দিতি আহমেদ, ঢাকা
সামনে আসছে ঈদুল আজহা। ঈদ মানেই আনন্দ। সে আনন্দে বাড়তি অনুষঙ্গ হিসেবে থাকে নতুন কাপড়। কিন্তু এবার ঈদ আসছে বিষণ্ণভাবে। করোনাভাইরাস সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় কঠোর লকডাউন চলছে সারা দেশে। ফলে বন্ধ রয়েছে বিপণিবিতানগুলো। ছোটখাটো কিছু বাজার বা দোকানপাট খোলা থাকলেও সংক্রমণ বাড়ায় সেগুলোতে ভিড় না করাই উত্তম। এবার ঈদের প্রয়োজনীয় কেনাকাটা হোক অনলাইনে। দেশের প্রায় প্রতিটি ফ্যাশন হাউসের রয়েছে ফেসবুক পেজ কিংবা ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডেল অথবা নিজস্ব ওয়েবসাইট। এগুলোর যেকোনোটি থেকেই কেনাকাটা করার সুযোগ আছে। আবার অনলাইনে কেনাকাটা করলে কোনো কোনো প্রতিষ্ঠান দিচ্ছে বিভিন্ন ধরনের অফার। তাতে কিছু সাশ্রয়ও হয় ক্রেতার।
ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে ঈদ আয়োজন। প্রতিটি ফ্যাশন হাউসের অনলাইন মাধ্যমগুলোতে শোভা পাচ্ছে নতুন কালেকশন। রয়েছে হোম ডেলিভারি, ছাড় ও ক্যাশ ব্যাকসহ হাজারো অফার।
কে ক্র্যাফট
ঈদ আয়োজনে কে ক্র্যাফট এবার তাদের পোশাকের অনুষঙ্গ হিসেবে তুলে এনেছে প্রকৃতিকে। স্বাভাবিক ও সুন্দর প্রকৃতির স্বপ্ন নিয়ে কে ক্র্যাফটের এবারের ঈদ আয়োজনের স্লোগান: ‘আমাদের সমুদ্র, আমরা বাঁচাই’। শাড়ি, সালোয়ার কামিজ, লং কুর্তি, রেগুলার কুর্তি, টপস-সারারা, স্কার্ট, পাঞ্জাবি, শার্ট ও শিশুদের সব পোশাকে পাওয়া যাবে প্রকৃতির ছোঁয়া।
এ ছাড়া, যুগল ও ফ্যামিলি পোশাকেও রয়েছে প্রকৃতি।
সমসাময়িক ধারার বাইরে যারা অন্য রকম কিছু পছন্দ করেন, তাঁদের জন্যও আছে কে ক্র্যাফটের আয়োজন। হ্যান্ডলুম কটন, ভয়েল, লিনেন, টু-টোন কটন, এন্ডি কটন এবং হাফ সিল্কের কাপড়ে আছে চলতি ফ্যাশন ট্রেন্ড। আছে ফিউশনধর্মী কাট ও প্যাটার্নে স্ক্রিন প্রিন্ট, এমব্রয়ডারি, ব্লক প্রিন্ট, টাই-ডাই ও হ্যান্ড প্রিন্টের কাজ। গ্রীষ্ম ও বর্ষা ঋতুর কথা মাথায় রেখে ব্যবহার করা হয়েছে সাদা, অফ হোয়াইট, গ্রে, আকাশি, নীলসহ বিভিন্ন রং। ঘরে বসেই এসব পোশাক অর্ডার করা যাবে কে ক্র্যাফটের ফেসবুক পেজে।
রঙ বাংলাদেশ
করোনার কথা মাথায় রেখে রঙ বাংলাদেশ নিয়ে এসেছে ঘরে বসে কেনাকাটার সুযোগ। ঈদে প্রতিষ্ঠানটির ফেসবুক পেজ ও ওয়েবসাইট থেকে কেনাকাটা করলে নির্দিষ্ট পণ্যের ওপর পাওয়া যাবে ৫০ শতাংশ ছাড়। এ ছাড়াও ১ হাজার টাকার পণ্য কেনাকাটায় রঙ বাংলাদেশ দিচ্ছে সারা দেশে হোম ডেলিভারি ফ্রি। আর যারা দেশের বাইরে থাকেন; কিন্তু ঈদে ভালোবাসেন দেশীয় পোশাক, তাঁদের জন্যও রঙ বাংলাদেশের আছে ব্যবস্থা। ডিএইচএলের মাধ্যমে বিশ্বের যেকোনো প্রান্তে তাদের পণ্য পৌঁছে দিচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। আর ৯৯ ডলারের বেশি কেনাকাটায় থাকছে ফ্রি হোম ডেলিভারি।
তহু’স ক্রিয়েশনস
রেমি কটন অথবা মসলিন কাপড়ের ওপর আলপনা কিংবা এপ্লিক, ভরাট সুতার কাজ, গ্লাস ও সিকোয়েন্সের সিঙ্গেল কামিজ, কুর্তি এবং শাড়ি নিয়ে এসেছে তহু’স ক্রিয়েশনস। এবার ঈদে করোনা, বৃষ্টি ও গরমের কথা বিবেচনায় রেখে তহু’স ক্রিয়েশনস পোশাক তৈরি করেছে। ঘরে বসে পছন্দের পোশাক অর্ডার করা যাবে প্রতিষ্ঠানটির ফেসবুক পেজ ও ওয়েবসাইটের মাধ্যমে।
প্রিয়জনদের জন্য উপহার কেনার দারুণ এক উপলক্ষ ঈদ। এবার ঈদের কেনাকাটা হোক ঘরে বসে, নিরাপদে।
সামনে আসছে ঈদুল আজহা। ঈদ মানেই আনন্দ। সে আনন্দে বাড়তি অনুষঙ্গ হিসেবে থাকে নতুন কাপড়। কিন্তু এবার ঈদ আসছে বিষণ্ণভাবে। করোনাভাইরাস সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় কঠোর লকডাউন চলছে সারা দেশে। ফলে বন্ধ রয়েছে বিপণিবিতানগুলো। ছোটখাটো কিছু বাজার বা দোকানপাট খোলা থাকলেও সংক্রমণ বাড়ায় সেগুলোতে ভিড় না করাই উত্তম। এবার ঈদের প্রয়োজনীয় কেনাকাটা হোক অনলাইনে। দেশের প্রায় প্রতিটি ফ্যাশন হাউসের রয়েছে ফেসবুক পেজ কিংবা ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডেল অথবা নিজস্ব ওয়েবসাইট। এগুলোর যেকোনোটি থেকেই কেনাকাটা করার সুযোগ আছে। আবার অনলাইনে কেনাকাটা করলে কোনো কোনো প্রতিষ্ঠান দিচ্ছে বিভিন্ন ধরনের অফার। তাতে কিছু সাশ্রয়ও হয় ক্রেতার।
ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে ঈদ আয়োজন। প্রতিটি ফ্যাশন হাউসের অনলাইন মাধ্যমগুলোতে শোভা পাচ্ছে নতুন কালেকশন। রয়েছে হোম ডেলিভারি, ছাড় ও ক্যাশ ব্যাকসহ হাজারো অফার।
কে ক্র্যাফট
ঈদ আয়োজনে কে ক্র্যাফট এবার তাদের পোশাকের অনুষঙ্গ হিসেবে তুলে এনেছে প্রকৃতিকে। স্বাভাবিক ও সুন্দর প্রকৃতির স্বপ্ন নিয়ে কে ক্র্যাফটের এবারের ঈদ আয়োজনের স্লোগান: ‘আমাদের সমুদ্র, আমরা বাঁচাই’। শাড়ি, সালোয়ার কামিজ, লং কুর্তি, রেগুলার কুর্তি, টপস-সারারা, স্কার্ট, পাঞ্জাবি, শার্ট ও শিশুদের সব পোশাকে পাওয়া যাবে প্রকৃতির ছোঁয়া।
এ ছাড়া, যুগল ও ফ্যামিলি পোশাকেও রয়েছে প্রকৃতি।
সমসাময়িক ধারার বাইরে যারা অন্য রকম কিছু পছন্দ করেন, তাঁদের জন্যও আছে কে ক্র্যাফটের আয়োজন। হ্যান্ডলুম কটন, ভয়েল, লিনেন, টু-টোন কটন, এন্ডি কটন এবং হাফ সিল্কের কাপড়ে আছে চলতি ফ্যাশন ট্রেন্ড। আছে ফিউশনধর্মী কাট ও প্যাটার্নে স্ক্রিন প্রিন্ট, এমব্রয়ডারি, ব্লক প্রিন্ট, টাই-ডাই ও হ্যান্ড প্রিন্টের কাজ। গ্রীষ্ম ও বর্ষা ঋতুর কথা মাথায় রেখে ব্যবহার করা হয়েছে সাদা, অফ হোয়াইট, গ্রে, আকাশি, নীলসহ বিভিন্ন রং। ঘরে বসেই এসব পোশাক অর্ডার করা যাবে কে ক্র্যাফটের ফেসবুক পেজে।
রঙ বাংলাদেশ
করোনার কথা মাথায় রেখে রঙ বাংলাদেশ নিয়ে এসেছে ঘরে বসে কেনাকাটার সুযোগ। ঈদে প্রতিষ্ঠানটির ফেসবুক পেজ ও ওয়েবসাইট থেকে কেনাকাটা করলে নির্দিষ্ট পণ্যের ওপর পাওয়া যাবে ৫০ শতাংশ ছাড়। এ ছাড়াও ১ হাজার টাকার পণ্য কেনাকাটায় রঙ বাংলাদেশ দিচ্ছে সারা দেশে হোম ডেলিভারি ফ্রি। আর যারা দেশের বাইরে থাকেন; কিন্তু ঈদে ভালোবাসেন দেশীয় পোশাক, তাঁদের জন্যও রঙ বাংলাদেশের আছে ব্যবস্থা। ডিএইচএলের মাধ্যমে বিশ্বের যেকোনো প্রান্তে তাদের পণ্য পৌঁছে দিচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। আর ৯৯ ডলারের বেশি কেনাকাটায় থাকছে ফ্রি হোম ডেলিভারি।
তহু’স ক্রিয়েশনস
রেমি কটন অথবা মসলিন কাপড়ের ওপর আলপনা কিংবা এপ্লিক, ভরাট সুতার কাজ, গ্লাস ও সিকোয়েন্সের সিঙ্গেল কামিজ, কুর্তি এবং শাড়ি নিয়ে এসেছে তহু’স ক্রিয়েশনস। এবার ঈদে করোনা, বৃষ্টি ও গরমের কথা বিবেচনায় রেখে তহু’স ক্রিয়েশনস পোশাক তৈরি করেছে। ঘরে বসে পছন্দের পোশাক অর্ডার করা যাবে প্রতিষ্ঠানটির ফেসবুক পেজ ও ওয়েবসাইটের মাধ্যমে।
প্রিয়জনদের জন্য উপহার কেনার দারুণ এক উপলক্ষ ঈদ। এবার ঈদের কেনাকাটা হোক ঘরে বসে, নিরাপদে।
ভ্রমণ সব বয়সের মানুষের জন্যই আনন্দদায়ক অভিজ্ঞতা। তবে বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের শরীর ও প্রয়োজনের ধরণও বদলায়। তাই বয়স্ক বা সিনিয়র নাগরিকদের জন্য ভ্রমণের আগে কিছু বাড়তি প্রস্তুতি নেওয়া জরুরি। স্বাস্থ্য, নিরাপত্তা, আরাম, খাওয়া-দাওয়া সব দিকেই বিশেষ মনোযোগ দেওয়া দরকার।
৩০ মিনিট আগেছোট হোক বা বড়, যে কাজেই ব্যবহার হোক না কেন প্রায় সবার বাড়িতে একটি করে বুকশেলফ বা বইয়ের তাক থাকে। একটি বুকশেলফ দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহার করা যায়, তা সে কাঠ, বেত, বাঁশ, প্লাইউড বা যে উপকরণেই তৈরি হোক। কিন্তু এমন যদি হয় বহু পুরোনো বুকশেলফের কোনো অংশ ভেঙে গেছে, পায়া নষ্ট হয়ে গেছে বা এই বুকশেলফটি পরিবর্তন করে
১ ঘণ্টা আগেবিদেশ ভ্রমণে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ অনেক সময় প্রতিবন্ধকতা হয়ে দাঁড়ায়। নতুন দেশে গিয়ে সিম কেনার আগে পর্যন্ত নিয়মিত যোগাযোগ থেকে অনেক সময় বিচ্ছিন্ন থাকতে হয়। তবে এর বিকল্প হিসেবে দেশের সিম দিয়ে রোমিং সুবিধা নেন অনেকে। তবে এর জন্য ডলারে পেমেন্ট করতে হয়। যেটি কারও কারও জন্য বিপত্তি তৈরি করে।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের মানুষের জাতীগত বড় সমস্যা হলো, তারা মনে করে পৃথিবীর সব ‘প্রথম’ ও ‘সবচেয়ে বড় বা ছোট’র রেকর্ড থাকবে শুধু তাদের অধিকারে। কিন্তু না। আপনি যদি ভোরবেলা হাঁসের মাংসে খেতে যেতে পারেন, তো অন্য অনেকে আপনাকে টেক্কা দিয়ে রাত ও ভোরের সঙ্গমস্থলের যে সময়, যাকে উষা নামে ডাকা হয়, সে সময় হাঁসের মাংস...
৪ ঘণ্টা আগে