ইসলাম ডেস্ক
আকাশে জিলহজের বাঁকা চাঁদ হাসি দেওয়ার দশম দিন উদ্যাপিত হয় ঈদুল আজহা। এটি মুসলমানদের দ্বিতীয় বৃহত্তম উৎসব। ঈদুল আজহা মনের সব কালিমা দূর করে মানুষে মানুষে ভেদাভেদ ভুলে, মান-অভিমান বিসর্জন দিয়ে একতা, সমদর্শিতা, ভ্রাতৃত্ব ও সৌহার্দ্য-সম্প্রীতির অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপনের দিন। যাবতীয় কুপ্রবৃত্তি থেকে নিজের পবিত্রতা ঘোষণা করার পবিত্র উপলক্ষ।
ঈদুল আজহা কীভাবে পালন করতে হবে, ঈদের দিন কীভাবে কাটাতে হবে তা নিয়ে রয়েছে ইসলামের সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা। জেনে নেওয়া যাক ঈদুল আজহার দিন পালনীয় বিষয়গুলো হলো—
১. সকাল সকাল গোসল করে নেওয়া।
২. সামর্থ্য অনুযায়ী উত্তম পোশাক পরিধান করা।
৩. সুগন্ধি মাখা।
৪. ঈদগাহে যাওয়ার আগে পানাহার না করা।
৫. ঈদগাহে যেতে শিশুদের সঙ্গে নেওয়া।
৬. আগে আগে ঈদগাহে যাওয়া।
৭. পায়ে হেঁটে ঈদগাহে যাওয়া।
৮. ধীর পায়ে ঈদগাহে যাওয়া।
৯. ঈদগাহে যাওয়ার সময় উচ্চ স্বরে এই তাকবির পড়া—‘আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার, লা–ইলাহা ইল্লাল্লাহু, ওয়াল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার ওয়া লিল্লাহিল হামদ।’ অর্থ: ‘আল্লাহ মহান, আল্লাহ মহান, তিনি ছাড়া আর কোনো মাবুদ নাই। আল্লাহ মহান, আল্লাহ মহান আর সমস্ত প্রশংসা একমাত্র তাঁরই জন্য।’
১০. ঈদের নামাজ শেষে খুতবা মনোযোগ সহকারে শোনা।
১১. এক রাস্তা দিয়ে ঈদগাহে যাওয়া এবং অন্য রাস্তা দিয়ে ফিরে আসা।
১২. অপর মুসলমানকে উক্ত বাক্য বলে শুভেচ্ছা জানানো, ‘তাকাব্বালাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম।’ অর্থ: ‘আল্লাহ তাআলা আমাদের ও আপনাদের কবুল করুন।’
১৩. ঈদের নামাজের পর কোরবানি করা।
১৪. কোরবানির মাংস দিয়ে দিনের প্রথম খাবার খাওয়া।
১৫. কোরবানির মাংস আত্মীয়-স্বজন, গরিব-অসহায় ও পাড়া-প্রতিবেশীর সঙ্গে ভাগাভাগি করে খাওয়া।
আকাশে জিলহজের বাঁকা চাঁদ হাসি দেওয়ার দশম দিন উদ্যাপিত হয় ঈদুল আজহা। এটি মুসলমানদের দ্বিতীয় বৃহত্তম উৎসব। ঈদুল আজহা মনের সব কালিমা দূর করে মানুষে মানুষে ভেদাভেদ ভুলে, মান-অভিমান বিসর্জন দিয়ে একতা, সমদর্শিতা, ভ্রাতৃত্ব ও সৌহার্দ্য-সম্প্রীতির অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপনের দিন। যাবতীয় কুপ্রবৃত্তি থেকে নিজের পবিত্রতা ঘোষণা করার পবিত্র উপলক্ষ।
ঈদুল আজহা কীভাবে পালন করতে হবে, ঈদের দিন কীভাবে কাটাতে হবে তা নিয়ে রয়েছে ইসলামের সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা। জেনে নেওয়া যাক ঈদুল আজহার দিন পালনীয় বিষয়গুলো হলো—
১. সকাল সকাল গোসল করে নেওয়া।
২. সামর্থ্য অনুযায়ী উত্তম পোশাক পরিধান করা।
৩. সুগন্ধি মাখা।
৪. ঈদগাহে যাওয়ার আগে পানাহার না করা।
৫. ঈদগাহে যেতে শিশুদের সঙ্গে নেওয়া।
৬. আগে আগে ঈদগাহে যাওয়া।
৭. পায়ে হেঁটে ঈদগাহে যাওয়া।
৮. ধীর পায়ে ঈদগাহে যাওয়া।
৯. ঈদগাহে যাওয়ার সময় উচ্চ স্বরে এই তাকবির পড়া—‘আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার, লা–ইলাহা ইল্লাল্লাহু, ওয়াল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার ওয়া লিল্লাহিল হামদ।’ অর্থ: ‘আল্লাহ মহান, আল্লাহ মহান, তিনি ছাড়া আর কোনো মাবুদ নাই। আল্লাহ মহান, আল্লাহ মহান আর সমস্ত প্রশংসা একমাত্র তাঁরই জন্য।’
১০. ঈদের নামাজ শেষে খুতবা মনোযোগ সহকারে শোনা।
১১. এক রাস্তা দিয়ে ঈদগাহে যাওয়া এবং অন্য রাস্তা দিয়ে ফিরে আসা।
১২. অপর মুসলমানকে উক্ত বাক্য বলে শুভেচ্ছা জানানো, ‘তাকাব্বালাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম।’ অর্থ: ‘আল্লাহ তাআলা আমাদের ও আপনাদের কবুল করুন।’
১৩. ঈদের নামাজের পর কোরবানি করা।
১৪. কোরবানির মাংস দিয়ে দিনের প্রথম খাবার খাওয়া।
১৫. কোরবানির মাংস আত্মীয়-স্বজন, গরিব-অসহায় ও পাড়া-প্রতিবেশীর সঙ্গে ভাগাভাগি করে খাওয়া।
কোরআন তিলাওয়াত মোমিনের হৃদয়ের প্রশান্তি ও আত্মার খোরাক। এর প্রতিটি আয়াতে রয়েছে অসীম জ্ঞান, দিকনির্দেশনা ও রহমতের বাণী। কোরআন তিলাওয়াতের মুগ্ধতা অন্তর বিগলিত করে, মনে প্রশান্তি আনে, আত্মা আলোকিত করে। নিয়মিত কোরআন তিলাওয়াত মোমিন জীবনে সার্থকতা এনে দিতে পারে।
১৫ ঘণ্টা আগেমানুষের প্রতি সম্মান একটি মৌলিক মানবিক গুণ, যা সমাজে সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতির ভিত্তি গড়ে তোলে। প্রত্যেক মানুষ তার মর্যাদা ও অধিকার নিয়ে জন্মগ্রহণ করে, এবং একে অপরকে সম্মান করা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব। ধর্ম, বর্ণ, জাতি কিংবা পেশা ভেদে কাউকে ছোট করা মানবতার পরিপন্থী। সম্মান প্রদর্শনের মাধ্যমে পারস্পরিক...
২ দিন আগেসপ্তাহের সর্বশ্রেষ্ঠ দিন হলো জুমাবার। জুমাবারের গুরুত্ব বোঝাতে আল্লাহর নবী (সা.) বলেন, ‘জুমার দিন সপ্তাহের মধ্যে শ্রেষ্ঠ ও আল্লাহর কাছে অধিক সম্মানিত।’ এই দিন অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ—এর অন্যতম কারণ জুমার নামাজ। জুমার নামাজ আদায় করলেই কেবল এই দিনের বরকত, ফজিলত লাভের আশা করা যায়।
২ দিন আগেএক অপূর্ব সৌন্দর্যের দেশ ইরান, যার অলিগলি থেকে গুনগুন করে ভেসে আসে ইতিহাসের প্রাচীন সুর। এখানে মিশে আছে সংস্কৃতি, ধর্ম ও জ্ঞানের এক অমলিন কোলাহল। এই ভূমির সাহসী ও বীরত্বের গল্পগুলো ইতিহাসের পাতা আলোকিত করে। রক্তবর্ণে ভেসে ওঠে সোনালি যুগের স্মৃতি।
২ দিন আগে