মোশারফ হোসেন
কিয়ারা-সিদ্ধার্থ
সম্প্রতি বিয়ের পিঁড়িতে বসেছেন কিয়ারা আদভানি ও সিদ্ধার্থ মালহোত্রা। বিয়েতে একটি হালকা গোলাপি রঙের লেহেঙ্গা পরেছিলেন কিয়ারা। লেহেঙ্গাটিতে রোমান স্থাপত্যের জটিল সূচিকর্ম সূক্ষ্মভাবে এমব্রয়ডারি করা ছিল। এটি ডিজাইন করেন বিখ্যাত ফ্যাশন ডিজাইনার মনীশ মালহোত্রা। আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ না করলেও ধারণা করা হয়, লেহেঙ্গাটির দাম বাংলাদেশি টাকায় প্রায় দেড় লাখ। এ ছাড়া জাম্বিয়ান পান্না দিয়ে তৈরি হীরার নেকলেস পরেছিলেন কিয়ারা। দুই হাতে ছিল সুন্দর কালিরার ডিজাইনার মৃণালিনী চন্দ্র। বিয়েতে শেরওয়ানি পরেন সিদ্ধার্থ। কিছু সুতা ও বাদলার কাজ এবং প্রচুর সোনার জারদৌসি দিয়ে তৈরি হয়েছিল সেই শেরওয়ানি। এ ছাড়া হীরার আংটি, ম্যাচিং কিলাঙ্গিতে রাজকীয় রূপে হাজির হন সিদ্ধার্থ।
আথিয়া-রাহুল
জানুয়ারির ২৩ তারিখে বিয়ের কাজ সেরে ফেলেন বলিউড তারকা আথিয়া শেঠি ও ক্রিকেটার কে এল রাহুল। প্রেম থেকে বিয়ের মঞ্চে জুটিবদ্ধ হন দুই ভুবনের এই দুই তারকা। বিয়েতে অনামিকা খান্নার ডিজাইন করা গোলাপি লেহেঙ্গা পরেছিলেন আথিয়া। ফুলের অলংকরণ ও সূচিকর্মের দারুণ মেলবন্ধন ঘটেছিল আথিয়ার লেহেঙ্গায়। ম্যাচিং করা ফুলহাতার ব্লাউজের সঙ্গে ছিল দোপাট্টা। আরও ছিল ভারী পাথরের চোকার, ম্যাচিং কানের দুল এবং সুগন্ধি কালিরা। রাহুল পরেছিলেন হাতির দাঁতের কাজ করা শেরওয়ানি। এমব্রয়ডারি করা লম্বা ওভারকোট ছিল শেরওয়ানির ওপর। গলায় ছিল দোপাট্টা ও কয়েক স্তরবিশিষ্ট পান্নার নেকপিস।
ধিকা-অনন্ত
গত মাসে বাগদান সেরেছেন আম্বানি বংশের ছেলে অনন্ত আম্বানি ও শিল্পপতি বীরেন মার্চেন্টের মেয়ে রাধিকা মার্চেন্ট। বাগদান অনুষ্ঠানে রাধিকা ডিজাইনার আবু জানি ও সন্দীপ খোসলার ম্যাচিং এমব্রয়ডারি করা ব্লাউজসহ সোনার অলংকৃত লেহেঙ্গা পরেছিলেন। বাগদানের আগে মেহেদি অনুষ্ঠানে গাঢ় গোলাপি রঙের লেহেঙ্গা পরেন রাধিকা, যার দাম ছিল প্রায় ৫ লাখ টাকা। বাগদান অনুষ্ঠানে হীরার তৈরি চুলের চেইন কানের দুলের সঙ্গে বেঁধে নতুনত্ব আনার চেষ্টা করা হয়েছিল। রাধিকা চুলের মাঝ সিঁথি বরাবর পরেছিলেন টিকলি। অন্যদিক অনন্ত আম্বানির পরনে ছিল নীল রঙের রাজকীয় কুর্তা ও পাজামা।
কিয়ারা-সিদ্ধার্থ
সম্প্রতি বিয়ের পিঁড়িতে বসেছেন কিয়ারা আদভানি ও সিদ্ধার্থ মালহোত্রা। বিয়েতে একটি হালকা গোলাপি রঙের লেহেঙ্গা পরেছিলেন কিয়ারা। লেহেঙ্গাটিতে রোমান স্থাপত্যের জটিল সূচিকর্ম সূক্ষ্মভাবে এমব্রয়ডারি করা ছিল। এটি ডিজাইন করেন বিখ্যাত ফ্যাশন ডিজাইনার মনীশ মালহোত্রা। আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ না করলেও ধারণা করা হয়, লেহেঙ্গাটির দাম বাংলাদেশি টাকায় প্রায় দেড় লাখ। এ ছাড়া জাম্বিয়ান পান্না দিয়ে তৈরি হীরার নেকলেস পরেছিলেন কিয়ারা। দুই হাতে ছিল সুন্দর কালিরার ডিজাইনার মৃণালিনী চন্দ্র। বিয়েতে শেরওয়ানি পরেন সিদ্ধার্থ। কিছু সুতা ও বাদলার কাজ এবং প্রচুর সোনার জারদৌসি দিয়ে তৈরি হয়েছিল সেই শেরওয়ানি। এ ছাড়া হীরার আংটি, ম্যাচিং কিলাঙ্গিতে রাজকীয় রূপে হাজির হন সিদ্ধার্থ।
আথিয়া-রাহুল
জানুয়ারির ২৩ তারিখে বিয়ের কাজ সেরে ফেলেন বলিউড তারকা আথিয়া শেঠি ও ক্রিকেটার কে এল রাহুল। প্রেম থেকে বিয়ের মঞ্চে জুটিবদ্ধ হন দুই ভুবনের এই দুই তারকা। বিয়েতে অনামিকা খান্নার ডিজাইন করা গোলাপি লেহেঙ্গা পরেছিলেন আথিয়া। ফুলের অলংকরণ ও সূচিকর্মের দারুণ মেলবন্ধন ঘটেছিল আথিয়ার লেহেঙ্গায়। ম্যাচিং করা ফুলহাতার ব্লাউজের সঙ্গে ছিল দোপাট্টা। আরও ছিল ভারী পাথরের চোকার, ম্যাচিং কানের দুল এবং সুগন্ধি কালিরা। রাহুল পরেছিলেন হাতির দাঁতের কাজ করা শেরওয়ানি। এমব্রয়ডারি করা লম্বা ওভারকোট ছিল শেরওয়ানির ওপর। গলায় ছিল দোপাট্টা ও কয়েক স্তরবিশিষ্ট পান্নার নেকপিস।
ধিকা-অনন্ত
গত মাসে বাগদান সেরেছেন আম্বানি বংশের ছেলে অনন্ত আম্বানি ও শিল্পপতি বীরেন মার্চেন্টের মেয়ে রাধিকা মার্চেন্ট। বাগদান অনুষ্ঠানে রাধিকা ডিজাইনার আবু জানি ও সন্দীপ খোসলার ম্যাচিং এমব্রয়ডারি করা ব্লাউজসহ সোনার অলংকৃত লেহেঙ্গা পরেছিলেন। বাগদানের আগে মেহেদি অনুষ্ঠানে গাঢ় গোলাপি রঙের লেহেঙ্গা পরেন রাধিকা, যার দাম ছিল প্রায় ৫ লাখ টাকা। বাগদান অনুষ্ঠানে হীরার তৈরি চুলের চেইন কানের দুলের সঙ্গে বেঁধে নতুনত্ব আনার চেষ্টা করা হয়েছিল। রাধিকা চুলের মাঝ সিঁথি বরাবর পরেছিলেন টিকলি। অন্যদিক অনন্ত আম্বানির পরনে ছিল নীল রঙের রাজকীয় কুর্তা ও পাজামা।
ফ্রিজে যতদিন কোরবানির মাংস আছে ততদিন বাড়িতে অতিথি এলেই পোলাও আর মাংসের পদ তৈরি হবেই। তবে এই গরমে ভারী খাবারের পর এক গ্লাস বোরহানি পান করলে অনেকটাই স্বস্তি মিলবে।
১ ঘণ্টা আগেধারণা করা হচ্ছে, ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বে মুসলিম ভ্রমণকারীর সংখ্যা দাঁড়াবে ২৪৫ মিলিয়ন। তখন মুসলিম পর্যটকদের ভ্রমণ ব্যয় দাঁড়াবে প্রায় ২৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২৫ সালের ‘টপ মুসলিম-ফ্রেন্ডলি ডেস্টিনেশন অব দ্য ইয়ার’ খেতাব পেয়েছে মালয়েশিয়া।
১৯ ঘণ্টা আগেতিব্বত অঞ্চলের খাবার হলেও মোমো এখন আমাদের দেশে পাওয়া যায়। রাস্তার মোড়ে কিংবা গলির দোকানে এখন হরেক স্বাদের মোমোর দেখা মেলে। একেবারে তিব্বতি বা নেপালি মোমো এখানে তৈরি হওয়া সম্ভব নয় উপকরণের স্বল্পতার কারণে। তাই নিজের মতো করে তৈরি করে নিতে পারেন এ খাবার।
১ দিন আগেশখ ডিপ্রেশনের লক্ষণ কমাতে পারে। শুধু তা-ই নয়, এটি মানসিক রোগ হওয়ার ঝুঁকি প্রায় ৩০ শতাংশ পর্যন্ত কমাতে পারে। একই সঙ্গে ইতিমধ্যে ডিপ্রেশনে ভোগা রোগীদের মধ্যে যাঁরা অন্তত একটি শখ পূরণে কাজ শুরু করেছেন, তাঁদের সুস্থ হয়ে ওঠার সম্ভাবনা ২৭২ শতাংশ বেশি।
১ দিন আগে