মুফতি শাব্বির আহমদ
নামাজ মহান আল্লাহ তাআলার সঙ্গে বান্দার এক গভীর সংযোগের মাধ্যম। এই ইবাদত আদায়ের সময় আমাদের উচিত সর্বোচ্চ মনোযোগ ও বিনয় বজায় রাখা। তাই নামাজের মধ্যে কোনো কিছু বিঘ্ন ঘটলে তা থেকে সতর্ক থাকা অপরিহার্য। হাই তোলা এমনই একটি বিষয়, যা নামাজে মনোযোগ নষ্ট করতে পারে। এ ক্ষেত্রে ইসলামিক নির্দেশনা হলো, নামাজে বা নামাজের বাইরে—সব সময় হাই এলে প্রথমেই তা রোধ করার চেষ্টা করা উচিত।
হাই তোলা নিয়ে যা বলেছেন নবীজি: ইসলামে হাই তোলাকে শয়তানের পক্ষ থেকে আসা একটি অবাঞ্ছিত অভ্যাস হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। এ প্রসঙ্গে হাদিসে এসেছে, ‘হাই শয়তানের পক্ষ থেকে হয়। সুতরাং তোমাদের কারও হাই এলে সে যেন যথাসাধ্য তা রোধ করে। কেননা কেউ হাই তুললে শয়তান তাকে নিয়ে হাসে।’ (সহিহ বুখারি: ৬২২৬)
এই হাদিস থেকে বোঝা যায়, হাই তোলা কেবল একটি শারীরিক প্রক্রিয়া নয়, বরং এর পেছনে শয়তানের প্ররোচনা থাকে। তাই প্রতিটি মুমিনের উচিত, এই অভ্যাস থেকে যথাসম্ভব নিজেকে বিরত রাখার চেষ্টা করা।
নামাজের মধ্যে হাই এলে করণীয়: নামাজের মধ্যে হাই এলে তা রোধ করার গুরুত্ব আরও বেড়ে যায়। কেননা নামাজ হলো শয়তানের বিরুদ্ধে মুমিনের সবচেয়ে শক্তিশালী হাতিয়ার। তাই শয়তান নানাভাবে নামাজিকে বিভ্রান্ত করতে চেষ্টা করে। আবু সাঈদ খুদরি (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘নামাজের মধ্যে তোমাদের কারও হাই এলে সে যেন যথাসম্ভব তা রোধ করে। কেননা, শয়তান এ সময় (মুখ দিয়ে) প্রবেশ করে।’ (সহিহ মুসলিম: ২৯৯৫)
অতএব, নামাজে হাই এলে প্রথমে ঠোঁট চেপে তা পুরোপুরি রোধ করার চেষ্টা করতে হবে। যদি তা সম্ভব না হয়, তবে মুখ খোলা না রেখে এক হাত দিয়ে মুখ ঢেকে নিতে হবে। এর মাধ্যমে আমরা শয়তানের প্রভাব থেকে নিজেদের রক্ষা করতে পারি এবং ইবাদতে পূর্ণ মনোযোগ ধরে রাখতে পারি।
নামাজ মহান আল্লাহ তাআলার সঙ্গে বান্দার এক গভীর সংযোগের মাধ্যম। এই ইবাদত আদায়ের সময় আমাদের উচিত সর্বোচ্চ মনোযোগ ও বিনয় বজায় রাখা। তাই নামাজের মধ্যে কোনো কিছু বিঘ্ন ঘটলে তা থেকে সতর্ক থাকা অপরিহার্য। হাই তোলা এমনই একটি বিষয়, যা নামাজে মনোযোগ নষ্ট করতে পারে। এ ক্ষেত্রে ইসলামিক নির্দেশনা হলো, নামাজে বা নামাজের বাইরে—সব সময় হাই এলে প্রথমেই তা রোধ করার চেষ্টা করা উচিত।
হাই তোলা নিয়ে যা বলেছেন নবীজি: ইসলামে হাই তোলাকে শয়তানের পক্ষ থেকে আসা একটি অবাঞ্ছিত অভ্যাস হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। এ প্রসঙ্গে হাদিসে এসেছে, ‘হাই শয়তানের পক্ষ থেকে হয়। সুতরাং তোমাদের কারও হাই এলে সে যেন যথাসাধ্য তা রোধ করে। কেননা কেউ হাই তুললে শয়তান তাকে নিয়ে হাসে।’ (সহিহ বুখারি: ৬২২৬)
এই হাদিস থেকে বোঝা যায়, হাই তোলা কেবল একটি শারীরিক প্রক্রিয়া নয়, বরং এর পেছনে শয়তানের প্ররোচনা থাকে। তাই প্রতিটি মুমিনের উচিত, এই অভ্যাস থেকে যথাসম্ভব নিজেকে বিরত রাখার চেষ্টা করা।
নামাজের মধ্যে হাই এলে করণীয়: নামাজের মধ্যে হাই এলে তা রোধ করার গুরুত্ব আরও বেড়ে যায়। কেননা নামাজ হলো শয়তানের বিরুদ্ধে মুমিনের সবচেয়ে শক্তিশালী হাতিয়ার। তাই শয়তান নানাভাবে নামাজিকে বিভ্রান্ত করতে চেষ্টা করে। আবু সাঈদ খুদরি (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘নামাজের মধ্যে তোমাদের কারও হাই এলে সে যেন যথাসম্ভব তা রোধ করে। কেননা, শয়তান এ সময় (মুখ দিয়ে) প্রবেশ করে।’ (সহিহ মুসলিম: ২৯৯৫)
অতএব, নামাজে হাই এলে প্রথমে ঠোঁট চেপে তা পুরোপুরি রোধ করার চেষ্টা করতে হবে। যদি তা সম্ভব না হয়, তবে মুখ খোলা না রেখে এক হাত দিয়ে মুখ ঢেকে নিতে হবে। এর মাধ্যমে আমরা শয়তানের প্রভাব থেকে নিজেদের রক্ষা করতে পারি এবং ইবাদতে পূর্ণ মনোযোগ ধরে রাখতে পারি।
রাজধানী বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে শুরু হচ্ছে তিন দিনব্যাপী হজ ও ওমরাহ মেলা। আগামীকাল বৃহস্পতিবার সকালে এই মেলার উদ্বোধন করবেন ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন। ধর্ম মন্ত্রণালয় ও হজ এজেন্সি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
২১ ঘণ্টা আগেমানুষ সমাজবদ্ধ জীব। তার জীবন কেবল নিজের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, বরং পরিবার ও আত্মীয়স্বজনের সাথে সুসম্পর্ক ও সুশৃঙ্খল বন্ধনের মাধ্যমে জীবনের পরিপূর্ণতা আসে। ইসলামে এই আত্মীয়তার সম্পর্ক রক্ষা করাকে অত্যন্ত গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। কোরআনের পরিভাষায় একে বলা হয় ‘সিলায়ে রেহমি’ এবং এটি রক্ষা করাকে ওয়াজিব...
২১ ঘণ্টা আগেনিঃসঙ্গ কফিনটি পৃথিবীর ক্ষণস্থায়িত্ব আর অনিশ্চয়তার কথাই মনে করিয়ে দেয় বারবার। মনে করিয়ে দেয় সেই হাদিসটির কথা, যে হাদিসে নবীজি (সা.) পৃথিবীতে মুসাফিরের মতো বসবাস করার নসিহত করছেন। সত্যিই, পৃথিবী এক ক্ষণস্থায়ী সরাইখানা ছাড়া কিছু নয়, আর আমরা সবাই মুসাফির। মুসাফিরের পথচলা একদিন শেষ হবে আর তাকে...
১ দিন আগেপৃথিবীতে প্রতিটি প্রাণীর জন্যই মৃত্যু এক অবধারিত ও ধ্রুব সত্য। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা ঘোষণা করেন, ‘প্রত্যেক প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে।’ (সুরা আলে ইমরান: ১৮৫)। মৃত্যু জীবনের সমাপ্তি নয়, বরং এটি এক নতুন জীবনের দ্বারপ্রান্তে উপনীত হওয়া। এই চরম সত্যের মুখোমুখি দাঁড়িয়েও জীবিতদের জন্য একটি
১ দিন আগে