আবরার নাঈম
খাবার আল্লাহর বিশেষ এক নিয়ামত। সৃষ্টির প্রতি স্রষ্টার অশেষ কৃপা ও অনুগ্রহ। প্রয়োজনমাফিক খাবার গ্রহণ করতে কোনো অসুবিধা নেই; তবে অপচয় করা মারাত্মক গুনাহের কাজ। আজকাল বিভিন্ন ভোজের অনুষ্ঠান ও নামীদামি রেস্টুরেন্টে এত এত খাবার অপচয় বা নষ্ট করা হয়, যা বলা বাহুল্য।
অথচ পাশেই কোনো প্রতিবেশী অনাহারে দিনাতিপাত করছে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমরা খাও ও পান করো; আর অপচয় করো না। নিশ্চয়ই আল্লাহ অপচয়কারীদের পছন্দ করেন না।’ (সুরা আরাফ: ৩১) অন্য আয়াতে আল্লাহ তাআলা অপচয়কারীদের শয়তানের ভাই বলে আখ্যায়িত করেছেন। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘নিশ্চয়ই অপচয়কারীরা শয়তানের ভাই। আর শয়তান স্বীয় রবের চরম অকৃতজ্ঞ।’ (সুরা বনি ইসরাইল: ২৭)
পড়ে যাওয়া খাবার তুলে খাওয়া সুন্নত। মাঝেমধ্যে থালা বা পাত্র থেকে খাবার নিচে পড়ে যায়। সেক্ষেত্রে সুন্নত হলো—তা তুলে, ময়লা পরিষ্কার করে খেয়ে ফেলা, যদি সম্ভব হয়। তা না হলে কোনো প্রাণীকে খাওয়ানো।
কিন্তু বর্তমানে প্লেটে আংশিক খাবার রেখে উঠে আসা আর পড়ে যাওয়া খাবার তুলে না খাওয়া ফ্যাশনে পরিণত হয়েছে। অথচ হাদিসে জাবির (রা.) থেকে বর্ণিত আছে, নবী (সা.) বলেছেন, ‘যদি কারও খাবারের লোকমা নিচে পড়ে যায় তাহলে সে যেন সন্দেহজনক জিনিস (ময়লা) দূর করে তা খেয়ে নেয় এবং তা যেন শয়তানের জন্য ফেলে না রাখে।’ (তিরমিজি: ১৮০২)
খাবার আল্লাহর বিশেষ এক নিয়ামত। সৃষ্টির প্রতি স্রষ্টার অশেষ কৃপা ও অনুগ্রহ। প্রয়োজনমাফিক খাবার গ্রহণ করতে কোনো অসুবিধা নেই; তবে অপচয় করা মারাত্মক গুনাহের কাজ। আজকাল বিভিন্ন ভোজের অনুষ্ঠান ও নামীদামি রেস্টুরেন্টে এত এত খাবার অপচয় বা নষ্ট করা হয়, যা বলা বাহুল্য।
অথচ পাশেই কোনো প্রতিবেশী অনাহারে দিনাতিপাত করছে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমরা খাও ও পান করো; আর অপচয় করো না। নিশ্চয়ই আল্লাহ অপচয়কারীদের পছন্দ করেন না।’ (সুরা আরাফ: ৩১) অন্য আয়াতে আল্লাহ তাআলা অপচয়কারীদের শয়তানের ভাই বলে আখ্যায়িত করেছেন। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘নিশ্চয়ই অপচয়কারীরা শয়তানের ভাই। আর শয়তান স্বীয় রবের চরম অকৃতজ্ঞ।’ (সুরা বনি ইসরাইল: ২৭)
পড়ে যাওয়া খাবার তুলে খাওয়া সুন্নত। মাঝেমধ্যে থালা বা পাত্র থেকে খাবার নিচে পড়ে যায়। সেক্ষেত্রে সুন্নত হলো—তা তুলে, ময়লা পরিষ্কার করে খেয়ে ফেলা, যদি সম্ভব হয়। তা না হলে কোনো প্রাণীকে খাওয়ানো।
কিন্তু বর্তমানে প্লেটে আংশিক খাবার রেখে উঠে আসা আর পড়ে যাওয়া খাবার তুলে না খাওয়া ফ্যাশনে পরিণত হয়েছে। অথচ হাদিসে জাবির (রা.) থেকে বর্ণিত আছে, নবী (সা.) বলেছেন, ‘যদি কারও খাবারের লোকমা নিচে পড়ে যায় তাহলে সে যেন সন্দেহজনক জিনিস (ময়লা) দূর করে তা খেয়ে নেয় এবং তা যেন শয়তানের জন্য ফেলে না রাখে।’ (তিরমিজি: ১৮০২)
কোরআন ও হাদিসে জান্নাতের বিবরণে এর সৌন্দর্য ও শান্তির কথা বহুবার বর্ণিত হয়েছে। এটি প্রতিটি মোমিনের পরম কাঙ্ক্ষিত গন্তব্য। এই গন্তব্যে যেতে হলে মহানবী (সা.)-এর সুপারিশের বিকল্প নেই। তিন ধরনের ব্যক্তির জান্নাতের জিম্মাদারি নবী (সা.) নিয়েছেন।
১৬ ঘণ্টা আগেহজ ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ বিধান। আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের উদ্দেশ্যে নির্দিষ্ট সময়ে, নির্দিষ্ট কার্যাবলির মাধ্যমে পবিত্র কাবাঘর জিয়ারত করার ইচ্ছা পোষণ করাকেই হজ বলে। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘মানুষের মধ্যে যারা সেখানে পৌঁছানোর সামর্থ্য রাখে, তাদের ওপর আল্লাহর জন্য এ ঘরের হজ করা ফরজ’ (সুরা আলে ইমরান ৯৭)।
২০ ঘণ্টা আগেআল্লাহর সন্তুষ্টি, প্রেম ও ভালোবাসা অর্জনের এক অনন্য প্রেমময় ও তুলনাহীন ইবাদত হজ। আজকের লেখায় আলোচনা করব হজের প্রকারভেদ, হজের প্রয়োজনীয় মাসআলা ও আহকাম বিষয়ে।
২ দিন আগেমুমিনের বহুল প্রত্যাশিত ইবাদত হজে মাবরুর। ‘হজে মাবরুর’ হজের একটি পরিভাষা। সহজে বললে, হজে মাবরুর হলো সেই হজ, যা আল্লাহর কাছে কবুল হয়। হজ পালনের সময় বিশুদ্ধ নিয়ত থাকা...
২ দিন আগে