নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানী বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে শুরু হচ্ছে তিন দিনব্যাপী হজ ও ওমরাহ মেলা। আগামীকাল বৃহস্পতিবার সকালে এই মেলার উদ্বোধন করবেন ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন। ধর্ম মন্ত্রণালয় ও হজ এজেন্সি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
হজ এজেন্সি অব বাংলাদেশ-হাবের মহাসচিব ফরিদ আহমেদ মজুমদার বলেন, বৃহস্পতিবার সকালে হজ ও ওমরাহ মেলা উদ্বোধন হবে। এই মেলা আগামী শনিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত চলবে। মেলায় হজ এজেন্সি, তিন-চারটি উড়োজাহাজ কোম্পানি, ছয়-সাতটি ব্যাংক ও আইটি প্রতিষ্ঠান অংশ নিচ্ছে। মেলায় সব মিলে ১৫৪টি স্টল থাকবে। হজ ও ওমরাহ পালনে মানুষকে উদ্বুদ্ধ করতে এই মেলার আয়োজন করা হয়েছে।
ফরিদ আহমেদ মজুমদার আরও বলেন, দালালমুক্ত হয়ে একজন হজ বা ওমরাহ যাত্রী সরাসরি এজেন্সির সঙ্গে যেকোনো চুক্তি করার সুযোগ পাচ্ছেন। মেলা উপলক্ষে বিভিন্ন এজেন্সি গ্রাহকদের ৫ থেকে ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত অর্থ ছাড় থাকবে বলে জানান তিনি।

রাজধানী বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে শুরু হচ্ছে তিন দিনব্যাপী হজ ও ওমরাহ মেলা। আগামীকাল বৃহস্পতিবার সকালে এই মেলার উদ্বোধন করবেন ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন। ধর্ম মন্ত্রণালয় ও হজ এজেন্সি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
হজ এজেন্সি অব বাংলাদেশ-হাবের মহাসচিব ফরিদ আহমেদ মজুমদার বলেন, বৃহস্পতিবার সকালে হজ ও ওমরাহ মেলা উদ্বোধন হবে। এই মেলা আগামী শনিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত চলবে। মেলায় হজ এজেন্সি, তিন-চারটি উড়োজাহাজ কোম্পানি, ছয়-সাতটি ব্যাংক ও আইটি প্রতিষ্ঠান অংশ নিচ্ছে। মেলায় সব মিলে ১৫৪টি স্টল থাকবে। হজ ও ওমরাহ পালনে মানুষকে উদ্বুদ্ধ করতে এই মেলার আয়োজন করা হয়েছে।
ফরিদ আহমেদ মজুমদার আরও বলেন, দালালমুক্ত হয়ে একজন হজ বা ওমরাহ যাত্রী সরাসরি এজেন্সির সঙ্গে যেকোনো চুক্তি করার সুযোগ পাচ্ছেন। মেলা উপলক্ষে বিভিন্ন এজেন্সি গ্রাহকদের ৫ থেকে ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত অর্থ ছাড় থাকবে বলে জানান তিনি।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানী বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে শুরু হচ্ছে তিন দিনব্যাপী হজ ও ওমরাহ মেলা। আগামীকাল বৃহস্পতিবার সকালে এই মেলার উদ্বোধন করবেন ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন। ধর্ম মন্ত্রণালয় ও হজ এজেন্সি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
হজ এজেন্সি অব বাংলাদেশ-হাবের মহাসচিব ফরিদ আহমেদ মজুমদার বলেন, বৃহস্পতিবার সকালে হজ ও ওমরাহ মেলা উদ্বোধন হবে। এই মেলা আগামী শনিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত চলবে। মেলায় হজ এজেন্সি, তিন-চারটি উড়োজাহাজ কোম্পানি, ছয়-সাতটি ব্যাংক ও আইটি প্রতিষ্ঠান অংশ নিচ্ছে। মেলায় সব মিলে ১৫৪টি স্টল থাকবে। হজ ও ওমরাহ পালনে মানুষকে উদ্বুদ্ধ করতে এই মেলার আয়োজন করা হয়েছে।
ফরিদ আহমেদ মজুমদার আরও বলেন, দালালমুক্ত হয়ে একজন হজ বা ওমরাহ যাত্রী সরাসরি এজেন্সির সঙ্গে যেকোনো চুক্তি করার সুযোগ পাচ্ছেন। মেলা উপলক্ষে বিভিন্ন এজেন্সি গ্রাহকদের ৫ থেকে ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত অর্থ ছাড় থাকবে বলে জানান তিনি।

রাজধানী বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে শুরু হচ্ছে তিন দিনব্যাপী হজ ও ওমরাহ মেলা। আগামীকাল বৃহস্পতিবার সকালে এই মেলার উদ্বোধন করবেন ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন। ধর্ম মন্ত্রণালয় ও হজ এজেন্সি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
হজ এজেন্সি অব বাংলাদেশ-হাবের মহাসচিব ফরিদ আহমেদ মজুমদার বলেন, বৃহস্পতিবার সকালে হজ ও ওমরাহ মেলা উদ্বোধন হবে। এই মেলা আগামী শনিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত চলবে। মেলায় হজ এজেন্সি, তিন-চারটি উড়োজাহাজ কোম্পানি, ছয়-সাতটি ব্যাংক ও আইটি প্রতিষ্ঠান অংশ নিচ্ছে। মেলায় সব মিলে ১৫৪টি স্টল থাকবে। হজ ও ওমরাহ পালনে মানুষকে উদ্বুদ্ধ করতে এই মেলার আয়োজন করা হয়েছে।
ফরিদ আহমেদ মজুমদার আরও বলেন, দালালমুক্ত হয়ে একজন হজ বা ওমরাহ যাত্রী সরাসরি এজেন্সির সঙ্গে যেকোনো চুক্তি করার সুযোগ পাচ্ছেন। মেলা উপলক্ষে বিভিন্ন এজেন্সি গ্রাহকদের ৫ থেকে ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত অর্থ ছাড় থাকবে বলে জানান তিনি।

আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘যারা আল্লাহর কিতাব পাঠ করে, নামাজ কায়েম করে, আমি তাদের যে রিজিক দিয়েছি, তা গোপনে ও প্রকাশ্যে ব্যয় করে, তারাই আশা করতে পারে, তাদের এমন ব্যবসায়ের, যার ক্ষয় নেই। এ জন্য যে আল্লাহ তাদের কর্মের পূর্ণ প্রতিফল দেবেন এবং নিজ অনুগ্রহে তাদের আরও বেশি দেবেন। তিনি তো ক্ষমাশীল, গুণগ্রাহী।’
৮ ঘণ্টা আগে
জীবনের প্রয়োজনে আমরা কখনো কখনো ঋণগ্রস্ত হই। ঋণগ্রস্ত হওয়া জীবন নানা সময় কুফল ডেকে আনে। ঋণের চাপ উদ্বেগ ও দুশ্চিন্তা সৃষ্টি করে। নবী করিম (সা.)-এর শেখানো কিছু দোয়ার মাধ্যমে আমরা ঋণ থেকে মুক্তি পেতে পারি।
১৭ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগে
প্রথম কাতারকে শুধু একটি স্থান হিসেবে নয়, বরং আল্লাহ তাআলার নৈকট্য ও অফুরন্ত রহমত লাভের এক বিশেষ সুযোগ হিসেবে দেখা হয়। নামাজের প্রথম কাতারে দাঁড়ানোর সবচেয়ে বড় ফজিলত হলো, এর মাধ্যমে বান্দা আল্লাহ তাআলা এবং তাঁর ফেরেশতাদের বিশেষ মনোযোগ ও বরকত লাভ করে।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

কোরআন নুর, আলো এবং এক চিরন্তন মুজিজা। এটি কেবল একটি কিতাব নয়, বরং মুমিন হৃদয়ের জন্য পরম শান্তি ও প্রশান্তির উৎস। কোরআন পাঠ করা মুমিনদের জন্য এক অফুরন্ত কল্যাণের পথ।
আল্লাহর কিতাব পাঠ ও সে অনুযায়ী আমল করা দুনিয়ার সব ব্যবসার চেয়ে বহুগুণে উত্তম ও নিরাপদ। এই ব্যবসায় কোনো ক্ষতি নেই, আছে শুধু লাভ আর লাভ, যা আমাদের আল্লাহর শাস্তি থেকে রক্ষা করে।
আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘যারা আল্লাহর কিতাব পাঠ করে, নামাজ কায়েম করে, আমি তাদের যে রিজিক দিয়েছি, তা গোপনে ও প্রকাশ্যে ব্যয় করে, তারাই আশা করতে পারে, তাদের এমন ব্যবসায়ের, যার ক্ষয় নেই। এ জন্য যে আল্লাহ তাদের কর্মের পূর্ণ প্রতিফল দেবেন এবং নিজ অনুগ্রহে তাদের আরও বেশি দেবেন। তিনি তো ক্ষমাশীল, গুণগ্রাহী।’ (সুরা ফাতির: ২৯-৩০)
আল্লাহর প্রিয় বান্দারা সব সময় এই লাভজনক ব্যবসার সন্ধানে রত ছিলেন। এই ব্যবসার প্রতি আহ্বান জানিয়ে আল্লাহ বলেন, ‘হে মুমিনগণ, আমি কি তোমাদের এমন এক বাণিজ্যের সন্ধান দেব—যা তোমাদের রক্ষা করবে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি হতে?’ (সুরা সাফ: ১০)
যারা আল্লাহর কিতাব অধ্যয়নে রত থাকে, ইমানের সঙ্গে তা পাঠ করে, নামাজ কায়েম করে এবং নেক আমল করে, আল্লাহ পরকালে তাদের কর্মের প্রতিদান তাদের কল্পনার চেয়েও বহুগুণ বেশি দেবেন। আল্লাহ পরম ক্ষমাশীল ও দয়াময়।
কোরআন পাঠকারী মুমিনদের জন্য মহান আল্লাহ বহু মর্যাদা ও পুরস্কারের ব্যবস্থা রেখেছেন:
উহুদের শহীদদের দাফনের ক্ষেত্রেও নবীজি (সা.) তাদের মধ্য থেকে কোরআন সম্পর্কে অধিক জ্ঞান রাখতেন এমন ব্যক্তিকে কবরে আগে রাখতেন। এটি কোরআন পাঠকারীর মর্যাদারই প্রমাণ।
কোরআন পাঠ করা, এর অর্থ বোঝা এবং তদনুযায়ী জীবন পরিচালনা করা আমাদের জন্য সর্বোত্তম ব্যবসা এবং মুক্তি লাভের একমাত্র পথ। আসুন, আমরা বেশি বেশি করে কোরআন পাঠ করি এবং এর মাধ্যমে আল্লাহর প্রিয় বান্দা হওয়ার পথে অগ্রসর হই।
লেখক: মাওলানা সাইফুল ইসলাম সালেহী, ইসলামবিষয়ক গবেষক

কোরআন নুর, আলো এবং এক চিরন্তন মুজিজা। এটি কেবল একটি কিতাব নয়, বরং মুমিন হৃদয়ের জন্য পরম শান্তি ও প্রশান্তির উৎস। কোরআন পাঠ করা মুমিনদের জন্য এক অফুরন্ত কল্যাণের পথ।
আল্লাহর কিতাব পাঠ ও সে অনুযায়ী আমল করা দুনিয়ার সব ব্যবসার চেয়ে বহুগুণে উত্তম ও নিরাপদ। এই ব্যবসায় কোনো ক্ষতি নেই, আছে শুধু লাভ আর লাভ, যা আমাদের আল্লাহর শাস্তি থেকে রক্ষা করে।
আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘যারা আল্লাহর কিতাব পাঠ করে, নামাজ কায়েম করে, আমি তাদের যে রিজিক দিয়েছি, তা গোপনে ও প্রকাশ্যে ব্যয় করে, তারাই আশা করতে পারে, তাদের এমন ব্যবসায়ের, যার ক্ষয় নেই। এ জন্য যে আল্লাহ তাদের কর্মের পূর্ণ প্রতিফল দেবেন এবং নিজ অনুগ্রহে তাদের আরও বেশি দেবেন। তিনি তো ক্ষমাশীল, গুণগ্রাহী।’ (সুরা ফাতির: ২৯-৩০)
আল্লাহর প্রিয় বান্দারা সব সময় এই লাভজনক ব্যবসার সন্ধানে রত ছিলেন। এই ব্যবসার প্রতি আহ্বান জানিয়ে আল্লাহ বলেন, ‘হে মুমিনগণ, আমি কি তোমাদের এমন এক বাণিজ্যের সন্ধান দেব—যা তোমাদের রক্ষা করবে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি হতে?’ (সুরা সাফ: ১০)
যারা আল্লাহর কিতাব অধ্যয়নে রত থাকে, ইমানের সঙ্গে তা পাঠ করে, নামাজ কায়েম করে এবং নেক আমল করে, আল্লাহ পরকালে তাদের কর্মের প্রতিদান তাদের কল্পনার চেয়েও বহুগুণ বেশি দেবেন। আল্লাহ পরম ক্ষমাশীল ও দয়াময়।
কোরআন পাঠকারী মুমিনদের জন্য মহান আল্লাহ বহু মর্যাদা ও পুরস্কারের ব্যবস্থা রেখেছেন:
উহুদের শহীদদের দাফনের ক্ষেত্রেও নবীজি (সা.) তাদের মধ্য থেকে কোরআন সম্পর্কে অধিক জ্ঞান রাখতেন এমন ব্যক্তিকে কবরে আগে রাখতেন। এটি কোরআন পাঠকারীর মর্যাদারই প্রমাণ।
কোরআন পাঠ করা, এর অর্থ বোঝা এবং তদনুযায়ী জীবন পরিচালনা করা আমাদের জন্য সর্বোত্তম ব্যবসা এবং মুক্তি লাভের একমাত্র পথ। আসুন, আমরা বেশি বেশি করে কোরআন পাঠ করি এবং এর মাধ্যমে আল্লাহর প্রিয় বান্দা হওয়ার পথে অগ্রসর হই।
লেখক: মাওলানা সাইফুল ইসলাম সালেহী, ইসলামবিষয়ক গবেষক

রাজধানী বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে শুরু হচ্ছে তিন দিনব্যাপী হজ ও ওমরাহ মেলা। আগামীকাল বৃহস্পতিবার সকালে এই মেলার উদ্বোধন করবেন ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন। ধর্ম মন্ত্রণালয় ও হজ এজেন্সি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
১৩ আগস্ট ২০২৫
জীবনের প্রয়োজনে আমরা কখনো কখনো ঋণগ্রস্ত হই। ঋণগ্রস্ত হওয়া জীবন নানা সময় কুফল ডেকে আনে। ঋণের চাপ উদ্বেগ ও দুশ্চিন্তা সৃষ্টি করে। নবী করিম (সা.)-এর শেখানো কিছু দোয়ার মাধ্যমে আমরা ঋণ থেকে মুক্তি পেতে পারি।
১৭ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগে
প্রথম কাতারকে শুধু একটি স্থান হিসেবে নয়, বরং আল্লাহ তাআলার নৈকট্য ও অফুরন্ত রহমত লাভের এক বিশেষ সুযোগ হিসেবে দেখা হয়। নামাজের প্রথম কাতারে দাঁড়ানোর সবচেয়ে বড় ফজিলত হলো, এর মাধ্যমে বান্দা আল্লাহ তাআলা এবং তাঁর ফেরেশতাদের বিশেষ মনোযোগ ও বরকত লাভ করে।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনের প্রয়োজনে আমরা কখনো কখনো ঋণগ্রস্ত হই। ঋণগ্রস্ত হওয়া জীবন নানা সময় কুফল ডেকে আনে। ঋণের চাপ উদ্বেগ ও দুশ্চিন্তা সৃষ্টি করে। নবী করিম (সা.)-এর শেখানো কিছু দোয়ার মাধ্যমে আমরা ঋণ থেকে মুক্তি পেতে পারি।
আয়েশা (রা.) বর্ণনা করেন, মহানবী (সা.) দোয়া করতেন, ‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিনাল মা-ছামি ওয়াল মাগরামি।’ অর্থ: ‘হে আল্লাহ, আমি তোমার কাছে পাপ ও ঋণ থেকে আশ্রয় চাই।’
একবার এক সাহাবি নবীজি (সা.)-কে জিজ্ঞেস করলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল (সা.), আপনি ঋণ থেকে এত বেশি পরিত্রাণ চান কেন?’ নবীজি (সা.) বললেন, ‘মানুষ ঋণগ্রস্ত হলে যখন কথা বলে মিথ্যা বলে এবং ওয়াদা করলে তা খেলাপ করে।’ (সহিহ্ বুখারি: ২৩৯৭)
আবু উমামা (রা.) একবার নবী করিম (সা.)-কে বললেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল (সা.), ঋণের বোঝা ও দুশ্চিন্তা আমাকে ঘিরে ধরেছে।’ রাসুল (সা.) সকাল-সন্ধ্যায় তাকে এই দোয়া পড়তে বললেন—‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিনাল হাম্মি ওয়াল হাজানি, ওয়া আউজুবিকা মিনাল আজজি ওয়াল কাসালি, ওয়া আউজুবিকা মিনাল বুখলি ওয়াল জুবনি, ওয়া আউজুবিকা মিন দ্বালায়িদ্দাইনি ওয়া গালাবাতির রিজাল।’ অর্থ: ‘হে আল্লাহ, নিশ্চয়ই আমি আপনার আশ্রয় নিচ্ছি দুশ্চিন্তা ও দুঃখ থেকে, অপারগতা ও অলসতা থেকে, কৃপণতা ও ভীরুতা থেকে, ঋণের ভার ও মানুষের দমন-পীড়ন থেকে।’
আবু উমামা (রা.) বলেন, ‘দোয়াটি পড়ার ফলে চিন্তামুক্ত হই এবং ঋণ আদায়ে সক্ষম হই।’ (সহিহ্ বুখারি: ২৮৯৩) ঋণ থেকে মুক্তি পেতে আলি (রা.)-কে নবীজি (সা.) একটি দোয়া শিখিয়েছিলেন। দোয়াটি হলো, ‘আল্লাহুম্মাক ফিনি বি হালালিকা আন হারামিকা, ওয়া আগনিনি বিফাদলিকা আম্মান সিওয়াক।’ অর্থ: হে আল্লাহ, হারামের পরিবর্তে তোমার হালাল রুজি আমার জন্য যথেষ্ট করো। আর তোমাকে ছাড়া আমাকে কারও মুখাপেক্ষী করো না। তোমার অনুগ্রহে আমাকে সচ্ছলতা দান করো।’ (সুনানে তিরমিজি: ৩৫৬৩)

জীবনের প্রয়োজনে আমরা কখনো কখনো ঋণগ্রস্ত হই। ঋণগ্রস্ত হওয়া জীবন নানা সময় কুফল ডেকে আনে। ঋণের চাপ উদ্বেগ ও দুশ্চিন্তা সৃষ্টি করে। নবী করিম (সা.)-এর শেখানো কিছু দোয়ার মাধ্যমে আমরা ঋণ থেকে মুক্তি পেতে পারি।
আয়েশা (রা.) বর্ণনা করেন, মহানবী (সা.) দোয়া করতেন, ‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিনাল মা-ছামি ওয়াল মাগরামি।’ অর্থ: ‘হে আল্লাহ, আমি তোমার কাছে পাপ ও ঋণ থেকে আশ্রয় চাই।’
একবার এক সাহাবি নবীজি (সা.)-কে জিজ্ঞেস করলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল (সা.), আপনি ঋণ থেকে এত বেশি পরিত্রাণ চান কেন?’ নবীজি (সা.) বললেন, ‘মানুষ ঋণগ্রস্ত হলে যখন কথা বলে মিথ্যা বলে এবং ওয়াদা করলে তা খেলাপ করে।’ (সহিহ্ বুখারি: ২৩৯৭)
আবু উমামা (রা.) একবার নবী করিম (সা.)-কে বললেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল (সা.), ঋণের বোঝা ও দুশ্চিন্তা আমাকে ঘিরে ধরেছে।’ রাসুল (সা.) সকাল-সন্ধ্যায় তাকে এই দোয়া পড়তে বললেন—‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিনাল হাম্মি ওয়াল হাজানি, ওয়া আউজুবিকা মিনাল আজজি ওয়াল কাসালি, ওয়া আউজুবিকা মিনাল বুখলি ওয়াল জুবনি, ওয়া আউজুবিকা মিন দ্বালায়িদ্দাইনি ওয়া গালাবাতির রিজাল।’ অর্থ: ‘হে আল্লাহ, নিশ্চয়ই আমি আপনার আশ্রয় নিচ্ছি দুশ্চিন্তা ও দুঃখ থেকে, অপারগতা ও অলসতা থেকে, কৃপণতা ও ভীরুতা থেকে, ঋণের ভার ও মানুষের দমন-পীড়ন থেকে।’
আবু উমামা (রা.) বলেন, ‘দোয়াটি পড়ার ফলে চিন্তামুক্ত হই এবং ঋণ আদায়ে সক্ষম হই।’ (সহিহ্ বুখারি: ২৮৯৩) ঋণ থেকে মুক্তি পেতে আলি (রা.)-কে নবীজি (সা.) একটি দোয়া শিখিয়েছিলেন। দোয়াটি হলো, ‘আল্লাহুম্মাক ফিনি বি হালালিকা আন হারামিকা, ওয়া আগনিনি বিফাদলিকা আম্মান সিওয়াক।’ অর্থ: হে আল্লাহ, হারামের পরিবর্তে তোমার হালাল রুজি আমার জন্য যথেষ্ট করো। আর তোমাকে ছাড়া আমাকে কারও মুখাপেক্ষী করো না। তোমার অনুগ্রহে আমাকে সচ্ছলতা দান করো।’ (সুনানে তিরমিজি: ৩৫৬৩)

রাজধানী বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে শুরু হচ্ছে তিন দিনব্যাপী হজ ও ওমরাহ মেলা। আগামীকাল বৃহস্পতিবার সকালে এই মেলার উদ্বোধন করবেন ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন। ধর্ম মন্ত্রণালয় ও হজ এজেন্সি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
১৩ আগস্ট ২০২৫
আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘যারা আল্লাহর কিতাব পাঠ করে, নামাজ কায়েম করে, আমি তাদের যে রিজিক দিয়েছি, তা গোপনে ও প্রকাশ্যে ব্যয় করে, তারাই আশা করতে পারে, তাদের এমন ব্যবসায়ের, যার ক্ষয় নেই। এ জন্য যে আল্লাহ তাদের কর্মের পূর্ণ প্রতিফল দেবেন এবং নিজ অনুগ্রহে তাদের আরও বেশি দেবেন। তিনি তো ক্ষমাশীল, গুণগ্রাহী।’
৮ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগে
প্রথম কাতারকে শুধু একটি স্থান হিসেবে নয়, বরং আল্লাহ তাআলার নৈকট্য ও অফুরন্ত রহমত লাভের এক বিশেষ সুযোগ হিসেবে দেখা হয়। নামাজের প্রথম কাতারে দাঁড়ানোর সবচেয়ে বড় ফজিলত হলো, এর মাধ্যমে বান্দা আল্লাহ তাআলা এবং তাঁর ফেরেশতাদের বিশেষ মনোযোগ ও বরকত লাভ করে।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত। প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ বুধবার, ১২ নভেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৭ কার্তিক ১৪৩২ বাংলা, ২০ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৪: ৫২ মিনিট |
| ফজর | ০৪: ৫৩ মিনিট | ০৬: ১০ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৪৩ মিনিট | ০৩: ৩৭ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৮ মিনিট | ০৫: ১৩ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৫ মিনিট | ০৬: ৩১ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩২ মিনিট | ০৪: ৫২ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত। প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ বুধবার, ১২ নভেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৭ কার্তিক ১৪৩২ বাংলা, ২০ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৪: ৫২ মিনিট |
| ফজর | ০৪: ৫৩ মিনিট | ০৬: ১০ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৪৩ মিনিট | ০৩: ৩৭ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৮ মিনিট | ০৫: ১৩ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৫ মিনিট | ০৬: ৩১ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩২ মিনিট | ০৪: ৫২ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

রাজধানী বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে শুরু হচ্ছে তিন দিনব্যাপী হজ ও ওমরাহ মেলা। আগামীকাল বৃহস্পতিবার সকালে এই মেলার উদ্বোধন করবেন ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন। ধর্ম মন্ত্রণালয় ও হজ এজেন্সি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
১৩ আগস্ট ২০২৫
আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘যারা আল্লাহর কিতাব পাঠ করে, নামাজ কায়েম করে, আমি তাদের যে রিজিক দিয়েছি, তা গোপনে ও প্রকাশ্যে ব্যয় করে, তারাই আশা করতে পারে, তাদের এমন ব্যবসায়ের, যার ক্ষয় নেই। এ জন্য যে আল্লাহ তাদের কর্মের পূর্ণ প্রতিফল দেবেন এবং নিজ অনুগ্রহে তাদের আরও বেশি দেবেন। তিনি তো ক্ষমাশীল, গুণগ্রাহী।’
৮ ঘণ্টা আগে
জীবনের প্রয়োজনে আমরা কখনো কখনো ঋণগ্রস্ত হই। ঋণগ্রস্ত হওয়া জীবন নানা সময় কুফল ডেকে আনে। ঋণের চাপ উদ্বেগ ও দুশ্চিন্তা সৃষ্টি করে। নবী করিম (সা.)-এর শেখানো কিছু দোয়ার মাধ্যমে আমরা ঋণ থেকে মুক্তি পেতে পারি।
১৭ ঘণ্টা আগে
প্রথম কাতারকে শুধু একটি স্থান হিসেবে নয়, বরং আল্লাহ তাআলার নৈকট্য ও অফুরন্ত রহমত লাভের এক বিশেষ সুযোগ হিসেবে দেখা হয়। নামাজের প্রথম কাতারে দাঁড়ানোর সবচেয়ে বড় ফজিলত হলো, এর মাধ্যমে বান্দা আল্লাহ তাআলা এবং তাঁর ফেরেশতাদের বিশেষ মনোযোগ ও বরকত লাভ করে।
১ দিন আগেসাকী মাহবুব

ইসলামে জামাতে নামাজ আদায়ের গুরুত্ব অপরিসীম। আর এই জামাতে প্রথম কাতারে দাঁড়ানোর যে বিশেষ ফজিলত রয়েছে, তা অসংখ্য হাদিসে প্রমাণিত।
প্রথম কাতারকে শুধু একটি স্থান হিসেবে নয়, বরং আল্লাহ তাআলার নৈকট্য ও অফুরন্ত রহমত লাভের এক বিশেষ সুযোগ হিসেবে দেখা হয়। নামাজের প্রথম কাতারে দাঁড়ানোর সবচেয়ে বড় ফজিলত হলো, এর মাধ্যমে বান্দা আল্লাহ তাআলা এবং তাঁর ফেরেশতাদের বিশেষ মনোযোগ ও বরকত লাভ করে।
হাদিসে এসেছে, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ রহমত বর্ষণ করেন এবং তাঁর ফেরেশতারা ক্ষমা প্রার্থনা করে থাকেন প্রথম কাতারের মুসল্লিদের জন্য।’ (মুসনাদে আহমাদ, সুনানে ইবনে মাজাহ)
ইরবাজ ইবনে সারিয়াহ (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.) প্রথম কাতারে নামাজ আদায়কারীর জন্য তিনবার ক্ষমা প্রার্থনা করেছেন। এবং দ্বিতীয় কাতারের জন্য একবার।’ (সুনানে ইবনে মাজাহ)
প্রথম কাতারের ফজিলত এত বেশি যে যদি মানুষ তা জানত, তাহলে তারা এই সুযোগ লাভের জন্য তীব্র প্রতিযোগিতা করত।
আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যদি লোকেরা জানত যে আজান ও প্রথম কাতারে নামাজ আদায়ে কী নেকি আছে, তাহলে তারা পরস্পর প্রতিযোগিতা করত। অনুরূপভাবে যদি তারা জানত এশা ও ফজরের নামাজে কী নেকি রয়েছে, তবে তারা হামাগুড়ি দিয়ে হলেও ওই দুই নামাজে আসত।’ অন্য এক বর্ণনায় রয়েছে, ‘যদি লটারির মাধ্যমে নির্বাচন ব্যতীত এই সুযোগ লাভ করা সম্ভব না হতো, তাহলে অবশ্যই তারা লটারির মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নিত।’ (সহিহ্ বুখারি, সহিহ্ মুসলিম)
প্রথম কাতার ফেরেশতাদের কাতারের অনুরূপ। ফেরেশতারা আল্লাহ তাআলার সামনে যেভাবে কাতারবদ্ধ হন, মুসল্লিদেরও সেভাবে প্রথম কাতার পূর্ণ করে ঘন হয়ে দাঁড়ানো উচিত। জাবির ইবনে সামুরাহ (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘তোমরা কি সেভাবে কাতারবদ্ধ হবে না, যেভাবে ফেরেশতারা তাঁদের রবের সামনে কাতারবদ্ধ হন?’ সাহাবিরা বললেন, হে আল্লাহর রাসুল, ফেরেশতারা কীভাবে তাঁদের রবের সামনে কাতারবদ্ধ হন? জবাবে তিনি বললেন, তাঁরা আগে প্রথম কাতার পূরণ করেন এবং কাতারে ঘেঁষে ঘেঁষে দাঁড়ান।’ (সহিহ্ মুসলিম)
নামাজে প্রথম কাতারে দাঁড়ানো শুধু একটি পছন্দের বিষয় নয়, বরং এটি বিশেষ ফজিলত, আল্লাহর রহমত ও ক্ষমা লাভের এক সুবর্ণ সুযোগ।
একজন মুমিনের উচিত, জামাতের শুরুতে মসজিদে উপস্থিত হয়ে এই বরকতময় স্থানটি লাভের জন্য সচেষ্ট হওয়া। এর মাধ্যমে ব্যক্তি যেমন আধ্যাত্মিক দিক থেকে লাভবান হন, তেমনি জামাতের মধ্যেও সুশৃঙ্খল পরিবেশ বজায় থাকে।
লেখক: সহকারী শিক্ষক, নাদির হোসেন বালিকা উচ্চবিদ্যালয়, কসবামাজাইল, পাংশা, রাজবাড়ী।

ইসলামে জামাতে নামাজ আদায়ের গুরুত্ব অপরিসীম। আর এই জামাতে প্রথম কাতারে দাঁড়ানোর যে বিশেষ ফজিলত রয়েছে, তা অসংখ্য হাদিসে প্রমাণিত।
প্রথম কাতারকে শুধু একটি স্থান হিসেবে নয়, বরং আল্লাহ তাআলার নৈকট্য ও অফুরন্ত রহমত লাভের এক বিশেষ সুযোগ হিসেবে দেখা হয়। নামাজের প্রথম কাতারে দাঁড়ানোর সবচেয়ে বড় ফজিলত হলো, এর মাধ্যমে বান্দা আল্লাহ তাআলা এবং তাঁর ফেরেশতাদের বিশেষ মনোযোগ ও বরকত লাভ করে।
হাদিসে এসেছে, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ রহমত বর্ষণ করেন এবং তাঁর ফেরেশতারা ক্ষমা প্রার্থনা করে থাকেন প্রথম কাতারের মুসল্লিদের জন্য।’ (মুসনাদে আহমাদ, সুনানে ইবনে মাজাহ)
ইরবাজ ইবনে সারিয়াহ (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.) প্রথম কাতারে নামাজ আদায়কারীর জন্য তিনবার ক্ষমা প্রার্থনা করেছেন। এবং দ্বিতীয় কাতারের জন্য একবার।’ (সুনানে ইবনে মাজাহ)
প্রথম কাতারের ফজিলত এত বেশি যে যদি মানুষ তা জানত, তাহলে তারা এই সুযোগ লাভের জন্য তীব্র প্রতিযোগিতা করত।
আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যদি লোকেরা জানত যে আজান ও প্রথম কাতারে নামাজ আদায়ে কী নেকি আছে, তাহলে তারা পরস্পর প্রতিযোগিতা করত। অনুরূপভাবে যদি তারা জানত এশা ও ফজরের নামাজে কী নেকি রয়েছে, তবে তারা হামাগুড়ি দিয়ে হলেও ওই দুই নামাজে আসত।’ অন্য এক বর্ণনায় রয়েছে, ‘যদি লটারির মাধ্যমে নির্বাচন ব্যতীত এই সুযোগ লাভ করা সম্ভব না হতো, তাহলে অবশ্যই তারা লটারির মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নিত।’ (সহিহ্ বুখারি, সহিহ্ মুসলিম)
প্রথম কাতার ফেরেশতাদের কাতারের অনুরূপ। ফেরেশতারা আল্লাহ তাআলার সামনে যেভাবে কাতারবদ্ধ হন, মুসল্লিদেরও সেভাবে প্রথম কাতার পূর্ণ করে ঘন হয়ে দাঁড়ানো উচিত। জাবির ইবনে সামুরাহ (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘তোমরা কি সেভাবে কাতারবদ্ধ হবে না, যেভাবে ফেরেশতারা তাঁদের রবের সামনে কাতারবদ্ধ হন?’ সাহাবিরা বললেন, হে আল্লাহর রাসুল, ফেরেশতারা কীভাবে তাঁদের রবের সামনে কাতারবদ্ধ হন? জবাবে তিনি বললেন, তাঁরা আগে প্রথম কাতার পূরণ করেন এবং কাতারে ঘেঁষে ঘেঁষে দাঁড়ান।’ (সহিহ্ মুসলিম)
নামাজে প্রথম কাতারে দাঁড়ানো শুধু একটি পছন্দের বিষয় নয়, বরং এটি বিশেষ ফজিলত, আল্লাহর রহমত ও ক্ষমা লাভের এক সুবর্ণ সুযোগ।
একজন মুমিনের উচিত, জামাতের শুরুতে মসজিদে উপস্থিত হয়ে এই বরকতময় স্থানটি লাভের জন্য সচেষ্ট হওয়া। এর মাধ্যমে ব্যক্তি যেমন আধ্যাত্মিক দিক থেকে লাভবান হন, তেমনি জামাতের মধ্যেও সুশৃঙ্খল পরিবেশ বজায় থাকে।
লেখক: সহকারী শিক্ষক, নাদির হোসেন বালিকা উচ্চবিদ্যালয়, কসবামাজাইল, পাংশা, রাজবাড়ী।

রাজধানী বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে শুরু হচ্ছে তিন দিনব্যাপী হজ ও ওমরাহ মেলা। আগামীকাল বৃহস্পতিবার সকালে এই মেলার উদ্বোধন করবেন ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন। ধর্ম মন্ত্রণালয় ও হজ এজেন্সি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
১৩ আগস্ট ২০২৫
আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘যারা আল্লাহর কিতাব পাঠ করে, নামাজ কায়েম করে, আমি তাদের যে রিজিক দিয়েছি, তা গোপনে ও প্রকাশ্যে ব্যয় করে, তারাই আশা করতে পারে, তাদের এমন ব্যবসায়ের, যার ক্ষয় নেই। এ জন্য যে আল্লাহ তাদের কর্মের পূর্ণ প্রতিফল দেবেন এবং নিজ অনুগ্রহে তাদের আরও বেশি দেবেন। তিনি তো ক্ষমাশীল, গুণগ্রাহী।’
৮ ঘণ্টা আগে
জীবনের প্রয়োজনে আমরা কখনো কখনো ঋণগ্রস্ত হই। ঋণগ্রস্ত হওয়া জীবন নানা সময় কুফল ডেকে আনে। ঋণের চাপ উদ্বেগ ও দুশ্চিন্তা সৃষ্টি করে। নবী করিম (সা.)-এর শেখানো কিছু দোয়ার মাধ্যমে আমরা ঋণ থেকে মুক্তি পেতে পারি।
১৭ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগে