লাইফস্টাইল ডেস্ক
সবার বাড়িতেই কমবেশি
কিছু জিনিস রয়েছে, যা একদমই অপ্রয়োজনীয়। বিভিন্ন সময় আমরা নানা জিনিস কিনে ঘর ভরিয়ে ফেলি। একসময় দেখা যায়, সেসব জিনিস আমাদের তেমন কোনো কাজে তো লাগেই না বরং শেলফ বা ঘরের বিভিন্ন কোণে জমে থাকে বলে ঘর অপরিচ্ছন্ন দেখায়। তাই অপ্রয়োজনীয় জিনিসগুলো বিদায় করে বাসা করে তুলুন প্রশান্তির জায়গা।
তালিকা তৈরি করুন
বাসায় যেসব জিনিস কোনো কাজেই আসছে না বা আর ব্যবহার করা হবে না, সেগুলোর একটা তালিকা তৈরি করুন। যেমন খালি বোতল, পুরোনো খেলনা, মেয়াদোত্তীর্ণ জিনিস, ফ্রিজের অপ্রয়োজনীয় জিনিস, ভাঙা বা পুরোনো শো-পিস, পুরোনো থালাবাসন ইত্যাদি। তারপর একে একে সব বের করে ফেলে দিন।
একটা দিন ঠিক করুন
যেহেতু তালিকা ধরে অপ্রয়োজনীয় জিনিস ফেলে দেওয়ার কাজটি সময়সাপেক্ষ, তাই অবশ্যই যেকোনো ছুটির দিনকে এই কাজের জন্য বেছে নিন। সেদিন কোন সময়ের মধ্যে কাজটি শেষ করবেন, সেটিও আগেই ঠিক করে নিন।
জিনিসগুলো তিন ভাগে ভাগ করুন
রিসাইকেল, কাউকে দিয়ে দেওয়া, ফেলে দেওয়া—এই তিন ভাগে জিনিসগুলো ভাগ করে নিন। কারণ, পুরোনো বলেই যে সব একেবারে ফেলে দিতে হবে, তা নয়। কিছু রিসাইকেল করে পুনরায় ব্যবহারের উপযোগী করে তোলা যায়। আর কিছু জিনিস একেবারে ফেলে না দিয়ে কাউকে দিয়ে দিন।
মন স্থির রাখুন
অনেক সময় অপ্রয়োজনীয় জিনিসগুলো জড়ো করার পরও আমরা ফেলে দিই না। আবার তুলে রাখি এই ভেবে যে পরে হয়তো কাজে লাগবে। এমনটা করবেন না। মনে মনে একদম স্থির করুন যে আজকে বাসা থেকে সব অপ্রয়োজনীয় জিনিস সরিয়েই ছাড়ব।
অপ্রয়োজনীয় জিনিস কেনা বন্ধ করুন
বাসা থেকে অপ্রয়োজনীয় জিনিস সরানোর পর দেখবেন অনেক ভালো লাগবে, প্রশান্তি লাগবে। তাই এর পর থেকে কোনো কিছু কেনার আগে অবশ্যই নিজেকে জিজ্ঞাসা করতে ভুলবেন না যে জিনিসটা আদৌ আপনার লাগবে কি না। দেখবেন এভাবে কেনাকাটা করলে বাসায় আর অপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের স্তূপ তৈরি
হবে না।
সূত্র: কান্ট্রি লিভিং
সবার বাড়িতেই কমবেশি
কিছু জিনিস রয়েছে, যা একদমই অপ্রয়োজনীয়। বিভিন্ন সময় আমরা নানা জিনিস কিনে ঘর ভরিয়ে ফেলি। একসময় দেখা যায়, সেসব জিনিস আমাদের তেমন কোনো কাজে তো লাগেই না বরং শেলফ বা ঘরের বিভিন্ন কোণে জমে থাকে বলে ঘর অপরিচ্ছন্ন দেখায়। তাই অপ্রয়োজনীয় জিনিসগুলো বিদায় করে বাসা করে তুলুন প্রশান্তির জায়গা।
তালিকা তৈরি করুন
বাসায় যেসব জিনিস কোনো কাজেই আসছে না বা আর ব্যবহার করা হবে না, সেগুলোর একটা তালিকা তৈরি করুন। যেমন খালি বোতল, পুরোনো খেলনা, মেয়াদোত্তীর্ণ জিনিস, ফ্রিজের অপ্রয়োজনীয় জিনিস, ভাঙা বা পুরোনো শো-পিস, পুরোনো থালাবাসন ইত্যাদি। তারপর একে একে সব বের করে ফেলে দিন।
একটা দিন ঠিক করুন
যেহেতু তালিকা ধরে অপ্রয়োজনীয় জিনিস ফেলে দেওয়ার কাজটি সময়সাপেক্ষ, তাই অবশ্যই যেকোনো ছুটির দিনকে এই কাজের জন্য বেছে নিন। সেদিন কোন সময়ের মধ্যে কাজটি শেষ করবেন, সেটিও আগেই ঠিক করে নিন।
জিনিসগুলো তিন ভাগে ভাগ করুন
রিসাইকেল, কাউকে দিয়ে দেওয়া, ফেলে দেওয়া—এই তিন ভাগে জিনিসগুলো ভাগ করে নিন। কারণ, পুরোনো বলেই যে সব একেবারে ফেলে দিতে হবে, তা নয়। কিছু রিসাইকেল করে পুনরায় ব্যবহারের উপযোগী করে তোলা যায়। আর কিছু জিনিস একেবারে ফেলে না দিয়ে কাউকে দিয়ে দিন।
মন স্থির রাখুন
অনেক সময় অপ্রয়োজনীয় জিনিসগুলো জড়ো করার পরও আমরা ফেলে দিই না। আবার তুলে রাখি এই ভেবে যে পরে হয়তো কাজে লাগবে। এমনটা করবেন না। মনে মনে একদম স্থির করুন যে আজকে বাসা থেকে সব অপ্রয়োজনীয় জিনিস সরিয়েই ছাড়ব।
অপ্রয়োজনীয় জিনিস কেনা বন্ধ করুন
বাসা থেকে অপ্রয়োজনীয় জিনিস সরানোর পর দেখবেন অনেক ভালো লাগবে, প্রশান্তি লাগবে। তাই এর পর থেকে কোনো কিছু কেনার আগে অবশ্যই নিজেকে জিজ্ঞাসা করতে ভুলবেন না যে জিনিসটা আদৌ আপনার লাগবে কি না। দেখবেন এভাবে কেনাকাটা করলে বাসায় আর অপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের স্তূপ তৈরি
হবে না।
সূত্র: কান্ট্রি লিভিং
প্রযুক্তি আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অংশ। আমরা অনেকেই মোবাইল ফোন বাড়িতে ফেলে এলে মনে করি, শরীরের একটা অংশ নেই! আমাদের আশপাশে তাকালেই দেখা যায়, সবাই তাদের স্ক্রিনে মুখ গুঁজে বসে আছে। বাসে কিংবা যেকোনো বাহনেও সবাই একই রকম কাজ করেই যায়। মুখ তুলে বাইরে কেউ দেখেই না আজকাল! পরিবার কিংবা বন্ধুদের আড্ডাতেও
১৪ ঘণ্টা আগেকিছু খাবার এয়ার ফ্রায়ারে রান্না করলে গন্ধ বা তেল ইত্যাদি ছড়িয়ে বিপজ্জনক অবস্থা তৈরি করতে পারে। স্টেক, পপকর্ন থেকে তৈরি খাবার, পাতাযুক্ত সবজি বা বড় কেক তৈরিতে এয়ার ফ্রায়ারের সীমাবদ্ধতা স্পষ্ট। এই যন্ত্রে এগুলো রান্না করতে না যাওয়াই ভালো।
১৫ ঘণ্টা আগেহয়তো আপনি খেয়াল করেননি। কিন্তু আপনার সঙ্গে দিনের পর দিন এসব ঘটে গেছে বলে আপনি সম্পর্কের শেষ চান। আবার আপনি ভেবেও পাচ্ছেন না, সব দোষ কেন আপনার ঘাড়েই আসছে! সম্পর্ক শেষ করার আগে একবার সচেতনভাবে খেয়াল করুন আপনার সঙ্গীটি নার্সিসিস্ট কি না।
১৬ ঘণ্টা আগে‘সাতলা’ নামের মাঝেই লুকিয়ে আছে এক অন্যরকম আদিমতা। আধুনিকতার আড়ালে আজ অনেক বুনো সৌন্দর্যই বিলীন। তবে নয়াকান্দী গ্রামটা এখনো তার ব্যতিক্রম। হ্যাঁ বলছি, বরিশাল জেলার উজিরপুরের নয়াকান্দী গ্রামের সাতলা বিলের কথা।
১৮ ঘণ্টা আগে