অলকানন্দা রায়, ঢাকা
একটা সময় ছিল যখন স্কার্ফ ছিল শুধুই প্রয়োজন। সময় বদলেছে। এখন স্কার্ফ কেবল প্রয়োজনই নয়, ফ্যাশনের গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ। ফ্যাশন দুনিয়ায় স্কার্ফের নানা রকম ব্যবহার এনেছে বৈচিত্র্য। স্কার্ফপ্রেমীরা তাঁদের ফ্যাশনে যোগ করছেন নানা ঢং ও রঙের স্কার্ফ। কখনো জড়িয়ে নিচ্ছেন গলায়, কখনোবা ফতুয়া, কখনোবা শার্ট, টি-শার্টের সঙ্গে পরছেন মানিয়ে। কেউ আবার ব্যাগেও বেঁধে নিচ্ছেন স্কার্ফ। কেউ আবার স্কার্ফে বেঁধে নিচ্ছেন বাতাসে উড়তে থাকা দুরন্ত চুলগুলোও।
বদলের স্কার্ফ
বর্তমানে স্কার্ফের আকারে-প্রকারে, ঢংয়ে-রঙে এসেছে ব্যাপক পরিবর্তন। আগের স্কার্ফগুলো যেমন ছিল তিন কোনা, বর্তমানে সেই তিন কোনা স্কার্ফগুলোই হয়ে উঠেছে বেশ খানিকটা লম্বা। সেই অনুপাতে চওড়াও এসেছে কমে। আগের সাদামাটা রং থেকে বেরিয়ে এসে হয়ে উঠেছে বহু বর্ণিল। নকশায় ব্যবহৃত হচ্ছে বিমূর্ত চিত্রকলা কিংবা ফুল-পাখি, জ্যামিতিক ফরম।
অনুষঙ্গ হিসেবে স্কার্ফ
টপস, টি-শার্ট কিংবা জিনসের সঙ্গে হাতে বা গলায় জড়িয়ে নিতে পারেন কিংবা ব্যাগের হাতলে গুঁজে নিতে পারেন ব্যক্তিত্বের সঙ্গে মানানসই স্কার্ফ। এতে আপনার সাজে যোগ হবে ভিন্নমাত্রা। পরার জন্য স্কার্ফ বেছে নেওয়ার আগে বিবেচনায় রাখতে হবে মূল পোশাক হিসেবে যা পরছেন, তার সঙ্গে যেন মিল থাকে। গাঢ় রঙের পোশাকের সঙ্গে পরা যেতে পারে হালকা রঙের স্কার্ফ। একরঙা পোশাকের সঙ্গে বেছে নিতে পারেন গাঢ় রঙের ফুলেল কিংবা বিমূর্ত নকশার কোনো স্কার্ফ।
স্কার্ফের কাপড়ের ভিন্নতা
সিল্ক, লিনেন, কটন, শিমার, জর্জেট বা মিক্স টেক্সচারে এখন তৈরি হচ্ছে স্কার্ফ। তবে সুতি, নেট, ক্রেপ, এন্ডি, উল প্রভৃতি কাপড়ের স্কার্ফও পাওয়া যায়।
নানা নকশার স্কার্ফ
স্কার্ফের ডিজাইন ও নকশায় ব্যবহার হয় চুমকি, জরি, এমব্রয়ডারি, লেইস ও টারসেল। তবে আজকাল তরুণীরা স্বস্তি ও আরাম দেয় এমন পোশাক বা অনুষঙ্গই বেছে নিতে পছন্দ করছেন। সুতির ব্লক ছাপ, স্ক্রিনপ্রিন্ট বা সুই-সুতার কাজ করা চমৎকার সব স্কার্ফও বেছে নিচ্ছেন অনেকে বলে জানালেন ‘রঙ বাংলাদেশ’-এর প্রধান নির্বাহী সৌমিক দাস। ডেনিম থেকে শুরু করে লং জিনস, কামিজ, ফতুয়া—সবকিছুর সঙ্গে স্কার্ফ সমান স্বচ্ছন্দ। যেকোনো ধরনের কুর্তা, ফতুয়া, শার্ট বা টি-শার্টের সঙ্গে এগুলো মানিয়ে যাবে অনায়াসে।
যেখানে পাওয়া যাবে
প্রায় সব ব্র্যান্ডেড ফ্যাশন হাউস এবং মার্কেটের পোশাকের দোকানে নান্দনিক নকশার স্কার্ফ পাওয়া যায়। দাম ৫৫০ থেকে ১ হাজার ২৫০ টাকার মধ্যে।
একটা সময় ছিল যখন স্কার্ফ ছিল শুধুই প্রয়োজন। সময় বদলেছে। এখন স্কার্ফ কেবল প্রয়োজনই নয়, ফ্যাশনের গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ। ফ্যাশন দুনিয়ায় স্কার্ফের নানা রকম ব্যবহার এনেছে বৈচিত্র্য। স্কার্ফপ্রেমীরা তাঁদের ফ্যাশনে যোগ করছেন নানা ঢং ও রঙের স্কার্ফ। কখনো জড়িয়ে নিচ্ছেন গলায়, কখনোবা ফতুয়া, কখনোবা শার্ট, টি-শার্টের সঙ্গে পরছেন মানিয়ে। কেউ আবার ব্যাগেও বেঁধে নিচ্ছেন স্কার্ফ। কেউ আবার স্কার্ফে বেঁধে নিচ্ছেন বাতাসে উড়তে থাকা দুরন্ত চুলগুলোও।
বদলের স্কার্ফ
বর্তমানে স্কার্ফের আকারে-প্রকারে, ঢংয়ে-রঙে এসেছে ব্যাপক পরিবর্তন। আগের স্কার্ফগুলো যেমন ছিল তিন কোনা, বর্তমানে সেই তিন কোনা স্কার্ফগুলোই হয়ে উঠেছে বেশ খানিকটা লম্বা। সেই অনুপাতে চওড়াও এসেছে কমে। আগের সাদামাটা রং থেকে বেরিয়ে এসে হয়ে উঠেছে বহু বর্ণিল। নকশায় ব্যবহৃত হচ্ছে বিমূর্ত চিত্রকলা কিংবা ফুল-পাখি, জ্যামিতিক ফরম।
অনুষঙ্গ হিসেবে স্কার্ফ
টপস, টি-শার্ট কিংবা জিনসের সঙ্গে হাতে বা গলায় জড়িয়ে নিতে পারেন কিংবা ব্যাগের হাতলে গুঁজে নিতে পারেন ব্যক্তিত্বের সঙ্গে মানানসই স্কার্ফ। এতে আপনার সাজে যোগ হবে ভিন্নমাত্রা। পরার জন্য স্কার্ফ বেছে নেওয়ার আগে বিবেচনায় রাখতে হবে মূল পোশাক হিসেবে যা পরছেন, তার সঙ্গে যেন মিল থাকে। গাঢ় রঙের পোশাকের সঙ্গে পরা যেতে পারে হালকা রঙের স্কার্ফ। একরঙা পোশাকের সঙ্গে বেছে নিতে পারেন গাঢ় রঙের ফুলেল কিংবা বিমূর্ত নকশার কোনো স্কার্ফ।
স্কার্ফের কাপড়ের ভিন্নতা
সিল্ক, লিনেন, কটন, শিমার, জর্জেট বা মিক্স টেক্সচারে এখন তৈরি হচ্ছে স্কার্ফ। তবে সুতি, নেট, ক্রেপ, এন্ডি, উল প্রভৃতি কাপড়ের স্কার্ফও পাওয়া যায়।
নানা নকশার স্কার্ফ
স্কার্ফের ডিজাইন ও নকশায় ব্যবহার হয় চুমকি, জরি, এমব্রয়ডারি, লেইস ও টারসেল। তবে আজকাল তরুণীরা স্বস্তি ও আরাম দেয় এমন পোশাক বা অনুষঙ্গই বেছে নিতে পছন্দ করছেন। সুতির ব্লক ছাপ, স্ক্রিনপ্রিন্ট বা সুই-সুতার কাজ করা চমৎকার সব স্কার্ফও বেছে নিচ্ছেন অনেকে বলে জানালেন ‘রঙ বাংলাদেশ’-এর প্রধান নির্বাহী সৌমিক দাস। ডেনিম থেকে শুরু করে লং জিনস, কামিজ, ফতুয়া—সবকিছুর সঙ্গে স্কার্ফ সমান স্বচ্ছন্দ। যেকোনো ধরনের কুর্তা, ফতুয়া, শার্ট বা টি-শার্টের সঙ্গে এগুলো মানিয়ে যাবে অনায়াসে।
যেখানে পাওয়া যাবে
প্রায় সব ব্র্যান্ডেড ফ্যাশন হাউস এবং মার্কেটের পোশাকের দোকানে নান্দনিক নকশার স্কার্ফ পাওয়া যায়। দাম ৫৫০ থেকে ১ হাজার ২৫০ টাকার মধ্যে।
চীনের বেইজিং শহরের কেন্দ্রে অবস্থিত ‘নিষিদ্ধ শহর’ বা ফরবিডেন সিটি চীনের ইতিহাস ও স্থাপত্যের এক অমূল্য সম্পদ। ১৬৪৪ থেকে ১৯১২ সাল পর্যন্ত মিং ও কিং রাজবংশের সম্রাটদের আবাসস্থল হিসেবে এটি ব্যবহৃত হয়েছিল।
৮ ঘণ্টা আগেভ্রমণ সব বয়সের মানুষের জন্য আনন্দদায়ক অভিজ্ঞতা। তবে বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের শরীর প্রয়োজনের ধরনও বদলায়। তাই বয়স্ক বা সিনিয়র নাগরিকদের জন্য ভ্রমণের আগে কিছু বাড়তি প্রস্তুতি নেওয়া জরুরি। স্বাস্থ্য, নিরাপত্তা, আরাম, খাওয়াদাওয়া—সবদিকেই বিশেষ মনোযোগ দেওয়া দরকার।
১০ ঘণ্টা আগেছোট হোক বা বড়, প্রায় সবার বাড়িতে একটি বুকশেলফ বা বইয়ের তাক থাকে। একটি বুকশেলফ দীর্ঘদিন ব্যবহার করা যায়, তা সে কাঠ, বেত, বাঁশ, প্লাইউড বা যে উপকরণেই তৈরি হোক। কিন্তু এমন যদি হয়, বহু পুরোনো বুকশেলফের কোনো অংশ ভেঙে গেছে, পায়া নষ্ট হয়ে গেছে বা এই বুকশেলফ পরিবর্তন করে
১১ ঘণ্টা আগেবিদেশ ভ্রমণে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ অনেক সময় প্রতিবন্ধকতা হয়ে দাঁড়ায়। নতুন দেশে গিয়ে সিম কেনার আগপর্যন্ত নিয়মিত যোগাযোগ থেকে অনেক সময় বিচ্ছিন্ন থাকতে হয়। তবে এর বিকল্প হিসেবে দেশের সিম দিয়ে রোমিং সুবিধা নেন অনেকে। এর জন্য ডলারে পেমেন্ট করতে হয়। যেটি কারও কারও জন্য বিপত্তি তৈরি করে।
১২ ঘণ্টা আগে