জীবন এখন বহুমুখী। সকালে অফিস। সন্ধ্য়ায় অফিস থেকে বেরিয়েই যেতে হবে কোনো গেট টুগেদারের আয়োজনে। বাড়ি ফিরে কাপড় বদলে নেওয়ার সময় বা সুযোগ–কোনোটাই নেই। সে ক্ষেত্রে কর্মজীবী নারীর জন্য শাড়িই ভরসা। অফিসেও যাওয়া যায় আবার অনুষ্ঠানেও টিপটপ হয়ে উপস্থিত হওয়া যায়। এই বেলায় একটা বুদ্ধি দিই, শাড়ি যা-ই পরুন না কেন, সন্ধ্য়াবেলায় যদি অফিস থেকে সোজা বিয়েবাড়ি বা দাওয়াতে যেতে হয়, তাহলে সকাল-সকালই ব্যাগে পুরে ফেলুন কোনো জমকালো ব্লাউজ। শুধু বের হওয়ার আগে ব্লাউজটা বদলে নিলেই হলো!
খরচাটা ব্লাউজে করুন
নির্ঝঞ্ঝাট থাকতে এখন অনেকে মিনিমাল জীবনযাপন বেছে নিচ্ছেন। শখের বশে নয়; বরং প্রয়োজনেই কাপড় কেনার পক্ষে আছেন যাঁরা, তাঁরা প্রয়োজনের বাইরে কাপড় কিনতে নারাজ। ফলে শাড়িতে অভ্যস্ত না হলে অকারণে শাড়ি কেন? কিন্তু সময়ে-অসময়ে শাড়ি তো পরতেই হয়। তাই বেইজ বা ন্য়ুড শেডের কিছু শাড়ি আলমারিতে বরাদ্দ রাখুন। বলার কারণ হলো, এই শাড়িগুলো রংচঙা বা প্রায় সব ধরনের ব্লাউজ দিয়েই পরা যায়। এখানে শাড়িতে নয়, খরচা করতে পারেন ব্লাউজ কিনতে বা বানাতে। তাহলে বিশেষ দিন উপলক্ষে শাড়ি কেনার ঝামেলা থাকবে না আর লুক
নিয়েও খুব একটা ভাবতে হবে না।
ব্লাউজে বদলে যাবে লুক স্লিভলেস ও ড্রেপিংয়ের মেলবন্ধন
যুগের পালাবদলে শাড়ি পরার ধরন বদলেছে। এখন নেটিজেনদের কাছে ড্রেপিং স্টাইলে শাড়ি পরার চলটি সমাদৃত হচ্ছে। অনুষ্ঠানে পরার জন্য শাড়ির এই স্টাইল জনপ্রিয় হওয়ার কারণে ব্লাউজেও এসেছে নানান কাটিং, নানান ঢং। বলা যায়, রকমারি কাটিংয়ের এসব ব্লাউজ লুক বদলে ফেলতে পারদর্শী। তাই ফ্যাশন-সচেতন নারীদের মনোযোগটা শাড়ির তুলনায় ওই ব্লাউজের দিকে কিন্তু বেশি! তাই ব্লাউজই হাইলাইট করুন। এক রঙা গোলাপি শাড়ি হলে সাদা ও সোনালির সংমিশ্রণে স্লিভলেস ব্লাউজ বেছে নিতে পারেন। অভিজাত লুকের জন্য আর কী চাই!
জমকালো ব্লাউজের রোশনাই
নব্বইয়ের দশকে কনেরা সামনে আঁচল দিয়ে শাড়ি পরতেন। এর বাইরেও লম্বা ধাঁচের ব্লাউজের সঙ্গে সামনে আঁচল দিয়ে শাড়ি পরার চল ছিল। এ ক্ষেত্রে শাড়ির চেয়ে ব্লাউজই ছিল বেশি কারুকাজপূর্ণ। ব্লাউজের গলায়, বুকে, পিঠে ও হাতায় হাতের কাজ তো বটেই, থাকত চুমকি ও পাথরের কাজ। সেকালের স্টাইলকে রিমেক করতে চাইলে এক রঙা বা সাধারণ কাজের শাড়ির সঙ্গে বেছে নিতে পারেন নকশা করা ব্লাউজ।
ভিনটেজ লুক
বলা হচ্ছে ভিক্টোরিয়ান ব্লাউজের কথা। গলায়, বুকে ও হাতায় কুঁচি দেওয়া ব্লাউজগুলো এখনো রুচিশীল নারীদের কাছে কাঙ্ক্ষিত। যাঁরা ফিউশনধর্মী স্টাইল ভালোবাসেন, তাঁরাও এই ভিক্টোরিয়ান ব্লাউজ সংগ্রহে রাখতে পারেন। এর সুবিধা হচ্ছে, শাড়ির সঙ্গে ব্লাউজের রঙের মিল না থাকলেও মানে কনট্রাস্ট রঙের ব্লাউজ বা শাড়ি পরলেও ভালো দেখায়।
খোঁজখবর ও দরদাম
দেশীয় ফ্যাশন হাউসসহ বিভিন্ন অনলাইন পেজ, ঢাকা কলেজের উল্টো দিকের মার্কেট, চাঁদনী চক, নিউমার্কেট, বসুন্ধরা সিটি, যমুনা ফিউচার পার্কসহ বিভিন্ন শপিং মলে বিভিন্ন ধরনের কাপড় ও প্যাটার্নে তৈরি ব্লাউজ পাওয়া যায়। কাপড় ও নকশাভেদে ৩০০ থেকে শুরু করে ২ হাজার ৫০০ টাকার মধ্য়ে পেয়ে যাবেন এসব ব্লাউজ। এ ছাড়া জেলা ও উপজেলার যেকোনো মার্কেটেও পাওয়া যাবে ভালো কাপড় ও নকশার ব্লাউজ।
জীবন এখন বহুমুখী। সকালে অফিস। সন্ধ্য়ায় অফিস থেকে বেরিয়েই যেতে হবে কোনো গেট টুগেদারের আয়োজনে। বাড়ি ফিরে কাপড় বদলে নেওয়ার সময় বা সুযোগ–কোনোটাই নেই। সে ক্ষেত্রে কর্মজীবী নারীর জন্য শাড়িই ভরসা। অফিসেও যাওয়া যায় আবার অনুষ্ঠানেও টিপটপ হয়ে উপস্থিত হওয়া যায়। এই বেলায় একটা বুদ্ধি দিই, শাড়ি যা-ই পরুন না কেন, সন্ধ্য়াবেলায় যদি অফিস থেকে সোজা বিয়েবাড়ি বা দাওয়াতে যেতে হয়, তাহলে সকাল-সকালই ব্যাগে পুরে ফেলুন কোনো জমকালো ব্লাউজ। শুধু বের হওয়ার আগে ব্লাউজটা বদলে নিলেই হলো!
খরচাটা ব্লাউজে করুন
নির্ঝঞ্ঝাট থাকতে এখন অনেকে মিনিমাল জীবনযাপন বেছে নিচ্ছেন। শখের বশে নয়; বরং প্রয়োজনেই কাপড় কেনার পক্ষে আছেন যাঁরা, তাঁরা প্রয়োজনের বাইরে কাপড় কিনতে নারাজ। ফলে শাড়িতে অভ্যস্ত না হলে অকারণে শাড়ি কেন? কিন্তু সময়ে-অসময়ে শাড়ি তো পরতেই হয়। তাই বেইজ বা ন্য়ুড শেডের কিছু শাড়ি আলমারিতে বরাদ্দ রাখুন। বলার কারণ হলো, এই শাড়িগুলো রংচঙা বা প্রায় সব ধরনের ব্লাউজ দিয়েই পরা যায়। এখানে শাড়িতে নয়, খরচা করতে পারেন ব্লাউজ কিনতে বা বানাতে। তাহলে বিশেষ দিন উপলক্ষে শাড়ি কেনার ঝামেলা থাকবে না আর লুক
নিয়েও খুব একটা ভাবতে হবে না।
ব্লাউজে বদলে যাবে লুক স্লিভলেস ও ড্রেপিংয়ের মেলবন্ধন
যুগের পালাবদলে শাড়ি পরার ধরন বদলেছে। এখন নেটিজেনদের কাছে ড্রেপিং স্টাইলে শাড়ি পরার চলটি সমাদৃত হচ্ছে। অনুষ্ঠানে পরার জন্য শাড়ির এই স্টাইল জনপ্রিয় হওয়ার কারণে ব্লাউজেও এসেছে নানান কাটিং, নানান ঢং। বলা যায়, রকমারি কাটিংয়ের এসব ব্লাউজ লুক বদলে ফেলতে পারদর্শী। তাই ফ্যাশন-সচেতন নারীদের মনোযোগটা শাড়ির তুলনায় ওই ব্লাউজের দিকে কিন্তু বেশি! তাই ব্লাউজই হাইলাইট করুন। এক রঙা গোলাপি শাড়ি হলে সাদা ও সোনালির সংমিশ্রণে স্লিভলেস ব্লাউজ বেছে নিতে পারেন। অভিজাত লুকের জন্য আর কী চাই!
জমকালো ব্লাউজের রোশনাই
নব্বইয়ের দশকে কনেরা সামনে আঁচল দিয়ে শাড়ি পরতেন। এর বাইরেও লম্বা ধাঁচের ব্লাউজের সঙ্গে সামনে আঁচল দিয়ে শাড়ি পরার চল ছিল। এ ক্ষেত্রে শাড়ির চেয়ে ব্লাউজই ছিল বেশি কারুকাজপূর্ণ। ব্লাউজের গলায়, বুকে, পিঠে ও হাতায় হাতের কাজ তো বটেই, থাকত চুমকি ও পাথরের কাজ। সেকালের স্টাইলকে রিমেক করতে চাইলে এক রঙা বা সাধারণ কাজের শাড়ির সঙ্গে বেছে নিতে পারেন নকশা করা ব্লাউজ।
ভিনটেজ লুক
বলা হচ্ছে ভিক্টোরিয়ান ব্লাউজের কথা। গলায়, বুকে ও হাতায় কুঁচি দেওয়া ব্লাউজগুলো এখনো রুচিশীল নারীদের কাছে কাঙ্ক্ষিত। যাঁরা ফিউশনধর্মী স্টাইল ভালোবাসেন, তাঁরাও এই ভিক্টোরিয়ান ব্লাউজ সংগ্রহে রাখতে পারেন। এর সুবিধা হচ্ছে, শাড়ির সঙ্গে ব্লাউজের রঙের মিল না থাকলেও মানে কনট্রাস্ট রঙের ব্লাউজ বা শাড়ি পরলেও ভালো দেখায়।
খোঁজখবর ও দরদাম
দেশীয় ফ্যাশন হাউসসহ বিভিন্ন অনলাইন পেজ, ঢাকা কলেজের উল্টো দিকের মার্কেট, চাঁদনী চক, নিউমার্কেট, বসুন্ধরা সিটি, যমুনা ফিউচার পার্কসহ বিভিন্ন শপিং মলে বিভিন্ন ধরনের কাপড় ও প্যাটার্নে তৈরি ব্লাউজ পাওয়া যায়। কাপড় ও নকশাভেদে ৩০০ থেকে শুরু করে ২ হাজার ৫০০ টাকার মধ্য়ে পেয়ে যাবেন এসব ব্লাউজ। এ ছাড়া জেলা ও উপজেলার যেকোনো মার্কেটেও পাওয়া যাবে ভালো কাপড় ও নকশার ব্লাউজ।
ভ্রমণ সব বয়সের মানুষের জন্যই আনন্দদায়ক অভিজ্ঞতা। তবে বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের শরীর ও প্রয়োজনের ধরণও বদলায়। তাই বয়স্ক বা সিনিয়র নাগরিকদের জন্য ভ্রমণের আগে কিছু বাড়তি প্রস্তুতি নেওয়া জরুরি। স্বাস্থ্য, নিরাপত্তা, আরাম, খাওয়া-দাওয়া সব দিকেই বিশেষ মনোযোগ দেওয়া দরকার।
৩০ মিনিট আগেছোট হোক বা বড়, যে কাজেই ব্যবহার হোক না কেন প্রায় সবার বাড়িতে একটি করে বুকশেলফ বা বইয়ের তাক থাকে। একটি বুকশেলফ দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহার করা যায়, তা সে কাঠ, বেত, বাঁশ, প্লাইউড বা যে উপকরণেই তৈরি হোক। কিন্তু এমন যদি হয় বহু পুরোনো বুকশেলফের কোনো অংশ ভেঙে গেছে, পায়া নষ্ট হয়ে গেছে বা এই বুকশেলফটি পরিবর্তন করে
১ ঘণ্টা আগেবিদেশ ভ্রমণে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ অনেক সময় প্রতিবন্ধকতা হয়ে দাঁড়ায়। নতুন দেশে গিয়ে সিম কেনার আগে পর্যন্ত নিয়মিত যোগাযোগ থেকে অনেক সময় বিচ্ছিন্ন থাকতে হয়। তবে এর বিকল্প হিসেবে দেশের সিম দিয়ে রোমিং সুবিধা নেন অনেকে। তবে এর জন্য ডলারে পেমেন্ট করতে হয়। যেটি কারও কারও জন্য বিপত্তি তৈরি করে।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের মানুষের জাতীগত বড় সমস্যা হলো, তারা মনে করে পৃথিবীর সব ‘প্রথম’ ও ‘সবচেয়ে বড় বা ছোট’র রেকর্ড থাকবে শুধু তাদের অধিকারে। কিন্তু না। আপনি যদি ভোরবেলা হাঁসের মাংসে খেতে যেতে পারেন, তো অন্য অনেকে আপনাকে টেক্কা দিয়ে রাত ও ভোরের সঙ্গমস্থলের যে সময়, যাকে উষা নামে ডাকা হয়, সে সময় হাঁসের মাংস...
৪ ঘণ্টা আগে