে থাকে। ইলেকট্রিক ওয়াটার পিউরিফায়ারে পানি ঢালার কোনো প্রয়োজন হয় না। বাটন অন করলেই বিশুদ্ধকরণের প্রক্রিয়া শুরু হয়ে যায়। এগুলোতে পানি বিশুদ্ধকরণের জন্য রিভার্স অসমোসিস বা আরও এবং ইউভি প্রযুক্তি যুক্ত থাকে।
এখনকার স্মার্ট ওয়াটার পিউরিফায়ারে রিভার্স অসমোসিস (আরও), অতিবেগুনি রশ্মি ও মাইক্রো ফিল্টারেশন প্রযুক্তি থাকে। ব্র্যান্ডভেদে এসব পিউরিফায়ার কিনতে অন্তত সাড়ে ১৪ হাজার টাকা খরচ হবে। এগুলো বেশ কয়েকটি ধাপে পানি বিশুদ্ধ করে।
ইলেকট্রিক পিউরিফায়ারের (আরও, ইউভি, এমএফ প্রযুক্তিসংবলিত) একটি সুবিধা হচ্ছে, একবার বাটন চাপলে পানি পড়তে থাকে। নব ধরে রাখার প্রয়োজন পড়ে না। আবার বন্ধ করার বাটন না চাপা পর্যন্ত টানা ৫ লিটার পানি পড়বে। অন্ধকারেও পানি নেওয়ার সুবিধা আছে এগুলোতে। মধ্যরাতে পানি পানের জন্য গ্লাস বা জগ ধরে রাখার জায়গার ওপরেই আলোর ব্যবস্থা আছে। ফলে ঘরের আলো জ্বালানোর প্রয়োজন পড়ে না।
পানির ফিল্টারের কার্যকারিতা সম্পর্কে ল্যাবরেটরি মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডা. শুভাগত চৌধুরী বলেন, ‘সাধারণ জীবনের জন্য এগুলো নিরাপদ বটে। আমরা যে ধরনের পানি পাই, তাতে ফিল্টার ব্যবহার করা ছাড়া অন্য কোনো উপায়ও নেই। পৃথিবীতে অসংখ্য সূক্ষ্ম ভাইরাস আছে। কোনো ফিল্টারই এগুলো শতভাগ মারতে পারে না। যতটুকু পরিশোধিত হয়, ততটুকুই নিরাপদ ধরে সাধারণ জীবন যাপন করতে হবে। এমনিতে কলের পানির চেয়ে ফিল্টারগুলো ভালো কাজ করে। ফুটিয়েও সব সময় পানি পান করা সম্ভব নয়। তাই ফিল্টার ব্যবহার করা সুবিধাজনক।’পানি নিরাপদ হোক, জীবন নিরাপদ হোক।
সাধারণত ছয় ঘণ্টার বেশি সময় ধরে চলা ফ্লাইটকে লং-হল বা দীর্ঘ বিমানযাত্রা হিসেবে ধরা হয়। একাধিক টাইম জোন পার হওয়া, অক্সিজেনের স্বল্পতা, শুষ্ক বাতাস, দীর্ঘক্ষণ একই ভঙ্গিতে বসে থাকা—সব মিলিয়ে অনেক সময় শারীরিক কষ্ট বেশি হয়। তাই অনেকে বিমান থেকে ক্লান্ত, অবসন্ন বা ফোলা মুখে নামেন। কিন্তু ঠিকমতো প্রস্তু
৮ ঘণ্টা আগেএই মৌসুমে দু-এক দিন পরপরই বাড়িতে ঢ্যাঁড়স রান্না হচ্ছে? একই তরিকায় ভাজা আর ভাজি খেতে খেতে যাঁরা ক্লান্ত, তাঁদের জন্য ঢ্যাঁড়সের মুখরোচক দুই পদের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
৯ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি রংপুরের তারাগঞ্জে পাঁচ মাসের এক শিশুকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ উঠেছে তার মায়ের বিরুদ্ধে। সোশ্যাল মিডিয়ার বিভিন্ন পেজ ও গ্রুপ ভেসে যাচ্ছে সে মায়ের ছবিসহ পোস্টে। কেন নিজের সন্তানকে হত্যা করেছেন—এ প্রশ্ন করায় শিশুর মা পুলিশকে উত্তর দেন, ‘বাচ্চার জন্য কোনো কাজ ঠিকভাবে করতে পারতাম না।
১০ ঘণ্টা আগেবড় মাছ আর মাংসের তরকারি টানা খেতে খেতে মাঝেমধ্যে অরুচি ধরে যায়। তখন অতি সাধারণ খাবারও হয়ে ওঠে মুখরোচক। আপনাদের জন্য পুঁটি ও ট্যাংরা মাছ দিয়ে সবজির রসা তৈরির রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন আফরোজা খানম মুক্তা।
১২ ঘণ্টা আগে