ইসলাম ডেস্ক
পবিত্র রমজান উপলক্ষে সারা বিশ্ব থেকে আগত ওমরাহযাত্রীদের জন্য প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে সৌদি কর্তৃপক্ষ। পবিত্র দুই মসজিদ কর্তৃপক্ষ এবার দেশটির পবিত্রতম স্থানগুলোতে ৩০ লাখ মুসল্লির সমাবেশ ঘটবে বলে আশা করছে।
সূত্র জানায়, বিপুলসংখ্যক মুসল্লির ইবাদত পালন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে মক্কা-মদিনার পবিত্র দুই মসজিদের প্রধান শায়খ আবদুর রহমান আল-সুদাইস ৬ মার্চ এ প্রস্তুতির কথা ঘোষণা করেছেন। ১২ হাজারের বিশাল কর্মী বাহিনী নিয়ে ওমরাহযাত্রীদের সেবা দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন তিনি। আল-সুদাইস বলেন, ‘পবিত্র দুই মসজিদসহ অন্যান্য স্থানে আগত মুসল্লিদের সর্বোচ্চ সেবা নিশ্চিত করতেই আমাদের এই আয়োজন।’
আল-সুদাইস আরও বলেন, ‘এই পরিকল্পনার অংশ হিসেবে প্রতি ঘণ্টায় প্রায় ১ লাখ ৭ হাজার ওমরাহযাত্রী পবিত্র কাবাঘর তাওয়াফ করতে পারবেন। আধুনিক প্রযুক্তির সাহায্যে সর্বোত্তম সেবা দেওয়াই আমাদের লক্ষ্য। মুসল্লিদের কেন্দ্রীয়ভাবে পর্যবেক্ষণ, পবিত্র দুই মসজিদের নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, পূর্ণ স্বাস্থ্যকর পরিবেশ বজায় রাখা, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং বিভিন্ন অ্যাপের মাধ্যমে ওমরাহযাত্রী ও দর্শনার্থীদের ভ্রমণ আনন্দময় করা এই পরিকল্পনার অন্তর্ভুক্ত।’
সূত্র: গালফ নিউজ
পবিত্র রমজান উপলক্ষে সারা বিশ্ব থেকে আগত ওমরাহযাত্রীদের জন্য প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে সৌদি কর্তৃপক্ষ। পবিত্র দুই মসজিদ কর্তৃপক্ষ এবার দেশটির পবিত্রতম স্থানগুলোতে ৩০ লাখ মুসল্লির সমাবেশ ঘটবে বলে আশা করছে।
সূত্র জানায়, বিপুলসংখ্যক মুসল্লির ইবাদত পালন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে মক্কা-মদিনার পবিত্র দুই মসজিদের প্রধান শায়খ আবদুর রহমান আল-সুদাইস ৬ মার্চ এ প্রস্তুতির কথা ঘোষণা করেছেন। ১২ হাজারের বিশাল কর্মী বাহিনী নিয়ে ওমরাহযাত্রীদের সেবা দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন তিনি। আল-সুদাইস বলেন, ‘পবিত্র দুই মসজিদসহ অন্যান্য স্থানে আগত মুসল্লিদের সর্বোচ্চ সেবা নিশ্চিত করতেই আমাদের এই আয়োজন।’
আল-সুদাইস আরও বলেন, ‘এই পরিকল্পনার অংশ হিসেবে প্রতি ঘণ্টায় প্রায় ১ লাখ ৭ হাজার ওমরাহযাত্রী পবিত্র কাবাঘর তাওয়াফ করতে পারবেন। আধুনিক প্রযুক্তির সাহায্যে সর্বোত্তম সেবা দেওয়াই আমাদের লক্ষ্য। মুসল্লিদের কেন্দ্রীয়ভাবে পর্যবেক্ষণ, পবিত্র দুই মসজিদের নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, পূর্ণ স্বাস্থ্যকর পরিবেশ বজায় রাখা, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং বিভিন্ন অ্যাপের মাধ্যমে ওমরাহযাত্রী ও দর্শনার্থীদের ভ্রমণ আনন্দময় করা এই পরিকল্পনার অন্তর্ভুক্ত।’
সূত্র: গালফ নিউজ
আমরা কোরআন ও হাদিসের প্রতি গভীরভাবে দৃষ্টি নিবদ্ধ করলে দেখতে পাই এমন কিছু ভালোবাসার কথা বর্ণিত হয়েছে, যেসব মানুষকে আল্লাহর কাছে প্রিয় করে তোলে। ইহ-পরকালীন সম্মানে তাকে ভূষিত করে। পার্থিব জীবনেও দেয় শান্তি-স্বস্তি। এমন কিছু ভালোবাসার বিবরণ নিম্নে তুলে ধরা হলো—
১ ঘণ্টা আগেদানশীলতা ও উদারতা ছিল মহানবী (সা.)-এর চরিত্রের এক বিশেষ বৈশিষ্ট্য। তাঁর এই গুণ ছিল সর্বজনবিদিত। হাদিস এসেছে, ‘রাসুল (সা.) সব মানুষের চেয়ে বেশি দানশীল ছিলেন।’ (সহিহ্ বুখারি)। দানশীল ব্যক্তিদের একটি বিশেষ গুণ হলো, তাঁরা অতিথিদের খুব আদর-আপ্যায়ন করেন
৭ ঘণ্টা আগেমানুষের স্বভাবজাত দুইটি বৈশিষ্ট্য হলো কোমলতা ও কঠোরতা। তবে মানবিক সম্পর্ক, সামাজিক সংহতি, এমনকি আল্লাহর সঙ্গে যোগাযোগেও প্রয়োজন হয় হৃদয়ের কোমলতা ও নম্রতার। কারণ সম্পর্ক গড়ে উঠে ভালোবাসা, সহানুভূতি ও মানবিক আচরণের মধ্যে দিয়ে। আর রূঢ় ও কঠোরতায় সম্পর্কের বিনাশ ঘটে।
১৯ ঘণ্টা আগেআল্লাহর ইচ্ছায় মানুষ দুনিয়ায় আসে অল্প সময়ের জন্য—শূন্য হাতে জন্ম, শূন্য হাতেই বিদায়। জন্ম যাত্রার সূচনা, মৃত্যু তার অবশ্যম্ভাবী সমাপ্তি। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘প্রত্যেক প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতেই হবে।’ (সুরা আলে ইমরান: ১৮৫)
১ দিন আগে