আবরার নাঈম, মুহাদ্দিস
সোনা ব্যবহার করা পুরুষের জন্য হারাম। তবে রুপার ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট পরিমাণ ব্যবহার জায়েজ; হোক সেটা গলার চেইন কিংবা আংটিতে। একান্ত প্রয়োজনে তা ব্যবহার করা বৈধ। নবী (সা.) রাষ্ট্রীয় কাজে, অর্থাৎ বিভিন্ন দেশের রাজা-বাদশাদের কাছে চিঠি পাঠানোর জন্য সিলমোহর হিসেবে আংটি ব্যবহার করতেন।
হজরত আনাস ইবনে মালিক (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, ‘রাসুল (সা.) যখন অনারব রাজা-বাদশাদের কাছে দাওয়াতপত্র প্রেরণের সংকল্প (ইচ্ছা) করেন, তখনই তাঁকে জানিয়ে দেওয়া হয় যে তারা সিল ছাড়া চিঠি গ্রহণ করে না। তাই তিনি একটি আংটি তৈরি করান। তাঁর হাতের নিচে রাখা আংটিটির ঔজ্জ্বল্য যেন আজও আমার চোখের সামনে ভাসছে।’ (শামায়েলে তিরমিজি: ৭১)
রাসুল (সা.) এর আগে কোনো আংটি ব্যবহার করেছেন কি না, তা জানা যায় না। ব্যবহার করলে নিঃসন্দেহে সাহাবিরা বর্ণনা করতেন। কিন্তু যখন অবগত হলেন যে রাজা-বাদশারা সিলমোহর ছাড়া চিঠিপত্রের মূল্যায়ন করেন না, তখন রাসুল (সা.) দ্বীনের দাওয়াত দিয়ে চিঠি প্রেরণের জন্য আংটি তৈরি করেন। হাদিস থেকে প্রতীয়মান হয় যে চিঠিপত্রের মাধ্যমে দ্বীনের দাওয়াত দেওয়া সুন্নত। সোলায়মান (আ.) প্রথম চিঠির মাধ্যমে সাবার রানি বিলকিসকে দাওয়াত দিয়েছিলেন। (শামায়েলে তিরমিজি: ৭১)
আংটিতে কী অঙ্কিত ছিল, সে সম্পর্কে হজরত আনাস ইবনে মালিক (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, ‘রাসুল (সা.)-এর আংটিতে ‘মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ’ অঙ্কিত ছিল। ‘মুহাম্মদ’ এক লাইনে, ‘রাসুল’ আরেক লাইনে এবং ‘আল্লাহ’ তৃতীয় লাইনে।’ (শামায়েলে তিরমিজি: ৭২)
আনাস ইবনে মালিক (রা.) আরও বর্ণনা করেন, ‘নবী (সা.) রুপার আংটি ব্যবহার করতেন। আর তাঁর আংটিতে আবিসিনীয় পাথর বসানো ছিল।’ (শামায়েলে তিরমিজি: ৬৯)
সোনা ব্যবহার করা পুরুষের জন্য হারাম। তবে রুপার ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট পরিমাণ ব্যবহার জায়েজ; হোক সেটা গলার চেইন কিংবা আংটিতে। একান্ত প্রয়োজনে তা ব্যবহার করা বৈধ। নবী (সা.) রাষ্ট্রীয় কাজে, অর্থাৎ বিভিন্ন দেশের রাজা-বাদশাদের কাছে চিঠি পাঠানোর জন্য সিলমোহর হিসেবে আংটি ব্যবহার করতেন।
হজরত আনাস ইবনে মালিক (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, ‘রাসুল (সা.) যখন অনারব রাজা-বাদশাদের কাছে দাওয়াতপত্র প্রেরণের সংকল্প (ইচ্ছা) করেন, তখনই তাঁকে জানিয়ে দেওয়া হয় যে তারা সিল ছাড়া চিঠি গ্রহণ করে না। তাই তিনি একটি আংটি তৈরি করান। তাঁর হাতের নিচে রাখা আংটিটির ঔজ্জ্বল্য যেন আজও আমার চোখের সামনে ভাসছে।’ (শামায়েলে তিরমিজি: ৭১)
রাসুল (সা.) এর আগে কোনো আংটি ব্যবহার করেছেন কি না, তা জানা যায় না। ব্যবহার করলে নিঃসন্দেহে সাহাবিরা বর্ণনা করতেন। কিন্তু যখন অবগত হলেন যে রাজা-বাদশারা সিলমোহর ছাড়া চিঠিপত্রের মূল্যায়ন করেন না, তখন রাসুল (সা.) দ্বীনের দাওয়াত দিয়ে চিঠি প্রেরণের জন্য আংটি তৈরি করেন। হাদিস থেকে প্রতীয়মান হয় যে চিঠিপত্রের মাধ্যমে দ্বীনের দাওয়াত দেওয়া সুন্নত। সোলায়মান (আ.) প্রথম চিঠির মাধ্যমে সাবার রানি বিলকিসকে দাওয়াত দিয়েছিলেন। (শামায়েলে তিরমিজি: ৭১)
আংটিতে কী অঙ্কিত ছিল, সে সম্পর্কে হজরত আনাস ইবনে মালিক (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, ‘রাসুল (সা.)-এর আংটিতে ‘মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ’ অঙ্কিত ছিল। ‘মুহাম্মদ’ এক লাইনে, ‘রাসুল’ আরেক লাইনে এবং ‘আল্লাহ’ তৃতীয় লাইনে।’ (শামায়েলে তিরমিজি: ৭২)
আনাস ইবনে মালিক (রা.) আরও বর্ণনা করেন, ‘নবী (সা.) রুপার আংটি ব্যবহার করতেন। আর তাঁর আংটিতে আবিসিনীয় পাথর বসানো ছিল।’ (শামায়েলে তিরমিজি: ৬৯)
১২ আগস্ট আন্তর্জাতিক যুব দিবস, যা ২০০০ সাল থেকে জাতিসংঘ বিশ্বব্যাপী পালন করে আসছে। এর উদ্দেশ্য তরুণদের দায়িত্বশীল ও প্রভাবশালী নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলা, তাদের সমস্যা ও সম্ভাবনা নিয়ে সচেতনতা সৃষ্টি করা এবং নীতি প্রণয়নে অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা।
৪ ঘণ্টা আগেযখন একজন মানুষ শারীরিক বা মানসিক দুর্বলতায় ভোগেন, তখন তার পাশে দাঁড়ানো, সান্ত্বনা দেওয়া এবং খোঁজখবর নেওয়া শুধু একটি মানবিক কর্তব্য নয়, বরং ইসলামের দৃষ্টিতে এটি আল্লাহর নৈকট্য অর্জনের এক অনন্য মাধ্যম। রাসুলুল্লাহ (সা.) আমাদের শিখিয়েছেন, অসুস্থকে দেখতে যাওয়া মানে আল্লাহর সন্তুষ্টির সন্ধান করা।
৪ ঘণ্টা আগেমানুষ স্বভাবতই আত্মমর্যাদাবোধ সম্পন্ন একটি প্রাণী। এই আত্মমর্যাদা ও সম্মানবোধ স্বয়ং সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ তাআলা মানুষকে দান করেছেন। তিনি তাঁর সৃষ্টির সেরা জীব হিসেবে মানুষকে বৈচিত্র্যপূর্ণ রং, আকার ও আকৃতি দিয়ে তৈরি করেছেন।
৬ ঘণ্টা আগেকোনো ভালো কাজ, ইবাদত ও আমল আল্লাহর নিকট কবুল হওয়ার অপরিহার্য শর্ত হলো বিশুদ্ধ নিয়ত। বিশুদ্ধ নিয়ত মানে লোকদেখানো মনোভাব বর্জন করে কেবল আল্লাহকে রাজি ও সন্তুষ্ট করার উদ্দেশ্যে ইবাদতটি পালন করা। নিয়ত যার যেমন, সে প্রতিদানও পাবে তেমন।
৭ ঘণ্টা আগে