রিক্তা রিচি, ঢাকা
চলছে বর্ষাকাল। অঝোর বৃষ্টিতে এই সময় ঘরের ভেতরে স্যাঁতসেঁতে হয়ে যায়। গুমোট এক আর্দ্রতা তৈরি হয়। ঘরের অবস্থা এমন হলে অ্যালার্জি, হাঁপানি, শ্বাসকষ্টের রোগীদের সমস্যা বেড়ে যায়। তাই বর্ষাকালে ঘরের ভেতরটা যেন প্রাণবন্ত থাকে, সেদিকে খেয়াল রাখা চাই।
এই সময়ে যেভাবে ঘর প্রাণবন্ত রাখবেন:
দরজা-জানালা খুলে দিন
বৃষ্টি শেষে ঘরের দরজা-জানালা খুলে দিন। ঘরে যেন পর্যাপ্ত আলো–বাতাস চলাচল করতে পারে, সেদিকে খেয়াল রাখুন। তবে মশার উপদ্রব কমাতে সন্ধ্যা বা রাতের দিকে দরজা-জানালা বন্ধ রাখুন।
দেয়ালে নতুন রং
দেয়ালের রং পুরোনো হয়ে গেলে দেয়াল ড্যাম্প হয়ে ঘরের মধ্যে বৃষ্টির পানি চলে আসে। দেয়াল সব সময় স্যাঁতসেঁতে থাকে। তাই ঘরের দেয়ালে পানি নিরোধক রং করে নিন। রং করা সম্ভব না হলে বিভিন্ন নকশার ওয়ালপেপার লাগাতে পারেন।
এগজস্ট ফ্যানের ব্যবহার
ঘরের ভেতরের গুমোট ভাব ও তাপ দূর করতে ব্যবহার করুন এগজস্ট ফ্যান। এই ফ্যানগুলো ঘরের ভেতরের উষ্ণতা বের করে দেয়।
ঘরে রাখুন গাছ
ঘরে প্রাণ ফেরায় গাছ। ঘরের আবহাওয়া পরিশুদ্ধ রাখতে ঘরে আর্দ্রতা শোষণকারী গাছ রাখুন। বাতাসে ভেসে বেড়ানো বিষাক্ত রাসায়নিক পদার্থ শোষণ করে গাছ বাতাসকে করবে মুক্ত।
নিতে হবে মেঝের যত্ন
বৃষ্টির দিনে মেঝে পরিষ্কার রাখতে হবে। ফিনাইলজাতীয় জীবাণুনাশক পানিতে মিশিয়ে ঘর মুছতে পারেন। মেঝের কার্পেট নিয়মিত ভ্যাকুয়াম ক্লিনার দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে। না হলে ধুলা জমবে। আর্দ্রতা বাড়বে।
ঘরে কাপড় শুকাবেন না
আবহাওয়া খারাপ থাকলে অনেকে ঘরের ভেতরে ভেজা কাপড় শুকান। এতে আর্দ্রতা আরও বাড়ে। ফ্যানের বাতাসে কাপড় না শুকিয়ে ড্রায়ার দিয়ে কাপড় শুকিয়ে নিন।
রান্নাঘর ও বাথরুমের যত্ন
আর্দ্রতা দূর করে ঘর উষ্ণ রাখতে রান্নাঘর ও বাথরুম শুকনো ও পরিষ্কার রাখতে হবে। বেসিনে মানি প্ল্যান্ট কিংবা অন্যান্য গাছ রাখতে পারেন। ব্যবহার করতে পারেন এগজস্ট ফ্যান।
চলছে বর্ষাকাল। অঝোর বৃষ্টিতে এই সময় ঘরের ভেতরে স্যাঁতসেঁতে হয়ে যায়। গুমোট এক আর্দ্রতা তৈরি হয়। ঘরের অবস্থা এমন হলে অ্যালার্জি, হাঁপানি, শ্বাসকষ্টের রোগীদের সমস্যা বেড়ে যায়। তাই বর্ষাকালে ঘরের ভেতরটা যেন প্রাণবন্ত থাকে, সেদিকে খেয়াল রাখা চাই।
এই সময়ে যেভাবে ঘর প্রাণবন্ত রাখবেন:
দরজা-জানালা খুলে দিন
বৃষ্টি শেষে ঘরের দরজা-জানালা খুলে দিন। ঘরে যেন পর্যাপ্ত আলো–বাতাস চলাচল করতে পারে, সেদিকে খেয়াল রাখুন। তবে মশার উপদ্রব কমাতে সন্ধ্যা বা রাতের দিকে দরজা-জানালা বন্ধ রাখুন।
দেয়ালে নতুন রং
দেয়ালের রং পুরোনো হয়ে গেলে দেয়াল ড্যাম্প হয়ে ঘরের মধ্যে বৃষ্টির পানি চলে আসে। দেয়াল সব সময় স্যাঁতসেঁতে থাকে। তাই ঘরের দেয়ালে পানি নিরোধক রং করে নিন। রং করা সম্ভব না হলে বিভিন্ন নকশার ওয়ালপেপার লাগাতে পারেন।
এগজস্ট ফ্যানের ব্যবহার
ঘরের ভেতরের গুমোট ভাব ও তাপ দূর করতে ব্যবহার করুন এগজস্ট ফ্যান। এই ফ্যানগুলো ঘরের ভেতরের উষ্ণতা বের করে দেয়।
ঘরে রাখুন গাছ
ঘরে প্রাণ ফেরায় গাছ। ঘরের আবহাওয়া পরিশুদ্ধ রাখতে ঘরে আর্দ্রতা শোষণকারী গাছ রাখুন। বাতাসে ভেসে বেড়ানো বিষাক্ত রাসায়নিক পদার্থ শোষণ করে গাছ বাতাসকে করবে মুক্ত।
নিতে হবে মেঝের যত্ন
বৃষ্টির দিনে মেঝে পরিষ্কার রাখতে হবে। ফিনাইলজাতীয় জীবাণুনাশক পানিতে মিশিয়ে ঘর মুছতে পারেন। মেঝের কার্পেট নিয়মিত ভ্যাকুয়াম ক্লিনার দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে। না হলে ধুলা জমবে। আর্দ্রতা বাড়বে।
ঘরে কাপড় শুকাবেন না
আবহাওয়া খারাপ থাকলে অনেকে ঘরের ভেতরে ভেজা কাপড় শুকান। এতে আর্দ্রতা আরও বাড়ে। ফ্যানের বাতাসে কাপড় না শুকিয়ে ড্রায়ার দিয়ে কাপড় শুকিয়ে নিন।
রান্নাঘর ও বাথরুমের যত্ন
আর্দ্রতা দূর করে ঘর উষ্ণ রাখতে রান্নাঘর ও বাথরুম শুকনো ও পরিষ্কার রাখতে হবে। বেসিনে মানি প্ল্যান্ট কিংবা অন্যান্য গাছ রাখতে পারেন। ব্যবহার করতে পারেন এগজস্ট ফ্যান।
ভ্রমণ সব বয়সের মানুষের জন্যই আনন্দদায়ক অভিজ্ঞতা। তবে বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের শরীর ও প্রয়োজনের ধরণও বদলায়। তাই বয়স্ক বা সিনিয়র নাগরিকদের জন্য ভ্রমণের আগে কিছু বাড়তি প্রস্তুতি নেওয়া জরুরি। স্বাস্থ্য, নিরাপত্তা, আরাম, খাওয়া-দাওয়া সব দিকেই বিশেষ মনোযোগ দেওয়া দরকার।
২৪ মিনিট আগেছোট হোক বা বড়, যে কাজেই ব্যবহার হোক না কেন প্রায় সবার বাড়িতে একটি করে বুকশেলফ বা বইয়ের তাক থাকে। একটি বুকশেলফ দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহার করা যায়, তা সে কাঠ, বেত, বাঁশ, প্লাইউড বা যে উপকরণেই তৈরি হোক। কিন্তু এমন যদি হয় বহু পুরোনো বুকশেলফের কোনো অংশ ভেঙে গেছে, পায়া নষ্ট হয়ে গেছে বা এই বুকশেলফটি পরিবর্তন করে
১ ঘণ্টা আগেবিদেশ ভ্রমণে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ অনেক সময় প্রতিবন্ধকতা হয়ে দাঁড়ায়। নতুন দেশে গিয়ে সিম কেনার আগে পর্যন্ত নিয়মিত যোগাযোগ থেকে অনেক সময় বিচ্ছিন্ন থাকতে হয়। তবে এর বিকল্প হিসেবে দেশের সিম দিয়ে রোমিং সুবিধা নেন অনেকে। তবে এর জন্য ডলারে পেমেন্ট করতে হয়। যেটি কারও কারও জন্য বিপত্তি তৈরি করে।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের মানুষের জাতীগত বড় সমস্যা হলো, তারা মনে করে পৃথিবীর সব ‘প্রথম’ ও ‘সবচেয়ে বড় বা ছোট’র রেকর্ড থাকবে শুধু তাদের অধিকারে। কিন্তু না। আপনি যদি ভোরবেলা হাঁসের মাংসে খেতে যেতে পারেন, তো অন্য অনেকে আপনাকে টেক্কা দিয়ে রাত ও ভোরের সঙ্গমস্থলের যে সময়, যাকে উষা নামে ডাকা হয়, সে সময় হাঁসের মাংস...
৪ ঘণ্টা আগে