
প্রশ্ন: স্বাধীন বাংলা ফুটবল দল সম্পর্কে কী জানেন?
উত্তর: বিশ্বের ইতিহাসে একমাত্র যুদ্ধচলাকালীন ফুটবল দল হলো ‘স্বাধীন বাংলা ফুটবল দল’। ১৯৭১ সালে যখন পাকিস্তানি হানাদারেরা বাংলার নিরীহ মানুষের ওপর নির্যাতন করছিল, তখন এই স্বাধীন বাংলা ফুটবল দল ভারতের কলকাতাসহ বেশ কয়েকটি জায়গায় প্রদর্শনী ফুটবল খেলে জনমত গঠনের চেষ্টা করেছিল। পাশাপাশি অর্থও সংগ্রহ করেছিল। প্রায় ৫ লাখ টাকা সংগ্রহ করেছিল তারা। সংগৃহীত ওই টাকা মুক্তিযুদ্ধের ফান্ডে দেওয়া হয়। ৩৪ জন খেলোয়াড়, ১ জন ম্যানেজার, কোচসহ সর্বমোট ৩৬ জন নিয়ে গড়া ফুটবল দলের অধিনায়ক ছিলেন জাকারিয়া পিন্টু। সহ-অধিনায়ক ছিলেন প্রতাপ শঙ্কর হাজড়া। ১৯৭১ সালের ২৪ জুলাই নদিয়া জেলার কৃঞ্চনগরে একটি স্থানীয় দলের সঙ্গে প্রথম ম্যাচ খেলে এই দলটি। তারা বিভিন্ন জায়গায় ১৬টি প্রদর্শনী ম্যাচে অংশ নিয়ে ১২টিতে জয়, ৩টিতে হার ও ১টি খেলায় ড্র করে।
প্রশ্ন: এম মনসুরকে ক্যাপ্টেন বলা হয় কেন?
উত্তর: ১৯৪৬-১৯৫০ সাল পর্যন্ত পাবনা জেলা মুসলিম লীগের সহসভাপতি ছিলেন ক্যাপ্টেন মনসুর আলী। পাবনা জেলা মুসলিম লীগের সহসভাপতি থাকাকালে ১৯৪৮ সালে তিনি যশোর ক্যান্টনমেন্টে প্রশিক্ষণ নেন। পরে পিএলজির ক্যাপ্টেন পদে অধিষ্ঠিত হন। এ সময় থেকে তিনি ক্যাপ্টেন মনসুর নামে পরিচিত হতে থাকেন। এ জন্য এম মনসুর আলীকে ক্যাপ্টেন এম মনসুর বলা হয়।
প্রশ্ন: সাতজন বীরশ্রেষ্ঠের মধ্যে কোন দুজনকে বিদেশ থেকে দেশে আনা হয়েছে? তাঁদের কোথায় দাফন করা হয়েছে?
উত্তর: তৎকালীন সেনাবাহিনীর সিপাহি ও বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান ১৯৭১ সালে স্বাধীনতাযুদ্ধে ২৮ অক্টোবর শহীদ হন। মৌলভীবাজারের ধলাই সীমান্তে পাকিস্তানি বাহিনীর একটি ঘাঁটি দখলের জন্য যুদ্ধ করছিলেন তিনি। মৃত্যুর পর তাঁকে ত্রিপুরার আগরতলা থেকে ১২৫ কিলোমিটার দূরে ঢালাই জেলার আমবাসা গ্রামের জঙ্গলের মধ্যে সমাধিস্থ করা হয়। স্বাধীনতার ৩৬ বছর পর ভারত থেকে তাঁর লাশ ২০০৭ সালের ১১ ডিসেম্বর এনে মিরপুর বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে দাফন করা হয়। বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান দেশকে শত্রুমুক্ত করার দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে পাকিস্তানের (টি-৩৩ ব্লুবার্ড নামে) একটি প্রশিক্ষণ বিমান নিয়ে চলে আসতে চেয়েছিলেন। কিন্তু বাদ সাধে সহকর্মী পাকিস্তানি মিনহাজ রশীদ। তাঁর কাছ থেকে বিমানের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার জন্য ধস্তাধস্তির একপর্যায়ে ভারতীয় সীমান্তের কাছে বিমান বিধ্বস্ত হয়ে নিহত হন মতিউর। পরে তাঁকে সমাহিত করা হয় সেখানকার মশরুর বিমানঘাঁটিতে। স্বাধীনতার ৩৫ বছর পর ২০০৬ সালের ২৪ জুন পাকিস্তানের মশরুর বিমানঘাঁটিতে অবস্থিত চতুর্থ শ্রেণির একটি কবরস্থান থেকে মতিউরের দেহাবশেষ বাংলাদেশে এনে ২৫ জুন মিরপুর বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে দাফন করা হয়।
প্রশ্ন: মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর নামের শেষে ‘ভাসানী’ শব্দ যোগ হওয়ার কারণ কী, বলতে পারেন?
উত্তর: মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী সব সময় উগ্র মতবাদ এবং ঔপনিবেশিকতাবিরোধী ছিলেন। তারই ধারাবাহিকতায় ত্রিশের দশকের শেষের দিকে আসামের ব্রহ্মপুত্র নদের তীরে ভাসানচরে বন্যার কবল থেকে বাঙালি কৃষকদের রক্ষার জন্য স্বেচ্ছাশ্রমের ভিত্তিতে একটি বাঁধ নির্মাণ করেন। ভাসানচরের মানুষ তখন কৃতজ্ঞতাস্বরূপ মওলানা আব্দুল হামিদ খানকে ‘ভাসানী’ উপাধি দেন।
প্রশ্ন: সৈয়দ নজরুল ইসলাম সম্পর্কে যা জানেন, বলুন।
উত্তর: মুজিবনগরের অস্থায়ী বাংলাদেশ সরকারের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি ছিলেন সৈয়দ নজরুল ইসলাম। তিনি ১৯২৫ সালে কিশোরগঞ্জ জেলার যমোদল গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। স্বাধীনতার পর তিনি ১৯৭৫ পর্যন্ত বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষামন্ত্রী ছিলেন। বাংলাদেশের প্রথম সংবিধান প্রণয়ন কমিটির অন্যতম একজন সদস্য ছিলেন তিনি। বঙ্গবন্ধু হত্যার পরবর্তী সময়ে খন্দকার মোশতাকের মন্ত্রিসভায় যোগদানে অস্বীকৃতি জানালে ২৩ আগস্ট তাঁকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দী করা হয়। তারপর ৩ নভেম্বর ১৯৭৫ সালে ঢাকা কেন্দ্রীয় জেলখানায় গুলি করে তাঁকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়।
প্রশ্ন: পাকিস্তান বাহিনীর সঙ্গে সম্মুখসমরের জন্য কতটি ব্রিগেড গঠন করা হয়, তাদের অধিনায়কের নাম বলুন।
উত্তর: তিনটি ব্রিগেড গঠন করা হয়: (ক) জেড ফোর্স–মেজর জিয়াউর রহমান। (খ) কে ফোর্স–মেজর খালেদ মোশাররফ। (গ) এস ফোর্স–মেজর কে এম শফিউল্লাহ।

প্রশ্ন: স্বাধীন বাংলা ফুটবল দল সম্পর্কে কী জানেন?
উত্তর: বিশ্বের ইতিহাসে একমাত্র যুদ্ধচলাকালীন ফুটবল দল হলো ‘স্বাধীন বাংলা ফুটবল দল’। ১৯৭১ সালে যখন পাকিস্তানি হানাদারেরা বাংলার নিরীহ মানুষের ওপর নির্যাতন করছিল, তখন এই স্বাধীন বাংলা ফুটবল দল ভারতের কলকাতাসহ বেশ কয়েকটি জায়গায় প্রদর্শনী ফুটবল খেলে জনমত গঠনের চেষ্টা করেছিল। পাশাপাশি অর্থও সংগ্রহ করেছিল। প্রায় ৫ লাখ টাকা সংগ্রহ করেছিল তারা। সংগৃহীত ওই টাকা মুক্তিযুদ্ধের ফান্ডে দেওয়া হয়। ৩৪ জন খেলোয়াড়, ১ জন ম্যানেজার, কোচসহ সর্বমোট ৩৬ জন নিয়ে গড়া ফুটবল দলের অধিনায়ক ছিলেন জাকারিয়া পিন্টু। সহ-অধিনায়ক ছিলেন প্রতাপ শঙ্কর হাজড়া। ১৯৭১ সালের ২৪ জুলাই নদিয়া জেলার কৃঞ্চনগরে একটি স্থানীয় দলের সঙ্গে প্রথম ম্যাচ খেলে এই দলটি। তারা বিভিন্ন জায়গায় ১৬টি প্রদর্শনী ম্যাচে অংশ নিয়ে ১২টিতে জয়, ৩টিতে হার ও ১টি খেলায় ড্র করে।
প্রশ্ন: এম মনসুরকে ক্যাপ্টেন বলা হয় কেন?
উত্তর: ১৯৪৬-১৯৫০ সাল পর্যন্ত পাবনা জেলা মুসলিম লীগের সহসভাপতি ছিলেন ক্যাপ্টেন মনসুর আলী। পাবনা জেলা মুসলিম লীগের সহসভাপতি থাকাকালে ১৯৪৮ সালে তিনি যশোর ক্যান্টনমেন্টে প্রশিক্ষণ নেন। পরে পিএলজির ক্যাপ্টেন পদে অধিষ্ঠিত হন। এ সময় থেকে তিনি ক্যাপ্টেন মনসুর নামে পরিচিত হতে থাকেন। এ জন্য এম মনসুর আলীকে ক্যাপ্টেন এম মনসুর বলা হয়।
প্রশ্ন: সাতজন বীরশ্রেষ্ঠের মধ্যে কোন দুজনকে বিদেশ থেকে দেশে আনা হয়েছে? তাঁদের কোথায় দাফন করা হয়েছে?
উত্তর: তৎকালীন সেনাবাহিনীর সিপাহি ও বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান ১৯৭১ সালে স্বাধীনতাযুদ্ধে ২৮ অক্টোবর শহীদ হন। মৌলভীবাজারের ধলাই সীমান্তে পাকিস্তানি বাহিনীর একটি ঘাঁটি দখলের জন্য যুদ্ধ করছিলেন তিনি। মৃত্যুর পর তাঁকে ত্রিপুরার আগরতলা থেকে ১২৫ কিলোমিটার দূরে ঢালাই জেলার আমবাসা গ্রামের জঙ্গলের মধ্যে সমাধিস্থ করা হয়। স্বাধীনতার ৩৬ বছর পর ভারত থেকে তাঁর লাশ ২০০৭ সালের ১১ ডিসেম্বর এনে মিরপুর বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে দাফন করা হয়। বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান দেশকে শত্রুমুক্ত করার দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে পাকিস্তানের (টি-৩৩ ব্লুবার্ড নামে) একটি প্রশিক্ষণ বিমান নিয়ে চলে আসতে চেয়েছিলেন। কিন্তু বাদ সাধে সহকর্মী পাকিস্তানি মিনহাজ রশীদ। তাঁর কাছ থেকে বিমানের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার জন্য ধস্তাধস্তির একপর্যায়ে ভারতীয় সীমান্তের কাছে বিমান বিধ্বস্ত হয়ে নিহত হন মতিউর। পরে তাঁকে সমাহিত করা হয় সেখানকার মশরুর বিমানঘাঁটিতে। স্বাধীনতার ৩৫ বছর পর ২০০৬ সালের ২৪ জুন পাকিস্তানের মশরুর বিমানঘাঁটিতে অবস্থিত চতুর্থ শ্রেণির একটি কবরস্থান থেকে মতিউরের দেহাবশেষ বাংলাদেশে এনে ২৫ জুন মিরপুর বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে দাফন করা হয়।
প্রশ্ন: মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর নামের শেষে ‘ভাসানী’ শব্দ যোগ হওয়ার কারণ কী, বলতে পারেন?
উত্তর: মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী সব সময় উগ্র মতবাদ এবং ঔপনিবেশিকতাবিরোধী ছিলেন। তারই ধারাবাহিকতায় ত্রিশের দশকের শেষের দিকে আসামের ব্রহ্মপুত্র নদের তীরে ভাসানচরে বন্যার কবল থেকে বাঙালি কৃষকদের রক্ষার জন্য স্বেচ্ছাশ্রমের ভিত্তিতে একটি বাঁধ নির্মাণ করেন। ভাসানচরের মানুষ তখন কৃতজ্ঞতাস্বরূপ মওলানা আব্দুল হামিদ খানকে ‘ভাসানী’ উপাধি দেন।
প্রশ্ন: সৈয়দ নজরুল ইসলাম সম্পর্কে যা জানেন, বলুন।
উত্তর: মুজিবনগরের অস্থায়ী বাংলাদেশ সরকারের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি ছিলেন সৈয়দ নজরুল ইসলাম। তিনি ১৯২৫ সালে কিশোরগঞ্জ জেলার যমোদল গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। স্বাধীনতার পর তিনি ১৯৭৫ পর্যন্ত বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষামন্ত্রী ছিলেন। বাংলাদেশের প্রথম সংবিধান প্রণয়ন কমিটির অন্যতম একজন সদস্য ছিলেন তিনি। বঙ্গবন্ধু হত্যার পরবর্তী সময়ে খন্দকার মোশতাকের মন্ত্রিসভায় যোগদানে অস্বীকৃতি জানালে ২৩ আগস্ট তাঁকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দী করা হয়। তারপর ৩ নভেম্বর ১৯৭৫ সালে ঢাকা কেন্দ্রীয় জেলখানায় গুলি করে তাঁকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়।
প্রশ্ন: পাকিস্তান বাহিনীর সঙ্গে সম্মুখসমরের জন্য কতটি ব্রিগেড গঠন করা হয়, তাদের অধিনায়কের নাম বলুন।
উত্তর: তিনটি ব্রিগেড গঠন করা হয়: (ক) জেড ফোর্স–মেজর জিয়াউর রহমান। (খ) কে ফোর্স–মেজর খালেদ মোশাররফ। (গ) এস ফোর্স–মেজর কে এম শফিউল্লাহ।

আইন একটি বহুমুখী ক্যারিয়ারের দ্বার। এটি এমন একটি বিষয়, যা সমাজ, রাষ্ট্র, অর্থনীতি—সবখানেই গভীরভাবে জড়িত। অনেকে এখনো মনে করেন, আইন বিষয়ে পড়লে কেবল উকিল হওয়াই একমাত্র পথ; কিন্তু বাস্তবতা সম্পূর্ণ ভিন্ন। আইন এমন এক বিষয়, যার প্রয়োগ জীবনের সব ক্ষেত্রে।
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের (ঢামেক) বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে সর্বমোট ১৪৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। ঢামেকের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগে
সম্প্রতি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসি। বেসরকারি খাতের বাণিজ্যিক ব্যাংকটি কাস্টমার সার্ভিস অফিসার (টেলার) পদে কর্মী নিয়োগ দেবে। আবেদন করা যাবে আগামী ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
২১ ঘণ্টা আগে
যখন একজন সহকর্মী হঠাৎ করে টিম লিডার বা দলনেতার আসনে বসেন, তখন পরিস্থিতিটা সবার জন্যই একটু অস্বস্তিকর হতে পারে। একসময় যাঁরা ছিলেন আপনার বন্ধু, চা-বিরতির সঙ্গী—তাঁরাই এখন আপনার অধীনস্থ। এ পরিবর্তনকে সফলভাবে সামলানো নতুন লিডারের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ।
১ দিন আগেক্যারিয়ার ডেস্ক

আইন একটি বহুমুখী ক্যারিয়ারের দ্বার। এটি এমন একটি বিষয়, যা সমাজ, রাষ্ট্র, অর্থনীতি—সবখানেই গভীরভাবে জড়িত। অনেকে এখনো মনে করেন, আইন বিষয়ে পড়লে কেবল উকিল হওয়াই একমাত্র পথ; কিন্তু বাস্তবতা সম্পূর্ণ ভিন্ন। আইন এমন এক বিষয়, যার প্রয়োগ জীবনের সব ক্ষেত্রে। প্রতিটি ব্যাংক, কোম্পানি, সরকারি-বেসরকারি সংস্থা, এমনকি আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানেও একজন লিগ্যাল অফিসার বা কমপ্লায়েন্স এক্সপার্ট অপরিহার্য। একটি প্রতিষ্ঠানের নীতিনির্ধারণ, চুক্তি প্রণয়ন, কর্মীদের অধিকার, ট্যাক্স ব্যবস্থা, কিংবা ব্যবসায়িক দায়বদ্ধতা, সব ক্ষেত্রেই আইনের ভূমিকা অপরিসীম।
কর্মক্ষেত্রের বিস্তৃত সম্ভাবনা
আইন বিষয়ে ডিগ্রি অর্জনের পর কর্মজীবনের সম্ভাবনা বহুমুখী। সবচেয়ে প্রচলিত পথ হলো, আইনজীবী হিসেবে আদালতে চর্চা করা, যেখানে একজন আইনজীবী সমাজে ন্যায় প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি নিজের পেশাগত স্বপ্নও পূরণ করতে পারেন। কিন্তু এখানেই শেষ নয়। আইনের শিক্ষার্থীরা বিসিএস পরীক্ষায় অংশ নিয়ে প্রশাসন, পররাষ্ট্র, পুলিশ, ট্যাক্স বা কাস্টমসসহ বিভিন্ন ক্যাডারে কাজ করতে পারেন। এ ছাড়া যাঁরা বিচার বিভাগে যেতে চান, তাঁদের জন্য রয়েছে বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (বিজেএস), যা দেশের অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ পেশা। শুধু আইনের শিক্ষার্থীরাই এ পরীক্ষায় অংশ নিয়ে থাকেন। করপোরেট দুনিয়ায়ও আইনের দক্ষতা এখন সাফল্যের চাবিকাঠি। প্রতিটি ব্যাংক, বিমা, টেলিকম বা উৎপাদন কোম্পানিতে রয়েছে লিগ্যাল অ্যাডভাইজর পদের বিশাল চাহিদা। এ ছাড়া এনজিও, মানবাধিকার সংস্থা এবং আন্তর্জাতিক সংস্থায় কাজের ক্ষেত্রও আইনের শিক্ষার্থীদের জন্য উন্মুক্ত। সামাজিক উন্নয়ন, নারী ও শিশু অধিকার বা পরিবেশ রক্ষার মতো খাতে কাজ করতে চাইলে আইন জানা এক বিশাল বাড়তি যোগ্যতা হিসেবে গণ্য হয়।
শিক্ষা, গবেষণা ও প্রশিক্ষণের সুযোগ
আইনে স্নাতক সম্পন্ন করার পর উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রও বিস্তৃত। দেশ-বিদেশে এলএলএম, পিএইচডি করার সুযোগ রয়েছে, যেখানে মানবাধিকার, করপোরেট, সাইবার বা পরিবেশ আইন নিয়ে বিশেষায়িত পড়াশোনা করা যায়। শিক্ষাক্ষেত্রে আগ্রহীরা বিশ্ববিদ্যালয় বা ল কলেজে শিক্ষকতা, গবেষণা বা একাডেমিক পরামর্শক হিসেবেও যুক্ত হতে পারেন। তা ছাড়া অনেক তরুণ আইনজীবী এখন ল কোচিং সেন্টার বা প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট গড়ে তুলছেন, যেখানে শিক্ষার্থীদের বিজেএস, বিসিএস ও বার কাউন্সিল পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে সহযোগিতা করা হয়। ফলে আইন শুধু চাকরির নয়, বরং উদ্যোক্তা হওয়ার ক্ষেত্রেও নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে।
আধুনিক বিশ্বে আইনের প্রভাব
ডিজিটাল যুগে আইনের ভূমিকা আরও বিস্তৃত। আজকের পৃথিবীতে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স, তথ্য নিরাপত্তা, কপিরাইট, ই-কমার্স বা সাইবার অপরাধের মতো নতুন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে আইনজ্ঞান অপরিহার্য। অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে এখন সাইবার ল, ইন্টেলেকচুয়াল প্রপার্টি ল, মিডিয়া ল বা ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস ল’র মতো আধুনিক কোর্স চালু হয়েছে।
এ ক্ষেত্রগুলোতে দক্ষ আইনবিদেরা শুধু দেশে নন, বিদেশেও উচ্চ মর্যাদা অর্জন করছেন। পরিশেষে বলা যায়, আইনে পড়া মানে শুধু ধারা-উপধারা মুখস্থ করা নয়; বরং এটি চিন্তা, যুক্তি ও দায়িত্ববোধের এক লাইফস্টাইল। এ বিষয়ে অর্জিত জ্ঞান দিয়ে একজন মানুষ যেমন সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করতে পারেন, তেমনি নিজের ক্যারিয়ারকেও স্থিতিশীল ও সম্মানজনক করে তুলতে পারেন। চাকরি, ব্যবসা, গবেষণা, শিক্ষা—যে ক্ষেত্রেই যাওয়া হোক না কেন, আইন জ্ঞানের প্রয়োগ সর্বত্র। আইনে পড়ার ভবিষ্যৎ শুধু উজ্জ্বল নয়, এটি বহুমুখী, বাস্তবমুখী এবং সম্ভাবনাময়। যে তরুণ পরিবর্তনের স্বপ্ন দেখে, সমাজে নেতৃত্ব দিতে চায়, তার জন্য আইনে পড়াশোনাই হতে পারে সেই আলোর পথ।
মেহেদী হাসান অনিক, প্রভাষক, আইন বিভাগ, ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি

আইন একটি বহুমুখী ক্যারিয়ারের দ্বার। এটি এমন একটি বিষয়, যা সমাজ, রাষ্ট্র, অর্থনীতি—সবখানেই গভীরভাবে জড়িত। অনেকে এখনো মনে করেন, আইন বিষয়ে পড়লে কেবল উকিল হওয়াই একমাত্র পথ; কিন্তু বাস্তবতা সম্পূর্ণ ভিন্ন। আইন এমন এক বিষয়, যার প্রয়োগ জীবনের সব ক্ষেত্রে। প্রতিটি ব্যাংক, কোম্পানি, সরকারি-বেসরকারি সংস্থা, এমনকি আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানেও একজন লিগ্যাল অফিসার বা কমপ্লায়েন্স এক্সপার্ট অপরিহার্য। একটি প্রতিষ্ঠানের নীতিনির্ধারণ, চুক্তি প্রণয়ন, কর্মীদের অধিকার, ট্যাক্স ব্যবস্থা, কিংবা ব্যবসায়িক দায়বদ্ধতা, সব ক্ষেত্রেই আইনের ভূমিকা অপরিসীম।
কর্মক্ষেত্রের বিস্তৃত সম্ভাবনা
আইন বিষয়ে ডিগ্রি অর্জনের পর কর্মজীবনের সম্ভাবনা বহুমুখী। সবচেয়ে প্রচলিত পথ হলো, আইনজীবী হিসেবে আদালতে চর্চা করা, যেখানে একজন আইনজীবী সমাজে ন্যায় প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি নিজের পেশাগত স্বপ্নও পূরণ করতে পারেন। কিন্তু এখানেই শেষ নয়। আইনের শিক্ষার্থীরা বিসিএস পরীক্ষায় অংশ নিয়ে প্রশাসন, পররাষ্ট্র, পুলিশ, ট্যাক্স বা কাস্টমসসহ বিভিন্ন ক্যাডারে কাজ করতে পারেন। এ ছাড়া যাঁরা বিচার বিভাগে যেতে চান, তাঁদের জন্য রয়েছে বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (বিজেএস), যা দেশের অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ পেশা। শুধু আইনের শিক্ষার্থীরাই এ পরীক্ষায় অংশ নিয়ে থাকেন। করপোরেট দুনিয়ায়ও আইনের দক্ষতা এখন সাফল্যের চাবিকাঠি। প্রতিটি ব্যাংক, বিমা, টেলিকম বা উৎপাদন কোম্পানিতে রয়েছে লিগ্যাল অ্যাডভাইজর পদের বিশাল চাহিদা। এ ছাড়া এনজিও, মানবাধিকার সংস্থা এবং আন্তর্জাতিক সংস্থায় কাজের ক্ষেত্রও আইনের শিক্ষার্থীদের জন্য উন্মুক্ত। সামাজিক উন্নয়ন, নারী ও শিশু অধিকার বা পরিবেশ রক্ষার মতো খাতে কাজ করতে চাইলে আইন জানা এক বিশাল বাড়তি যোগ্যতা হিসেবে গণ্য হয়।
শিক্ষা, গবেষণা ও প্রশিক্ষণের সুযোগ
আইনে স্নাতক সম্পন্ন করার পর উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রও বিস্তৃত। দেশ-বিদেশে এলএলএম, পিএইচডি করার সুযোগ রয়েছে, যেখানে মানবাধিকার, করপোরেট, সাইবার বা পরিবেশ আইন নিয়ে বিশেষায়িত পড়াশোনা করা যায়। শিক্ষাক্ষেত্রে আগ্রহীরা বিশ্ববিদ্যালয় বা ল কলেজে শিক্ষকতা, গবেষণা বা একাডেমিক পরামর্শক হিসেবেও যুক্ত হতে পারেন। তা ছাড়া অনেক তরুণ আইনজীবী এখন ল কোচিং সেন্টার বা প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট গড়ে তুলছেন, যেখানে শিক্ষার্থীদের বিজেএস, বিসিএস ও বার কাউন্সিল পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে সহযোগিতা করা হয়। ফলে আইন শুধু চাকরির নয়, বরং উদ্যোক্তা হওয়ার ক্ষেত্রেও নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে।
আধুনিক বিশ্বে আইনের প্রভাব
ডিজিটাল যুগে আইনের ভূমিকা আরও বিস্তৃত। আজকের পৃথিবীতে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স, তথ্য নিরাপত্তা, কপিরাইট, ই-কমার্স বা সাইবার অপরাধের মতো নতুন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে আইনজ্ঞান অপরিহার্য। অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে এখন সাইবার ল, ইন্টেলেকচুয়াল প্রপার্টি ল, মিডিয়া ল বা ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস ল’র মতো আধুনিক কোর্স চালু হয়েছে।
এ ক্ষেত্রগুলোতে দক্ষ আইনবিদেরা শুধু দেশে নন, বিদেশেও উচ্চ মর্যাদা অর্জন করছেন। পরিশেষে বলা যায়, আইনে পড়া মানে শুধু ধারা-উপধারা মুখস্থ করা নয়; বরং এটি চিন্তা, যুক্তি ও দায়িত্ববোধের এক লাইফস্টাইল। এ বিষয়ে অর্জিত জ্ঞান দিয়ে একজন মানুষ যেমন সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করতে পারেন, তেমনি নিজের ক্যারিয়ারকেও স্থিতিশীল ও সম্মানজনক করে তুলতে পারেন। চাকরি, ব্যবসা, গবেষণা, শিক্ষা—যে ক্ষেত্রেই যাওয়া হোক না কেন, আইন জ্ঞানের প্রয়োগ সর্বত্র। আইনে পড়ার ভবিষ্যৎ শুধু উজ্জ্বল নয়, এটি বহুমুখী, বাস্তবমুখী এবং সম্ভাবনাময়। যে তরুণ পরিবর্তনের স্বপ্ন দেখে, সমাজে নেতৃত্ব দিতে চায়, তার জন্য আইনে পড়াশোনাই হতে পারে সেই আলোর পথ।
মেহেদী হাসান অনিক, প্রভাষক, আইন বিভাগ, ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি

বিশ্বের ইতিহাসে একমাত্র যুদ্ধচলাকালীন ফুটবল দল হলো ‘স্বাধীন বাংলা ফুটবল দল’। ১৯৭১ সালে যখন পাকিস্তানি হানাদারেরা বাংলার নিরীহ মানুষের ওপর নির্যাতন করছিল, তখন এই স্বাধীন বাংলা ফুটবল দল ভারতের কলকাতাসহ বেশ কয়েকটি জায়গায় প্রদর্শনী ফুটবল খেলে জনমত গঠনের চেষ্টা করেছিল। পাশাপাশি অর্থও সংগ্রহ করেছিল। প্রায়
১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের (ঢামেক) বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে সর্বমোট ১৪৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। ঢামেকের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগে
সম্প্রতি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসি। বেসরকারি খাতের বাণিজ্যিক ব্যাংকটি কাস্টমার সার্ভিস অফিসার (টেলার) পদে কর্মী নিয়োগ দেবে। আবেদন করা যাবে আগামী ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
২১ ঘণ্টা আগে
যখন একজন সহকর্মী হঠাৎ করে টিম লিডার বা দলনেতার আসনে বসেন, তখন পরিস্থিতিটা সবার জন্যই একটু অস্বস্তিকর হতে পারে। একসময় যাঁরা ছিলেন আপনার বন্ধু, চা-বিরতির সঙ্গী—তাঁরাই এখন আপনার অধীনস্থ। এ পরিবর্তনকে সফলভাবে সামলানো নতুন লিডারের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ।
১ দিন আগেচাকরি ডেস্ক

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের (ঢামেক) বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে সর্বমোট ১৪৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। ঢামেকের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পদগুলো হলো: ফিজিওথেরাপিস্ট, ওয়ার্ড মাস্টার, ক্যাশিয়ার, টেলিফোন অপারেটর, পরিসংখ্যানবিদ, স্টোরকিপার, লিনেন কিপার, কার্পেন্টার, টেইলর ও অফিস সহায়ক।
এসব পদে মোট ৬ হাজার ৭৩ জন প্রার্থী আবেদন করেছেন। গত ১০ অক্টোবর সকাল ১০টায় ইডেন মহিলা কলেজ কেন্দ্রে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, লিখিত পরীক্ষায় ২ হাজার ৩৮৭ প্রার্থী অংশ নিয়েছেন। লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
এসব প্রার্থীর মৌখিক ও ব্যবহারিক পরীক্ষার তারিখগুলো টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেড, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে জানানো হবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের (ঢামেক) বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে সর্বমোট ১৪৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। ঢামেকের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পদগুলো হলো: ফিজিওথেরাপিস্ট, ওয়ার্ড মাস্টার, ক্যাশিয়ার, টেলিফোন অপারেটর, পরিসংখ্যানবিদ, স্টোরকিপার, লিনেন কিপার, কার্পেন্টার, টেইলর ও অফিস সহায়ক।
এসব পদে মোট ৬ হাজার ৭৩ জন প্রার্থী আবেদন করেছেন। গত ১০ অক্টোবর সকাল ১০টায় ইডেন মহিলা কলেজ কেন্দ্রে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, লিখিত পরীক্ষায় ২ হাজার ৩৮৭ প্রার্থী অংশ নিয়েছেন। লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
এসব প্রার্থীর মৌখিক ও ব্যবহারিক পরীক্ষার তারিখগুলো টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেড, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে জানানো হবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।

বিশ্বের ইতিহাসে একমাত্র যুদ্ধচলাকালীন ফুটবল দল হলো ‘স্বাধীন বাংলা ফুটবল দল’। ১৯৭১ সালে যখন পাকিস্তানি হানাদারেরা বাংলার নিরীহ মানুষের ওপর নির্যাতন করছিল, তখন এই স্বাধীন বাংলা ফুটবল দল ভারতের কলকাতাসহ বেশ কয়েকটি জায়গায় প্রদর্শনী ফুটবল খেলে জনমত গঠনের চেষ্টা করেছিল। পাশাপাশি অর্থও সংগ্রহ করেছিল। প্রায়
১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪
আইন একটি বহুমুখী ক্যারিয়ারের দ্বার। এটি এমন একটি বিষয়, যা সমাজ, রাষ্ট্র, অর্থনীতি—সবখানেই গভীরভাবে জড়িত। অনেকে এখনো মনে করেন, আইন বিষয়ে পড়লে কেবল উকিল হওয়াই একমাত্র পথ; কিন্তু বাস্তবতা সম্পূর্ণ ভিন্ন। আইন এমন এক বিষয়, যার প্রয়োগ জীবনের সব ক্ষেত্রে।
১ ঘণ্টা আগে
সম্প্রতি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসি। বেসরকারি খাতের বাণিজ্যিক ব্যাংকটি কাস্টমার সার্ভিস অফিসার (টেলার) পদে কর্মী নিয়োগ দেবে। আবেদন করা যাবে আগামী ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
২১ ঘণ্টা আগে
যখন একজন সহকর্মী হঠাৎ করে টিম লিডার বা দলনেতার আসনে বসেন, তখন পরিস্থিতিটা সবার জন্যই একটু অস্বস্তিকর হতে পারে। একসময় যাঁরা ছিলেন আপনার বন্ধু, চা-বিরতির সঙ্গী—তাঁরাই এখন আপনার অধীনস্থ। এ পরিবর্তনকে সফলভাবে সামলানো নতুন লিডারের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ।
১ দিন আগেচাকরি ডেস্ক

সম্প্রতি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসি। বেসরকারি খাতের বাণিজ্যিক ব্যাংকটি কাস্টমার সার্ভিস অফিসার (টেলার) পদে কর্মী নিয়োগ দেবে। আবেদন করা যাবে আগামী ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: কাস্টমার সার্ভিস অফিসার (টেলার)।
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: যেকোনো বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি।
অন্যান্য যোগ্যতা: বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিমালা এবং এএমএল নিয়মকানুন এবং মানি লন্ডারিং প্রতিরোধের নির্দেশাবলির বিষয়ে ভালো জ্ঞান থাকতে হবে।
অভিজ্ঞতা: ১ থেকে ২ বছর।
চাকরির ধরন: ফুলটাইম।
কর্মক্ষেত্র: অফিসে।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ (উভয়)।
বয়সসীমা: উল্লেখ নেই।
কর্মস্থল: যেকোনো জায়গায়।
বেতন: প্রবেশনকালীন মাসিক বেতন ৩৬,০০০ টাকা, প্রবেশনকালীন সফলভাবে সম্পন্ন করার পর মাসিক বেতন ৪৫,০০০ টাকা হবে।
অন্যান্য সুবিধা: নির্বাচিত প্রার্থীরা মাসিক বেতন ছাড়াও প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা পাবেন।
আবেদনের প্রক্রিয়া: আগ্রহী
প্রার্থীরা আবেদন করতে ও বিস্তারিত বিজ্ঞপ্তিটি দেখুন এখানে।
আবেদনের শেষ সময়: ১৬ নভেম্বর, ২০২৫
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি

সম্প্রতি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসি। বেসরকারি খাতের বাণিজ্যিক ব্যাংকটি কাস্টমার সার্ভিস অফিসার (টেলার) পদে কর্মী নিয়োগ দেবে। আবেদন করা যাবে আগামী ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: কাস্টমার সার্ভিস অফিসার (টেলার)।
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: যেকোনো বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি।
অন্যান্য যোগ্যতা: বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিমালা এবং এএমএল নিয়মকানুন এবং মানি লন্ডারিং প্রতিরোধের নির্দেশাবলির বিষয়ে ভালো জ্ঞান থাকতে হবে।
অভিজ্ঞতা: ১ থেকে ২ বছর।
চাকরির ধরন: ফুলটাইম।
কর্মক্ষেত্র: অফিসে।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ (উভয়)।
বয়সসীমা: উল্লেখ নেই।
কর্মস্থল: যেকোনো জায়গায়।
বেতন: প্রবেশনকালীন মাসিক বেতন ৩৬,০০০ টাকা, প্রবেশনকালীন সফলভাবে সম্পন্ন করার পর মাসিক বেতন ৪৫,০০০ টাকা হবে।
অন্যান্য সুবিধা: নির্বাচিত প্রার্থীরা মাসিক বেতন ছাড়াও প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা পাবেন।
আবেদনের প্রক্রিয়া: আগ্রহী
প্রার্থীরা আবেদন করতে ও বিস্তারিত বিজ্ঞপ্তিটি দেখুন এখানে।
আবেদনের শেষ সময়: ১৬ নভেম্বর, ২০২৫
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি

বিশ্বের ইতিহাসে একমাত্র যুদ্ধচলাকালীন ফুটবল দল হলো ‘স্বাধীন বাংলা ফুটবল দল’। ১৯৭১ সালে যখন পাকিস্তানি হানাদারেরা বাংলার নিরীহ মানুষের ওপর নির্যাতন করছিল, তখন এই স্বাধীন বাংলা ফুটবল দল ভারতের কলকাতাসহ বেশ কয়েকটি জায়গায় প্রদর্শনী ফুটবল খেলে জনমত গঠনের চেষ্টা করেছিল। পাশাপাশি অর্থও সংগ্রহ করেছিল। প্রায়
১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪
আইন একটি বহুমুখী ক্যারিয়ারের দ্বার। এটি এমন একটি বিষয়, যা সমাজ, রাষ্ট্র, অর্থনীতি—সবখানেই গভীরভাবে জড়িত। অনেকে এখনো মনে করেন, আইন বিষয়ে পড়লে কেবল উকিল হওয়াই একমাত্র পথ; কিন্তু বাস্তবতা সম্পূর্ণ ভিন্ন। আইন এমন এক বিষয়, যার প্রয়োগ জীবনের সব ক্ষেত্রে।
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের (ঢামেক) বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে সর্বমোট ১৪৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। ঢামেকের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগে
যখন একজন সহকর্মী হঠাৎ করে টিম লিডার বা দলনেতার আসনে বসেন, তখন পরিস্থিতিটা সবার জন্যই একটু অস্বস্তিকর হতে পারে। একসময় যাঁরা ছিলেন আপনার বন্ধু, চা-বিরতির সঙ্গী—তাঁরাই এখন আপনার অধীনস্থ। এ পরিবর্তনকে সফলভাবে সামলানো নতুন লিডারের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ।
১ দিন আগেক্যারিয়ার ডেস্ক

যখন একজন সহকর্মী হঠাৎ করে টিম লিডার বা দলনেতার আসনে বসেন, তখন পরিস্থিতিটা সবার জন্যই একটু অস্বস্তিকর হতে পারে। একসময় যাঁরা ছিলেন আপনার বন্ধু, চা-বিরতির সঙ্গী—তাঁরাই এখন আপনার অধীনস্থ। এ পরিবর্তনকে সফলভাবে সামলানো নতুন লিডারের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ। কারণ, এ সময়ে আপনাকে একাধারে পুরোনো সম্পর্ক বজায় রাখতে হবে এবং নতুন দায়িত্বের প্রতি অবিচল থাকতে হবে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, এ ক্রান্তিকালে প্রয়োজন সঠিক ভারসাম্য এবং পেশাদারত্ব। নিচে ৭টি কার্যকর পদ্ধতি উল্লেখ করা হলো, যা প্রথমবার টিম লিডার হলে সহকর্মীদের সামলাতে আপনাকে সাহায্য করবে।
নতুন ভূমিকার শর্তাবলি স্পষ্ট করুন
নেতৃত্বের দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হলো পেশাদারত্ব বজায় রাখা। সহকর্মীরা আপনাকে বন্ধু হিসেবে দেখে অভ্যস্ত। কিন্তু এখন আপনার ভূমিকা বদলেছে। সে জন্য প্রথম দিকেই ব্যক্তিগত ও পেশাদার সম্পর্কের মধ্যে স্পষ্ট সীমারেখা টানুন। একটি ব্যক্তিগত ওয়ান টু ওয়ান মিটিং করে তাঁদের জানান, আপনার বন্ধুত্বের জায়গাটি আগের মতোই থাকবে, তবে কাজের ক্ষেত্রে আপনি এখন তাঁদের লিডার। একই সঙ্গে আপনার নতুন ভূমিকায় কাজের ক্ষেত্রে আপনি কী কী প্রত্যাশা করছেন, সে বিষয়ে স্বচ্ছ থাকুন।
শোনার ক্ষমতাকে শক্তিশালী করুন
একজন কার্যকর টিম লিডারের অন্যতম শক্তিশালী গুণ হলো অন্যের কথা মনোযোগ দিয়ে শোনা। আপনার দলের সদস্যরা যখন কথা বলার সুযোগ পান, তখন তাঁদের মধ্যে বিশ্বাস তৈরি হয় এবং যোগাযোগ মসৃণ হয়। যখন কেউ কথা বলছেন, তখন মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকুন এবং মনোযোগ দিয়ে তা শুনুন। এতে দলের মনোবল দৃঢ় হয় এবং সদস্যরা মনে করেন, তাঁদের মতামতকে মূল্য দেওয়া হচ্ছে।
পরনিন্দা ও গসিপ এড়িয়ে চলুন
একসময় আপনি হয়তো সহকর্মীদের সঙ্গে বসে অফিস গসিপ বা পরনিন্দা করতেনদ কিন্তু এখন আপনি লিডার। এই অভ্যাস আপনার নেতৃত্বকে ধ্বংস করে দিতে পারে। এজন্য অন্যের অনুপস্থিতিতে তাঁদের সম্পর্কে কোনো কথা বলা বা শোনা থেকে সব সময় বিরত থাকুন। এমনকি কেউ আন্তরিকভাবে কোনো খারাপ অভিজ্ঞতার কথা ভাগ করে নিলেও সে সম্পর্কে মন্তব্য করা এড়িয়ে চলুন। আপনার আচরণ দিয়েই প্রমাণ করুন, আপনার অফিসের কাজ ও গঠনমূলক আলোচনাকেই প্রাধান্য দেওয়া হয়। এটি আপনার ভাবমূর্তিকে রক্ষা করবে এবং টিমের পরিবেশও উন্নত হবে।
সাফল্যের কৃতিত্ব ভাগ করে নিন
একজন ‘বড় নেতা’ হতে হলে আপনার বড় মন দরকার। দল যখন ভালো কিছু করে, তখন কৃতিত্ব নিজেকে না নিয়ে টিমের সদস্যদের মধ্যে ভাগ করে দিন। টিমের কেউ ভালো কিছু করলে সেটা খোলাখুলিভাবে স্বীকার করুন, প্রশংসা করুন এবং কৃতিত্ব দিন। এতে টিমের সদস্যরা আরও ভালো কাজ করতে উৎসাহিত হন। একই সঙ্গে কোনো সমস্যা বা সমালোচনার মুখে পড়লে একজন লিডার হিসেবে আপনাকে অবশ্যই টিমের সদস্যদের পাশে দাঁড়াতে হবে এবং তাঁদের রক্ষা করতে হবে।
কাজ ভাগ করে দিন, অতিরিক্ত দখলদারি এড়িয়ে চলুন
নতুন টিম লিডারের একটি সাধারণ ভুল হলো কাজের প্রক্রিয়াগুলো নিজের ওপর কেন্দ্রীভূত করা বা মাইক্রো-ম্যানেজ করা। আপনি সহকর্মী হিসেবে দক্ষ ছিলেন; কিন্তু লিডার হিসেবে আপনার প্রধান কাজ হলো কাজের সঠিক বণ্টন। প্রতিটি কর্মীর দক্ষতা ও যোগ্যতাকে বিশ্লেষণ করে তাঁকে উপযুক্ত কাজ বুঝিয়ে দিন। কর্মীদের কাজ করার স্বাধীনতা দিন এবং তাঁদের ওপর বিশ্বাস রাখুন। কাজের প্রক্রিয়া নিজে না করে; বরং ফলাফল বা লক্ষ্যের দিকে নজর দিন।
উদাহরণ দ্বারা নেতৃত্ব দিন
টিম লিডারের কাজ শুধু নির্দেশ দেওয়া নয়; বরং সামনে থেকে নেতৃত্ব দেওয়া। আপনি যা প্রত্যাশা করেন, তা প্রথমে নিজের কাজের মাধ্যমে প্রমাণ করুন। একই সঙ্গে আপনাকে সময়নিষ্ঠ ও দায়িত্বশীল হতে হবে। কাজে নিজের আন্তরিকতা প্রয়োগ করুন। আপনি যখন নিজে কঠোর পরিশ্রম করবেন এবং পেশাদারত্ব বজায় রাখবেন, তখন আপনার দলের সদস্যরাও আপনাকে অনুসরণ করতে উৎসাহিত হবেন।
সোর্স: কোরা ডটকম

যখন একজন সহকর্মী হঠাৎ করে টিম লিডার বা দলনেতার আসনে বসেন, তখন পরিস্থিতিটা সবার জন্যই একটু অস্বস্তিকর হতে পারে। একসময় যাঁরা ছিলেন আপনার বন্ধু, চা-বিরতির সঙ্গী—তাঁরাই এখন আপনার অধীনস্থ। এ পরিবর্তনকে সফলভাবে সামলানো নতুন লিডারের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ। কারণ, এ সময়ে আপনাকে একাধারে পুরোনো সম্পর্ক বজায় রাখতে হবে এবং নতুন দায়িত্বের প্রতি অবিচল থাকতে হবে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, এ ক্রান্তিকালে প্রয়োজন সঠিক ভারসাম্য এবং পেশাদারত্ব। নিচে ৭টি কার্যকর পদ্ধতি উল্লেখ করা হলো, যা প্রথমবার টিম লিডার হলে সহকর্মীদের সামলাতে আপনাকে সাহায্য করবে।
নতুন ভূমিকার শর্তাবলি স্পষ্ট করুন
নেতৃত্বের দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হলো পেশাদারত্ব বজায় রাখা। সহকর্মীরা আপনাকে বন্ধু হিসেবে দেখে অভ্যস্ত। কিন্তু এখন আপনার ভূমিকা বদলেছে। সে জন্য প্রথম দিকেই ব্যক্তিগত ও পেশাদার সম্পর্কের মধ্যে স্পষ্ট সীমারেখা টানুন। একটি ব্যক্তিগত ওয়ান টু ওয়ান মিটিং করে তাঁদের জানান, আপনার বন্ধুত্বের জায়গাটি আগের মতোই থাকবে, তবে কাজের ক্ষেত্রে আপনি এখন তাঁদের লিডার। একই সঙ্গে আপনার নতুন ভূমিকায় কাজের ক্ষেত্রে আপনি কী কী প্রত্যাশা করছেন, সে বিষয়ে স্বচ্ছ থাকুন।
শোনার ক্ষমতাকে শক্তিশালী করুন
একজন কার্যকর টিম লিডারের অন্যতম শক্তিশালী গুণ হলো অন্যের কথা মনোযোগ দিয়ে শোনা। আপনার দলের সদস্যরা যখন কথা বলার সুযোগ পান, তখন তাঁদের মধ্যে বিশ্বাস তৈরি হয় এবং যোগাযোগ মসৃণ হয়। যখন কেউ কথা বলছেন, তখন মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকুন এবং মনোযোগ দিয়ে তা শুনুন। এতে দলের মনোবল দৃঢ় হয় এবং সদস্যরা মনে করেন, তাঁদের মতামতকে মূল্য দেওয়া হচ্ছে।
পরনিন্দা ও গসিপ এড়িয়ে চলুন
একসময় আপনি হয়তো সহকর্মীদের সঙ্গে বসে অফিস গসিপ বা পরনিন্দা করতেনদ কিন্তু এখন আপনি লিডার। এই অভ্যাস আপনার নেতৃত্বকে ধ্বংস করে দিতে পারে। এজন্য অন্যের অনুপস্থিতিতে তাঁদের সম্পর্কে কোনো কথা বলা বা শোনা থেকে সব সময় বিরত থাকুন। এমনকি কেউ আন্তরিকভাবে কোনো খারাপ অভিজ্ঞতার কথা ভাগ করে নিলেও সে সম্পর্কে মন্তব্য করা এড়িয়ে চলুন। আপনার আচরণ দিয়েই প্রমাণ করুন, আপনার অফিসের কাজ ও গঠনমূলক আলোচনাকেই প্রাধান্য দেওয়া হয়। এটি আপনার ভাবমূর্তিকে রক্ষা করবে এবং টিমের পরিবেশও উন্নত হবে।
সাফল্যের কৃতিত্ব ভাগ করে নিন
একজন ‘বড় নেতা’ হতে হলে আপনার বড় মন দরকার। দল যখন ভালো কিছু করে, তখন কৃতিত্ব নিজেকে না নিয়ে টিমের সদস্যদের মধ্যে ভাগ করে দিন। টিমের কেউ ভালো কিছু করলে সেটা খোলাখুলিভাবে স্বীকার করুন, প্রশংসা করুন এবং কৃতিত্ব দিন। এতে টিমের সদস্যরা আরও ভালো কাজ করতে উৎসাহিত হন। একই সঙ্গে কোনো সমস্যা বা সমালোচনার মুখে পড়লে একজন লিডার হিসেবে আপনাকে অবশ্যই টিমের সদস্যদের পাশে দাঁড়াতে হবে এবং তাঁদের রক্ষা করতে হবে।
কাজ ভাগ করে দিন, অতিরিক্ত দখলদারি এড়িয়ে চলুন
নতুন টিম লিডারের একটি সাধারণ ভুল হলো কাজের প্রক্রিয়াগুলো নিজের ওপর কেন্দ্রীভূত করা বা মাইক্রো-ম্যানেজ করা। আপনি সহকর্মী হিসেবে দক্ষ ছিলেন; কিন্তু লিডার হিসেবে আপনার প্রধান কাজ হলো কাজের সঠিক বণ্টন। প্রতিটি কর্মীর দক্ষতা ও যোগ্যতাকে বিশ্লেষণ করে তাঁকে উপযুক্ত কাজ বুঝিয়ে দিন। কর্মীদের কাজ করার স্বাধীনতা দিন এবং তাঁদের ওপর বিশ্বাস রাখুন। কাজের প্রক্রিয়া নিজে না করে; বরং ফলাফল বা লক্ষ্যের দিকে নজর দিন।
উদাহরণ দ্বারা নেতৃত্ব দিন
টিম লিডারের কাজ শুধু নির্দেশ দেওয়া নয়; বরং সামনে থেকে নেতৃত্ব দেওয়া। আপনি যা প্রত্যাশা করেন, তা প্রথমে নিজের কাজের মাধ্যমে প্রমাণ করুন। একই সঙ্গে আপনাকে সময়নিষ্ঠ ও দায়িত্বশীল হতে হবে। কাজে নিজের আন্তরিকতা প্রয়োগ করুন। আপনি যখন নিজে কঠোর পরিশ্রম করবেন এবং পেশাদারত্ব বজায় রাখবেন, তখন আপনার দলের সদস্যরাও আপনাকে অনুসরণ করতে উৎসাহিত হবেন।
সোর্স: কোরা ডটকম

বিশ্বের ইতিহাসে একমাত্র যুদ্ধচলাকালীন ফুটবল দল হলো ‘স্বাধীন বাংলা ফুটবল দল’। ১৯৭১ সালে যখন পাকিস্তানি হানাদারেরা বাংলার নিরীহ মানুষের ওপর নির্যাতন করছিল, তখন এই স্বাধীন বাংলা ফুটবল দল ভারতের কলকাতাসহ বেশ কয়েকটি জায়গায় প্রদর্শনী ফুটবল খেলে জনমত গঠনের চেষ্টা করেছিল। পাশাপাশি অর্থও সংগ্রহ করেছিল। প্রায়
১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪
আইন একটি বহুমুখী ক্যারিয়ারের দ্বার। এটি এমন একটি বিষয়, যা সমাজ, রাষ্ট্র, অর্থনীতি—সবখানেই গভীরভাবে জড়িত। অনেকে এখনো মনে করেন, আইন বিষয়ে পড়লে কেবল উকিল হওয়াই একমাত্র পথ; কিন্তু বাস্তবতা সম্পূর্ণ ভিন্ন। আইন এমন এক বিষয়, যার প্রয়োগ জীবনের সব ক্ষেত্রে।
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের (ঢামেক) বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে সর্বমোট ১৪৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। ঢামেকের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগে
সম্প্রতি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসি। বেসরকারি খাতের বাণিজ্যিক ব্যাংকটি কাস্টমার সার্ভিস অফিসার (টেলার) পদে কর্মী নিয়োগ দেবে। আবেদন করা যাবে আগামী ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
২১ ঘণ্টা আগে