ইসলাম ডেস্ক
কোমলতা ও নম্রতা মানুষের অনন্য গুণ। মুমিনের মাঝে এ গুণ থাকা আবশ্যক ও অপরিহার্য। এ গুণের কারণে মানুষ অন্যের কাছে প্রশংসনীয় হয়। কোমল স্বভাবের মানুষ সবার কাছে প্রিয় ও শ্রদ্ধেয় ব্যক্তি হিসেবে বিবেচিত হন। দ্বীনের প্রচার-প্রসারে কোমলতার অনেক প্রয়োজন রয়েছে। ইসলাম কোমলতাকে গুরুত্ব দিয়েছে। তার সৌন্দর্য ও মর্যাদা তুলে ধরেছে।
মহান আল্লাহ তাআলা কোমল স্বভাবের লোকজনদের ভালোবাসেন; তাদের প্রতি অনুগ্রহ করেন। এরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহ যখন কোনো বান্দাকে ভালোবাসেন, তখন তার মধ্যে কোমলতা ঢেলে দেন।’ (সহিহ বুখারি)। আয়েশা (রা.) সূত্রে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘আল্লাহ তাআলা নিজে কোমল, তিনি কোমলতা ভালোবাসেন। আর তিনি কোমলতার প্রতি যত অনুগ্রহ করেন, কঠোরতা এবং অন্য কোনো আচরণের প্রতি তত অনুগ্রহ করেন না।’ (সহিহ মুসলিম)
রাসুল (সা.) কোমল স্বভাবের ছিলেন। তাঁর কোমলতা বিষয়ে মহান আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আল্লাহর রহমতে তুমি তাদের প্রতি কোমল হৃদয় হয়েছিলে; যদি তুমি রূঢ় ও কঠোরচিত্ত হতে, তবে তারা তোমার আশপাশ থেকে সরে পড়ত। সুতরাং তুমি তাদের ক্ষমা করো এবং তাদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করো এবং কাজকর্মে তাদের সঙ্গে পরামর্শ করো।’ (সুরা আলে ইমরান: ১৫৯)
রাসুল (সা.) সব সময় সব ধর্মের মানুষের সঙ্গে কোমল আচরণ করতেন। হাসিমুখে কথা বলতেন। কেউ তাঁকে কাঁটার আঘাতে জর্জরিত করলে তাকেও কোমলতার সৌরভে সুবাসিত করতেন। তিনি স্বীয় অনুসারীদের কোমলতা গ্রহণে উৎসাহিত করেছেন এবং কঠোরতা থেকে দূরে থাকার নির্দেশ দিয়েছেন। হজরত আয়েশা (রা.) সূত্রে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘কোমলতাকে নিজের জন্য বাধ্যতামূলক করে নাও এবং কঠোরতা ও নির্লজ্জতা থেকে নিজেকে রক্ষা করো। কেননা, যে জিনিসের মধ্যে নম্রতা ও কোমলতা থাকে, সে নম্রতা ও কোমলতাই তার সৌন্দর্য বৃদ্ধির কারণ হয়। আর যে জিনিসে কোমলতা থাকে না, তা দোষণীয় হয়ে পড়ে।’ (মিশকাতুল মাসাবিহ)
কোমলতা ও নম্রতা মানুষের অনন্য গুণ। মুমিনের মাঝে এ গুণ থাকা আবশ্যক ও অপরিহার্য। এ গুণের কারণে মানুষ অন্যের কাছে প্রশংসনীয় হয়। কোমল স্বভাবের মানুষ সবার কাছে প্রিয় ও শ্রদ্ধেয় ব্যক্তি হিসেবে বিবেচিত হন। দ্বীনের প্রচার-প্রসারে কোমলতার অনেক প্রয়োজন রয়েছে। ইসলাম কোমলতাকে গুরুত্ব দিয়েছে। তার সৌন্দর্য ও মর্যাদা তুলে ধরেছে।
মহান আল্লাহ তাআলা কোমল স্বভাবের লোকজনদের ভালোবাসেন; তাদের প্রতি অনুগ্রহ করেন। এরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহ যখন কোনো বান্দাকে ভালোবাসেন, তখন তার মধ্যে কোমলতা ঢেলে দেন।’ (সহিহ বুখারি)। আয়েশা (রা.) সূত্রে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘আল্লাহ তাআলা নিজে কোমল, তিনি কোমলতা ভালোবাসেন। আর তিনি কোমলতার প্রতি যত অনুগ্রহ করেন, কঠোরতা এবং অন্য কোনো আচরণের প্রতি তত অনুগ্রহ করেন না।’ (সহিহ মুসলিম)
রাসুল (সা.) কোমল স্বভাবের ছিলেন। তাঁর কোমলতা বিষয়ে মহান আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আল্লাহর রহমতে তুমি তাদের প্রতি কোমল হৃদয় হয়েছিলে; যদি তুমি রূঢ় ও কঠোরচিত্ত হতে, তবে তারা তোমার আশপাশ থেকে সরে পড়ত। সুতরাং তুমি তাদের ক্ষমা করো এবং তাদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করো এবং কাজকর্মে তাদের সঙ্গে পরামর্শ করো।’ (সুরা আলে ইমরান: ১৫৯)
রাসুল (সা.) সব সময় সব ধর্মের মানুষের সঙ্গে কোমল আচরণ করতেন। হাসিমুখে কথা বলতেন। কেউ তাঁকে কাঁটার আঘাতে জর্জরিত করলে তাকেও কোমলতার সৌরভে সুবাসিত করতেন। তিনি স্বীয় অনুসারীদের কোমলতা গ্রহণে উৎসাহিত করেছেন এবং কঠোরতা থেকে দূরে থাকার নির্দেশ দিয়েছেন। হজরত আয়েশা (রা.) সূত্রে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘কোমলতাকে নিজের জন্য বাধ্যতামূলক করে নাও এবং কঠোরতা ও নির্লজ্জতা থেকে নিজেকে রক্ষা করো। কেননা, যে জিনিসের মধ্যে নম্রতা ও কোমলতা থাকে, সে নম্রতা ও কোমলতাই তার সৌন্দর্য বৃদ্ধির কারণ হয়। আর যে জিনিসে কোমলতা থাকে না, তা দোষণীয় হয়ে পড়ে।’ (মিশকাতুল মাসাবিহ)
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলামে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতায় বেশ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। ‘তাহারাহ’ শব্দের অর্থ পবিত্রতা। এ শব্দটি কুফরি থেকে মুক্ত হওয়ার কথা যেমন বলে, তেমনি তা সব ধরনের বাহ্যিক অপরিচ্ছন্নতা থেকে মুক্ত হওয়াকেও বোঝায়। বাহ্যিক পবিত্রতা একজন মুমিনের নামাজ শুদ্ধ হওয়ার পূর্বশর্ত। জান্নাতের চাবি যেমন নামাজ, তেমনি নামাজের...
২ দিন আগেনামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
২ দিন আগেইসলামি পঞ্জিকা অনুযায়ী রবিউস সানি মাসের তৃতীয় জুমা মুসলিম উম্মাহর জন্য বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ। জুমা আমাদের জন্য সপ্তাহের শ্রেষ্ঠ দিন। আল্লাহ তাআলা কোরআনে আমাদের স্মরণ করিয়েছেন, ‘হে ইমানদারগণ, যখন জুমার দিন নামাজের জন্য ডাক পাও, তখন ব্যবসা বন্ধ করো এবং আল্লাহর স্মরণে চলে যাও। এটাই তোমাদের জন্য উত্তম।’
৩ দিন আগে