দরজার পেছনে সেঁটে দেওয়া হ্যাঙ্গারে ঝোলানো কয়েকটা শার্ট। কোনোটা ধবধবে সাদা, আবার কোনোটায় সি ব্লু আর নেভি ব্লুর টানাপোড়েন, পলকা ডট ও অন্যান্য প্রিন্টও আছে। একজনের নয়, দুই সহোদর মিলমিশ করেই পরত তখন শার্টগুলো। সে বেশ আগের কথা কিন্তু। এখন তো পুরুষেরা নিজেদের পোশাক-আশাকের ব্যাপারে অনেক বেশি সচেতন। গায়ে কিছু একটা গলিয়ে গন্তব্যের উদ্দেশে বেরিয়ে পড়ার দিন এখন আর নেই। স্রোতের ঢল কোনদিকে বইছে, তা বুঝেশুনেই কাপড় বাছাই করা হয় এখন। নিজের ব্যক্তিত্ব ও পরিবেশ অনুযায়ী কোন কাপড়টি পরতে হবে, তা-ও মাথায় রাখেন এখনকার রুচিশীল পুরুষ।
২০০০ সালের পর থেকে শার্টের কাটিংয়ে অল্প অল্প করে পরিবর্তন এসেছে। সংযুক্তি ঘটেছে নানারকম প্রিন্ট ও কাপড়ের। এখন তো পুরুষেরা অফিস, পার্টি কি পিকনিক– সবক্ষেত্রে ব্যবহারের জন্য পরিধেয় হিসেবে বেছে নিচ্ছেন নানা রকম শার্ট।
নকশার কথা বললে, চেক শার্ট সেই শুরু থেকে আজ অবধি প্রথম দিকেই আছে। বিশেষত অফিসে পরার জন্য চেক শার্ট অনেকের পছন্দের তালিকায় এক নম্বরে রয়েছে। ছোট-বড়, মিশেল নানা ধরনের চেক শার্ট এখন পাওয়া যাচ্ছে। রঙের সংমিশ্রণ আগের চেয়ে বেড়েছে অনেক। এখন দু-তিনটি রঙের কম্বিনেশনে করা চেক শার্টগুলো কলার ও হাতায় কনট্রাস্ট কালার বা প্রিন্টের কাপড় ব্যবহার করে ডিজাইন করা হচ্ছে। আবার একই রঙের কয়েকটি শেড নিয়েও কাজ হচ্ছে।
ফ্যাশন ব্র্যান্ড ইয়েলোর ডিজাইনার এ কে ওয়াসিম উদ্দীন আহমেদ বলেন, শার্টের ট্রেন্ডে চেক সব সময় চলে। হাফ ও ফুলস্লিভ চেক শার্ট দুটোই বেশ স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে মানুষ। আর কাপড়ের ক্ষেত্রে আমরা বেশির ভাগ সময় কটন বেজড ফ্যাব্রিক ব্যবহার করতে চেষ্টা করি। কাপড়টা সুতি হলে পরতেও আরাম হয়।
দেশীয় ফ্যাশন হাউস অঞ্জন’স-এর প্রধান নির্বাহী শাহীন আহমেদ বলেন, গত কয়েক বছর ধরে প্রিন্টের চাহিদা বেড়েছে। শুধু বাংলাদেশেই নয়, বিশ্বব্যাপী। এর কারণ, বুননে আমরা যে নকশাটা চাই, সেটা আগে অনেক সময় ফুটিয়ে তোলা সম্ভব হতো না। সেটা আবার প্রিন্টে সম্ভব। চেক শার্টও এখন বেশ রঙিন হচ্ছে, যা ট্রেন্ডিও।
এবার আসা যাক গুরুত্বপূর্ণ কথায়, চাকরির ইন্টারভিউতে স্মার্টনেসের অনেকটাই নির্ভর করে পোশাক-আশাকে। তাই ইন্টারভিউতে যাওয়ার আগে কেনাকাটা করার সময় জুতো ও কোমরের বেল্টে খরচ করুন।
মার্জিত হালকা রঙের শার্টও মাপমতো বানিয়ে নিন। ইন্টারভিউর জন্য সাদাই সেরা। তবে কালো বা নীল ফ্রেঞ্চ কাফড চেক শার্টের ওপর দুই বোতামের কালোরঙা স্যুট ও গলায় টাই সুন্দর মানাবে। তবে যেমন শার্টই পরুন না কেন, কাপড়ের ফিটিং ও নিখুঁত সেলাইয়ের দিকে নজর দিতে হবে। সেলাইয়ের পর কলারের ফিটিং ও হাতার ভাঁজ সব যেন মার্জিত থাকে।
কাপড়ে একেক সময় একেক কাট আসে। যদিও ছেলেদের পোশাকে পরিবর্তনের ঢেউ একটু রয়ে-সয়ে হয়। তবে চেক শার্ট সব সময়ই বর্তমান।
দরজার পেছনে সেঁটে দেওয়া হ্যাঙ্গারে ঝোলানো কয়েকটা শার্ট। কোনোটা ধবধবে সাদা, আবার কোনোটায় সি ব্লু আর নেভি ব্লুর টানাপোড়েন, পলকা ডট ও অন্যান্য প্রিন্টও আছে। একজনের নয়, দুই সহোদর মিলমিশ করেই পরত তখন শার্টগুলো। সে বেশ আগের কথা কিন্তু। এখন তো পুরুষেরা নিজেদের পোশাক-আশাকের ব্যাপারে অনেক বেশি সচেতন। গায়ে কিছু একটা গলিয়ে গন্তব্যের উদ্দেশে বেরিয়ে পড়ার দিন এখন আর নেই। স্রোতের ঢল কোনদিকে বইছে, তা বুঝেশুনেই কাপড় বাছাই করা হয় এখন। নিজের ব্যক্তিত্ব ও পরিবেশ অনুযায়ী কোন কাপড়টি পরতে হবে, তা-ও মাথায় রাখেন এখনকার রুচিশীল পুরুষ।
২০০০ সালের পর থেকে শার্টের কাটিংয়ে অল্প অল্প করে পরিবর্তন এসেছে। সংযুক্তি ঘটেছে নানারকম প্রিন্ট ও কাপড়ের। এখন তো পুরুষেরা অফিস, পার্টি কি পিকনিক– সবক্ষেত্রে ব্যবহারের জন্য পরিধেয় হিসেবে বেছে নিচ্ছেন নানা রকম শার্ট।
নকশার কথা বললে, চেক শার্ট সেই শুরু থেকে আজ অবধি প্রথম দিকেই আছে। বিশেষত অফিসে পরার জন্য চেক শার্ট অনেকের পছন্দের তালিকায় এক নম্বরে রয়েছে। ছোট-বড়, মিশেল নানা ধরনের চেক শার্ট এখন পাওয়া যাচ্ছে। রঙের সংমিশ্রণ আগের চেয়ে বেড়েছে অনেক। এখন দু-তিনটি রঙের কম্বিনেশনে করা চেক শার্টগুলো কলার ও হাতায় কনট্রাস্ট কালার বা প্রিন্টের কাপড় ব্যবহার করে ডিজাইন করা হচ্ছে। আবার একই রঙের কয়েকটি শেড নিয়েও কাজ হচ্ছে।
ফ্যাশন ব্র্যান্ড ইয়েলোর ডিজাইনার এ কে ওয়াসিম উদ্দীন আহমেদ বলেন, শার্টের ট্রেন্ডে চেক সব সময় চলে। হাফ ও ফুলস্লিভ চেক শার্ট দুটোই বেশ স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে মানুষ। আর কাপড়ের ক্ষেত্রে আমরা বেশির ভাগ সময় কটন বেজড ফ্যাব্রিক ব্যবহার করতে চেষ্টা করি। কাপড়টা সুতি হলে পরতেও আরাম হয়।
দেশীয় ফ্যাশন হাউস অঞ্জন’স-এর প্রধান নির্বাহী শাহীন আহমেদ বলেন, গত কয়েক বছর ধরে প্রিন্টের চাহিদা বেড়েছে। শুধু বাংলাদেশেই নয়, বিশ্বব্যাপী। এর কারণ, বুননে আমরা যে নকশাটা চাই, সেটা আগে অনেক সময় ফুটিয়ে তোলা সম্ভব হতো না। সেটা আবার প্রিন্টে সম্ভব। চেক শার্টও এখন বেশ রঙিন হচ্ছে, যা ট্রেন্ডিও।
এবার আসা যাক গুরুত্বপূর্ণ কথায়, চাকরির ইন্টারভিউতে স্মার্টনেসের অনেকটাই নির্ভর করে পোশাক-আশাকে। তাই ইন্টারভিউতে যাওয়ার আগে কেনাকাটা করার সময় জুতো ও কোমরের বেল্টে খরচ করুন।
মার্জিত হালকা রঙের শার্টও মাপমতো বানিয়ে নিন। ইন্টারভিউর জন্য সাদাই সেরা। তবে কালো বা নীল ফ্রেঞ্চ কাফড চেক শার্টের ওপর দুই বোতামের কালোরঙা স্যুট ও গলায় টাই সুন্দর মানাবে। তবে যেমন শার্টই পরুন না কেন, কাপড়ের ফিটিং ও নিখুঁত সেলাইয়ের দিকে নজর দিতে হবে। সেলাইয়ের পর কলারের ফিটিং ও হাতার ভাঁজ সব যেন মার্জিত থাকে।
কাপড়ে একেক সময় একেক কাট আসে। যদিও ছেলেদের পোশাকে পরিবর্তনের ঢেউ একটু রয়ে-সয়ে হয়। তবে চেক শার্ট সব সময়ই বর্তমান।
টানা বর্ষণ ও পরিবেশগত ঝুঁকির কারণে দেশের দুটি জনপ্রিয় পর্যটন গন্তব্যে সাময়িকভাবে ভ্রমণ সীমিত করেছে স্থানীয় প্রশাসন। বান্দরবানের দেবতাখুম এবং সুনামগঞ্জের টাঙ্গুয়ার হাওর—এই দুটি জায়গায় পর্যটকদের চলাচলে নতুন করে বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেশুধু সুরেলা কণ্ঠ দিয়েই নয়, সুনিধি রূপেও ভুলিয়েছেন দর্শক–শ্রোতাদের। আর এই রূপ ধরে রাখার জন্য যথেষ্ট কসরত করেন সুনিধি। ছবি তুলতে ভালোবাসেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিত্য় নতুন ছবিও দেখা যায় তাঁর। এমনই একগুচ্ছ ছবি নিয়ে আমাদের আয়োজন।
২ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ আট বছরের প্রেম এবং এক বছরের দাম্পত্য নিয়ে বেশ খুশি সোনাক্ষী-জাহির। ভক্তদেরও তাঁরা জানিয়েছেন সম্পর্ক সুন্দরভাবে টিকিয়ে রাখার মন্ত্র। সোনাক্ষী ও জাহিরের বিবাহবার্ষিকীতে জেনে নিতে পারেন দাম্পত্য বিষয়ে তাঁদের দেওয়া কয়েকটি টিপস।
১ দিন আগেইতস্তত করে হলেও স্বীকার করতেই হয়, এখনো অনেকের কাছে সৌন্দর্য মানে হলো ফরসা আর নিখুঁত ত্বক। প্রযুক্তির ঘনঘটা আর নারী স্বাধীনতার এ সময়ে এসেও পাত্রপক্ষ কনের ফরসা রঙেই বেশি মজে। ফলে নারীদের মধ্য়েও ছোটবেলা থেকে গায়ের রং উজ্জ্বল করে তোলার কসরত চলতে থাকে।
১ দিন আগে