ইসলাম ডেস্ক

ইসলামের ইতিহাসে এমন কিছু মহাপুরুষ আছেন—যাঁরা দূরদর্শিতা, শাসন-দক্ষতা ও উম্মাহর ঐক্য প্রতিষ্ঠায় অমর হয়ে আছেন। তেমনই একজন নবী করিম (সা.)-এর অন্যতম সাহাবি হজরত মুআবিয়া (রা.)। তিনি ছিলেন রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর বিশ্বস্ত, ওহির লেখক, সিরিয়ার গভর্নর, পরে মুসলিম খলিফা এবং রাষ্ট্রীয় সংস্কারের রূপকার।
দুঃখজনক হলেও সত্য, ইতিহাস বিকৃতির কারণে অনেকে আজ তাঁর মর্যাদা সম্পর্কে বিভ্রান্ত। অথচ সহিহ্ হাদিস ও নির্ভরযোগ্য ইতিহাস গ্রন্থসমূহে তাঁর গৌরবময় অবদান চির ভাসমান।
জন্ম ও ইসলাম গ্রহণ
হজরত মুআবিয়া (রা.) হিজরতের পাঁচ বছর আগে কুরাইশ বংশের সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। মক্কা বিজয়ের সময় তিনি ইসলাম গ্রহণ করেন এবং রাসুল (সা.) তাঁকে ওহি লেখার দায়িত্ব দেন। (আল-ইসাবা–ইবনে হাজার: ৬ / ১২০)
নবীজির দোয়া
রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁকে নিয়ে বিশেষ দোয়া করেন—‘হে আল্লাহ, তাঁকে পথপ্রদর্শক বানাও, সঠিক পথে রাখো এবং তাঁর দ্বারা মানুষকে হেদায়েত দাও।’ (জামে তিরমিজি: ৩৮৪২)
দক্ষ গভর্নর ও সফল শাসক
হজরত ওমর (রা.) তাঁকে সিরিয়ার গভর্নর নিযুক্ত করেন। পরে প্রায় ২০ বছর মুসলিম বিশ্বের শাসকের দায়িত্ব পালন করেন। (আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া–ইবনে কাসির: ৮ / ১২৩)
তাঁর শাসনামলে ইসলামি নৌবাহিনী গঠিত হয়। সাইপ্রাসসহ বহু দ্বীপ বিজয় হয়। বার্ষিক ভাতা, ডাকব্যবস্থা ও সরকারি রেজিস্ট্রার চালু হয়। (ফুতুহুশ শাম: ১ / ২৩২, আল-কামিল ফিত তারিখ: ৩ / ২৭৫, তারিখুল ইসলাম ৩ / ২২০)
সাহাবিদের মর্যাদা
বর্তমানে কিছু গোষ্ঠী সাহাবিদের নামে অপবাদ রটায়। অথচ রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘তোমরা আমার সাহাবিদের গালি দিও না।’ (সহিহ্ বুখারি: ৩৬৭৩)
ইমাম নববি (রহ.) বলেন, ‘সাহাবিদের মধ্যে যে মতানৈক্য হয়েছে, তার ব্যাপারে নীরবতা অবলম্বন করা এবং তাঁদের উত্তম পরিণাম বিশ্বাস করাই সঠিক। তাঁরা সবাই ন্যায়পরায়ণ; তাঁদের কাউকে সমালোচনা করা বৈধ নয়।’ (শরহে সহিহ্ মুসলিম: ১ / ২২,১৮ / ১৬০)
হজরত মুআবিয়া (রা.) একজন জ্ঞানী, বিচক্ষণ রাষ্ট্রনায়ক ছিলেন। ইতিহাসের বিভ্রান্তি নয়, বরং সহিহ হাদিস ও প্রমাণভিত্তিক তথ্যই তাঁর মর্যাদা প্রতিষ্ঠিত করে। সাহাবিদের সম্মান করা ইমানের অংশ। আজকের সময়ে এই চেতনা ফিরিয়ে আনাই আমাদের ইমানি দায়িত্ব।
লেখক: আনওয়ার হুসাইন
শিক্ষক, মা’হাদুল মাদীনাহ, যাত্রাবাড়ী, ঢাকা; লেখক ও সম্পাদক, মাকতাবাতুত তাকওয়া, ঢাকা।

ইসলামের ইতিহাসে এমন কিছু মহাপুরুষ আছেন—যাঁরা দূরদর্শিতা, শাসন-দক্ষতা ও উম্মাহর ঐক্য প্রতিষ্ঠায় অমর হয়ে আছেন। তেমনই একজন নবী করিম (সা.)-এর অন্যতম সাহাবি হজরত মুআবিয়া (রা.)। তিনি ছিলেন রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর বিশ্বস্ত, ওহির লেখক, সিরিয়ার গভর্নর, পরে মুসলিম খলিফা এবং রাষ্ট্রীয় সংস্কারের রূপকার।
দুঃখজনক হলেও সত্য, ইতিহাস বিকৃতির কারণে অনেকে আজ তাঁর মর্যাদা সম্পর্কে বিভ্রান্ত। অথচ সহিহ্ হাদিস ও নির্ভরযোগ্য ইতিহাস গ্রন্থসমূহে তাঁর গৌরবময় অবদান চির ভাসমান।
জন্ম ও ইসলাম গ্রহণ
হজরত মুআবিয়া (রা.) হিজরতের পাঁচ বছর আগে কুরাইশ বংশের সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। মক্কা বিজয়ের সময় তিনি ইসলাম গ্রহণ করেন এবং রাসুল (সা.) তাঁকে ওহি লেখার দায়িত্ব দেন। (আল-ইসাবা–ইবনে হাজার: ৬ / ১২০)
নবীজির দোয়া
রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁকে নিয়ে বিশেষ দোয়া করেন—‘হে আল্লাহ, তাঁকে পথপ্রদর্শক বানাও, সঠিক পথে রাখো এবং তাঁর দ্বারা মানুষকে হেদায়েত দাও।’ (জামে তিরমিজি: ৩৮৪২)
দক্ষ গভর্নর ও সফল শাসক
হজরত ওমর (রা.) তাঁকে সিরিয়ার গভর্নর নিযুক্ত করেন। পরে প্রায় ২০ বছর মুসলিম বিশ্বের শাসকের দায়িত্ব পালন করেন। (আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া–ইবনে কাসির: ৮ / ১২৩)
তাঁর শাসনামলে ইসলামি নৌবাহিনী গঠিত হয়। সাইপ্রাসসহ বহু দ্বীপ বিজয় হয়। বার্ষিক ভাতা, ডাকব্যবস্থা ও সরকারি রেজিস্ট্রার চালু হয়। (ফুতুহুশ শাম: ১ / ২৩২, আল-কামিল ফিত তারিখ: ৩ / ২৭৫, তারিখুল ইসলাম ৩ / ২২০)
সাহাবিদের মর্যাদা
বর্তমানে কিছু গোষ্ঠী সাহাবিদের নামে অপবাদ রটায়। অথচ রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘তোমরা আমার সাহাবিদের গালি দিও না।’ (সহিহ্ বুখারি: ৩৬৭৩)
ইমাম নববি (রহ.) বলেন, ‘সাহাবিদের মধ্যে যে মতানৈক্য হয়েছে, তার ব্যাপারে নীরবতা অবলম্বন করা এবং তাঁদের উত্তম পরিণাম বিশ্বাস করাই সঠিক। তাঁরা সবাই ন্যায়পরায়ণ; তাঁদের কাউকে সমালোচনা করা বৈধ নয়।’ (শরহে সহিহ্ মুসলিম: ১ / ২২,১৮ / ১৬০)
হজরত মুআবিয়া (রা.) একজন জ্ঞানী, বিচক্ষণ রাষ্ট্রনায়ক ছিলেন। ইতিহাসের বিভ্রান্তি নয়, বরং সহিহ হাদিস ও প্রমাণভিত্তিক তথ্যই তাঁর মর্যাদা প্রতিষ্ঠিত করে। সাহাবিদের সম্মান করা ইমানের অংশ। আজকের সময়ে এই চেতনা ফিরিয়ে আনাই আমাদের ইমানি দায়িত্ব।
লেখক: আনওয়ার হুসাইন
শিক্ষক, মা’হাদুল মাদীনাহ, যাত্রাবাড়ী, ঢাকা; লেখক ও সম্পাদক, মাকতাবাতুত তাকওয়া, ঢাকা।
ইসলাম ডেস্ক

ইসলামের ইতিহাসে এমন কিছু মহাপুরুষ আছেন—যাঁরা দূরদর্শিতা, শাসন-দক্ষতা ও উম্মাহর ঐক্য প্রতিষ্ঠায় অমর হয়ে আছেন। তেমনই একজন নবী করিম (সা.)-এর অন্যতম সাহাবি হজরত মুআবিয়া (রা.)। তিনি ছিলেন রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর বিশ্বস্ত, ওহির লেখক, সিরিয়ার গভর্নর, পরে মুসলিম খলিফা এবং রাষ্ট্রীয় সংস্কারের রূপকার।
দুঃখজনক হলেও সত্য, ইতিহাস বিকৃতির কারণে অনেকে আজ তাঁর মর্যাদা সম্পর্কে বিভ্রান্ত। অথচ সহিহ্ হাদিস ও নির্ভরযোগ্য ইতিহাস গ্রন্থসমূহে তাঁর গৌরবময় অবদান চির ভাসমান।
জন্ম ও ইসলাম গ্রহণ
হজরত মুআবিয়া (রা.) হিজরতের পাঁচ বছর আগে কুরাইশ বংশের সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। মক্কা বিজয়ের সময় তিনি ইসলাম গ্রহণ করেন এবং রাসুল (সা.) তাঁকে ওহি লেখার দায়িত্ব দেন। (আল-ইসাবা–ইবনে হাজার: ৬ / ১২০)
নবীজির দোয়া
রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁকে নিয়ে বিশেষ দোয়া করেন—‘হে আল্লাহ, তাঁকে পথপ্রদর্শক বানাও, সঠিক পথে রাখো এবং তাঁর দ্বারা মানুষকে হেদায়েত দাও।’ (জামে তিরমিজি: ৩৮৪২)
দক্ষ গভর্নর ও সফল শাসক
হজরত ওমর (রা.) তাঁকে সিরিয়ার গভর্নর নিযুক্ত করেন। পরে প্রায় ২০ বছর মুসলিম বিশ্বের শাসকের দায়িত্ব পালন করেন। (আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া–ইবনে কাসির: ৮ / ১২৩)
তাঁর শাসনামলে ইসলামি নৌবাহিনী গঠিত হয়। সাইপ্রাসসহ বহু দ্বীপ বিজয় হয়। বার্ষিক ভাতা, ডাকব্যবস্থা ও সরকারি রেজিস্ট্রার চালু হয়। (ফুতুহুশ শাম: ১ / ২৩২, আল-কামিল ফিত তারিখ: ৩ / ২৭৫, তারিখুল ইসলাম ৩ / ২২০)
সাহাবিদের মর্যাদা
বর্তমানে কিছু গোষ্ঠী সাহাবিদের নামে অপবাদ রটায়। অথচ রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘তোমরা আমার সাহাবিদের গালি দিও না।’ (সহিহ্ বুখারি: ৩৬৭৩)
ইমাম নববি (রহ.) বলেন, ‘সাহাবিদের মধ্যে যে মতানৈক্য হয়েছে, তার ব্যাপারে নীরবতা অবলম্বন করা এবং তাঁদের উত্তম পরিণাম বিশ্বাস করাই সঠিক। তাঁরা সবাই ন্যায়পরায়ণ; তাঁদের কাউকে সমালোচনা করা বৈধ নয়।’ (শরহে সহিহ্ মুসলিম: ১ / ২২,১৮ / ১৬০)
হজরত মুআবিয়া (রা.) একজন জ্ঞানী, বিচক্ষণ রাষ্ট্রনায়ক ছিলেন। ইতিহাসের বিভ্রান্তি নয়, বরং সহিহ হাদিস ও প্রমাণভিত্তিক তথ্যই তাঁর মর্যাদা প্রতিষ্ঠিত করে। সাহাবিদের সম্মান করা ইমানের অংশ। আজকের সময়ে এই চেতনা ফিরিয়ে আনাই আমাদের ইমানি দায়িত্ব।
লেখক: আনওয়ার হুসাইন
শিক্ষক, মা’হাদুল মাদীনাহ, যাত্রাবাড়ী, ঢাকা; লেখক ও সম্পাদক, মাকতাবাতুত তাকওয়া, ঢাকা।

ইসলামের ইতিহাসে এমন কিছু মহাপুরুষ আছেন—যাঁরা দূরদর্শিতা, শাসন-দক্ষতা ও উম্মাহর ঐক্য প্রতিষ্ঠায় অমর হয়ে আছেন। তেমনই একজন নবী করিম (সা.)-এর অন্যতম সাহাবি হজরত মুআবিয়া (রা.)। তিনি ছিলেন রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর বিশ্বস্ত, ওহির লেখক, সিরিয়ার গভর্নর, পরে মুসলিম খলিফা এবং রাষ্ট্রীয় সংস্কারের রূপকার।
দুঃখজনক হলেও সত্য, ইতিহাস বিকৃতির কারণে অনেকে আজ তাঁর মর্যাদা সম্পর্কে বিভ্রান্ত। অথচ সহিহ্ হাদিস ও নির্ভরযোগ্য ইতিহাস গ্রন্থসমূহে তাঁর গৌরবময় অবদান চির ভাসমান।
জন্ম ও ইসলাম গ্রহণ
হজরত মুআবিয়া (রা.) হিজরতের পাঁচ বছর আগে কুরাইশ বংশের সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। মক্কা বিজয়ের সময় তিনি ইসলাম গ্রহণ করেন এবং রাসুল (সা.) তাঁকে ওহি লেখার দায়িত্ব দেন। (আল-ইসাবা–ইবনে হাজার: ৬ / ১২০)
নবীজির দোয়া
রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁকে নিয়ে বিশেষ দোয়া করেন—‘হে আল্লাহ, তাঁকে পথপ্রদর্শক বানাও, সঠিক পথে রাখো এবং তাঁর দ্বারা মানুষকে হেদায়েত দাও।’ (জামে তিরমিজি: ৩৮৪২)
দক্ষ গভর্নর ও সফল শাসক
হজরত ওমর (রা.) তাঁকে সিরিয়ার গভর্নর নিযুক্ত করেন। পরে প্রায় ২০ বছর মুসলিম বিশ্বের শাসকের দায়িত্ব পালন করেন। (আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া–ইবনে কাসির: ৮ / ১২৩)
তাঁর শাসনামলে ইসলামি নৌবাহিনী গঠিত হয়। সাইপ্রাসসহ বহু দ্বীপ বিজয় হয়। বার্ষিক ভাতা, ডাকব্যবস্থা ও সরকারি রেজিস্ট্রার চালু হয়। (ফুতুহুশ শাম: ১ / ২৩২, আল-কামিল ফিত তারিখ: ৩ / ২৭৫, তারিখুল ইসলাম ৩ / ২২০)
সাহাবিদের মর্যাদা
বর্তমানে কিছু গোষ্ঠী সাহাবিদের নামে অপবাদ রটায়। অথচ রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘তোমরা আমার সাহাবিদের গালি দিও না।’ (সহিহ্ বুখারি: ৩৬৭৩)
ইমাম নববি (রহ.) বলেন, ‘সাহাবিদের মধ্যে যে মতানৈক্য হয়েছে, তার ব্যাপারে নীরবতা অবলম্বন করা এবং তাঁদের উত্তম পরিণাম বিশ্বাস করাই সঠিক। তাঁরা সবাই ন্যায়পরায়ণ; তাঁদের কাউকে সমালোচনা করা বৈধ নয়।’ (শরহে সহিহ্ মুসলিম: ১ / ২২,১৮ / ১৬০)
হজরত মুআবিয়া (রা.) একজন জ্ঞানী, বিচক্ষণ রাষ্ট্রনায়ক ছিলেন। ইতিহাসের বিভ্রান্তি নয়, বরং সহিহ হাদিস ও প্রমাণভিত্তিক তথ্যই তাঁর মর্যাদা প্রতিষ্ঠিত করে। সাহাবিদের সম্মান করা ইমানের অংশ। আজকের সময়ে এই চেতনা ফিরিয়ে আনাই আমাদের ইমানি দায়িত্ব।
লেখক: আনওয়ার হুসাইন
শিক্ষক, মা’হাদুল মাদীনাহ, যাত্রাবাড়ী, ঢাকা; লেখক ও সম্পাদক, মাকতাবাতুত তাকওয়া, ঢাকা।

ইসলামের অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ ইবাদত রোজা। আল্লাহ তাআলা বান্দাকে নিজ হাতে রোজার প্রতিদান দেবেন। এ ছাড়া জান্নাতে রোজাদারদের জন্য থাকবে বিশেষ প্রবেশপথ, যা দিয়ে একমাত্র তারাই প্রবেশ করবে।
৩ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৯ ঘণ্টা আগে
সালাম বিনিময়ের মাধ্যমে হৃদয়ে ভালোবাসা সৃষ্টি হয় এবং পারস্পরিক বিদ্বেষ দূর হয়। আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে সালামের গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, ‘আর যখন তোমাদেরকে সালাম জানানো হয়, তখন তার চেয়েও উত্তমভাবে জবাব দাও অথবা অন্তত সেভাবে জবাব দাও।’ (সুরা নিসা: ৮৬)
১৭ ঘণ্টা আগে
হাদিয়া শুধু একটি বস্তুগত বিনিময় নয়, এটি হৃদয়ের অনুভূতি, ভালোবাসা এবং শুভেচ্ছার এক শক্তিশালী বহিঃপ্রকাশ। ইসলামে এই আমলটিকে অত্যন্ত উৎসাহিত করা হয়েছে। কারণ, এর মাধ্যমে পাষাণ হৃদয়ও নরম হয়ে যায় এবং তিক্ত সম্পর্কও মধুর হয়ে ওঠে। হাদিয়া আদান-প্রদানের মূল উদ্দেশ্য হলো মানুষের মাঝে আন্তরিকতা সৃষ্টি করা।
২১ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

ইসলামের অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ ইবাদত রোজা। আল্লাহ তাআলা বান্দাকে নিজ হাতে রোজার প্রতিদান দেবেন। এ ছাড়া জান্নাতে রোজাদারদের জন্য থাকবে বিশেষ প্রবেশপথ, যা দিয়ে একমাত্র তারাই প্রবেশ করবে।
মহানবী (সা.) বলেন, ‘জান্নাতে রাইয়ান নামক একটি দরজা আছে। এ দরজা দিয়ে কিয়ামতের দিন রোজাদাররা প্রবেশ করবে। তারা ছাড়া আর কেউ এ দরজা দিয়ে প্রবেশ করতে পারবে না। ঘোষণা দেওয়া হবে, রোজাদাররা কোথায়? তখন তারা দাঁড়াবে। তাদের প্রবেশের পরই সেই দরজা বন্ধ করে দেওয়া হবে, যেন এ দরজা দিয়ে আর কেউ প্রবেশ করতে না পারে।’ (সহিহ বুখারি: ১৮৯৬)। প্রিয় নবীজি (সা.) আরও বলেন, ‘যে রোজা অবস্থায় ইন্তেকাল করবে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে’। (সহিহ আল জামে: ৬২২৪)
নবী করিম (সা.) সাহাবায়ে কেরামকে বেশি বেশি নফল রোজা রাখতে বলতেন। নিজেও বছরের নানা দিনে নফল রোজা রাখতেন। আল্লাহর রাসুল (সা.) যেসব দিন নফল রোজা রাখতেন, তার মধ্যে অন্যতম সোমবার। আয়েশা (রা.) বলেন, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.) সোম ও বৃহস্পতিবারে রোজা রাখাকে প্রাধান্য দিতেন।’ (সুনানে তিরমিজি: ১০২৭)
আবু কাতাদাহ আনসারি (রা.) বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে একবার সোমবারে রোজা রাখার কারণ জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন, ‘এই দিনে আমি জন্মগ্রহণ করেছিলাম এবং এই দিনেই আমাকে নবুওয়াত দেওয়া হয়েছিল। অথবা, এই দিনে আমার ওপর (কোরআন) নাজিল করা হয়েছে।’ (সহিহ মুসলিম: ১১৬২)
হাফসা (রা.) বলেন, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.) প্রতি মাসে তিন দিন রোজা রাখতেন। (মাসের প্রথম সপ্তাহের) সোম ও বৃহস্পতিবার এবং (দ্বিতীয় সপ্তাহের) সোমবার।’ (সুনানে আবু দাউদ: ২৪৫১)
আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে বলেছেন, রোজা তাকওয়া অর্জনের মাধ্যম। সোমবারের রোজা আমাদের জন্য হতে পারে তাকওয়া অর্জনের অপার সুযোগ।

ইসলামের অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ ইবাদত রোজা। আল্লাহ তাআলা বান্দাকে নিজ হাতে রোজার প্রতিদান দেবেন। এ ছাড়া জান্নাতে রোজাদারদের জন্য থাকবে বিশেষ প্রবেশপথ, যা দিয়ে একমাত্র তারাই প্রবেশ করবে।
মহানবী (সা.) বলেন, ‘জান্নাতে রাইয়ান নামক একটি দরজা আছে। এ দরজা দিয়ে কিয়ামতের দিন রোজাদাররা প্রবেশ করবে। তারা ছাড়া আর কেউ এ দরজা দিয়ে প্রবেশ করতে পারবে না। ঘোষণা দেওয়া হবে, রোজাদাররা কোথায়? তখন তারা দাঁড়াবে। তাদের প্রবেশের পরই সেই দরজা বন্ধ করে দেওয়া হবে, যেন এ দরজা দিয়ে আর কেউ প্রবেশ করতে না পারে।’ (সহিহ বুখারি: ১৮৯৬)। প্রিয় নবীজি (সা.) আরও বলেন, ‘যে রোজা অবস্থায় ইন্তেকাল করবে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে’। (সহিহ আল জামে: ৬২২৪)
নবী করিম (সা.) সাহাবায়ে কেরামকে বেশি বেশি নফল রোজা রাখতে বলতেন। নিজেও বছরের নানা দিনে নফল রোজা রাখতেন। আল্লাহর রাসুল (সা.) যেসব দিন নফল রোজা রাখতেন, তার মধ্যে অন্যতম সোমবার। আয়েশা (রা.) বলেন, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.) সোম ও বৃহস্পতিবারে রোজা রাখাকে প্রাধান্য দিতেন।’ (সুনানে তিরমিজি: ১০২৭)
আবু কাতাদাহ আনসারি (রা.) বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে একবার সোমবারে রোজা রাখার কারণ জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন, ‘এই দিনে আমি জন্মগ্রহণ করেছিলাম এবং এই দিনেই আমাকে নবুওয়াত দেওয়া হয়েছিল। অথবা, এই দিনে আমার ওপর (কোরআন) নাজিল করা হয়েছে।’ (সহিহ মুসলিম: ১১৬২)
হাফসা (রা.) বলেন, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.) প্রতি মাসে তিন দিন রোজা রাখতেন। (মাসের প্রথম সপ্তাহের) সোম ও বৃহস্পতিবার এবং (দ্বিতীয় সপ্তাহের) সোমবার।’ (সুনানে আবু দাউদ: ২৪৫১)
আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে বলেছেন, রোজা তাকওয়া অর্জনের মাধ্যম। সোমবারের রোজা আমাদের জন্য হতে পারে তাকওয়া অর্জনের অপার সুযোগ।

ইসলামের ইতিহাসে এমন কিছু মহাপুরুষ আছেন—যাঁরা দূরদর্শিতা, শাসন-দক্ষতা ও উম্মাহর ঐক্য প্রতিষ্ঠায় অমর হয়ে আছেন। তেমনই একজন নবী করিম (সা.)-এর অন্যতম সাহাবি হজরত মুআবিয়া (রা.)। তিনি ছিলেন রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর বিশ্বস্ত, ওহির লেখক, সিরিয়ার গভর্নর, পরে মুসলিম খলিফা এবং রাষ্ট্রীয় সংস্কারের রূপকার।
০৮ জুলাই ২০২৫
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৯ ঘণ্টা আগে
সালাম বিনিময়ের মাধ্যমে হৃদয়ে ভালোবাসা সৃষ্টি হয় এবং পারস্পরিক বিদ্বেষ দূর হয়। আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে সালামের গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, ‘আর যখন তোমাদেরকে সালাম জানানো হয়, তখন তার চেয়েও উত্তমভাবে জবাব দাও অথবা অন্তত সেভাবে জবাব দাও।’ (সুরা নিসা: ৮৬)
১৭ ঘণ্টা আগে
হাদিয়া শুধু একটি বস্তুগত বিনিময় নয়, এটি হৃদয়ের অনুভূতি, ভালোবাসা এবং শুভেচ্ছার এক শক্তিশালী বহিঃপ্রকাশ। ইসলামে এই আমলটিকে অত্যন্ত উৎসাহিত করা হয়েছে। কারণ, এর মাধ্যমে পাষাণ হৃদয়ও নরম হয়ে যায় এবং তিক্ত সম্পর্কও মধুর হয়ে ওঠে। হাদিয়া আদান-প্রদানের মূল উদ্দেশ্য হলো মানুষের মাঝে আন্তরিকতা সৃষ্টি করা।
২১ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত। প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৫ কার্তিক ১৪৩২ বাংলা, ১৮ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৪: ৫১ মিনিট |
| ফজর | ০৪: ৫২ মিনিট | ০৬: ০৯ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৪৩ মিনিট | ০৩: ৩৮ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৯ মিনিট | ০৫: ১৪ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৬ মিনিট | ০৬: ৩১ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩২ মিনিট | ০৪: ৫১ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত। প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৫ কার্তিক ১৪৩২ বাংলা, ১৮ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৪: ৫১ মিনিট |
| ফজর | ০৪: ৫২ মিনিট | ০৬: ০৯ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৪৩ মিনিট | ০৩: ৩৮ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৯ মিনিট | ০৫: ১৪ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৬ মিনিট | ০৬: ৩১ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩২ মিনিট | ০৪: ৫১ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

ইসলামের ইতিহাসে এমন কিছু মহাপুরুষ আছেন—যাঁরা দূরদর্শিতা, শাসন-দক্ষতা ও উম্মাহর ঐক্য প্রতিষ্ঠায় অমর হয়ে আছেন। তেমনই একজন নবী করিম (সা.)-এর অন্যতম সাহাবি হজরত মুআবিয়া (রা.)। তিনি ছিলেন রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর বিশ্বস্ত, ওহির লেখক, সিরিয়ার গভর্নর, পরে মুসলিম খলিফা এবং রাষ্ট্রীয় সংস্কারের রূপকার।
০৮ জুলাই ২০২৫
ইসলামের অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ ইবাদত রোজা। আল্লাহ তাআলা বান্দাকে নিজ হাতে রোজার প্রতিদান দেবেন। এ ছাড়া জান্নাতে রোজাদারদের জন্য থাকবে বিশেষ প্রবেশপথ, যা দিয়ে একমাত্র তারাই প্রবেশ করবে।
৩ ঘণ্টা আগে
সালাম বিনিময়ের মাধ্যমে হৃদয়ে ভালোবাসা সৃষ্টি হয় এবং পারস্পরিক বিদ্বেষ দূর হয়। আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে সালামের গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, ‘আর যখন তোমাদেরকে সালাম জানানো হয়, তখন তার চেয়েও উত্তমভাবে জবাব দাও অথবা অন্তত সেভাবে জবাব দাও।’ (সুরা নিসা: ৮৬)
১৭ ঘণ্টা আগে
হাদিয়া শুধু একটি বস্তুগত বিনিময় নয়, এটি হৃদয়ের অনুভূতি, ভালোবাসা এবং শুভেচ্ছার এক শক্তিশালী বহিঃপ্রকাশ। ইসলামে এই আমলটিকে অত্যন্ত উৎসাহিত করা হয়েছে। কারণ, এর মাধ্যমে পাষাণ হৃদয়ও নরম হয়ে যায় এবং তিক্ত সম্পর্কও মধুর হয়ে ওঠে। হাদিয়া আদান-প্রদানের মূল উদ্দেশ্য হলো মানুষের মাঝে আন্তরিকতা সৃষ্টি করা।
২১ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

আদব ও আন্তরিকতার সঙ্গে সালাম একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। এটি শান্তি, কল্যাণ ও নিরাপত্তার বার্তা বহন করে, যা আমাদের ধর্মীয় ও সামাজিক বন্ধনকে দৃঢ় করে। দুঃখজনকভাবে, সমাজে এই মহান সুন্নাহর চর্চা কমে আসছে।
সালাম বিনিময়ের মাধ্যমে হৃদয়ে ভালোবাসা সৃষ্টি হয় এবং পারস্পরিক বিদ্বেষ দূর হয়। আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে সালামের গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, ‘আর যখন তোমাদেরকে সালাম জানানো হয়, তখন তার চেয়েও উত্তমভাবে জবাব দাও অথবা অন্তত সেভাবে জবাব দাও।’ (সুরা নিসা: ৮৬)
নবীজি (সা.) সালামের মাধ্যমে জান্নাতের পথ সহজ করার শিক্ষা দিয়েছেন। হাদিস অনুসারে, সালামের পূর্ণ বাক্য বিনিময়ে ৩০ নেকি লাভ হয়। (সুনানে আবু দাউদ: ৫১৯৫)
রাসুল (সা.) আরও বলেন, ‘তোমরা ইমানদার হতে পারবে না, যতক্ষণ না একে অন্যকে ভালোবাসবে। আর তা হলো পরস্পরের মধ্যে সালামের ব্যাপক প্রচলন করা।’ (সহিহ মুসলিম: ৫৪)
সালামের এত গুরুত্ব থাকা সত্ত্বেও অবহেলা, মনোযোগের অভাব, সালামকে স্রেফ সৌজন্য মনে করার কারণে এর চর্চা কমছে। অপরিচিত বা কম পরিচিত ব্যক্তিকে সালাম দিতে দ্বিধা করা হয়, অথচ হাদিস অনুযায়ী এতেই বেশি সওয়াব। বিশেষ করে, তরুণ প্রজন্মের মধ্যে সালামের চর্চা উল্লেখযোগ্য হারে কমছে।
সালাম কেবল একটি সুন্নাহ নয়, এটি সামাজিক নিরাপত্তা ও আত্মিক শান্তির প্রতীক। যিনি প্রথমে সালাম দেন, তিনি আল্লাহর কাছে বেশি প্রিয় এবং উত্তম। আমরা এই মহান সুন্নাহর ব্যাপক অনুশীলনের মাধ্যমে সমাজে শান্তি ও ভালোবাসা প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রাখতে পারি।
লেখক: মির্জা রিজওয়ান আলম, প্রাবন্ধিক

আদব ও আন্তরিকতার সঙ্গে সালাম একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। এটি শান্তি, কল্যাণ ও নিরাপত্তার বার্তা বহন করে, যা আমাদের ধর্মীয় ও সামাজিক বন্ধনকে দৃঢ় করে। দুঃখজনকভাবে, সমাজে এই মহান সুন্নাহর চর্চা কমে আসছে।
সালাম বিনিময়ের মাধ্যমে হৃদয়ে ভালোবাসা সৃষ্টি হয় এবং পারস্পরিক বিদ্বেষ দূর হয়। আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে সালামের গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, ‘আর যখন তোমাদেরকে সালাম জানানো হয়, তখন তার চেয়েও উত্তমভাবে জবাব দাও অথবা অন্তত সেভাবে জবাব দাও।’ (সুরা নিসা: ৮৬)
নবীজি (সা.) সালামের মাধ্যমে জান্নাতের পথ সহজ করার শিক্ষা দিয়েছেন। হাদিস অনুসারে, সালামের পূর্ণ বাক্য বিনিময়ে ৩০ নেকি লাভ হয়। (সুনানে আবু দাউদ: ৫১৯৫)
রাসুল (সা.) আরও বলেন, ‘তোমরা ইমানদার হতে পারবে না, যতক্ষণ না একে অন্যকে ভালোবাসবে। আর তা হলো পরস্পরের মধ্যে সালামের ব্যাপক প্রচলন করা।’ (সহিহ মুসলিম: ৫৪)
সালামের এত গুরুত্ব থাকা সত্ত্বেও অবহেলা, মনোযোগের অভাব, সালামকে স্রেফ সৌজন্য মনে করার কারণে এর চর্চা কমছে। অপরিচিত বা কম পরিচিত ব্যক্তিকে সালাম দিতে দ্বিধা করা হয়, অথচ হাদিস অনুযায়ী এতেই বেশি সওয়াব। বিশেষ করে, তরুণ প্রজন্মের মধ্যে সালামের চর্চা উল্লেখযোগ্য হারে কমছে।
সালাম কেবল একটি সুন্নাহ নয়, এটি সামাজিক নিরাপত্তা ও আত্মিক শান্তির প্রতীক। যিনি প্রথমে সালাম দেন, তিনি আল্লাহর কাছে বেশি প্রিয় এবং উত্তম। আমরা এই মহান সুন্নাহর ব্যাপক অনুশীলনের মাধ্যমে সমাজে শান্তি ও ভালোবাসা প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রাখতে পারি।
লেখক: মির্জা রিজওয়ান আলম, প্রাবন্ধিক

ইসলামের ইতিহাসে এমন কিছু মহাপুরুষ আছেন—যাঁরা দূরদর্শিতা, শাসন-দক্ষতা ও উম্মাহর ঐক্য প্রতিষ্ঠায় অমর হয়ে আছেন। তেমনই একজন নবী করিম (সা.)-এর অন্যতম সাহাবি হজরত মুআবিয়া (রা.)। তিনি ছিলেন রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর বিশ্বস্ত, ওহির লেখক, সিরিয়ার গভর্নর, পরে মুসলিম খলিফা এবং রাষ্ট্রীয় সংস্কারের রূপকার।
০৮ জুলাই ২০২৫
ইসলামের অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ ইবাদত রোজা। আল্লাহ তাআলা বান্দাকে নিজ হাতে রোজার প্রতিদান দেবেন। এ ছাড়া জান্নাতে রোজাদারদের জন্য থাকবে বিশেষ প্রবেশপথ, যা দিয়ে একমাত্র তারাই প্রবেশ করবে।
৩ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৯ ঘণ্টা আগে
হাদিয়া শুধু একটি বস্তুগত বিনিময় নয়, এটি হৃদয়ের অনুভূতি, ভালোবাসা এবং শুভেচ্ছার এক শক্তিশালী বহিঃপ্রকাশ। ইসলামে এই আমলটিকে অত্যন্ত উৎসাহিত করা হয়েছে। কারণ, এর মাধ্যমে পাষাণ হৃদয়ও নরম হয়ে যায় এবং তিক্ত সম্পর্কও মধুর হয়ে ওঠে। হাদিয়া আদান-প্রদানের মূল উদ্দেশ্য হলো মানুষের মাঝে আন্তরিকতা সৃষ্টি করা।
২১ ঘণ্টা আগেসাকী মাহবুব

মানবসমাজে পারস্পরিক ভালোবাসা, সদ্ভাব ও সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠা করা ইসলামের অন্যতম প্রধান শিক্ষা। এই লক্ষ্য অর্জনে হাদিয়া বা উপহার আদান-প্রদান একটি অত্যন্ত কার্যকরী ও পরীক্ষিত পদ্ধতি।
হাদিয়া শুধু একটি বস্তুগত বিনিময় নয়, এটি হৃদয়ের অনুভূতি, ভালোবাসা এবং শুভেচ্ছার এক শক্তিশালী বহিঃপ্রকাশ। ইসলামে এই আমলটিকে অত্যন্ত উৎসাহিত করা হয়েছে। কারণ, এর মাধ্যমে পাষাণ হৃদয়ও নরম হয়ে যায় এবং তিক্ত সম্পর্কও মধুর হয়ে ওঠে। হাদিয়া আদান-প্রদানের মূল উদ্দেশ্য হলো মানুষের মাঝে আন্তরিকতা সৃষ্টি করা। এটি মানুষের মন থেকে রাগ, বিদ্বেষ ও শত্রুতার ভাব দূর করে ভালোবাসার বীজ বপন করে।
রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘তোমরা পরস্পর উপহার আদান-প্রদান করো, তাহলে তোমাদের মাঝে ভালোবাসা বৃদ্ধি হবে।’ (জামে তিরমিজি)
অনেক সময় সম্পর্কের মধ্যে ভুল-বোঝাবুঝি বা তিক্ততা সৃষ্টি হয়, যা থেকে শত্রুতার জন্ম নেয়। হাদিয়া এ ক্ষেত্রে জাদুকরী ভূমিকা পালন করতে পারে। আন্তরিকভাবে দেওয়া একটি উপহার কঠিন হৃদয়ের দেয়াল ভেঙে দিতে সক্ষম।
হাদিসে এসেছে, ‘তোমরা পরস্পর হাদিয়া আদান-প্রদান করো। কেননা, হাদিয়া অন্তর থেকে বিদ্বেষ দূর করে দেয়।’ (জামে তিরমিজি)। আরেকটি বর্ণনায় এসেছে, ‘তোমরা পরস্পরের সঙ্গে হাত মেলাও, তাহলে তোমাদের বিদ্বেষ দূর হয়ে যাবে; আর তোমরা পরস্পরকে উপহার দাও, তাহলে শত্রুতা দূর হয়ে যাবে।’ (মুআত্তা ইমাম মালেক, আল-আদাবুল মুফরাদ)
বাস্তব জীবনে দেখা যায়, একজন তিক্ততা পোষণকারী আত্মীয় বা প্রতিবেশীকে আন্তরিকতার সঙ্গে একটি উপহার দিলে তার পাষাণ হৃদয়ে পরিবর্তন আসে এবং সম্পর্ক স্বাভাবিক হতে শুরু করে। এটি প্রমাণ করে যে হাদিয়া মানুষের ভেতরের নেতিবাচক অনুভূতিকে ইতিবাচক রূপে রূপান্তরিত করতে পারে।
হাদিয়া গ্রহণ ও প্রদান করা রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর একটি প্রিয় অভ্যাস ছিল। তিনি উপহার গ্রহণ করতেন এবং বিনিময়ে কিছু উপহার দেওয়ার চেষ্টা করতেন। এটি ছিল তাঁর উচ্চ নৈতিকতার প্রমাণ।
আবদুল্লাহ ইবন উমার (রা.) থেকে বর্ণিত, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.) হাদিয়া গ্রহণ করতেন এবং এর প্রতিদান দিতেন।’ (সহিহ্ বুখারি)
সামান্য ও নগণ্য হাদিয়াও তিনি ফিরিয়ে দিতেন না। এর মাধ্যমে তিনি উম্মতকে শিক্ষা দিয়েছেন যে উপহারের মূল্য নয়, বরং আন্তরিকতাই আসল। হাদিয়া আদান-প্রদান শুধু একটি সামাজিক প্রথা নয়, এটি একটি ইবাদত এবং নবুওয়াতের শিক্ষা। এটি এমন এক মানবিক কৌশল, যা মানুষের হৃদয়ের গভীরে প্রবেশ করে বিদ্বেষ দূর করে ভালোবাসা ও সদ্ভাব প্রতিষ্ঠা করে।
আমাদের ব্যক্তিগত, পারিবারিক ও সামাজিক জীবনে সম্পর্কগুলোকে সুন্দর ও মজবুত করার জন্য হাদিয়ার এই ঐশী মাধ্যমটিকে গুরুত্ব দেওয়া অপরিহার্য। হাদিয়ার মূল্য নয়, বরং এর পেছনে থাকা আন্তরিকতাই পারে যেকোনো মানুষের অন্তর পরিবর্তন করে সম্পর্ককে স্থায়ী ও মধুর করতে।
লেখক: সহকারী শিক্ষক, নাদির হোসেন উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়, কশবামাজাইল, পাংশা, রাজবাড়ী।

মানবসমাজে পারস্পরিক ভালোবাসা, সদ্ভাব ও সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠা করা ইসলামের অন্যতম প্রধান শিক্ষা। এই লক্ষ্য অর্জনে হাদিয়া বা উপহার আদান-প্রদান একটি অত্যন্ত কার্যকরী ও পরীক্ষিত পদ্ধতি।
হাদিয়া শুধু একটি বস্তুগত বিনিময় নয়, এটি হৃদয়ের অনুভূতি, ভালোবাসা এবং শুভেচ্ছার এক শক্তিশালী বহিঃপ্রকাশ। ইসলামে এই আমলটিকে অত্যন্ত উৎসাহিত করা হয়েছে। কারণ, এর মাধ্যমে পাষাণ হৃদয়ও নরম হয়ে যায় এবং তিক্ত সম্পর্কও মধুর হয়ে ওঠে। হাদিয়া আদান-প্রদানের মূল উদ্দেশ্য হলো মানুষের মাঝে আন্তরিকতা সৃষ্টি করা। এটি মানুষের মন থেকে রাগ, বিদ্বেষ ও শত্রুতার ভাব দূর করে ভালোবাসার বীজ বপন করে।
রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘তোমরা পরস্পর উপহার আদান-প্রদান করো, তাহলে তোমাদের মাঝে ভালোবাসা বৃদ্ধি হবে।’ (জামে তিরমিজি)
অনেক সময় সম্পর্কের মধ্যে ভুল-বোঝাবুঝি বা তিক্ততা সৃষ্টি হয়, যা থেকে শত্রুতার জন্ম নেয়। হাদিয়া এ ক্ষেত্রে জাদুকরী ভূমিকা পালন করতে পারে। আন্তরিকভাবে দেওয়া একটি উপহার কঠিন হৃদয়ের দেয়াল ভেঙে দিতে সক্ষম।
হাদিসে এসেছে, ‘তোমরা পরস্পর হাদিয়া আদান-প্রদান করো। কেননা, হাদিয়া অন্তর থেকে বিদ্বেষ দূর করে দেয়।’ (জামে তিরমিজি)। আরেকটি বর্ণনায় এসেছে, ‘তোমরা পরস্পরের সঙ্গে হাত মেলাও, তাহলে তোমাদের বিদ্বেষ দূর হয়ে যাবে; আর তোমরা পরস্পরকে উপহার দাও, তাহলে শত্রুতা দূর হয়ে যাবে।’ (মুআত্তা ইমাম মালেক, আল-আদাবুল মুফরাদ)
বাস্তব জীবনে দেখা যায়, একজন তিক্ততা পোষণকারী আত্মীয় বা প্রতিবেশীকে আন্তরিকতার সঙ্গে একটি উপহার দিলে তার পাষাণ হৃদয়ে পরিবর্তন আসে এবং সম্পর্ক স্বাভাবিক হতে শুরু করে। এটি প্রমাণ করে যে হাদিয়া মানুষের ভেতরের নেতিবাচক অনুভূতিকে ইতিবাচক রূপে রূপান্তরিত করতে পারে।
হাদিয়া গ্রহণ ও প্রদান করা রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর একটি প্রিয় অভ্যাস ছিল। তিনি উপহার গ্রহণ করতেন এবং বিনিময়ে কিছু উপহার দেওয়ার চেষ্টা করতেন। এটি ছিল তাঁর উচ্চ নৈতিকতার প্রমাণ।
আবদুল্লাহ ইবন উমার (রা.) থেকে বর্ণিত, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.) হাদিয়া গ্রহণ করতেন এবং এর প্রতিদান দিতেন।’ (সহিহ্ বুখারি)
সামান্য ও নগণ্য হাদিয়াও তিনি ফিরিয়ে দিতেন না। এর মাধ্যমে তিনি উম্মতকে শিক্ষা দিয়েছেন যে উপহারের মূল্য নয়, বরং আন্তরিকতাই আসল। হাদিয়া আদান-প্রদান শুধু একটি সামাজিক প্রথা নয়, এটি একটি ইবাদত এবং নবুওয়াতের শিক্ষা। এটি এমন এক মানবিক কৌশল, যা মানুষের হৃদয়ের গভীরে প্রবেশ করে বিদ্বেষ দূর করে ভালোবাসা ও সদ্ভাব প্রতিষ্ঠা করে।
আমাদের ব্যক্তিগত, পারিবারিক ও সামাজিক জীবনে সম্পর্কগুলোকে সুন্দর ও মজবুত করার জন্য হাদিয়ার এই ঐশী মাধ্যমটিকে গুরুত্ব দেওয়া অপরিহার্য। হাদিয়ার মূল্য নয়, বরং এর পেছনে থাকা আন্তরিকতাই পারে যেকোনো মানুষের অন্তর পরিবর্তন করে সম্পর্ককে স্থায়ী ও মধুর করতে।
লেখক: সহকারী শিক্ষক, নাদির হোসেন উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়, কশবামাজাইল, পাংশা, রাজবাড়ী।

ইসলামের ইতিহাসে এমন কিছু মহাপুরুষ আছেন—যাঁরা দূরদর্শিতা, শাসন-দক্ষতা ও উম্মাহর ঐক্য প্রতিষ্ঠায় অমর হয়ে আছেন। তেমনই একজন নবী করিম (সা.)-এর অন্যতম সাহাবি হজরত মুআবিয়া (রা.)। তিনি ছিলেন রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর বিশ্বস্ত, ওহির লেখক, সিরিয়ার গভর্নর, পরে মুসলিম খলিফা এবং রাষ্ট্রীয় সংস্কারের রূপকার।
০৮ জুলাই ২০২৫
ইসলামের অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ ইবাদত রোজা। আল্লাহ তাআলা বান্দাকে নিজ হাতে রোজার প্রতিদান দেবেন। এ ছাড়া জান্নাতে রোজাদারদের জন্য থাকবে বিশেষ প্রবেশপথ, যা দিয়ে একমাত্র তারাই প্রবেশ করবে।
৩ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৯ ঘণ্টা আগে
সালাম বিনিময়ের মাধ্যমে হৃদয়ে ভালোবাসা সৃষ্টি হয় এবং পারস্পরিক বিদ্বেষ দূর হয়। আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে সালামের গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, ‘আর যখন তোমাদেরকে সালাম জানানো হয়, তখন তার চেয়েও উত্তমভাবে জবাব দাও অথবা অন্তত সেভাবে জবাব দাও।’ (সুরা নিসা: ৮৬)
১৭ ঘণ্টা আগে