শারমিন কচি
প্রশ্ন: ডে আর নাইট ক্রিমের মধ্য়ে পার্থক্য় কী? এগুলো ব্যবহারে আসলেই কি কোনো উপকারিতা আছে? লিলি আফরোজ, কুমিল্লা
উত্তর: ডে ক্রিম ধুলাবালু থেকে ত্বককে সুরক্ষা দেয়। ত্বকে পানির ভারসাম্য বজায় রাখতে এবং বলিরেখা প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। নাইট ক্রিম ত্বকে পুষ্টি জোগায় এবং বলিরেখা কমাতে সাহায্য করে। ত্বকের কালো দাগ কমাতেও সাহায্য করে। পাশাপাশি রক্তসঞ্চালন বাড়ায় এবং কোলাজেন তৈরিতে সাহায্য করে। ত্বককে সূর্যরশ্মি থেকে সুরক্ষার জন্য ডে ক্রিমে এসপিএফ থাকে। অন্যদিকে নাইট ক্রিমে থাকে রেটিনল ও ভিটামিন সি। ত্বককে ভেতর থেকে উজ্জ্বল করতে এই উপাদানগুলো বেশ কার্যকর।
প্রশ্ন: আমি লিকুইড ম্যাট লিপস্টিক ব্যবহার করে অভ্যস্ত। কিন্তু ঠোঁট কালচে হয়ে যাচ্ছে। অনেকেই বলছেন, এটা লিপস্টিকের প্রভাব। এখন কী করণীয়? নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক, ঢাকা
উত্তর: কিছুদিন লিপস্টিক দেওয়া বন্ধ রাখুন। প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে আপনি যখন দাঁত ব্রাশ করেন, তখন টুথপেস্টের কিছুটা আপনার ঠোঁটের ওপর লাগিয়ে প্রলেপ দিন। কিছুক্ষণ পর ব্রাশ করা শেষ হলে হাতের ব্রাশটি দিয়ে ঠোঁট ব্রাশ করুন। এ জন্য ব্রাশ অবশ্যই নরম হতে হবে এবং অনেক হালকাভাবে ব্রাশ করতে হবে। এর ফলে ঠোঁটের ও ঠোঁটের চারপাশের মৃত কোষগুলো উঠে আসবে, সতেজ হবে ঠোঁট এবং এর চারপাশ। প্রতিদিন ঘুমাতে যাওয়ার আগে অন্তত ৫ মিনিট ঠোঁট ম্যাসাজ করতে হবে। ম্যাসাজের জন্য কয়েক ফোঁটা লেবুর রস বাদাম তেলের সঙ্গে মিশিয়ে নিন। এই ট্রিটমেন্টে আপনার ঠোঁটের আর্দ্রতা ফিরে আসবে। নিয়মিত ব্যবহারে খুব সহজেই কালো দাগ কমে আসবে। দাগ দূর করতে লেবুর রস বাদাম তেলে মিশিয়ে প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে লাগালেও একই উপকার পাবেন। অ্যালোভেরা জেল ও নারকেল বেটে সাদা রস ঠোঁটে লাগান। নিয়মিত ব্যবহারে ঠোঁটের স্বাভাবিক রং ফিরে আসবে।
পরামর্শ দিয়েছেন,
শারমিন কচি, রূপবিশেষজ্ঞ ও স্বত্বাধিকারী, বিন্দিয়া এক্সক্লুসিভ কেয়ার
প্রশ্ন: ডে আর নাইট ক্রিমের মধ্য়ে পার্থক্য় কী? এগুলো ব্যবহারে আসলেই কি কোনো উপকারিতা আছে? লিলি আফরোজ, কুমিল্লা
উত্তর: ডে ক্রিম ধুলাবালু থেকে ত্বককে সুরক্ষা দেয়। ত্বকে পানির ভারসাম্য বজায় রাখতে এবং বলিরেখা প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। নাইট ক্রিম ত্বকে পুষ্টি জোগায় এবং বলিরেখা কমাতে সাহায্য করে। ত্বকের কালো দাগ কমাতেও সাহায্য করে। পাশাপাশি রক্তসঞ্চালন বাড়ায় এবং কোলাজেন তৈরিতে সাহায্য করে। ত্বককে সূর্যরশ্মি থেকে সুরক্ষার জন্য ডে ক্রিমে এসপিএফ থাকে। অন্যদিকে নাইট ক্রিমে থাকে রেটিনল ও ভিটামিন সি। ত্বককে ভেতর থেকে উজ্জ্বল করতে এই উপাদানগুলো বেশ কার্যকর।
প্রশ্ন: আমি লিকুইড ম্যাট লিপস্টিক ব্যবহার করে অভ্যস্ত। কিন্তু ঠোঁট কালচে হয়ে যাচ্ছে। অনেকেই বলছেন, এটা লিপস্টিকের প্রভাব। এখন কী করণীয়? নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক, ঢাকা
উত্তর: কিছুদিন লিপস্টিক দেওয়া বন্ধ রাখুন। প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে আপনি যখন দাঁত ব্রাশ করেন, তখন টুথপেস্টের কিছুটা আপনার ঠোঁটের ওপর লাগিয়ে প্রলেপ দিন। কিছুক্ষণ পর ব্রাশ করা শেষ হলে হাতের ব্রাশটি দিয়ে ঠোঁট ব্রাশ করুন। এ জন্য ব্রাশ অবশ্যই নরম হতে হবে এবং অনেক হালকাভাবে ব্রাশ করতে হবে। এর ফলে ঠোঁটের ও ঠোঁটের চারপাশের মৃত কোষগুলো উঠে আসবে, সতেজ হবে ঠোঁট এবং এর চারপাশ। প্রতিদিন ঘুমাতে যাওয়ার আগে অন্তত ৫ মিনিট ঠোঁট ম্যাসাজ করতে হবে। ম্যাসাজের জন্য কয়েক ফোঁটা লেবুর রস বাদাম তেলের সঙ্গে মিশিয়ে নিন। এই ট্রিটমেন্টে আপনার ঠোঁটের আর্দ্রতা ফিরে আসবে। নিয়মিত ব্যবহারে খুব সহজেই কালো দাগ কমে আসবে। দাগ দূর করতে লেবুর রস বাদাম তেলে মিশিয়ে প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে লাগালেও একই উপকার পাবেন। অ্যালোভেরা জেল ও নারকেল বেটে সাদা রস ঠোঁটে লাগান। নিয়মিত ব্যবহারে ঠোঁটের স্বাভাবিক রং ফিরে আসবে।
পরামর্শ দিয়েছেন,
শারমিন কচি, রূপবিশেষজ্ঞ ও স্বত্বাধিকারী, বিন্দিয়া এক্সক্লুসিভ কেয়ার
রান্নায় চিনি ব্যবহারে খাবারের রঙ ও স্বাদ দুটোই বাড়ে। বিশ্বাস না হলে গরুর মাংসে চিনি ব্যবহার করেই দেখুন। তবে শুধু চিনি ব্যবহার করলেই হবে না, কীভাবে রান্না করছেন তার ওপরও নির্ভর করবে স্বাদ কেমন হবে।
৪ ঘণ্টা আগেশ্রাবণের শেষেই যদি থাকে রোদের এত তাপ, তাহলে আসছে শরতে কী হবে, বোঝাই যাচ্ছে। সকালে স্নান সেরে সেজেগুজে বের হয়েও নিস্তার নেই। আধা ঘণ্টার মধ্য়ে ঘেমে-নেয়ে নাজেহাল। রোদের তাপে ত্বকের অবস্থা খারাপ। ব্রণ হওয়ার প্রবণতাও এ ঋতুতে বেড়ে যায়। এ সময় ত্বক ঠান্ডা রাখতে পারলে ব্রণ ও র্যাশ হওয়ার আশঙ্কা কমে...
৮ ঘণ্টা আগে‘ভাবো, ভাবা প্র্যাকটিস করো’। ঋত্বিক ঘটকের এই কথা শোনেনি, এমন মানুষ কি আছে। কোথাও না কোথাও, কোনো না কোনোভাবে এই উক্তি আমরা বহুবার শুনেছি। খুব ইতিবাচক কথা নিঃসন্দেহে। তবে এই ‘ভাবা’ বা ‘ভাবনা’ কিংবা ‘চিন্তা’ শব্দটির উল্টো দিকে আছে ‘দুর্ভাবনা’ শব্দটি।
২০ ঘণ্টা আগেরোমকূপে ত্বক নষ্ট! সেই সঙ্গে নষ্ট শান্তি। বহু কিছু করেও বাগে আনা যাচ্ছে না সেগুলো; বরং ধীরে ধীরে সংখ্যা বেড়ে চলেছে। একটু ধৈর্য ধরে বসুন। এরও প্রতিকার আছে। ঘরোয়া উপায়ে ধীরে ধীরে পোরস বা রোমকূপ বড় হয়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।
২১ ঘণ্টা আগে