ইসলাম ডেস্ক
শায়খ ড. আবদুর রহমান আল-সুদাইস বিশ্বের মুসলিমদের কাছে পরিচিত এক নাম। সম্প্রতি তিনি ইসলামের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ মসজিদ মক্কার মসজিদুল হারামের সম্মানিত ইমাম ও খতিব হিসেবে ৪০ বছর পূর্ণ করেছেন। ১৪৪৪ হিজরির ২২ শাবান মোতাবেক ২০২৩ সালের ১৫ মার্চ তাঁর ইমামতির চার দশক পূর্ণ হয়।
১৯৮৪ সালে মাত্র ২২ বছর বয়সে তিনি পবিত্র মসজিদের ইমামতির দায়িত্ব পেয়েছিলেন। পরে তিনি পবিত্র কাবাঘরের প্রধান ইমামের দায়িত্ব পান। ২০১২ সালে তাঁকে মক্কা-মদিনার পবিত্র দুই মসজিদের পরিচালনা পরিষদের প্রধান হিসেবে নিয়োগ দেয় সৌদি সরকার।
শায়খ আবদুর রহমান আল-সুদাইস ১৯৬০ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি সৌদি আরবের কাসিম অঞ্চলের বুকাইরায় জন্মগ্রহণ করেন। বনু আসাদ বিন রবিয়া বিন নাজার গোত্রের আনজা শাখার সন্তান তিনি। তাঁর বাবার নাম আবদুল আজিজ ও মায়ের নাম ফাহদা রউফ। কাসিমে বেড়ে উঠলেও পরে রিয়াদে পাড়ি জমান। শৈশব থেকেই উত্তম আচার-ব্যবহারের জন্য পরিচিত ছিলেন।
শায়খ আল-সুদাইস মা-বাবার অনুপ্রেরণায় মাত্র ১২ বছর বয়সে পবিত্র কোরআন হিফজ সম্পন্ন করেন। এরপর রিয়াদের মুসান্না বিন হারেসা ইবতেদায়ি মাদ্রাসায় প্রাথমিক পড়াশোনা করেন। ১৯৭৯ সালে তিনি মাহাদ আল-রিয়াদ আল-ইলমি থেকে উচ্চমাধ্যমিক সম্পন্ন করেন। ১৯৮৭ সালে ইমাম মুহাম্মাদ বিন সাউদ ইসলামিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উসুলুল ফিকাহ বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন।
১৯৯৫ সালে তিনি মক্কার উম্মুল কুরা বিশ্ববিদ্যালয়ের শরিয়াহ বিভাগ থেকে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন। পরে তিনি একই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৯৫ সালে দুবাই ইন্টারন্যাশনাল অ্যাওয়ার্ডের বর্ষসেরা ইসলামি ব্যক্তিত্ব হিসেবে সম্মাননা পুরস্কার লাভ করেন।
সূত্র: দ্য ডেইলি রিয়েলিটি
শায়খ ড. আবদুর রহমান আল-সুদাইস বিশ্বের মুসলিমদের কাছে পরিচিত এক নাম। সম্প্রতি তিনি ইসলামের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ মসজিদ মক্কার মসজিদুল হারামের সম্মানিত ইমাম ও খতিব হিসেবে ৪০ বছর পূর্ণ করেছেন। ১৪৪৪ হিজরির ২২ শাবান মোতাবেক ২০২৩ সালের ১৫ মার্চ তাঁর ইমামতির চার দশক পূর্ণ হয়।
১৯৮৪ সালে মাত্র ২২ বছর বয়সে তিনি পবিত্র মসজিদের ইমামতির দায়িত্ব পেয়েছিলেন। পরে তিনি পবিত্র কাবাঘরের প্রধান ইমামের দায়িত্ব পান। ২০১২ সালে তাঁকে মক্কা-মদিনার পবিত্র দুই মসজিদের পরিচালনা পরিষদের প্রধান হিসেবে নিয়োগ দেয় সৌদি সরকার।
শায়খ আবদুর রহমান আল-সুদাইস ১৯৬০ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি সৌদি আরবের কাসিম অঞ্চলের বুকাইরায় জন্মগ্রহণ করেন। বনু আসাদ বিন রবিয়া বিন নাজার গোত্রের আনজা শাখার সন্তান তিনি। তাঁর বাবার নাম আবদুল আজিজ ও মায়ের নাম ফাহদা রউফ। কাসিমে বেড়ে উঠলেও পরে রিয়াদে পাড়ি জমান। শৈশব থেকেই উত্তম আচার-ব্যবহারের জন্য পরিচিত ছিলেন।
শায়খ আল-সুদাইস মা-বাবার অনুপ্রেরণায় মাত্র ১২ বছর বয়সে পবিত্র কোরআন হিফজ সম্পন্ন করেন। এরপর রিয়াদের মুসান্না বিন হারেসা ইবতেদায়ি মাদ্রাসায় প্রাথমিক পড়াশোনা করেন। ১৯৭৯ সালে তিনি মাহাদ আল-রিয়াদ আল-ইলমি থেকে উচ্চমাধ্যমিক সম্পন্ন করেন। ১৯৮৭ সালে ইমাম মুহাম্মাদ বিন সাউদ ইসলামিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উসুলুল ফিকাহ বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন।
১৯৯৫ সালে তিনি মক্কার উম্মুল কুরা বিশ্ববিদ্যালয়ের শরিয়াহ বিভাগ থেকে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন। পরে তিনি একই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৯৫ সালে দুবাই ইন্টারন্যাশনাল অ্যাওয়ার্ডের বর্ষসেরা ইসলামি ব্যক্তিত্ব হিসেবে সম্মাননা পুরস্কার লাভ করেন।
সূত্র: দ্য ডেইলি রিয়েলিটি
কবি কাজী নজরুল ইসলামের লেখা এই পঙ্ক্তিগুলো শুধু কাব্যের সৌন্দর্য নয়, এগুলো একটি চেতনার ঘোষণা। কাজী নজরুল ইসলাম এই চার লাইনের মধ্যে তুলে ধরেছেন ইসলামের সর্বজনীনতা, সাম্যের দীক্ষা এবং মানবতাবাদের এক অভিন্ন বার্তা। কিন্তু আমরা যখন এই কবিতার আলোকে বর্তমান বাংলাদেশের দিকে তাকাই, তখন অনেক প্রশ্ন ভিড়...
৬ ঘণ্টা আগেমানুষ হিসেবে আমাদের একটি স্বভাবজাত চাহিদা হলো, আমরা নিজেদের প্রশংসা শুনতে খুব পছন্দ করি। প্রশংসা মিথ্যা হলেও বলতে বারণ করি না, শুনতেই থাকি। বরং আরও বেশি কামনা করি। এর বিপরীতে নিন্দা বা সমালোচনা একদমই সহ্য করতে পারি না। চরম বাস্তব ও সত্য হলেও সমালোচককে থামিয়ে দিই। ক্ষমতা থাকলে নিন্দুককে দমিয়ে দিই...
৯ ঘণ্টা আগেসুখী সংসার গঠনে স্বামী-স্ত্রী দুজনেই দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হয়। বিশেষ করে স্বামীকে হতে হয় খুব সচেতন, দায়িত্ববান এবং চিন্তাশীল। ঘরে ফিরে স্ত্রীর সঙ্গে তাকে বিভিন্ন কাজে সহযোগিতা করা সচেতন পুরুষের পরিচয়। এটি নবী করিম (সা.)-এর সুন্নত। এতে অত্যন্ত সওয়াবও পাওয়া যায়।
১১ ঘণ্টা আগেবিশ্বাসভঙ্গের এক নির্মম রূপ বিশ্বাসঘাতকতা বা গাদ্দারি। এটি বিশ্বাসের বন্ধন ছিন্ন করে দেয়। বিশ্বাস মানুষের মনে-প্রাণে আস্থার দেয়াল গড়ে তোলে। আর বিশ্বাসঘাতকতা সেই দেয়ালে আঘাত করে ভেঙে ফেলে সবকিছু।
১৮ ঘণ্টা আগে