ইসলাম ডেস্ক
বয়স্ক ও প্রবীণদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন এবং তাঁদের সেবার গুরুত্ব অনেক। সমাজের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন প্রবীণদের পরামর্শেই নবীনরা এগিয়ে যাওয়ার দিশা পায়। তাই তাঁদের সেবা ও সম্মানে কমতি না হওয়া উচিত। এক হাদিসে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলার পথে যে লোক তার চুল সাদা করেছে, অর্থাৎ বুড়ো হয়েছে, তার জন্য কিয়ামতের দিন একটি আলোকবর্তিকা থাকবে।’ (তিরমিজি: ১৬৩৫)
মানুষ বৃদ্ধ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তাঁর রোগব্যাধিও বাড়তে থাকে। এ সময় প্রত্যেকেই কামনা করেন, তাঁর পাশে কেউ থাকুক। তাঁকে সেবা করুক। তাই ইসলাম বয়স্ক ব্যক্তিদের সেবাযত্নের প্রতি যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমার প্রতিপালক নির্দেশ দিয়েছেন যে তোমরা তাকে ছাড়া অন্য কারও উপাসনা করবে না এবং মাতা-পিতার প্রতি সদ্ব্যবহার করবে; তাদের একজন অথবা উভয়েই তোমার জীবদ্দশায় বার্ধক্যে উপনীত হলে তাদের (বিরক্তিসূচক শব্দ) ‘উফ’ বোলো না এবং তাদের ভর্ৎসনা কোরো না; বরং তাদের সঙ্গে বলো সম্মানসূচক নম্র কথা।’ (সুরা বনি ইসরাইল: ২৩)
এই আয়াতে মহান আল্লাহ তাঁর ইবাদতের পর দ্বিতীয় নম্বরে মাতা-পিতার সঙ্গে সদ্ব্যবহার করার নির্দেশ দিয়েছেন। এবং তাঁদের প্রতি আদব ও শ্রদ্ধা প্রদর্শন করে কথা বলার নির্দেশ দিয়েছেন। বিশেষ করে বার্ধক্যে তাঁদের ‘উফ’ শব্দটিও বলতে এবং তাঁদের ধমক দিতে নিষেধ করেছেন। কেননা, বার্ধক্যে তাঁরা দুর্বল ও অসহায় হয়ে যান।
এ ছাড়া ইসলামের শিক্ষা হলো, ছোটরা বড়দের সম্মান করবে, আগে সালাম দেবে। তাঁদের সম্মানসূচক নামে সম্বোধন করবে। কথা বলার ক্ষেত্রে বড়দের অগ্রাধিকার দেওয়ার নির্দেশনাও এসেছে। ইমামতির ক্ষেত্রেও বয়স্কদের অগ্রাধিকার দেওয়ার কথা এসেছে। এমনকি অসুস্থ ও বয়স্কদের সম্মানে নামাজ দীর্ঘ না করার নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে।
বয়স্ক ও প্রবীণদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন এবং তাঁদের সেবার গুরুত্ব অনেক। সমাজের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন প্রবীণদের পরামর্শেই নবীনরা এগিয়ে যাওয়ার দিশা পায়। তাই তাঁদের সেবা ও সম্মানে কমতি না হওয়া উচিত। এক হাদিসে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলার পথে যে লোক তার চুল সাদা করেছে, অর্থাৎ বুড়ো হয়েছে, তার জন্য কিয়ামতের দিন একটি আলোকবর্তিকা থাকবে।’ (তিরমিজি: ১৬৩৫)
মানুষ বৃদ্ধ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তাঁর রোগব্যাধিও বাড়তে থাকে। এ সময় প্রত্যেকেই কামনা করেন, তাঁর পাশে কেউ থাকুক। তাঁকে সেবা করুক। তাই ইসলাম বয়স্ক ব্যক্তিদের সেবাযত্নের প্রতি যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমার প্রতিপালক নির্দেশ দিয়েছেন যে তোমরা তাকে ছাড়া অন্য কারও উপাসনা করবে না এবং মাতা-পিতার প্রতি সদ্ব্যবহার করবে; তাদের একজন অথবা উভয়েই তোমার জীবদ্দশায় বার্ধক্যে উপনীত হলে তাদের (বিরক্তিসূচক শব্দ) ‘উফ’ বোলো না এবং তাদের ভর্ৎসনা কোরো না; বরং তাদের সঙ্গে বলো সম্মানসূচক নম্র কথা।’ (সুরা বনি ইসরাইল: ২৩)
এই আয়াতে মহান আল্লাহ তাঁর ইবাদতের পর দ্বিতীয় নম্বরে মাতা-পিতার সঙ্গে সদ্ব্যবহার করার নির্দেশ দিয়েছেন। এবং তাঁদের প্রতি আদব ও শ্রদ্ধা প্রদর্শন করে কথা বলার নির্দেশ দিয়েছেন। বিশেষ করে বার্ধক্যে তাঁদের ‘উফ’ শব্দটিও বলতে এবং তাঁদের ধমক দিতে নিষেধ করেছেন। কেননা, বার্ধক্যে তাঁরা দুর্বল ও অসহায় হয়ে যান।
এ ছাড়া ইসলামের শিক্ষা হলো, ছোটরা বড়দের সম্মান করবে, আগে সালাম দেবে। তাঁদের সম্মানসূচক নামে সম্বোধন করবে। কথা বলার ক্ষেত্রে বড়দের অগ্রাধিকার দেওয়ার নির্দেশনাও এসেছে। ইমামতির ক্ষেত্রেও বয়স্কদের অগ্রাধিকার দেওয়ার কথা এসেছে। এমনকি অসুস্থ ও বয়স্কদের সম্মানে নামাজ দীর্ঘ না করার নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে।
বিয়ের অন্যতম উদ্দেশ্য একটি আদর্শ পরিবার গঠন। যে পরিবারের সদস্যরা একনিষ্ঠভাবে আল্লাহর ইবাদত করবে, তাঁর আদেশগুলো পালন করবে, নিষেধসমূহ থেকে বেঁচে থাকবে।
৬ ঘণ্টা আগেহজ ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ বিধান । হজ - ওমরাহকে কেন্দ্র করে পুরো বিশ্বের সামর্থ্যবান মুসলমানেরা ছুটে যান মক্কায় । কেননা এই দুই ইবাদতের জন্য সফর করে মক্কায় যাওয়া আবশ্যক । তবে পবিত্র এই সফরে বাধাগ্রস্ত হলে এবং হজে যেতে না পারলে ইসলামের সুনির্দিষ্ট বিধান রয়েছে । ইহরাম বাঁধার পর হজ বা ওমরাহ সফরে যেতে
১ দিন আগেকোনো ধনি ব্যক্তি যদি হজ ফরজ হওয়ার পর শারীরিকভাবে সমর্থ থাকতে হজ করেননি, এখন স্থায়ীভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন এবং কোনোভাবেই নিজে গিয়ে হজ আদায় করতে না পারছেন না—তাহলে শরিয়ত তাঁকে বিকল্প ব্যবস্থা দিয়েছে। এ বিকল্প ব্যবস্থার নাম ‘বদলি হজ।’
২ দিন আগেবছরজুড়ে ঋতুর পালাবদল ও সময়ের বৈচিত্র্য নিঃসন্দেহে মহান আল্লাহর অনন্য দান। একেক মৌসুমে একেক রকম আলো-বাতাস আমরা পাই। শীত ও গ্রীষ্ম বছরের প্রধানতম দুটি ঋতু।
২ দিন আগে