মেহেদী হাসান সাকিফ
দিনে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুমিনের জন্য ফরজ। এর মধ্যে ফজরের নামাজের ফজিলত ও গুরুত্ব অপরিসীম। ফজরের নামাজ যথাসময়ে আদায় করতে না পারার অর্থ হলো শয়তানের কাছে দিনের প্রথম পরাজয়টি মেনে নেওয়া। মহানবী (সা.) এরশাদ করেছেন, ‘যে ব্যক্তি ফজরের নামাজ পড়বে, সে (সারা দিন) আল্লাহর সুরক্ষায় থাকবে। (মুসলিম)
ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও আমরা অনেকেই ফজরের নামাজের সময় উঠতে পারি না। যথাসময়ে জামাতের সঙ্গে নামাজ আদায় করতে পারি না, যা একজন মুমিনের জন্য কখনোই কাম্য নয়। কারণ ফজরের নামাজ আদায়ে অবহেলা করা মুনাফিকের আলামত। হাদিসে এসেছে, রাসুল (সা.) বলেছেন, এই দুই নামাজ (এশা ও ফজর) মুনাফিকদের জন্য সবচেয়ে কঠিন। তোমরা যদি এই দুই নামাজে কী পরিমাণ সওয়াব আছে—জানতে, তা হলে হামাগুড়ি দিয়ে হলেও অংশ নিতে। (আবু দাউদ)
ফজরের সময় জাগা এবং জামাতের সঙ্গে নামাজ আদায় করার জন্য চাই দৃঢ় মনোবল। তাহাজ্জুদের নামাজ আদায়ের চেষ্টা করাও এক্ষেত্রে দারুণ ফলপ্রসূ। তবে ভোররাতে জাগতে না পারলেও অন্তত সূর্য ওঠার কিছুক্ষণ আগে জেগে হলেও ফজরের নামাজ আদায় করা মুমিনের জন্য ফরজ। মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘ফজরের নামাজের সময় হলো, ফজর হওয়ার পর থেকে সূর্যোদয় পর্যন্ত।’ (মুসলিম)
তবে চেষ্টার পরও যদি কেউ কোনো বিশেষ কারণে ফজরে জাগতে না পারে, তবে যখনই জাগবে, তখনই অজু করে নামাজ আদায় করে নিতে হবে। একদম সূর্যোদয়ের মুহূর্তে হলে কয়েক মিনিট অপেক্ষা করবে। মহানবী (সা.) বলেন, ‘তোমাদের কেউ যদি নামাজের কথা ভুলে যায় অথবা ঘুমিয়ে থাকে; তাহলে যখনই স্মরণ হয়, তখনই নামাজ আদায় করে নেবে।…’ (আবু দাউদ)
লেখক: ইসলামবিষয়ক গবেষক
দিনে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুমিনের জন্য ফরজ। এর মধ্যে ফজরের নামাজের ফজিলত ও গুরুত্ব অপরিসীম। ফজরের নামাজ যথাসময়ে আদায় করতে না পারার অর্থ হলো শয়তানের কাছে দিনের প্রথম পরাজয়টি মেনে নেওয়া। মহানবী (সা.) এরশাদ করেছেন, ‘যে ব্যক্তি ফজরের নামাজ পড়বে, সে (সারা দিন) আল্লাহর সুরক্ষায় থাকবে। (মুসলিম)
ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও আমরা অনেকেই ফজরের নামাজের সময় উঠতে পারি না। যথাসময়ে জামাতের সঙ্গে নামাজ আদায় করতে পারি না, যা একজন মুমিনের জন্য কখনোই কাম্য নয়। কারণ ফজরের নামাজ আদায়ে অবহেলা করা মুনাফিকের আলামত। হাদিসে এসেছে, রাসুল (সা.) বলেছেন, এই দুই নামাজ (এশা ও ফজর) মুনাফিকদের জন্য সবচেয়ে কঠিন। তোমরা যদি এই দুই নামাজে কী পরিমাণ সওয়াব আছে—জানতে, তা হলে হামাগুড়ি দিয়ে হলেও অংশ নিতে। (আবু দাউদ)
ফজরের সময় জাগা এবং জামাতের সঙ্গে নামাজ আদায় করার জন্য চাই দৃঢ় মনোবল। তাহাজ্জুদের নামাজ আদায়ের চেষ্টা করাও এক্ষেত্রে দারুণ ফলপ্রসূ। তবে ভোররাতে জাগতে না পারলেও অন্তত সূর্য ওঠার কিছুক্ষণ আগে জেগে হলেও ফজরের নামাজ আদায় করা মুমিনের জন্য ফরজ। মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘ফজরের নামাজের সময় হলো, ফজর হওয়ার পর থেকে সূর্যোদয় পর্যন্ত।’ (মুসলিম)
তবে চেষ্টার পরও যদি কেউ কোনো বিশেষ কারণে ফজরে জাগতে না পারে, তবে যখনই জাগবে, তখনই অজু করে নামাজ আদায় করে নিতে হবে। একদম সূর্যোদয়ের মুহূর্তে হলে কয়েক মিনিট অপেক্ষা করবে। মহানবী (সা.) বলেন, ‘তোমাদের কেউ যদি নামাজের কথা ভুলে যায় অথবা ঘুমিয়ে থাকে; তাহলে যখনই স্মরণ হয়, তখনই নামাজ আদায় করে নেবে।…’ (আবু দাউদ)
লেখক: ইসলামবিষয়ক গবেষক
বিশ্বাসভঙ্গের এক নির্মম রূপ বিশ্বাসঘাতকতা বা গাদ্দারি। এটি বিশ্বাসের বন্ধন ছিন্ন করে দেয়। বিশ্বাস মানুষের মনে-প্রাণে আস্থার দেয়াল গড়ে তোলে। আর বিশ্বাসঘাতকতা সেই দেয়ালে আঘাত করে ভেঙে ফেলে সবকিছু।
৪ ঘণ্টা আগেসময়ের এক গাঢ় দুপুরে, জ্ঞান ভুবনের দরজায় এক সন্ন্যাসী দাঁড়িয়ে ছিলেন—নীরব, দীপ্ত, অদ্ভুত নিরাসক্ত। তাঁর হাতে ছিল না কোনো তরবারি, ছিল কেবল এক কলম। তাঁর কণ্ঠে ছিল না কোনো উচ্চারণ, কিন্তু তাঁর লেখা যুগে যুগে উচ্চারিত হয়েছে পৃথিবীর সকল ভাষায়। তিনি ইবনে সিনা। মৃত্যু তাঁকে কেড়ে নেয় ১০৩৭ সালের ২২ জুন...
১৬ ঘণ্টা আগেঘুম জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। শরীরের ক্লান্তি আর অবসাদ দূর হয় ঘুমে। ঘুমোলেই ভেসে ওঠে নানা স্বপ্ন। কখনো ভয়ের, কখনো আসার কখনোবা আনন্দের। কোন স্বপ্ন দেখলে করণীয় কী—সে বিষয়ে রয়েছে ইসলামের নির্দেশনা।
১ দিন আগেজান্নাত লাভের বহু পথ-পদ্ধতি কোরআন-হাদিসে বর্ণিত আছে। এমন চারটি আমল রয়েছে; যা করলে নির্বিঘ্নে জান্নাত যাওয়া যাবে। হজরত আবু ইউসুফ আবদুল্লাহ ইবনে সালাম (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসুল (সা.)-কে বলতে শুনেছি, হে লোক সকল—
১ দিন আগে