ফেসবুক খুললেই একটার পর একটা নোটিফিকেশন আপনাকে প্রায় দিশেহারা করে ফেলবে। আপনি জানেনই না, কখন আপনার কোন প্রয়োজনে কোন গ্রুপ বা পেজে আপনি সদস্য হয়েছিলেন। আপনি মনে না রাখলেও সেই গ্রুপ বা পেজ ঠিকই আপনাকে মনে রেখেছে। যতই বিরক্ত হোন না কেন, এই গ্রুপ বা পেজগুলোর সঠিক ব্যবহার আপনার জীবন সহজ করে দিতে পারে নিমেষেই। গত প্রায় দেড় বছরে পৃথিবীতে অনলাইন মাধ্যম ব্যবহারের যে রমরমা শুরু হয়েছে, তার বড় অংশ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করে হয়েছে। তার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ হলো ফেসবুক।
কী পাবেন গ্রুপ বা পেজে
এখন আমরা জানি, ফেসবুকের বিভিন্ন গ্রুপ বা পেজে জীবনযাপনের প্রায় সবকিছু খুঁজে পাওয়া যায়। হোক সেটা প্রয়োজনীয় গ্রুপের রক্ত বা প্লাটিলেট, জীবন বাঁচানোর অক্সিজেন। হতে পারে ঘর সাজানোর অর্কিড, নতুন নতুন রেসিপি, রূপচর্চার পরামর্শ বা উপকরণ, ব্যবসার সম্ভাব্য ক্রেতা, শখের ফটোগ্রাফির পরামর্শ ও যোগাযোগ, শরীরচর্চা, নতুন-পুরোনো বইয়ের সন্ধান। পছন্দের এলাকার টু–লেট গ্রুপে খুঁজে পাবেন বাড়ি। কাটা যায় যানবাহনের টিকিট। খাবার অর্ডার করে তো খাওয়া যায়ই, চাইলে বিক্রিও করা যায় নিজের রান্না করা খাবার। রাজনীতি, অর্থনীতি বা খেলাধুলা—আপনার জীবনের জন্য যা যা প্রয়োজন, ফেসবুকে খুঁজলে তার সবকিছুর সমাধান পাবেন। এগুলোর জন্য রয়েছে প্রচুর বিশেষায়িত এবং স্বনামধন্য গ্রুপ ও পেজ। তবে হ্যাঁ, অনেক গ্রুপ বা পেজ থেকে একটু কষ্ট করে আসলটি খুঁজে নিতে হবে।
গ্রুপ বা পেজগুলোর সুবিধা
দুই ধরনের সুবিধা পাওয়া যায় ফেসবুক গ্রুপ বা পেজগুলো থেকে। প্রথমটি হলো, পণ্য বা সেবা কেনা যায় একেবারে ঘরে বসে। দ্বিতীয়টি হলো, যোগাযোগ ও তথ্যের পরিধি বাড়ানো যায়। এই যোগাযোগ কাজে লাগিয়ে বিভিন্ন কাজ করা সম্ভব। তবে আপনি কোন ধরনের সুবিধা পেতে চাইছেন, সেটি গুরুত্বপূর্ণ। যে ধরনের সুবিধা পেতে চান, সে ধরনের গ্রুপে আপনাকে যোগ দিতে হবে। যেমন—আপনি যদি নিজের নতুন ব্যবসার পরিধি বাড়াতে চান, তাহলে সেরকম গ্রুপ বা পেজের সদস্য হতে হবে আপনাকে। সে ক্ষেত্রে সিনেমার গ্রুপে যোগ দিয়ে আপনার কোনো সুবিধা হবে না।
এখন বড়–ছোট প্রায় প্রতিটি পণ্য ও সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব গ্রুপ বা পেজ রয়েছে। সেগুলো থেকে প্রয়োজনীয় পণ্য ও সেবা গ্রহণ করা যায় অনায়াসে ঘরে বসে। পছন্দের জিনিসপত্র অর্ডার করা যাবে গ্রুপ ও পেজের ইনবক্সে বা গ্রুপের মাধ্যমে লিংক ব্যবহার করে ওয়েবসাইট থেকে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই পাওয়া যাবে হোম ডেলিভারির সুবিধা। এ সময় এটি বিভিন্নভাবেই সহায়তা করবে আপনাকে।
কিছু গ্রুপ বা পেজ আছে, যেগুলো আপনাকে বিভিন্ন জিনিসপত্রের সন্ধান দেবে, তথ্য দেবে এবং সঠিক মানুষের সঙ্গে যোগাযোগের সুবিধা করে দেবে। এই গ্রুপ বা পেজগুলো দেশীয় ও আন্তর্জাতিক দুভাবেই যোগাযোগের সুযোগ করে দিতে পারে। এ ধরনের গ্রুপে পেশাদার ও দক্ষ মানুষের যাতায়াত থাকে। সেই সব যোগাযোগ কাজে লাগিয়ে আপনি বিভিন্ন কাজ করতে পারেন।
তবে অবশ্যই গ্রুপ বা পেজগুলো ব্যবহার করতে হবে যৌক্তিকভাবে, নিরাপদভাবে।
সতর্কতা
ফেসবুক খুললেই একটার পর একটা নোটিফিকেশন আপনাকে প্রায় দিশেহারা করে ফেলবে। আপনি জানেনই না, কখন আপনার কোন প্রয়োজনে কোন গ্রুপ বা পেজে আপনি সদস্য হয়েছিলেন। আপনি মনে না রাখলেও সেই গ্রুপ বা পেজ ঠিকই আপনাকে মনে রেখেছে। যতই বিরক্ত হোন না কেন, এই গ্রুপ বা পেজগুলোর সঠিক ব্যবহার আপনার জীবন সহজ করে দিতে পারে নিমেষেই। গত প্রায় দেড় বছরে পৃথিবীতে অনলাইন মাধ্যম ব্যবহারের যে রমরমা শুরু হয়েছে, তার বড় অংশ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করে হয়েছে। তার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ হলো ফেসবুক।
কী পাবেন গ্রুপ বা পেজে
এখন আমরা জানি, ফেসবুকের বিভিন্ন গ্রুপ বা পেজে জীবনযাপনের প্রায় সবকিছু খুঁজে পাওয়া যায়। হোক সেটা প্রয়োজনীয় গ্রুপের রক্ত বা প্লাটিলেট, জীবন বাঁচানোর অক্সিজেন। হতে পারে ঘর সাজানোর অর্কিড, নতুন নতুন রেসিপি, রূপচর্চার পরামর্শ বা উপকরণ, ব্যবসার সম্ভাব্য ক্রেতা, শখের ফটোগ্রাফির পরামর্শ ও যোগাযোগ, শরীরচর্চা, নতুন-পুরোনো বইয়ের সন্ধান। পছন্দের এলাকার টু–লেট গ্রুপে খুঁজে পাবেন বাড়ি। কাটা যায় যানবাহনের টিকিট। খাবার অর্ডার করে তো খাওয়া যায়ই, চাইলে বিক্রিও করা যায় নিজের রান্না করা খাবার। রাজনীতি, অর্থনীতি বা খেলাধুলা—আপনার জীবনের জন্য যা যা প্রয়োজন, ফেসবুকে খুঁজলে তার সবকিছুর সমাধান পাবেন। এগুলোর জন্য রয়েছে প্রচুর বিশেষায়িত এবং স্বনামধন্য গ্রুপ ও পেজ। তবে হ্যাঁ, অনেক গ্রুপ বা পেজ থেকে একটু কষ্ট করে আসলটি খুঁজে নিতে হবে।
গ্রুপ বা পেজগুলোর সুবিধা
দুই ধরনের সুবিধা পাওয়া যায় ফেসবুক গ্রুপ বা পেজগুলো থেকে। প্রথমটি হলো, পণ্য বা সেবা কেনা যায় একেবারে ঘরে বসে। দ্বিতীয়টি হলো, যোগাযোগ ও তথ্যের পরিধি বাড়ানো যায়। এই যোগাযোগ কাজে লাগিয়ে বিভিন্ন কাজ করা সম্ভব। তবে আপনি কোন ধরনের সুবিধা পেতে চাইছেন, সেটি গুরুত্বপূর্ণ। যে ধরনের সুবিধা পেতে চান, সে ধরনের গ্রুপে আপনাকে যোগ দিতে হবে। যেমন—আপনি যদি নিজের নতুন ব্যবসার পরিধি বাড়াতে চান, তাহলে সেরকম গ্রুপ বা পেজের সদস্য হতে হবে আপনাকে। সে ক্ষেত্রে সিনেমার গ্রুপে যোগ দিয়ে আপনার কোনো সুবিধা হবে না।
এখন বড়–ছোট প্রায় প্রতিটি পণ্য ও সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব গ্রুপ বা পেজ রয়েছে। সেগুলো থেকে প্রয়োজনীয় পণ্য ও সেবা গ্রহণ করা যায় অনায়াসে ঘরে বসে। পছন্দের জিনিসপত্র অর্ডার করা যাবে গ্রুপ ও পেজের ইনবক্সে বা গ্রুপের মাধ্যমে লিংক ব্যবহার করে ওয়েবসাইট থেকে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই পাওয়া যাবে হোম ডেলিভারির সুবিধা। এ সময় এটি বিভিন্নভাবেই সহায়তা করবে আপনাকে।
কিছু গ্রুপ বা পেজ আছে, যেগুলো আপনাকে বিভিন্ন জিনিসপত্রের সন্ধান দেবে, তথ্য দেবে এবং সঠিক মানুষের সঙ্গে যোগাযোগের সুবিধা করে দেবে। এই গ্রুপ বা পেজগুলো দেশীয় ও আন্তর্জাতিক দুভাবেই যোগাযোগের সুযোগ করে দিতে পারে। এ ধরনের গ্রুপে পেশাদার ও দক্ষ মানুষের যাতায়াত থাকে। সেই সব যোগাযোগ কাজে লাগিয়ে আপনি বিভিন্ন কাজ করতে পারেন।
তবে অবশ্যই গ্রুপ বা পেজগুলো ব্যবহার করতে হবে যৌক্তিকভাবে, নিরাপদভাবে।
সতর্কতা
বিমানযাত্রায় মনের মতো সিট না হলে কিংবা তথাকথিত উইন্ডো সিটের জন্য অনেকেই অন্য যাত্রীদের অনুরোধ জানিয়ে থাকেন। এটা ভুল কিছু নয়, এখানে অনেকের দরকার আবার অনেকের ইচ্ছা জড়িত থাকে। তবে যাঁর সঙ্গে সিট বদল করতে চাচ্ছেন, তাঁকেও তো রাজি থাকতে হবে। হতে পারে যে সিটটা আপনি চাইছেন, সেখানে বসে থাকা মানুষটারও ওই সিটট
১৬ ঘণ্টা আগেবলা হয়, শরীরিকভাবে বয়স বাড়লেও মনের বয়স সবার বাড়ে না। তাই বয়স যখন ৮০ পেরিয়েছে, তখনো ভ্রমণের নেশায় বুঁদ হয়ে আছেন ব্রিটিশ টেলিভিশন অভিনেতা মাইকেল পেইলিন। পৃথিবীর কোনায় কোনায় ঘুরে বেড়ান তিনি। বয়স এখন ৮২। এই বয়সের বেশির ভাগ মানুষ অলস অবসর কাটান। পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে শেষ বয়সটা কেটে যায়। তবে পেইলিন সময়ে
২০ ঘণ্টা আগেকলকাতার জোড়াসাঁকোর ঠাকুর পরিবারের বাংলাদেশে শিলাইদহ, শাহজাদপুর, কালিগ্রাম ও পতিসর পরগনায় জমিদারি ছিল। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর জমিদারির দায়িত্ব নিয়ে পতিসর আসেন ১৮৯০ সালের ডিসেম্বর মাসে। পতিসরের রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি এবং আশপাশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, বিল, নদী সারা বছর পর্যটকদের জন্য তাদের স্বীয় সৌন্দর্য...
১ দিন আগেবান্দরবান পার্বত্য জেলার রুমা উপজেলায় অবস্থিত দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ কেওক্রাডং। পর্যটনকেন্দ্রটি ১ অক্টোবর ২০২৫ পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছে। তবে সেখানে ভ্রমণে যেতে হলে পর্যটকদের কিছু শর্ত মানতে হবে। গত ২৯ সেপ্টেম্বর জেলা প্রশাসক শামীম আরা রিনি স্বাক্ষরিত এক গণবিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানা
১ দিন আগে