নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিজয় মানেই আনন্দ। তাই এই দিন সাজগোজে থাকা চাই উৎসবের ভাব। থাকা চাই স্নিগ্ধতা। আমাদের বিজয়ের রং লাল ও সবুজ। এই দুটি রং মিশিয়ে মনের মতো পোশাক বেছে নিতে কে ক্র্যাফট নিয়ে এসেছে বিশেষ সংগ্রহ।
প্রতিবারের মতো এবারও কে ক্র্যাফটের অয়োজনে রয়েছে লাল সবুজের সম্ভার, সাথে অন্যান্য রং এবং শিল্পের ছোঁয়া। বিজয়ের ভাবনায় লাল-সবুজের পোশাক ছাড়াও নানরকম স্যুভেনির ও উপহার সামগ্রী নিয়ে কে ক্র্যাফটের এবারের বিশেষ সংগ্রহ।
সময়, আবহাওয়া ও পরিবেশ এর কথা মাথায় রেখে এই দিনে মেয়েদের প্রধান সঙ্গী হতে পারে লাল সবুজের শাড়ি। এছাড়াও বেছে নিতে পারেন আরামদায়ক সালোয়ার-কামিজ, কুর্তি কিংবা বিভিন্ন প্যাটার্নের টপস। শীতে উষ্ণতার প্রয়োজনে অন্য কোন রঙের পোশাকে জড়িয়ে নিতে পারেন লাল সবুজের শাল।
প্রতি বছরের মতো ছেলেদের পোশাকের ক্ষেত্রেও ব্যতিক্রম হয়নি। থাকছে পাঞ্জাবি, শার্ট, টি-শার্ট, কটি, শাল। বিজয়ের ফ্যাশনে লাল অথবা সবুজ রঙের পাঞ্জাবির সঙ্গে মিলিয়ে পরতে কটি বেছে নিতে পারেন চমৎকার সব সংগ্রহ থেকে। শিশুদের জন্য রয়েছে নানা পোশাকের সমৃদ্ধ আয়োজন। বরাবরের মতোই থাকছে বাবা-মায়ের সঙ্গে সন্তানদের ম্যাচিং পোশাক। এছাড়াও যুগল ও পরিবারের সকল সদস্যদের মিলিয়ে পরার জন্য উপযোগী পোশাক।
কে ক্র্যাফট এবারের আয়োজন সাজিয়েছে প্রধানত জামদানী, কাঁথা, ম্যান্ডেলা, জিওমেট্রিক, ট্র্যাডিশনালসহ নানা মোটিফের অনুপ্রেরণায়। এছাড়াও থাকছে দেশের মানচিত্র নিয়ে করা বিভিন্ন পোশাক। সুতি, সিল্ক, লিনেন, অরগাঞ্জা ও তাঁতের মতো আরামদায়ক কাপড়ে তৈরি পোশাক গুলোতে নকশা ফুটিয়ে তুলতে ব্লকপ্রিন্ট, স্ক্রিনপ্রিন্ট, হাতের কাজ ও এমব্রয়ডারি করা হয়েছে।
রঙ হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে সবুজ, ফরেস্ট গ্রিন, পেইল গ্রিন ও লাল। তবে অন্যান্য রংয়েরর সমন্বয়ও থাকছে।
কে ক্র্যাফটের ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট, কুমিল্লা, খুলনা সহ সকল আউটলেট ছাড়াও অনলাইন শপ থেকে বিজয়ের এর পোশাক কেনা যাবে বিশেষ সাশ্রয়ী মূল্যে। এছাড়া ফেসবুক পেজ থেকেও কেনাকাটা করার সুবিধা আছে।
বিজয় মানেই আনন্দ। তাই এই দিন সাজগোজে থাকা চাই উৎসবের ভাব। থাকা চাই স্নিগ্ধতা। আমাদের বিজয়ের রং লাল ও সবুজ। এই দুটি রং মিশিয়ে মনের মতো পোশাক বেছে নিতে কে ক্র্যাফট নিয়ে এসেছে বিশেষ সংগ্রহ।
প্রতিবারের মতো এবারও কে ক্র্যাফটের অয়োজনে রয়েছে লাল সবুজের সম্ভার, সাথে অন্যান্য রং এবং শিল্পের ছোঁয়া। বিজয়ের ভাবনায় লাল-সবুজের পোশাক ছাড়াও নানরকম স্যুভেনির ও উপহার সামগ্রী নিয়ে কে ক্র্যাফটের এবারের বিশেষ সংগ্রহ।
সময়, আবহাওয়া ও পরিবেশ এর কথা মাথায় রেখে এই দিনে মেয়েদের প্রধান সঙ্গী হতে পারে লাল সবুজের শাড়ি। এছাড়াও বেছে নিতে পারেন আরামদায়ক সালোয়ার-কামিজ, কুর্তি কিংবা বিভিন্ন প্যাটার্নের টপস। শীতে উষ্ণতার প্রয়োজনে অন্য কোন রঙের পোশাকে জড়িয়ে নিতে পারেন লাল সবুজের শাল।
প্রতি বছরের মতো ছেলেদের পোশাকের ক্ষেত্রেও ব্যতিক্রম হয়নি। থাকছে পাঞ্জাবি, শার্ট, টি-শার্ট, কটি, শাল। বিজয়ের ফ্যাশনে লাল অথবা সবুজ রঙের পাঞ্জাবির সঙ্গে মিলিয়ে পরতে কটি বেছে নিতে পারেন চমৎকার সব সংগ্রহ থেকে। শিশুদের জন্য রয়েছে নানা পোশাকের সমৃদ্ধ আয়োজন। বরাবরের মতোই থাকছে বাবা-মায়ের সঙ্গে সন্তানদের ম্যাচিং পোশাক। এছাড়াও যুগল ও পরিবারের সকল সদস্যদের মিলিয়ে পরার জন্য উপযোগী পোশাক।
কে ক্র্যাফট এবারের আয়োজন সাজিয়েছে প্রধানত জামদানী, কাঁথা, ম্যান্ডেলা, জিওমেট্রিক, ট্র্যাডিশনালসহ নানা মোটিফের অনুপ্রেরণায়। এছাড়াও থাকছে দেশের মানচিত্র নিয়ে করা বিভিন্ন পোশাক। সুতি, সিল্ক, লিনেন, অরগাঞ্জা ও তাঁতের মতো আরামদায়ক কাপড়ে তৈরি পোশাক গুলোতে নকশা ফুটিয়ে তুলতে ব্লকপ্রিন্ট, স্ক্রিনপ্রিন্ট, হাতের কাজ ও এমব্রয়ডারি করা হয়েছে।
রঙ হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে সবুজ, ফরেস্ট গ্রিন, পেইল গ্রিন ও লাল। তবে অন্যান্য রংয়েরর সমন্বয়ও থাকছে।
কে ক্র্যাফটের ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট, কুমিল্লা, খুলনা সহ সকল আউটলেট ছাড়াও অনলাইন শপ থেকে বিজয়ের এর পোশাক কেনা যাবে বিশেষ সাশ্রয়ী মূল্যে। এছাড়া ফেসবুক পেজ থেকেও কেনাকাটা করার সুবিধা আছে।
ত্বকের বিশেষ যত্নে হোক বা না হোক, কমবেশি সবাই রোজ ত্বকে দুই বেলা ব্যবহার করেন, এমন একটি প্রসাধনী হচ্ছে ফেসওয়াশ। সাধারণত এটি খুব ভেবেচিন্তে বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ না মেনে পছন্দ হলেই কিনে ফেলি। কিন্তু কাজ হয় কি না, সেদিকে অনেক সময় খেয়ালও করি না। কিন্তু নালিশ করেই যাই, অমুক ব্র্যান্ডের ফেসওয়াশ...
৭ ঘণ্টা আগেকফি পান করতে গিয়ে জামাকাপড়ে পড়ে যাওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয়। কখনোবা অসাবধানতাবশত কার্পেট বা মেঝেতেও পড়ে যায়। কফির দাগ তুলতে বেগ পেতে হয়। সঠিক নিয়ম জানা থাকলে কঠিন দাগ নিমেষে দূর করা সম্ভব।
৮ ঘণ্টা আগেএই রোদ, এই বৃষ্টি। এই আবহাওয়ায় সব বয়সী মানুষ নানা ধরনের ভাইরাসজনিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। অতিরিক্ত গরমে, বিশেষ করে স্কুলগামী শিশুদের ডিহাইড্রেশন দেখা দেয়, পাশাপাশি এই সময় ওদের মেজাজও খিটমিটে হয়ে থাকে। তাই স্কুলগামী শিশুদের খাবার, জীবনযাপন এবং তাদের খিটমিটে মেজাজ ঠিক রাখার জন্য অভিভাবকদের...
৯ ঘণ্টা আগেরাজা হেনরি ২-এর মনে হয়েছিল, পাই ও পেস্ট্রি খেলে তাঁর সৈন্যরা সব অলস হয়ে যাবে। সে তো আর হতে দেওয়া যায় না। তাই তিনি এ দুটি খাবার বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করলেন। সেটাই হয়ে গেল আইন। ১২ শতকের এই আইনের নাম ‘পাই অ্যান্ড পেস্ট্রি অ্যাক্ট’। এই আইনে বলা হয়েছিল, রোববার ছাড়া অন্য দিন পাই বা পেস্ট্রি বিক্রি
৯ ঘণ্টা আগে