ইসলাম ডেস্ক
এক আদর্শ বিচারকের প্রধান বৈশিষ্ট্য হবে বিচারপ্রার্থীকে তাঁর কাছে পৌঁছাতে কোনো প্রতিবন্ধকতার মুখে পড়তে হবে না। হাদিসে রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাঁর কোনো বান্দাকে যদি মুসলমানদের কোনো বিষয়ে শাসন ও দায়িত্বভার অর্পণ করেন, তারপর সেই ব্যক্তি যদি অভাবগ্রস্ত ও অসহায় লোকজনের তার কাছে পৌঁছানোর ক্ষেত্রে কোনো বাধা সৃষ্টি করে রাখে, তাহলে আল্লাহ তার প্রয়োজন পূরণ ও অভাব মোচনের ক্ষেত্রে অন্তরায় সৃষ্টি করে রাখবেন।’ (তিরমিজি)
আদর্শ বিচারকের আরও কয়েকটি বৈশিষ্ট্য: বিচারক যেখানেই বিচার করুন না কেন, সেখানে সর্বসাধারণের প্রবেশের অনুমতি থাকতে হবে। কারও কাছ থেকে কোনো ধরনের উপহার নিতে পারবেন না। কারও বিশেষ দাওয়াতে অংশ নিতে পারবেন না। সব বিষয়ে বাদী-বিবাদী উভয় পক্ষের প্রতি সমতা নিশ্চিত করতে হবে। কোনো এক পক্ষের সঙ্গে গোপন আলাপ, উচ্চ স্বরে কথাবার্তা বলা, মুখোমুখি হাসা, তাদের সম্মানার্থে দাঁড়ানো ইত্যাদি আচরণ থেকে বিরত থাকতে হবে। বিচারের মঞ্চে বসে ঠাট্টা-মশকরা করা যাবে না। আদালতে বিচারকের সামনে কোনো পক্ষই এমন কথা বলতে পারবে না, যা অন্য পক্ষ বুঝতে অপারগ। (দৈনন্দিন জীবনে ইসলাম; পৃ. ৫৭১-৫৭২)
বিচারকের অনন্য মর্যাদা: ন্যায়পরায়ণ বিচারকের অনন্য মর্যাদা দিয়েছে ইসলাম। আল্লাহ তাআলা নিজেই ন্যায়পরায়ণ বিচারকদের ভালোবাসার কথা ঘোষণা করেছেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘যখন তুমি বিচার করো, তখন তাদের মধ্যে ন্যায়ের সঙ্গে ফয়সালা করো। নিশ্চয়ই আল্লাহ ন্যায়নিষ্ঠদের ভালোবাসেন।’ (সুরা মায়িদা: ৫) রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘কোনো বিচারক যখন বিচার করেন এবং বিচারকাজে (সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে) যথাযথ প্রচেষ্টা চালান এবং তাঁর রায় সঠিক হয়, তবে তাঁর জন্য দুটি নেকি। আর তিনি যখন বিচার করেন এবং বিচারকাজে যথাযথ প্রচেষ্টা চালান (ইজতিহাদ করেন) আর তাঁর রায় ভুল হয়, তবে তাঁর জন্য একটি নেকি।’ (বুখারি)
এক আদর্শ বিচারকের প্রধান বৈশিষ্ট্য হবে বিচারপ্রার্থীকে তাঁর কাছে পৌঁছাতে কোনো প্রতিবন্ধকতার মুখে পড়তে হবে না। হাদিসে রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাঁর কোনো বান্দাকে যদি মুসলমানদের কোনো বিষয়ে শাসন ও দায়িত্বভার অর্পণ করেন, তারপর সেই ব্যক্তি যদি অভাবগ্রস্ত ও অসহায় লোকজনের তার কাছে পৌঁছানোর ক্ষেত্রে কোনো বাধা সৃষ্টি করে রাখে, তাহলে আল্লাহ তার প্রয়োজন পূরণ ও অভাব মোচনের ক্ষেত্রে অন্তরায় সৃষ্টি করে রাখবেন।’ (তিরমিজি)
আদর্শ বিচারকের আরও কয়েকটি বৈশিষ্ট্য: বিচারক যেখানেই বিচার করুন না কেন, সেখানে সর্বসাধারণের প্রবেশের অনুমতি থাকতে হবে। কারও কাছ থেকে কোনো ধরনের উপহার নিতে পারবেন না। কারও বিশেষ দাওয়াতে অংশ নিতে পারবেন না। সব বিষয়ে বাদী-বিবাদী উভয় পক্ষের প্রতি সমতা নিশ্চিত করতে হবে। কোনো এক পক্ষের সঙ্গে গোপন আলাপ, উচ্চ স্বরে কথাবার্তা বলা, মুখোমুখি হাসা, তাদের সম্মানার্থে দাঁড়ানো ইত্যাদি আচরণ থেকে বিরত থাকতে হবে। বিচারের মঞ্চে বসে ঠাট্টা-মশকরা করা যাবে না। আদালতে বিচারকের সামনে কোনো পক্ষই এমন কথা বলতে পারবে না, যা অন্য পক্ষ বুঝতে অপারগ। (দৈনন্দিন জীবনে ইসলাম; পৃ. ৫৭১-৫৭২)
বিচারকের অনন্য মর্যাদা: ন্যায়পরায়ণ বিচারকের অনন্য মর্যাদা দিয়েছে ইসলাম। আল্লাহ তাআলা নিজেই ন্যায়পরায়ণ বিচারকদের ভালোবাসার কথা ঘোষণা করেছেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘যখন তুমি বিচার করো, তখন তাদের মধ্যে ন্যায়ের সঙ্গে ফয়সালা করো। নিশ্চয়ই আল্লাহ ন্যায়নিষ্ঠদের ভালোবাসেন।’ (সুরা মায়িদা: ৫) রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘কোনো বিচারক যখন বিচার করেন এবং বিচারকাজে (সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে) যথাযথ প্রচেষ্টা চালান এবং তাঁর রায় সঠিক হয়, তবে তাঁর জন্য দুটি নেকি। আর তিনি যখন বিচার করেন এবং বিচারকাজে যথাযথ প্রচেষ্টা চালান (ইজতিহাদ করেন) আর তাঁর রায় ভুল হয়, তবে তাঁর জন্য একটি নেকি।’ (বুখারি)
শান্তি, শৃঙ্খলা এবং সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের মূলমন্ত্র হলো পরামর্শ। পরিবার থেকে শুরু করে সমাজ ও রাষ্ট্র পর্যন্ত প্রতিটি স্তরে পরামর্শভিত্তিক কাজের গুরুত্ব অপরিসীম। পরামর্শ করে কাজ করলে যেমন মানসিক তৃপ্তি আসে, তেমনি তাতে আল্লাহর রহমতও বর্ষিত হয়। ইসলামে পরামর্শকে বিশেষ মর্যাদা দেওয়া হয়েছে। মহানবী (সা.)
২ ঘণ্টা আগেপবিত্র কোরআনের ৬২ তম সুরা, সুরা জুমুআ। এটি মাদানি সুরা, যা জুমার দিনের গুরুত্ব ও তাৎপর্যকে কেন্দ্র করে নাজিল হয়েছে। এই সুরার মূল বার্তা হলো আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের আনুগত্যের মাধ্যমে ইমানদারদের পরিশুদ্ধ জীবন লাভ এবং ইহুদিদের ভুল থেকে শিক্ষা গ্রহণ করা।
১ দিন আগেজনসম্পদকে আমানত হিসেবে দেখা, এর প্রতি যত্নশীল হওয়া এবং এর অপব্যবহার থেকে বিরত থাকা ইমানের অপরিহার্য অংশ। এটি একজন মুমিনের সামাজিক দায়বদ্ধতা এবং আল্লাহর প্রতি গভীর আনুগত্যের পরিচায়ক। এই সম্পদের যথাযথ রক্ষণাবেক্ষণ নৈতিক ও ইমানি কর্তব্য।
১ দিন আগেআমি প্রবাসে আছি সাত বছর হলো। এখনো বিয়ে করিনি। বিয়ের পর আর প্রবাসে আসার ইচ্ছে নেই। তাই মা-বাবাকে বলেছি, পাত্রী দেখার জন্য। যদি সবকিছু ঠিক থাকে মোবাইলের মাধ্যমে বিয়ে সম্পন্ন করে দেশে চলে আসব। প্রবাসে বসে মোবাইলে বিয়ে করা কি আমার জন্য জায়েজ হবে? এ বিষয়ে ইসলামের নির্দেশনা জানতে চাই।
১ দিন আগে