আমজাদ ইউনুস, শিক্ষক ও গবেষক
জান্নাত মুমিনদের চিরস্থায়ী বসবাসের পরম আগ্রহের জায়গা। প্রতিটি মুমিন মনেপ্রাণে জান্নাত কামনা করে। মুমিনের আমলের মাধ্যমে জান্নাত সমৃদ্ধ হয়। হাদিসে জান্নাতে ঘর তৈরির কিছু আমলের কথা এসেছে। নিচে পাঁচটি আমলের কথা তুলে ধরা হলো:
এক. রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি ১০ বার সুরা এখলাস পাঠ করবে, আল্লাহ তার জন্য জান্নাতে একটি বাড়ি বানিয়ে রাখবেন।’ (সহিহুল জামি)
দুই. রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘জান্নাতের প্রাসাদগুলো এমন হবে যে এর ভেতর থেকে বাইরের সব কিছু দেখা যাবে এবং বাইরে থেকে ভেতরের সব কিছু দেখা যাবে।’ এক বেদুইন দাঁড়িয়ে প্রশ্ন করল, ‘হে আল্লাহর রাসুল (সা.), এসব প্রাসাদ কাদের জন্য?’ তিনি বললেন, ‘যারা উত্তম ও সুমধুর কথা বলে, ক্ষুধার্তকে খাবার দেয়, প্রায়ই রোজা রাখে এবং লোকেরা রাতে ঘুমিয়ে থাকাবস্থায় জাগ্রত থেকে আল্লাহ তাআলার জন্য নামাজ আদায় করে, তাদের জন্য।’ (তিরমিজি)
তিন. রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘কোনো মুসলিম বান্দা যখন আল্লাহর সন্তুষ্টির আশায় প্রতিদিন ফরজ ছাড়া আরও ১২ রাকাত নফল (সুন্নতে মুআক্কাদা) নামাজ আদায় করে, আল্লাহ তাআলা তার জন্য জান্নাতে একটি ঘর তৈরি করেন।’ (মুসলিম)
চার. রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি কাতারের মধ্যে ফাঁকা স্থান পূর্ণ করে, বিনিময়ে আল্লাহ তার মর্যাদা উন্নীত করেন এবং জান্নাতে তার জন্য একটি ঘর তৈরি করেন।’ (আত তারগিব)
পাঁচ. রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি ন্যায়সংগত হওয়া সত্ত্বেও ঝগড়া পরিহার করবে, আমি তার জন্য জান্নাতের বেষ্টনীর মধ্যে একটি ঘরের জিম্মাদার; আর যে ব্যক্তি তামাশার ছলেও মিথ্যা বলে না, আমি তার জন্য জান্নাতের মাঝখানে একটি ঘরের জিম্মাদার। আর যে ব্যক্তি তার চরিত্রকে সৌন্দর্যমণ্ডিত করেছে, আমি তার জন্য জান্নাতের সর্বোচ্চ স্থানে অবস্থিত একটি ঘরের জিম্মাদার।’ (আবু দাউদ)
জান্নাত মুমিনদের চিরস্থায়ী বসবাসের পরম আগ্রহের জায়গা। প্রতিটি মুমিন মনেপ্রাণে জান্নাত কামনা করে। মুমিনের আমলের মাধ্যমে জান্নাত সমৃদ্ধ হয়। হাদিসে জান্নাতে ঘর তৈরির কিছু আমলের কথা এসেছে। নিচে পাঁচটি আমলের কথা তুলে ধরা হলো:
এক. রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি ১০ বার সুরা এখলাস পাঠ করবে, আল্লাহ তার জন্য জান্নাতে একটি বাড়ি বানিয়ে রাখবেন।’ (সহিহুল জামি)
দুই. রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘জান্নাতের প্রাসাদগুলো এমন হবে যে এর ভেতর থেকে বাইরের সব কিছু দেখা যাবে এবং বাইরে থেকে ভেতরের সব কিছু দেখা যাবে।’ এক বেদুইন দাঁড়িয়ে প্রশ্ন করল, ‘হে আল্লাহর রাসুল (সা.), এসব প্রাসাদ কাদের জন্য?’ তিনি বললেন, ‘যারা উত্তম ও সুমধুর কথা বলে, ক্ষুধার্তকে খাবার দেয়, প্রায়ই রোজা রাখে এবং লোকেরা রাতে ঘুমিয়ে থাকাবস্থায় জাগ্রত থেকে আল্লাহ তাআলার জন্য নামাজ আদায় করে, তাদের জন্য।’ (তিরমিজি)
তিন. রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘কোনো মুসলিম বান্দা যখন আল্লাহর সন্তুষ্টির আশায় প্রতিদিন ফরজ ছাড়া আরও ১২ রাকাত নফল (সুন্নতে মুআক্কাদা) নামাজ আদায় করে, আল্লাহ তাআলা তার জন্য জান্নাতে একটি ঘর তৈরি করেন।’ (মুসলিম)
চার. রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি কাতারের মধ্যে ফাঁকা স্থান পূর্ণ করে, বিনিময়ে আল্লাহ তার মর্যাদা উন্নীত করেন এবং জান্নাতে তার জন্য একটি ঘর তৈরি করেন।’ (আত তারগিব)
পাঁচ. রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি ন্যায়সংগত হওয়া সত্ত্বেও ঝগড়া পরিহার করবে, আমি তার জন্য জান্নাতের বেষ্টনীর মধ্যে একটি ঘরের জিম্মাদার; আর যে ব্যক্তি তামাশার ছলেও মিথ্যা বলে না, আমি তার জন্য জান্নাতের মাঝখানে একটি ঘরের জিম্মাদার। আর যে ব্যক্তি তার চরিত্রকে সৌন্দর্যমণ্ডিত করেছে, আমি তার জন্য জান্নাতের সর্বোচ্চ স্থানে অবস্থিত একটি ঘরের জিম্মাদার।’ (আবু দাউদ)
মানবসভ্যতার ইতিহাসে যুগে যুগে বহু ক্ষণজন্মা মনীষীর আগমন ঘটেছে, যাঁরা তাঁদের কর্ম ও প্রজ্ঞা দিয়ে ইতিহাসের গতিপথ বদলে দিয়েছেন। তাঁরা জাতির ভাগ্য রচনা করে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। তবে এ সকল মহান ব্যক্তিত্বের মধ্যে খোলাফায়ে রাশেদিন (রা.)-এর মর্যাদা যেমন অতীত ইতিহাসে বিরল, তেমনি ভবিষ্যতেও তা অতুলনীয়...
৯ ঘণ্টা আগেআমরা কোরআন ও হাদিসের প্রতি গভীরভাবে দৃষ্টি নিবদ্ধ করলে দেখতে পাই এমন কিছু ভালোবাসার কথা বর্ণিত হয়েছে, যেসব মানুষকে আল্লাহর কাছে প্রিয় করে তোলে। ইহ-পরকালীন সম্মানে তাকে ভূষিত করে। পার্থিব জীবনেও দেয় শান্তি-স্বস্তি। এমন কিছু ভালোবাসার বিবরণ নিম্নে তুলে ধরা হলো—
১১ ঘণ্টা আগেদানশীলতা ও উদারতা ছিল মহানবী (সা.)-এর চরিত্রের এক বিশেষ বৈশিষ্ট্য। তাঁর এই গুণ ছিল সর্বজনবিদিত। হাদিস এসেছে, ‘রাসুল (সা.) সব মানুষের চেয়ে বেশি দানশীল ছিলেন।’ (সহিহ্ বুখারি)। দানশীল ব্যক্তিদের একটি বিশেষ গুণ হলো, তাঁরা অতিথিদের খুব আদর-আপ্যায়ন করেন
১৭ ঘণ্টা আগেমানুষের স্বভাবজাত দুইটি বৈশিষ্ট্য হলো কোমলতা ও কঠোরতা। তবে মানবিক সম্পর্ক, সামাজিক সংহতি, এমনকি আল্লাহর সঙ্গে যোগাযোগেও প্রয়োজন হয় হৃদয়ের কোমলতা ও নম্রতার। কারণ সম্পর্ক গড়ে উঠে ভালোবাসা, সহানুভূতি ও মানবিক আচরণের মধ্যে দিয়ে। আর রূঢ় ও কঠোরতায় সম্পর্কের বিনাশ ঘটে।
১ দিন আগে