ঝুলন দত্ত, কাপ্তাই ( রাঙামাটি)
দুই পাশে দুটি নিচু পাহাড়। মাঝখান দিয়ে বয়ে চলেছে জলরাশি। আশপাশ থেকে নানা ধরনের পাখির কিচিরমিচির শোনা যাচ্ছে। সব মিলিয়ে মনোমুগ্ধকর এক জায়গা নুনছড়ি খুম। তবে প্রচারের অভাবে পর্যটকদের কাছে এখনো তেমন পরিচিতি লাভ করেনি এটি। রাঙামাটি জেলার কাপ্তাই উপজেলার ওয়াগ্গা ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের নুনছড়ি মারমা পাড়ার ওপরে এই নুনছড়ি খুমটির অবস্থান।
প্রায় এক কিলোমিটার দৈর্ঘ্যে এই খুমটির। কখনো হাঁটু পানি আবার কখনো গলা অবধি পানি পেরিয়ে এই খুমের সৌন্দর্য অবলোকন করতে পারা যায়। বাঁশের কিংবা কলা গাছের ভেলায় চড়ে খুমের গভীর পানি পার হতে গিয়ে রোমাঞ্চে কাটা দিয়ে উঠে শরীর।
খুমের দুই পাশের পাহাড়ের পাথুরে খাঁজকাটা শরীর মুগ্ধ করবে আপনাকে। দূরের রাম পাহাড় থেকে পানি এসে জন্ম নুনছড়ি ঝরনার। আর এই ঝরনার জলে দুই পাহাড়ের মাঝখান দিয়ে প্রবাহিত হয়ে জন্ম নুনছড়ি খুমের। পর্যটকেরা নুনছড়ি খুমের ওপরে অবস্থিত নুনছড়ি ঝরনায় গিয়ে পানিতে ভিজে প্রশান্তি লাভ করতে পারেন।
কেন এই খুম বা ছড়ার নাম নুনছড়ি হলো? স্থানীয় বাসিন্দা অংচিনু মারমা বলেন, এই ঝরনার পানির স্বাদ একটু নোনতা, তাই এটাকে নুনছড়ি খুম বা নুনছড়ি ঝরনা বলে। এই ঝরনায় গিয়ে পানি মুখে দিয়ে কথার সত্যতা মিলল।
নুনছড়ি খুম দেখতে আসা চট্টগ্রামের কুমিরা আন্তর্জাতিক ইসলামিক ইউনিভার্সিটির ছাত্র মো. আরিফুল ইসলাম বলেন, ‘আমি প্রথমবারের মতো এই নুনছড়ি খুম দেখতে আসলাম। সত্যি এই খুমটা দেখতে খুবই মনোমুগ্ধকর।’
কাপ্তাইয়ের শিল্প এলাকা থেকে আসা পর্যটক হৃদয় মারমা বলেন, ‘আমিও প্রথমবারের মতো এখানে আসলাম । জায়গাটি সত্যি খুবই সুন্দর।’
নুনছড়ি খুম দেখতে আসা ইউটিউবার এবি চাকমা বলেন, ‘জায়গাটি যদিও কিছুটা ঝুঁকিপূর্ণ তবুও প্রথমবারের মতো এসে খুব ভালো লেগেছে। আমরা বান্দরবানের নাফাখুম এবং দেবতা খুমের কথা শুনেছি। কিন্তু কাপ্তাইয়ের নুনছড়ি খুমটা দেখতে এসে বুঝলাম এটিও মনোমুগ্ধকর।
খুম দেখতে আসা কাপ্তাই উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নাছির উদ্দিন বলেন, ‘আমার নির্বাচনী ইশতেহারের অন্যতম ছিল কাপ্তাই উপজেলাকে একটি পর্যটন নগরী হিসেবে গড়ে তোলা। তাই টির দিনে উপজেলার বিভিন্ন ছড়া, ঝরনায় যাচ্ছি এবং এগুলো প্রচারের ব্যবস্থা করছি। উপজেলায় ছোট-বড় অনেকগুলো ঝরনা আছে, কিন্তু এত দিন কোনো খুমের কথা জানতে পারিনি। যখন নুনছড়ি মারমা পাড়ায় একটা খুমের কথা জানতে পারি স্থানীয় জনগণের সহায়তায় এসে অনিন্দ্যসুন্দর এই খুমটি দেখি। আশা করছি প্রচার পেলে পর্যটকেরা এই খুম দেখতে আসবেন এবং স্থানীয় বাসিন্দারা অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হবেন।’
যেভাবে যাবেন
কাপ্তাই-ঘাগড়া-রাঙামাটি সড়কের নোয়াপাড়া মারমা পাড়া থেকে প্রায় আড়াই কিলোমিটার কাঁচা সড়ক পেরিয়ে প্রথমে নুনছড়ি মারমা পাড়ায় আসতে হয়। এই নুনছড়ি মারমা পাড়া থেকে মিনিট বিশেক হাঁটলে খুমটির দেখা মিলবে। খুমে যেতে পথের দু-পাশের দৃশ্যও চমৎকার। এক পাশে ছোট-ছোট পাহাড় এবং অপর পাশে কৃষিজমি, নানারকম গাছগাছালি দেখা যায়। পুরো পথটিতেই নানা জাতের পাখির কল-কাকলি শুনবেন।
দুই পাশে দুটি নিচু পাহাড়। মাঝখান দিয়ে বয়ে চলেছে জলরাশি। আশপাশ থেকে নানা ধরনের পাখির কিচিরমিচির শোনা যাচ্ছে। সব মিলিয়ে মনোমুগ্ধকর এক জায়গা নুনছড়ি খুম। তবে প্রচারের অভাবে পর্যটকদের কাছে এখনো তেমন পরিচিতি লাভ করেনি এটি। রাঙামাটি জেলার কাপ্তাই উপজেলার ওয়াগ্গা ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের নুনছড়ি মারমা পাড়ার ওপরে এই নুনছড়ি খুমটির অবস্থান।
প্রায় এক কিলোমিটার দৈর্ঘ্যে এই খুমটির। কখনো হাঁটু পানি আবার কখনো গলা অবধি পানি পেরিয়ে এই খুমের সৌন্দর্য অবলোকন করতে পারা যায়। বাঁশের কিংবা কলা গাছের ভেলায় চড়ে খুমের গভীর পানি পার হতে গিয়ে রোমাঞ্চে কাটা দিয়ে উঠে শরীর।
খুমের দুই পাশের পাহাড়ের পাথুরে খাঁজকাটা শরীর মুগ্ধ করবে আপনাকে। দূরের রাম পাহাড় থেকে পানি এসে জন্ম নুনছড়ি ঝরনার। আর এই ঝরনার জলে দুই পাহাড়ের মাঝখান দিয়ে প্রবাহিত হয়ে জন্ম নুনছড়ি খুমের। পর্যটকেরা নুনছড়ি খুমের ওপরে অবস্থিত নুনছড়ি ঝরনায় গিয়ে পানিতে ভিজে প্রশান্তি লাভ করতে পারেন।
কেন এই খুম বা ছড়ার নাম নুনছড়ি হলো? স্থানীয় বাসিন্দা অংচিনু মারমা বলেন, এই ঝরনার পানির স্বাদ একটু নোনতা, তাই এটাকে নুনছড়ি খুম বা নুনছড়ি ঝরনা বলে। এই ঝরনায় গিয়ে পানি মুখে দিয়ে কথার সত্যতা মিলল।
নুনছড়ি খুম দেখতে আসা চট্টগ্রামের কুমিরা আন্তর্জাতিক ইসলামিক ইউনিভার্সিটির ছাত্র মো. আরিফুল ইসলাম বলেন, ‘আমি প্রথমবারের মতো এই নুনছড়ি খুম দেখতে আসলাম। সত্যি এই খুমটা দেখতে খুবই মনোমুগ্ধকর।’
কাপ্তাইয়ের শিল্প এলাকা থেকে আসা পর্যটক হৃদয় মারমা বলেন, ‘আমিও প্রথমবারের মতো এখানে আসলাম । জায়গাটি সত্যি খুবই সুন্দর।’
নুনছড়ি খুম দেখতে আসা ইউটিউবার এবি চাকমা বলেন, ‘জায়গাটি যদিও কিছুটা ঝুঁকিপূর্ণ তবুও প্রথমবারের মতো এসে খুব ভালো লেগেছে। আমরা বান্দরবানের নাফাখুম এবং দেবতা খুমের কথা শুনেছি। কিন্তু কাপ্তাইয়ের নুনছড়ি খুমটা দেখতে এসে বুঝলাম এটিও মনোমুগ্ধকর।
খুম দেখতে আসা কাপ্তাই উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নাছির উদ্দিন বলেন, ‘আমার নির্বাচনী ইশতেহারের অন্যতম ছিল কাপ্তাই উপজেলাকে একটি পর্যটন নগরী হিসেবে গড়ে তোলা। তাই টির দিনে উপজেলার বিভিন্ন ছড়া, ঝরনায় যাচ্ছি এবং এগুলো প্রচারের ব্যবস্থা করছি। উপজেলায় ছোট-বড় অনেকগুলো ঝরনা আছে, কিন্তু এত দিন কোনো খুমের কথা জানতে পারিনি। যখন নুনছড়ি মারমা পাড়ায় একটা খুমের কথা জানতে পারি স্থানীয় জনগণের সহায়তায় এসে অনিন্দ্যসুন্দর এই খুমটি দেখি। আশা করছি প্রচার পেলে পর্যটকেরা এই খুম দেখতে আসবেন এবং স্থানীয় বাসিন্দারা অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হবেন।’
যেভাবে যাবেন
কাপ্তাই-ঘাগড়া-রাঙামাটি সড়কের নোয়াপাড়া মারমা পাড়া থেকে প্রায় আড়াই কিলোমিটার কাঁচা সড়ক পেরিয়ে প্রথমে নুনছড়ি মারমা পাড়ায় আসতে হয়। এই নুনছড়ি মারমা পাড়া থেকে মিনিট বিশেক হাঁটলে খুমটির দেখা মিলবে। খুমে যেতে পথের দু-পাশের দৃশ্যও চমৎকার। এক পাশে ছোট-ছোট পাহাড় এবং অপর পাশে কৃষিজমি, নানারকম গাছগাছালি দেখা যায়। পুরো পথটিতেই নানা জাতের পাখির কল-কাকলি শুনবেন।
ফ্রিজে যতদিন কোরবানির মাংস আছে ততদিন বাড়িতে অতিথি এলেই পোলাও আর মাংসের পদ তৈরি হবেই। তবে এই গরমে ভারী খাবারের পর এক গ্লাস বোরহানি পান করলে অনেকটাই স্বস্তি মিলবে।
১৯ মিনিট আগেধারণা করা হচ্ছে, ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বে মুসলিম ভ্রমণকারীর সংখ্যা দাঁড়াবে ২৪৫ মিলিয়ন। তখন মুসলিম পর্যটকদের ভ্রমণ ব্যয় দাঁড়াবে প্রায় ২৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২৫ সালের ‘টপ মুসলিম-ফ্রেন্ডলি ডেস্টিনেশন অব দ্য ইয়ার’ খেতাব পেয়েছে মালয়েশিয়া।
১৯ ঘণ্টা আগেতিব্বত অঞ্চলের খাবার হলেও মোমো এখন আমাদের দেশে পাওয়া যায়। রাস্তার মোড়ে কিংবা গলির দোকানে এখন হরেক স্বাদের মোমোর দেখা মেলে। একেবারে তিব্বতি বা নেপালি মোমো এখানে তৈরি হওয়া সম্ভব নয় উপকরণের স্বল্পতার কারণে। তাই নিজের মতো করে তৈরি করে নিতে পারেন এ খাবার।
১ দিন আগেশখ ডিপ্রেশনের লক্ষণ কমাতে পারে। শুধু তা-ই নয়, এটি মানসিক রোগ হওয়ার ঝুঁকি প্রায় ৩০ শতাংশ পর্যন্ত কমাতে পারে। একই সঙ্গে ইতিমধ্যে ডিপ্রেশনে ভোগা রোগীদের মধ্যে যাঁরা অন্তত একটি শখ পূরণে কাজ শুরু করেছেন, তাঁদের সুস্থ হয়ে ওঠার সম্ভাবনা ২৭২ শতাংশ বেশি।
১ দিন আগে