হলিডে ইন ঢাকা সিটি সেন্টার
রাজধানীর হোটেল হলিডে ইন এবার ভিন্ন স্বাদের শতাধিক মুখরোচক খাবার নিয়ে ইফতারির পসরা সাজিয়েছে। ইফতারে বুফে খাবারের ব্যবস্থা থাকবে। বৃহস্পতি ও শুক্রবার—সপ্তাহে এ দুই দিন থাকবে সাহ্রি খাওয়ার ব্যবস্থাও।
প্রতি সপ্তাহের বৃহস্পতি, শুক্র ও শনিবার জনপ্রতি সাত হাজার টাকায় বুফে ইফতারি পাওয়া যাবে হলিডে ইনে। আর বাকি দিনগুলোতে বুফে ইফতারি পাওয়া যাবে ৬ হাজার ৫০০ টাকায়। এ ছাড়া চার হাজার টাকায় পাওয়া যাবে ১২৫ আইটেমের সাহ্রি। খাসির হালিম, মুরগির হালিম, গরুর নেহারি, বিভিন্ন ধরনের কাবাব, আফগানি মুরগির টাংরি কাবাব, খাসির ওজি রাইস, খাসির মোগলাই আকবরি, বিভিন্ন মিষ্টিজাতীয় ডেজার্ট, স্যুপসহ অন্যান্য ফলের আইটেম থাকবে। যোগাযোগ: ০১৩২৪৭১৭০২৫২৬।
ঢাকা রিজেন্সি
অ্যারাবিয়ান এবং দেশীয় মজার সব ইফতারি পাওয়া যাচ্ছে ঢাকা রিজেন্সির গ্র্যান্ডডিয়স রেস্টুরেন্টে। এগুলোর মধ্যে আছে হুমুস, শরমা, কাবসা, বাকলাভা, কাতায়েফের সঙ্গে বাঙালির নিয়মিত ইফতারির আইটেম। এই রেস্টুরেন্টে রমজানের আয়োজনে বুফে ইফতারির পাশাপাশি পাওয়া যাবে রাতের খাবার। এ ছাড়া করপোরেট ও পারিবারিক ইফতার পার্টির ব্যবস্থাও আছে এখানে। রমজান উপলক্ষে ঢাকা রিজেন্সি ইফতার ও ডিনারের জন্য বিশেষ ছাড় দিয়ে থাকে। এবারও সেই ছাড় পাওয়া যাবে রমজান মাসজুড়ে। যোগাযোগ: ০১৭১৩৩৩২৬৬১।
শীলবাড়ির হেঁশেল
ঢাকা-মাওয়া হাইওয়ের শীলবাড়ির হেঁশেল ভোজনরসিকদের কাছে বেশ জনপ্রিয়। ইফতারিতে এখানে হালিম ও গরুর মাংস দিয়ে ছিটা রুটি, হাঁসের মাংস, পোলাও, চিকেন ফ্রাই, দই-চিড়া-কলা, বুট-মুড়ি, পেঁয়াজু, বেগুনি, ডিম চপ, পাটিসাপটা পিঠাসহ বিভিন্ন খাবার পাওয়া যাচ্ছে। এই প্ল্যাটারে জনপ্রতি খরচ পড়বে ২ হাজার টাকা। ৫ বছর বয়সী শিশুদের ইফতারি ফ্রি। ৫ থেকে ১০ বছর বয়সী শিশুদের অর্ধেক এবং ১০ বছরের বেশি বয়সী শিশুদের পুরো খরচ দিতে হবে। সর্বনিম্ন ৮ জন ও সর্বোচ্চ ৫০ জনের দলের জন্য বুকিংয়ের ব্যবস্থা আছে। যোগাযোগ: ০১৭৭৮৬২১৩৩২।
হলিডে ইন ঢাকা সিটি সেন্টার
রাজধানীর হোটেল হলিডে ইন এবার ভিন্ন স্বাদের শতাধিক মুখরোচক খাবার নিয়ে ইফতারির পসরা সাজিয়েছে। ইফতারে বুফে খাবারের ব্যবস্থা থাকবে। বৃহস্পতি ও শুক্রবার—সপ্তাহে এ দুই দিন থাকবে সাহ্রি খাওয়ার ব্যবস্থাও।
প্রতি সপ্তাহের বৃহস্পতি, শুক্র ও শনিবার জনপ্রতি সাত হাজার টাকায় বুফে ইফতারি পাওয়া যাবে হলিডে ইনে। আর বাকি দিনগুলোতে বুফে ইফতারি পাওয়া যাবে ৬ হাজার ৫০০ টাকায়। এ ছাড়া চার হাজার টাকায় পাওয়া যাবে ১২৫ আইটেমের সাহ্রি। খাসির হালিম, মুরগির হালিম, গরুর নেহারি, বিভিন্ন ধরনের কাবাব, আফগানি মুরগির টাংরি কাবাব, খাসির ওজি রাইস, খাসির মোগলাই আকবরি, বিভিন্ন মিষ্টিজাতীয় ডেজার্ট, স্যুপসহ অন্যান্য ফলের আইটেম থাকবে। যোগাযোগ: ০১৩২৪৭১৭০২৫২৬।
ঢাকা রিজেন্সি
অ্যারাবিয়ান এবং দেশীয় মজার সব ইফতারি পাওয়া যাচ্ছে ঢাকা রিজেন্সির গ্র্যান্ডডিয়স রেস্টুরেন্টে। এগুলোর মধ্যে আছে হুমুস, শরমা, কাবসা, বাকলাভা, কাতায়েফের সঙ্গে বাঙালির নিয়মিত ইফতারির আইটেম। এই রেস্টুরেন্টে রমজানের আয়োজনে বুফে ইফতারির পাশাপাশি পাওয়া যাবে রাতের খাবার। এ ছাড়া করপোরেট ও পারিবারিক ইফতার পার্টির ব্যবস্থাও আছে এখানে। রমজান উপলক্ষে ঢাকা রিজেন্সি ইফতার ও ডিনারের জন্য বিশেষ ছাড় দিয়ে থাকে। এবারও সেই ছাড় পাওয়া যাবে রমজান মাসজুড়ে। যোগাযোগ: ০১৭১৩৩৩২৬৬১।
শীলবাড়ির হেঁশেল
ঢাকা-মাওয়া হাইওয়ের শীলবাড়ির হেঁশেল ভোজনরসিকদের কাছে বেশ জনপ্রিয়। ইফতারিতে এখানে হালিম ও গরুর মাংস দিয়ে ছিটা রুটি, হাঁসের মাংস, পোলাও, চিকেন ফ্রাই, দই-চিড়া-কলা, বুট-মুড়ি, পেঁয়াজু, বেগুনি, ডিম চপ, পাটিসাপটা পিঠাসহ বিভিন্ন খাবার পাওয়া যাচ্ছে। এই প্ল্যাটারে জনপ্রতি খরচ পড়বে ২ হাজার টাকা। ৫ বছর বয়সী শিশুদের ইফতারি ফ্রি। ৫ থেকে ১০ বছর বয়সী শিশুদের অর্ধেক এবং ১০ বছরের বেশি বয়সী শিশুদের পুরো খরচ দিতে হবে। সর্বনিম্ন ৮ জন ও সর্বোচ্চ ৫০ জনের দলের জন্য বুকিংয়ের ব্যবস্থা আছে। যোগাযোগ: ০১৭৭৮৬২১৩৩২।
ধারণা করা হচ্ছে, ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বে মুসলিম ভ্রমণকারীর সংখ্যা দাঁড়াবে ২৪৫ মিলিয়ন। তখন মুসলিম পর্যটকদের ভ্রমণ ব্যয় দাঁড়াবে প্রায় ২৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২৫ সালের ‘টপ মুসলিম-ফ্রেন্ডলি ডেস্টিনেশন অব দ্য ইয়ার’ খেতাব পেয়েছে মালয়েশিয়া।
১৭ ঘণ্টা আগেতিব্বত অঞ্চলের খাবার হলেও মোমো এখন আমাদের দেশে পাওয়া যায়। রাস্তার মোড়ে কিংবা গলির দোকানে এখন হরেক স্বাদের মোমোর দেখা মেলে। একেবারে তিব্বতি বা নেপালি মোমো এখানে তৈরি হওয়া সম্ভব নয় উপকরণের স্বল্পতার কারণে। তাই নিজের মতো করে তৈরি করে নিতে পারেন এ খাবার।
২১ ঘণ্টা আগেশখ ডিপ্রেশনের লক্ষণ কমাতে পারে। শুধু তা-ই নয়, এটি মানসিক রোগ হওয়ার ঝুঁকি প্রায় ৩০ শতাংশ পর্যন্ত কমাতে পারে। একই সঙ্গে ইতিমধ্যে ডিপ্রেশনে ভোগা রোগীদের মধ্যে যাঁরা অন্তত একটি শখ পূরণে কাজ শুরু করেছেন, তাঁদের সুস্থ হয়ে ওঠার সম্ভাবনা ২৭২ শতাংশ বেশি।
১ দিন আগেপ্রতিদিন কিছু না কিছু ভুলে যাওয়ার অভ্যাস আমাদের সবারই আছে। কখনো কোনো শব্দ জিভের ডগায় এসে আটকে যায়, আবার কখনো ঘরে ঢুকে ভুলে যাই কেন এসেছিলাম। কিংবা চাবি, মোবাইল ফোন বা চশমা কোথায় রাখলাম, তা মনেই পড়ে না।
২ দিন আগে