সানজিদা সামরিন
ঢাকা: মেঘ ভেঙে বৃষ্টির ঝকমারি, ভিজে যাওয়া বসন—এই হলো বর্ষা। বর্ষা মানেই স্নিগ্ধতা, তা বসনে হোক বা প্রকৃতিতে, এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। এ ঋতুতে বদলে যায় প্রকৃতি ও মানুষের মন। তার ছাপ পড়ে পোশাকেও।
কোন রঙের পোশাক
একটু ছাই রং, একটু নীলের ছোঁয়া, থইথই জলে জ্বলে যাওয়া সাদা কিংবা সতেজ সবুজ, বর্ষার রং। একেবারে প্রাকৃতিক। আবার অঞ্জন বলেছেন, ‘নীল মানে ভালোবাসার গভীরে লুকানো একটা রং।’ কাজেই বর্ষার রং খুঁজে বের করা বেশ জটিল কাজই বটে। বর্ষাকালে নীল রং অনেক বেশি প্রাধান্য পাচ্ছে এখন। বৃষ্টিস্নাত পরিবেশের সঙ্গে ঠান্ডা ধাঁচের এই রংটি যে মানানসই, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। শাড়ি, সালোয়ার-কামিজ, স্কার্ট বা অন্যান্য পোশাকে নীলের বিভিন্ন শেড, যেমন: টার্কিশ ব্লু, রয়্যাল ব্লু, সি ব্লু, আকাশি, নেভি ব্লু প্রভৃতি রং রাখা যেতে পারে।
বর্ষায় পোশাকের রঙের ক্ষেত্রে নীলের বিভিন্ন শেড বেছে নেওয়া যেতে পারে। এ সময় ধূসর রংটাও কিন্তু বেশ যায়।
–শাহনাজ খান, প্রধান নির্বাহী ও ডিজাইনার, কে ক্র্যাফট
তবে অন্য রং যে পছন্দ করবেন না, তা নয়। রং পছন্দ করাটা একেবারে ব্যক্তিগত বিষয়। সবুজ হতে পারে বর্ষার রং। সাদা যেকোনো ঋতুতেই মানানসই। লাল এক ধরনের কনট্রাস্ট আনবে পোশাক আর প্রকৃতির মাঝে। তবে যে রংই বাছাই করেন না কেন, তাতে যেন স্নিগ্ধতা থাকে।
বর্ষা হচ্ছে এমন একটা ঋতু, যখন হালকা-গাঢ় সব ধরনের রংই পরা যায়। তবে সবুজ, ধূসর, নীল, সাদা রংগুলো বেশি উপযোগী।
–শাহীন আহমেদ,স্বত্বাধিকারী, অঞ্জন’স
কেমন পোশাক
বর্ষাকালে স্বাভাবিকভাবেই পাতলা কাপড়গুলো হাতের কাছে রাখা হয়। এগুলো বৃষ্টির ছাটে ভিজে গেলেও কম সময়ে শুকিয়ে যায়। বৃষ্টিভেজা দিনগুলোয় জর্জেট, সিল্ক, হাফ সিল্ক, সিনথেটিক বা লিনেনের তৈরি কাপড়ের পোশাক পরা ভালো। তবে আরামের কথা বললে সুতিই থাকবে প্রথম তালিকায়। তবে ট্রেন্ডি হলেও জিনস খুব সহজে শুকায় না বলে বৃষ্টির দিনগুলোয় এটি এড়িয়ে যাওয়াই ভালো। কখনো রোদ তো কখনো অঝোর ধারায় বৃষ্টি, কখনো মেঘ আর রোদের লুকোচুরি খেলা চলতেই থাকে পুরো বর্ষাকাল। আবহাওয়াগত এই পরিবর্তনের ঢেউও লাগে শরীরে। ফলে কখনো ঘামে ভিজে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে তো কখনো কাপড় ভেজে বৃষ্টির পানিতে। ফলে এমন কাপড় বেছে নিতে হবে, যেগুলো শরীরের ভেতরে বাতাস চলাচলে বাধা দেবে না। এ জন্য একটু ঢিলেঢালা বা ছোট হাতার পোশাক ব্যবহার করা ভালো।
বর্ষার জন্য আমরা সুতি, লিনেন, ভয়েল ও স্লাব কাপড় দিয়ে পোশাক তৈরি করেছি। শাড়িতে রং হিসেবে নীলের পাশাপাশি রয়েছে
প্রাকৃতিক রঙের ব্যবহার–বিপ্লব সাহা, ডিজাইনার, বিশ্বরঙ
ঢাকা: মেঘ ভেঙে বৃষ্টির ঝকমারি, ভিজে যাওয়া বসন—এই হলো বর্ষা। বর্ষা মানেই স্নিগ্ধতা, তা বসনে হোক বা প্রকৃতিতে, এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। এ ঋতুতে বদলে যায় প্রকৃতি ও মানুষের মন। তার ছাপ পড়ে পোশাকেও।
কোন রঙের পোশাক
একটু ছাই রং, একটু নীলের ছোঁয়া, থইথই জলে জ্বলে যাওয়া সাদা কিংবা সতেজ সবুজ, বর্ষার রং। একেবারে প্রাকৃতিক। আবার অঞ্জন বলেছেন, ‘নীল মানে ভালোবাসার গভীরে লুকানো একটা রং।’ কাজেই বর্ষার রং খুঁজে বের করা বেশ জটিল কাজই বটে। বর্ষাকালে নীল রং অনেক বেশি প্রাধান্য পাচ্ছে এখন। বৃষ্টিস্নাত পরিবেশের সঙ্গে ঠান্ডা ধাঁচের এই রংটি যে মানানসই, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। শাড়ি, সালোয়ার-কামিজ, স্কার্ট বা অন্যান্য পোশাকে নীলের বিভিন্ন শেড, যেমন: টার্কিশ ব্লু, রয়্যাল ব্লু, সি ব্লু, আকাশি, নেভি ব্লু প্রভৃতি রং রাখা যেতে পারে।
বর্ষায় পোশাকের রঙের ক্ষেত্রে নীলের বিভিন্ন শেড বেছে নেওয়া যেতে পারে। এ সময় ধূসর রংটাও কিন্তু বেশ যায়।
–শাহনাজ খান, প্রধান নির্বাহী ও ডিজাইনার, কে ক্র্যাফট
তবে অন্য রং যে পছন্দ করবেন না, তা নয়। রং পছন্দ করাটা একেবারে ব্যক্তিগত বিষয়। সবুজ হতে পারে বর্ষার রং। সাদা যেকোনো ঋতুতেই মানানসই। লাল এক ধরনের কনট্রাস্ট আনবে পোশাক আর প্রকৃতির মাঝে। তবে যে রংই বাছাই করেন না কেন, তাতে যেন স্নিগ্ধতা থাকে।
বর্ষা হচ্ছে এমন একটা ঋতু, যখন হালকা-গাঢ় সব ধরনের রংই পরা যায়। তবে সবুজ, ধূসর, নীল, সাদা রংগুলো বেশি উপযোগী।
–শাহীন আহমেদ,স্বত্বাধিকারী, অঞ্জন’স
কেমন পোশাক
বর্ষাকালে স্বাভাবিকভাবেই পাতলা কাপড়গুলো হাতের কাছে রাখা হয়। এগুলো বৃষ্টির ছাটে ভিজে গেলেও কম সময়ে শুকিয়ে যায়। বৃষ্টিভেজা দিনগুলোয় জর্জেট, সিল্ক, হাফ সিল্ক, সিনথেটিক বা লিনেনের তৈরি কাপড়ের পোশাক পরা ভালো। তবে আরামের কথা বললে সুতিই থাকবে প্রথম তালিকায়। তবে ট্রেন্ডি হলেও জিনস খুব সহজে শুকায় না বলে বৃষ্টির দিনগুলোয় এটি এড়িয়ে যাওয়াই ভালো। কখনো রোদ তো কখনো অঝোর ধারায় বৃষ্টি, কখনো মেঘ আর রোদের লুকোচুরি খেলা চলতেই থাকে পুরো বর্ষাকাল। আবহাওয়াগত এই পরিবর্তনের ঢেউও লাগে শরীরে। ফলে কখনো ঘামে ভিজে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে তো কখনো কাপড় ভেজে বৃষ্টির পানিতে। ফলে এমন কাপড় বেছে নিতে হবে, যেগুলো শরীরের ভেতরে বাতাস চলাচলে বাধা দেবে না। এ জন্য একটু ঢিলেঢালা বা ছোট হাতার পোশাক ব্যবহার করা ভালো।
বর্ষার জন্য আমরা সুতি, লিনেন, ভয়েল ও স্লাব কাপড় দিয়ে পোশাক তৈরি করেছি। শাড়িতে রং হিসেবে নীলের পাশাপাশি রয়েছে
প্রাকৃতিক রঙের ব্যবহার–বিপ্লব সাহা, ডিজাইনার, বিশ্বরঙ
ভ্রমণ সব বয়সের মানুষের জন্যই আনন্দদায়ক অভিজ্ঞতা। তবে বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের শরীর ও প্রয়োজনের ধরণও বদলায়। তাই বয়স্ক বা সিনিয়র নাগরিকদের জন্য ভ্রমণের আগে কিছু বাড়তি প্রস্তুতি নেওয়া জরুরি। স্বাস্থ্য, নিরাপত্তা, আরাম, খাওয়া-দাওয়া সব দিকেই বিশেষ মনোযোগ দেওয়া দরকার।
৩০ মিনিট আগেছোট হোক বা বড়, যে কাজেই ব্যবহার হোক না কেন প্রায় সবার বাড়িতে একটি করে বুকশেলফ বা বইয়ের তাক থাকে। একটি বুকশেলফ দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহার করা যায়, তা সে কাঠ, বেত, বাঁশ, প্লাইউড বা যে উপকরণেই তৈরি হোক। কিন্তু এমন যদি হয় বহু পুরোনো বুকশেলফের কোনো অংশ ভেঙে গেছে, পায়া নষ্ট হয়ে গেছে বা এই বুকশেলফটি পরিবর্তন করে
২ ঘণ্টা আগেবিদেশ ভ্রমণে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ অনেক সময় প্রতিবন্ধকতা হয়ে দাঁড়ায়। নতুন দেশে গিয়ে সিম কেনার আগে পর্যন্ত নিয়মিত যোগাযোগ থেকে অনেক সময় বিচ্ছিন্ন থাকতে হয়। তবে এর বিকল্প হিসেবে দেশের সিম দিয়ে রোমিং সুবিধা নেন অনেকে। তবে এর জন্য ডলারে পেমেন্ট করতে হয়। যেটি কারও কারও জন্য বিপত্তি তৈরি করে।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের মানুষের জাতীগত বড় সমস্যা হলো, তারা মনে করে পৃথিবীর সব ‘প্রথম’ ও ‘সবচেয়ে বড় বা ছোট’র রেকর্ড থাকবে শুধু তাদের অধিকারে। কিন্তু না। আপনি যদি ভোরবেলা হাঁসের মাংসে খেতে যেতে পারেন, তো অন্য অনেকে আপনাকে টেক্কা দিয়ে রাত ও ভোরের সঙ্গমস্থলের যে সময়, যাকে উষা নামে ডাকা হয়, সে সময় হাঁসের মাংস...
৪ ঘণ্টা আগে