টিভি নাটকের পরিচিত মুখ সাফা কবির। মিষ্টি মুখের এই মেয়েকে দেখা গেল ওটিটি প্ল্যাটফর্মেও। হইচইয়ের ওয়েব সিরিজ ‘বলি’তে গুরুত্বপূর্ণ একটি চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন তিনি। চটপট কিছু প্রশ্ন তৈরি করে বিকেলে ফোন করি তাঁকে। সেই প্রশ্নের সূত্র ধরে ঝটপট হয়ে গেল এই ছোট্ট আলাপ।
মসৃণ ত্বকের রহস্য
শুটিংয়ের কারণে প্রতিনিয়তই মেকআপ করতে হয়। বাইরের দূষণের কথা না হয় বাদই দিলাম; ত্বক সুন্দর রাখেন কী করে? প্রশ্নের জবাবে সাফা বলেন, ‘জেনেটিক্যালিই আমার ত্বক ও চুল ভালো। তাই বিশেষভাবে যত্ন নেওয়ার প্রয়োজন পড়ে না। তা ছাড়া ত্বক তৈলাক্ত হওয়ায় কিছুক্ষণ পরপর ময়শ্চারাইজ করারও প্রয়োজন সেভাবে হয় না।’ যেহেতু প্রায় রোজই শুটিং থাকে, তাই একটু যত্ন তো নিতেই হয়, তাই না? উত্তরে তিনি জানালেন, যেটা করেন, সকালে ঘুম থেকে উঠে মুখে একটু বরফ ঘষে নেন। শুটিং থাকলেই কেবল মেকআপ করেন। সে ক্ষেত্রে রাতে বাড়ি ফিরে ভালো করে মেকআপ তুলে স্ক্রাব করে নেন। এরপর সেরাম ও ময়শ্চারাইজার লাগান ত্বকে। ব্যস, আর তেমন কিছুই নয়।
নিজেই যত্ন নেন
ত্বক খুব সংবেদনশীল বলে পারলারে ফেশিয়াল করান না। কারণ, এতে ত্বকে র্যাশ ওঠে। ত্বকে কোনো সিক্রেট প্যাক ব্যবহার করেন কি না জানতে চাইলে হাসতে হাসতে বলেন, ‘না, না। সেভাবে কোনো প্যাকও লাগাই না!’
গরমে সতেজ থাকেন যেভাবে
‘প্রচণ্ড গরম পড়লে ত্বক ঠান্ডা রাখার জন্য মুখে ভালোভাবে বরফ বুলিয়ে নিই। এ ছাড়া শরীর হাইড্রেটেড রাখতে পর্যাপ্ত পানি পান করি।’ জানান সাফা। সেভাবে ডায়েট মেনে না চললেও চেষ্টা করেন যতটুকু সম্ভব প্রোটিন, খনিজ ও ভিটামিন খাদ্যতালিকায় রাখতে। তিনি বলেন, ‘দেখা গেল একদিন হয়তো ভাত খেলাম, এর পরের কয়েক দিন কার্বোহাইড্রেট যেন কম খাওয়া হয়, সেদিকে খেয়াল রাখি।’ জানা গেল, ছোটবেলা থেকে মা এমনভাবে প্লেট সাজিয়ে দিতেন, সেখানে পর্যাপ্ত শাকসবজি, ফলমূল থাকে। তাই ওজন ঠিক রাখতে ডায়েট নিয়ে অতটা ভাবতেও হয়নি। শরীর যাতে হাইড্রেটেড থাকে, তাই গাজর, পেঁপে, টমেটো, লেবুপানি, কমলা, মৌসুমি ফল ও ফলের রস খান সাফা কবির।
ঘুমের রুটিন
ঘুমের রুটিনটা কেমন জানতে চাইলে সাফা বলেন, ‘যে পেশায় আছি, তাতে ঘুমের রুটিন অনেকটাই নির্ভর করে কাজের ব্যস্ততা ও শুটিংয়ের ওপর। সাধারণত রাত ১২ থেকে ১টার মধ্য়ে ঘুমাতে যাওয়ার চেষ্টা করি। উঠি সকাল আটটা বা নয়টায়। সুস্থ ও সুন্দর থাকতে আসলে পর্যাপ্ত ঘুমের বিকল্প নেই। অন্তত আট ঘণ্টা ঘুমানোর চেষ্টা করি।’
শরীরচর্চা
এককথায় সাফা বললেন, ‘আমি জিম পারসন নই।’ তবে জিমে গিয়ে ব্যায়াম না করলেও বাসায় নিয়মিত বডি স্ট্রেচিং ও মুখের ব্যায়াম করেন।
ওয়্যারড্রবে ঢুঁ
একই ঘরানার পোশাক দীর্ঘদিন পরার মানুষ নন সাফা কবির। এটা তাঁর ইনস্টাগ্রামে গেলেই বোঝা যায়। পোশাক নিয়ে নানান নিরীক্ষা করতে বেশি ভালোবাসেন। সাফার ভাষ্য, ‘কখন কোন পোশাক পরব, তা নির্ভর করছে কোথায় যাচ্ছি তার ওপর।’ তবে সব সময় পরার জন্য সালোয়ার-কামিজ, পায়জামা-কুর্তি, জাম্পস্যুট, প্যান্ট-শার্ট বা ওয়েস্টার্নেই স্বচ্ছন্দ বোধ করেন তিনি। কোনো অনুষ্ঠান বা দাওয়াতে গেলে সালোয়ার-কামিজ ও শাড়ি পরতে ভালো লাগে সাফা কবিরের।
ব্যাগে রাখেন
ব্যাগে সব সময় পারফিউম, ওয়ালেট, লিপবাম, সানগ্লাস, হ্যান্ড স্যানিটাইজার, মাস্ক, বাদাম ও খেজুর থাকে।
সংগ্রহে আছে
জুতা সংগ্রহ করতে ভালোবাসেন এই তারকা। সাফা কবিরের সংগ্রহে
১০০ জোড়ার বেশি জুতা আছে।
টিভি নাটকের পরিচিত মুখ সাফা কবির। মিষ্টি মুখের এই মেয়েকে দেখা গেল ওটিটি প্ল্যাটফর্মেও। হইচইয়ের ওয়েব সিরিজ ‘বলি’তে গুরুত্বপূর্ণ একটি চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন তিনি। চটপট কিছু প্রশ্ন তৈরি করে বিকেলে ফোন করি তাঁকে। সেই প্রশ্নের সূত্র ধরে ঝটপট হয়ে গেল এই ছোট্ট আলাপ।
মসৃণ ত্বকের রহস্য
শুটিংয়ের কারণে প্রতিনিয়তই মেকআপ করতে হয়। বাইরের দূষণের কথা না হয় বাদই দিলাম; ত্বক সুন্দর রাখেন কী করে? প্রশ্নের জবাবে সাফা বলেন, ‘জেনেটিক্যালিই আমার ত্বক ও চুল ভালো। তাই বিশেষভাবে যত্ন নেওয়ার প্রয়োজন পড়ে না। তা ছাড়া ত্বক তৈলাক্ত হওয়ায় কিছুক্ষণ পরপর ময়শ্চারাইজ করারও প্রয়োজন সেভাবে হয় না।’ যেহেতু প্রায় রোজই শুটিং থাকে, তাই একটু যত্ন তো নিতেই হয়, তাই না? উত্তরে তিনি জানালেন, যেটা করেন, সকালে ঘুম থেকে উঠে মুখে একটু বরফ ঘষে নেন। শুটিং থাকলেই কেবল মেকআপ করেন। সে ক্ষেত্রে রাতে বাড়ি ফিরে ভালো করে মেকআপ তুলে স্ক্রাব করে নেন। এরপর সেরাম ও ময়শ্চারাইজার লাগান ত্বকে। ব্যস, আর তেমন কিছুই নয়।
নিজেই যত্ন নেন
ত্বক খুব সংবেদনশীল বলে পারলারে ফেশিয়াল করান না। কারণ, এতে ত্বকে র্যাশ ওঠে। ত্বকে কোনো সিক্রেট প্যাক ব্যবহার করেন কি না জানতে চাইলে হাসতে হাসতে বলেন, ‘না, না। সেভাবে কোনো প্যাকও লাগাই না!’
গরমে সতেজ থাকেন যেভাবে
‘প্রচণ্ড গরম পড়লে ত্বক ঠান্ডা রাখার জন্য মুখে ভালোভাবে বরফ বুলিয়ে নিই। এ ছাড়া শরীর হাইড্রেটেড রাখতে পর্যাপ্ত পানি পান করি।’ জানান সাফা। সেভাবে ডায়েট মেনে না চললেও চেষ্টা করেন যতটুকু সম্ভব প্রোটিন, খনিজ ও ভিটামিন খাদ্যতালিকায় রাখতে। তিনি বলেন, ‘দেখা গেল একদিন হয়তো ভাত খেলাম, এর পরের কয়েক দিন কার্বোহাইড্রেট যেন কম খাওয়া হয়, সেদিকে খেয়াল রাখি।’ জানা গেল, ছোটবেলা থেকে মা এমনভাবে প্লেট সাজিয়ে দিতেন, সেখানে পর্যাপ্ত শাকসবজি, ফলমূল থাকে। তাই ওজন ঠিক রাখতে ডায়েট নিয়ে অতটা ভাবতেও হয়নি। শরীর যাতে হাইড্রেটেড থাকে, তাই গাজর, পেঁপে, টমেটো, লেবুপানি, কমলা, মৌসুমি ফল ও ফলের রস খান সাফা কবির।
ঘুমের রুটিন
ঘুমের রুটিনটা কেমন জানতে চাইলে সাফা বলেন, ‘যে পেশায় আছি, তাতে ঘুমের রুটিন অনেকটাই নির্ভর করে কাজের ব্যস্ততা ও শুটিংয়ের ওপর। সাধারণত রাত ১২ থেকে ১টার মধ্য়ে ঘুমাতে যাওয়ার চেষ্টা করি। উঠি সকাল আটটা বা নয়টায়। সুস্থ ও সুন্দর থাকতে আসলে পর্যাপ্ত ঘুমের বিকল্প নেই। অন্তত আট ঘণ্টা ঘুমানোর চেষ্টা করি।’
শরীরচর্চা
এককথায় সাফা বললেন, ‘আমি জিম পারসন নই।’ তবে জিমে গিয়ে ব্যায়াম না করলেও বাসায় নিয়মিত বডি স্ট্রেচিং ও মুখের ব্যায়াম করেন।
ওয়্যারড্রবে ঢুঁ
একই ঘরানার পোশাক দীর্ঘদিন পরার মানুষ নন সাফা কবির। এটা তাঁর ইনস্টাগ্রামে গেলেই বোঝা যায়। পোশাক নিয়ে নানান নিরীক্ষা করতে বেশি ভালোবাসেন। সাফার ভাষ্য, ‘কখন কোন পোশাক পরব, তা নির্ভর করছে কোথায় যাচ্ছি তার ওপর।’ তবে সব সময় পরার জন্য সালোয়ার-কামিজ, পায়জামা-কুর্তি, জাম্পস্যুট, প্যান্ট-শার্ট বা ওয়েস্টার্নেই স্বচ্ছন্দ বোধ করেন তিনি। কোনো অনুষ্ঠান বা দাওয়াতে গেলে সালোয়ার-কামিজ ও শাড়ি পরতে ভালো লাগে সাফা কবিরের।
ব্যাগে রাখেন
ব্যাগে সব সময় পারফিউম, ওয়ালেট, লিপবাম, সানগ্লাস, হ্যান্ড স্যানিটাইজার, মাস্ক, বাদাম ও খেজুর থাকে।
সংগ্রহে আছে
জুতা সংগ্রহ করতে ভালোবাসেন এই তারকা। সাফা কবিরের সংগ্রহে
১০০ জোড়ার বেশি জুতা আছে।
একটা প্রবাদ আছে, ‘যস্মিন দেশে যদাচার’। অর্থাৎ যখন যে দেশে যাচ্ছেন সে দেশের আচার মেনে চলাই উত্তম। কোনো কোনো দেশে খালি পায়ে হাঁটা যাবে না আবার কোনো এলাকায় স্যান্ডেল পরে গাড়ি চালালে হতে পারে জরিমানা।
৪ ঘণ্টা আগেবর্ষার কালো মেঘ হটিয়ে শরৎ নীল আকাশে ভাসিয়ে দেয় সাদা মেঘের ভেলা। প্রকৃতির গানে যেন যুক্ত হয় নতুন সুর। কাশবনে দোলা লেগে আপন সুরেই যেন বেজে ওঠে, ‘শরতে আজ কোন্ অতিথি এল প্রাণের দ্বারে।/ আনন্দগান গা রে হৃদয়, আনন্দগান গা রে।...’
৫ ঘণ্টা আগেসমরেশ মজুমদার বলেছিলেন, ‘ব্যক্তির রুচি বোঝা যায় তাঁর গোড়ালি আর স্নানঘর দেখে।’ কথাটা একেবারে অগ্রাহ্য করার মতো নয়। দিন শেষে বাড়ি ফিরে গোসলখানায় গিয়ে আমরা সব ক্লান্তি এবং শরীরের ধুলো, ময়লা, দূষণ ধুয়ে নিই। ফলে ওই জায়গা পরিচ্ছন্ন ও জীবাণুমুক্ত রয়েছে কি না, সেটিও বিশেষভাবে খেয়াল রাখা প্রয়োজন
৬ ঘণ্টা আগেবাইরের ধুলাবালি, রোদের তাপ এবং বয়সের কারণে ত্বকের ওপর বিভিন্ন ধরনের প্রভাব পড়ে। ত্বকের অতিরিক্ত শুষ্কতা, বলিরেখা, পোরস, ব্রণসহ আরও নানা জটিলতা থেকে মুক্তি পেতে বর্তমানে বিভিন্ন ধরনের সেরাম ব্যবহারের পরামর্শ দিচ্ছেন ত্বক বিশেষজ্ঞরা।
৭ ঘণ্টা আগে