কাউসার লাবীব

আধুনিক বিশ্বের এক গুরুত্বপূর্ণ দেশ ব্রিটেন। এর ইতিহাস-ঐতিহ্য ও বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতি বিশ্বব্যাপী প্রভাব ফেলেছে। এসবের পাশাপাশি দেশটির চোখ-ধাঁধানো স্থাপনা-স্থাপত্য পর্যটকদের কাছে বাড়তি আকর্ষণের জায়গা। বাকিংহাম প্যালেস, টাওয়ার অব লন্ডন, লন্ডন আই, টাওয়ার ব্রিজ, পিকাডিলি সার্কাস, ব্রিটিশ মিউজিয়াম, ন্যাশনাল গ্যালারি, বিগ বেন ও হাউস অব পার্লামেন্টসহ বিভিন্ন স্পট ঘুরে দেখতে ভ্রমণ ও ইতিহাসপ্রিয় মানুষজন বিশ্বের নানা দেশ থেকে ভিড় জমায় ব্রিটেনে।
পর্যটকদের ভ্রমণ ও ঘোরাফেরা সহজ করতে সেখানে রয়েছে অসংখ্য ‘ট্যুর গাইড’ বা পর্যটকের পথপ্রদর্শক। তাঁরা ভ্রমণে যাওয়া ব্যক্তিদের সাংস্কৃতিক, ঐতিহাসিক এবং সমসাময়িক ঐতিহ্যের ওপর তথ্য সরবরাহ করেন। এই ট্যুর গাইডদের একজন ‘আবদুল মালেক টেলর।’ অন্য গাইডদের থেকে তাঁর আলাদা বৈশিষ্ট্য হলো, তিনি ব্রিটেনে আসা পর্যটকদের মুসলিম ইতিহাস-ঐতিহ্যের স্থাপনা-স্থান দেখিয়ে মুগ্ধ করেন।
আবদুল মালেক টেলর পর্যটকদের অন্যান্য ভ্রমণ স্পট দেখানোর পাশাপাশি ব্রিটেনে মুসলমানদের জীবনযাত্রার গল্প শোনান। ব্রিটিশ ইতিহাসে প্রভাব বিস্তার করা মুসলিম ব্যক্তিদের সম্পর্কে আলোচনা করেন। এরপর লন্ডনে প্রথম ঈদের নামাজ হওয়ার স্থান, ব্রিটেনের প্রথম মুসলিম লর্ড-এর স্মৃতিবিজড়িত জায়গা, লন্ডনে তুর্কি মুসলিম পুলিশ সদস্যদের অবদান, উসমানীয় স্মৃতিবিজড়িত কামান, ট্রাফালগার স্কয়ার ও চ্যারিং ক্রস স্টেশনসহ বিভিন্ন জায়গায় নিয়ে যান। পর্যটকেরা প্রত্যাশার বাইরের কিছুর সঙ্গে পরিচিত হয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন।
টেলরই প্রথম ব্যক্তি, যিনি ব্রিটেনে মুসলমানদের ইতিহাস-ঐতিহ্যের সঙ্গে পর্যটকদের পরিচয় করিয়ে দিতে এমন অভিনব উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন। বর্তমানে তাঁর তালিকায় মুসলিম স্মৃতিবিজড়িত ৫০টি ঐতিহাসিক স্থান রয়েছে, যেসব জায়গায় তিনি ভ্রমণপিপাসুদের নিয়ে যান।
ব্রিটেনে মুসলিমদের ইতিহাস সম্পর্কিত যেসব বিস্ময়কর ঘটনা তিনি আবিষ্কার করেন, তার মধ্যে অন্যতম লন্ডনে প্রথম ঈদের জামাতের গল্প। ১৮৯৪ সালে চিংফোর্ড এলাকায় অনুষ্ঠিত হয়েছিল এই ঈদের জামাত। তা আয়োজন করেছিল লন্ডনে অবস্থিত উসমানীয় সাম্রাজ্যের দূতাবাস এবং লন্ডনে বসবাস করা ভারত বর্ষের মুসলিমদের সংগঠন আঞ্জুমান-ই-ইসলাম।
টেলর বলেন, ‘এই তথ্য যখন আমি গবেষণা করে খুঁজে পাই, তখন চমকে উঠি; আরে আমি তো এই স্থানের কাছেই বেড়ে উঠেছি। কিন্তু এর আগে কখনো এই তথ্য শুনিনি। আমি যখন এটা স্থানীয় মেয়রকে বলি, তিনিও অবাক হন।’
যেখানে প্রথম ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছিল—টেলরের আপ্রাণ প্রচেষ্টায় সেখানে এখন একটি নীল রঙের স্মৃতিফলক স্থাপন করা হয়েছে। ধীরে ধীরে সেই জায়গা এখন পর্যটকদের কাছে এক আকর্ষণীয় স্থান হয়ে উঠেছে।
টেলর ব্রিটেনের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক স্থানের ইতিহাস সামনে আনেন। তা হলো পার্লামেন্ট ভবন। যেখানে মুসলিমদের ইতিহাস সম্পর্কিত কিছু রোমাঞ্চকর কাহিনি পাওয়া যায়। এর মধ্যে একটি হলো লর্ড হেনরি স্ট্যানলি, যিনি ব্রিটেনে প্রথম মুসলিম লর্ড এবং প্রথম মুসলিম সংসদ সদস্য।
হেনরি স্ট্যানলি যখন ইস্তাম্বুলে একজন কূটনীতিক হিসেবে কাজ করছিলেন, তখন তিনি ইসলাম গ্রহণ করেন। নিজের নতুন নাম রাখেন আবদুর রহমান।
ট্যুর গাইড আবদুল মালেক টেলরের আকর্ষণীয় এই উদ্যোগ স্থানীয় ব্রিটিশ এবং সেখানে আসা পর্যটকদের কাছে ব্রিটেনে মুসলিম ঐতিহ্যকে নতুনভাবে পরিচিত করে তুলছে।
তথ্যসূত্র: আনাদোলু এজেন্সি

আধুনিক বিশ্বের এক গুরুত্বপূর্ণ দেশ ব্রিটেন। এর ইতিহাস-ঐতিহ্য ও বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতি বিশ্বব্যাপী প্রভাব ফেলেছে। এসবের পাশাপাশি দেশটির চোখ-ধাঁধানো স্থাপনা-স্থাপত্য পর্যটকদের কাছে বাড়তি আকর্ষণের জায়গা। বাকিংহাম প্যালেস, টাওয়ার অব লন্ডন, লন্ডন আই, টাওয়ার ব্রিজ, পিকাডিলি সার্কাস, ব্রিটিশ মিউজিয়াম, ন্যাশনাল গ্যালারি, বিগ বেন ও হাউস অব পার্লামেন্টসহ বিভিন্ন স্পট ঘুরে দেখতে ভ্রমণ ও ইতিহাসপ্রিয় মানুষজন বিশ্বের নানা দেশ থেকে ভিড় জমায় ব্রিটেনে।
পর্যটকদের ভ্রমণ ও ঘোরাফেরা সহজ করতে সেখানে রয়েছে অসংখ্য ‘ট্যুর গাইড’ বা পর্যটকের পথপ্রদর্শক। তাঁরা ভ্রমণে যাওয়া ব্যক্তিদের সাংস্কৃতিক, ঐতিহাসিক এবং সমসাময়িক ঐতিহ্যের ওপর তথ্য সরবরাহ করেন। এই ট্যুর গাইডদের একজন ‘আবদুল মালেক টেলর।’ অন্য গাইডদের থেকে তাঁর আলাদা বৈশিষ্ট্য হলো, তিনি ব্রিটেনে আসা পর্যটকদের মুসলিম ইতিহাস-ঐতিহ্যের স্থাপনা-স্থান দেখিয়ে মুগ্ধ করেন।
আবদুল মালেক টেলর পর্যটকদের অন্যান্য ভ্রমণ স্পট দেখানোর পাশাপাশি ব্রিটেনে মুসলমানদের জীবনযাত্রার গল্প শোনান। ব্রিটিশ ইতিহাসে প্রভাব বিস্তার করা মুসলিম ব্যক্তিদের সম্পর্কে আলোচনা করেন। এরপর লন্ডনে প্রথম ঈদের নামাজ হওয়ার স্থান, ব্রিটেনের প্রথম মুসলিম লর্ড-এর স্মৃতিবিজড়িত জায়গা, লন্ডনে তুর্কি মুসলিম পুলিশ সদস্যদের অবদান, উসমানীয় স্মৃতিবিজড়িত কামান, ট্রাফালগার স্কয়ার ও চ্যারিং ক্রস স্টেশনসহ বিভিন্ন জায়গায় নিয়ে যান। পর্যটকেরা প্রত্যাশার বাইরের কিছুর সঙ্গে পরিচিত হয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন।
টেলরই প্রথম ব্যক্তি, যিনি ব্রিটেনে মুসলমানদের ইতিহাস-ঐতিহ্যের সঙ্গে পর্যটকদের পরিচয় করিয়ে দিতে এমন অভিনব উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন। বর্তমানে তাঁর তালিকায় মুসলিম স্মৃতিবিজড়িত ৫০টি ঐতিহাসিক স্থান রয়েছে, যেসব জায়গায় তিনি ভ্রমণপিপাসুদের নিয়ে যান।
ব্রিটেনে মুসলিমদের ইতিহাস সম্পর্কিত যেসব বিস্ময়কর ঘটনা তিনি আবিষ্কার করেন, তার মধ্যে অন্যতম লন্ডনে প্রথম ঈদের জামাতের গল্প। ১৮৯৪ সালে চিংফোর্ড এলাকায় অনুষ্ঠিত হয়েছিল এই ঈদের জামাত। তা আয়োজন করেছিল লন্ডনে অবস্থিত উসমানীয় সাম্রাজ্যের দূতাবাস এবং লন্ডনে বসবাস করা ভারত বর্ষের মুসলিমদের সংগঠন আঞ্জুমান-ই-ইসলাম।
টেলর বলেন, ‘এই তথ্য যখন আমি গবেষণা করে খুঁজে পাই, তখন চমকে উঠি; আরে আমি তো এই স্থানের কাছেই বেড়ে উঠেছি। কিন্তু এর আগে কখনো এই তথ্য শুনিনি। আমি যখন এটা স্থানীয় মেয়রকে বলি, তিনিও অবাক হন।’
যেখানে প্রথম ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছিল—টেলরের আপ্রাণ প্রচেষ্টায় সেখানে এখন একটি নীল রঙের স্মৃতিফলক স্থাপন করা হয়েছে। ধীরে ধীরে সেই জায়গা এখন পর্যটকদের কাছে এক আকর্ষণীয় স্থান হয়ে উঠেছে।
টেলর ব্রিটেনের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক স্থানের ইতিহাস সামনে আনেন। তা হলো পার্লামেন্ট ভবন। যেখানে মুসলিমদের ইতিহাস সম্পর্কিত কিছু রোমাঞ্চকর কাহিনি পাওয়া যায়। এর মধ্যে একটি হলো লর্ড হেনরি স্ট্যানলি, যিনি ব্রিটেনে প্রথম মুসলিম লর্ড এবং প্রথম মুসলিম সংসদ সদস্য।
হেনরি স্ট্যানলি যখন ইস্তাম্বুলে একজন কূটনীতিক হিসেবে কাজ করছিলেন, তখন তিনি ইসলাম গ্রহণ করেন। নিজের নতুন নাম রাখেন আবদুর রহমান।
ট্যুর গাইড আবদুল মালেক টেলরের আকর্ষণীয় এই উদ্যোগ স্থানীয় ব্রিটিশ এবং সেখানে আসা পর্যটকদের কাছে ব্রিটেনে মুসলিম ঐতিহ্যকে নতুনভাবে পরিচিত করে তুলছে।
তথ্যসূত্র: আনাদোলু এজেন্সি
কাউসার লাবীব

আধুনিক বিশ্বের এক গুরুত্বপূর্ণ দেশ ব্রিটেন। এর ইতিহাস-ঐতিহ্য ও বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতি বিশ্বব্যাপী প্রভাব ফেলেছে। এসবের পাশাপাশি দেশটির চোখ-ধাঁধানো স্থাপনা-স্থাপত্য পর্যটকদের কাছে বাড়তি আকর্ষণের জায়গা। বাকিংহাম প্যালেস, টাওয়ার অব লন্ডন, লন্ডন আই, টাওয়ার ব্রিজ, পিকাডিলি সার্কাস, ব্রিটিশ মিউজিয়াম, ন্যাশনাল গ্যালারি, বিগ বেন ও হাউস অব পার্লামেন্টসহ বিভিন্ন স্পট ঘুরে দেখতে ভ্রমণ ও ইতিহাসপ্রিয় মানুষজন বিশ্বের নানা দেশ থেকে ভিড় জমায় ব্রিটেনে।
পর্যটকদের ভ্রমণ ও ঘোরাফেরা সহজ করতে সেখানে রয়েছে অসংখ্য ‘ট্যুর গাইড’ বা পর্যটকের পথপ্রদর্শক। তাঁরা ভ্রমণে যাওয়া ব্যক্তিদের সাংস্কৃতিক, ঐতিহাসিক এবং সমসাময়িক ঐতিহ্যের ওপর তথ্য সরবরাহ করেন। এই ট্যুর গাইডদের একজন ‘আবদুল মালেক টেলর।’ অন্য গাইডদের থেকে তাঁর আলাদা বৈশিষ্ট্য হলো, তিনি ব্রিটেনে আসা পর্যটকদের মুসলিম ইতিহাস-ঐতিহ্যের স্থাপনা-স্থান দেখিয়ে মুগ্ধ করেন।
আবদুল মালেক টেলর পর্যটকদের অন্যান্য ভ্রমণ স্পট দেখানোর পাশাপাশি ব্রিটেনে মুসলমানদের জীবনযাত্রার গল্প শোনান। ব্রিটিশ ইতিহাসে প্রভাব বিস্তার করা মুসলিম ব্যক্তিদের সম্পর্কে আলোচনা করেন। এরপর লন্ডনে প্রথম ঈদের নামাজ হওয়ার স্থান, ব্রিটেনের প্রথম মুসলিম লর্ড-এর স্মৃতিবিজড়িত জায়গা, লন্ডনে তুর্কি মুসলিম পুলিশ সদস্যদের অবদান, উসমানীয় স্মৃতিবিজড়িত কামান, ট্রাফালগার স্কয়ার ও চ্যারিং ক্রস স্টেশনসহ বিভিন্ন জায়গায় নিয়ে যান। পর্যটকেরা প্রত্যাশার বাইরের কিছুর সঙ্গে পরিচিত হয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন।
টেলরই প্রথম ব্যক্তি, যিনি ব্রিটেনে মুসলমানদের ইতিহাস-ঐতিহ্যের সঙ্গে পর্যটকদের পরিচয় করিয়ে দিতে এমন অভিনব উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন। বর্তমানে তাঁর তালিকায় মুসলিম স্মৃতিবিজড়িত ৫০টি ঐতিহাসিক স্থান রয়েছে, যেসব জায়গায় তিনি ভ্রমণপিপাসুদের নিয়ে যান।
ব্রিটেনে মুসলিমদের ইতিহাস সম্পর্কিত যেসব বিস্ময়কর ঘটনা তিনি আবিষ্কার করেন, তার মধ্যে অন্যতম লন্ডনে প্রথম ঈদের জামাতের গল্প। ১৮৯৪ সালে চিংফোর্ড এলাকায় অনুষ্ঠিত হয়েছিল এই ঈদের জামাত। তা আয়োজন করেছিল লন্ডনে অবস্থিত উসমানীয় সাম্রাজ্যের দূতাবাস এবং লন্ডনে বসবাস করা ভারত বর্ষের মুসলিমদের সংগঠন আঞ্জুমান-ই-ইসলাম।
টেলর বলেন, ‘এই তথ্য যখন আমি গবেষণা করে খুঁজে পাই, তখন চমকে উঠি; আরে আমি তো এই স্থানের কাছেই বেড়ে উঠেছি। কিন্তু এর আগে কখনো এই তথ্য শুনিনি। আমি যখন এটা স্থানীয় মেয়রকে বলি, তিনিও অবাক হন।’
যেখানে প্রথম ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছিল—টেলরের আপ্রাণ প্রচেষ্টায় সেখানে এখন একটি নীল রঙের স্মৃতিফলক স্থাপন করা হয়েছে। ধীরে ধীরে সেই জায়গা এখন পর্যটকদের কাছে এক আকর্ষণীয় স্থান হয়ে উঠেছে।
টেলর ব্রিটেনের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক স্থানের ইতিহাস সামনে আনেন। তা হলো পার্লামেন্ট ভবন। যেখানে মুসলিমদের ইতিহাস সম্পর্কিত কিছু রোমাঞ্চকর কাহিনি পাওয়া যায়। এর মধ্যে একটি হলো লর্ড হেনরি স্ট্যানলি, যিনি ব্রিটেনে প্রথম মুসলিম লর্ড এবং প্রথম মুসলিম সংসদ সদস্য।
হেনরি স্ট্যানলি যখন ইস্তাম্বুলে একজন কূটনীতিক হিসেবে কাজ করছিলেন, তখন তিনি ইসলাম গ্রহণ করেন। নিজের নতুন নাম রাখেন আবদুর রহমান।
ট্যুর গাইড আবদুল মালেক টেলরের আকর্ষণীয় এই উদ্যোগ স্থানীয় ব্রিটিশ এবং সেখানে আসা পর্যটকদের কাছে ব্রিটেনে মুসলিম ঐতিহ্যকে নতুনভাবে পরিচিত করে তুলছে।
তথ্যসূত্র: আনাদোলু এজেন্সি

আধুনিক বিশ্বের এক গুরুত্বপূর্ণ দেশ ব্রিটেন। এর ইতিহাস-ঐতিহ্য ও বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতি বিশ্বব্যাপী প্রভাব ফেলেছে। এসবের পাশাপাশি দেশটির চোখ-ধাঁধানো স্থাপনা-স্থাপত্য পর্যটকদের কাছে বাড়তি আকর্ষণের জায়গা। বাকিংহাম প্যালেস, টাওয়ার অব লন্ডন, লন্ডন আই, টাওয়ার ব্রিজ, পিকাডিলি সার্কাস, ব্রিটিশ মিউজিয়াম, ন্যাশনাল গ্যালারি, বিগ বেন ও হাউস অব পার্লামেন্টসহ বিভিন্ন স্পট ঘুরে দেখতে ভ্রমণ ও ইতিহাসপ্রিয় মানুষজন বিশ্বের নানা দেশ থেকে ভিড় জমায় ব্রিটেনে।
পর্যটকদের ভ্রমণ ও ঘোরাফেরা সহজ করতে সেখানে রয়েছে অসংখ্য ‘ট্যুর গাইড’ বা পর্যটকের পথপ্রদর্শক। তাঁরা ভ্রমণে যাওয়া ব্যক্তিদের সাংস্কৃতিক, ঐতিহাসিক এবং সমসাময়িক ঐতিহ্যের ওপর তথ্য সরবরাহ করেন। এই ট্যুর গাইডদের একজন ‘আবদুল মালেক টেলর।’ অন্য গাইডদের থেকে তাঁর আলাদা বৈশিষ্ট্য হলো, তিনি ব্রিটেনে আসা পর্যটকদের মুসলিম ইতিহাস-ঐতিহ্যের স্থাপনা-স্থান দেখিয়ে মুগ্ধ করেন।
আবদুল মালেক টেলর পর্যটকদের অন্যান্য ভ্রমণ স্পট দেখানোর পাশাপাশি ব্রিটেনে মুসলমানদের জীবনযাত্রার গল্প শোনান। ব্রিটিশ ইতিহাসে প্রভাব বিস্তার করা মুসলিম ব্যক্তিদের সম্পর্কে আলোচনা করেন। এরপর লন্ডনে প্রথম ঈদের নামাজ হওয়ার স্থান, ব্রিটেনের প্রথম মুসলিম লর্ড-এর স্মৃতিবিজড়িত জায়গা, লন্ডনে তুর্কি মুসলিম পুলিশ সদস্যদের অবদান, উসমানীয় স্মৃতিবিজড়িত কামান, ট্রাফালগার স্কয়ার ও চ্যারিং ক্রস স্টেশনসহ বিভিন্ন জায়গায় নিয়ে যান। পর্যটকেরা প্রত্যাশার বাইরের কিছুর সঙ্গে পরিচিত হয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন।
টেলরই প্রথম ব্যক্তি, যিনি ব্রিটেনে মুসলমানদের ইতিহাস-ঐতিহ্যের সঙ্গে পর্যটকদের পরিচয় করিয়ে দিতে এমন অভিনব উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন। বর্তমানে তাঁর তালিকায় মুসলিম স্মৃতিবিজড়িত ৫০টি ঐতিহাসিক স্থান রয়েছে, যেসব জায়গায় তিনি ভ্রমণপিপাসুদের নিয়ে যান।
ব্রিটেনে মুসলিমদের ইতিহাস সম্পর্কিত যেসব বিস্ময়কর ঘটনা তিনি আবিষ্কার করেন, তার মধ্যে অন্যতম লন্ডনে প্রথম ঈদের জামাতের গল্প। ১৮৯৪ সালে চিংফোর্ড এলাকায় অনুষ্ঠিত হয়েছিল এই ঈদের জামাত। তা আয়োজন করেছিল লন্ডনে অবস্থিত উসমানীয় সাম্রাজ্যের দূতাবাস এবং লন্ডনে বসবাস করা ভারত বর্ষের মুসলিমদের সংগঠন আঞ্জুমান-ই-ইসলাম।
টেলর বলেন, ‘এই তথ্য যখন আমি গবেষণা করে খুঁজে পাই, তখন চমকে উঠি; আরে আমি তো এই স্থানের কাছেই বেড়ে উঠেছি। কিন্তু এর আগে কখনো এই তথ্য শুনিনি। আমি যখন এটা স্থানীয় মেয়রকে বলি, তিনিও অবাক হন।’
যেখানে প্রথম ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছিল—টেলরের আপ্রাণ প্রচেষ্টায় সেখানে এখন একটি নীল রঙের স্মৃতিফলক স্থাপন করা হয়েছে। ধীরে ধীরে সেই জায়গা এখন পর্যটকদের কাছে এক আকর্ষণীয় স্থান হয়ে উঠেছে।
টেলর ব্রিটেনের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক স্থানের ইতিহাস সামনে আনেন। তা হলো পার্লামেন্ট ভবন। যেখানে মুসলিমদের ইতিহাস সম্পর্কিত কিছু রোমাঞ্চকর কাহিনি পাওয়া যায়। এর মধ্যে একটি হলো লর্ড হেনরি স্ট্যানলি, যিনি ব্রিটেনে প্রথম মুসলিম লর্ড এবং প্রথম মুসলিম সংসদ সদস্য।
হেনরি স্ট্যানলি যখন ইস্তাম্বুলে একজন কূটনীতিক হিসেবে কাজ করছিলেন, তখন তিনি ইসলাম গ্রহণ করেন। নিজের নতুন নাম রাখেন আবদুর রহমান।
ট্যুর গাইড আবদুল মালেক টেলরের আকর্ষণীয় এই উদ্যোগ স্থানীয় ব্রিটিশ এবং সেখানে আসা পর্যটকদের কাছে ব্রিটেনে মুসলিম ঐতিহ্যকে নতুনভাবে পরিচিত করে তুলছে।
তথ্যসূত্র: আনাদোলু এজেন্সি

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কারণে দেশের কওমি মাদ্রাসাগুলোর কেন্দ্রীয় বোর্ড পরীক্ষা এগিয়ে আনা হয়েছে। কওমি সর্বোচ্চ স্তর দাওরায়ে হাদিস (তাকমিল) ও বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষার পূর্বঘোষিত তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে
পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে কোরআন তিলাওয়াত প্রতিযোগিতা পুষ্টি ভার্সেস অব লাইট সিজন-২ আয়োজনের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করা হয়েছে। ‘টি কে গ্রুপ’-এর উদ্যোগে এই ‘ইসলামিক রিয়্যালিটি শো’টি দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে চলেছে।
৭ ঘণ্টা আগে
শায়খ জুলফিকার আহমদ নকশবন্দি ১৯৫৩ সালের ১ এপ্রিল পাকিস্তানের ঝং জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি নকশবন্দি তরিকার একজন খ্যাতিমান সুফি সাধক ছিলেন এবং দেওবন্দি আন্দোলনের সঙ্গে তাঁর গভীর সম্পর্ক ছিল। ইসলামি আধ্যাত্মিকতা, তাজকিয়া ও আত্মশুদ্ধির ক্ষেত্রে তিনি বিশ্বব্যাপী সুপরিচিত ছিলেন।
৯ ঘণ্টা আগে
ইসলামে দান-সদকা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি আমল। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এর অসংখ্য ফজিলতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সদকা কেবল দরিদ্রের প্রয়োজনই মেটায় না, বরং এটি বান্দা ও তার প্রতিপালকের মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করে।
১৭ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কারণে দেশের কওমি মাদ্রাসাগুলোর কেন্দ্রীয় বোর্ড পরীক্ষা এগিয়ে আনা হয়েছে। কওমি সর্বোচ্চ স্তর দাওরায়ে হাদিস (তাকমিল) ও বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষার পূর্বঘোষিত তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে।
নতুন সূচি অনুযায়ী, কওমি মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষা শুরু হবে ১৭ জানুয়ারী (শনিবার)। এ ছাড়া ২০২৬ সালের দাওরায়ে হাদিস পরীক্ষা শুরু হবে ২৭ জানুয়ারি (মঙ্গলবার)।
কওমি মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড আল-হাইআতুল উলয়া লিল-জামিআতিল কওমিয়া বাংলাদেশ ও বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশের পক্ষ থেকে আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) এ তথ্য জানানো হয়।
আল-হাইআতুল উলয়ার অফিস ব্যবস্থাপক মু. অছিউর রহমান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২০২৬ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠেয় জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পরিপ্রেক্ষিতে পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে। ৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত স্থায়ী কমিটির ৬৬ নম্বর সভার সিদ্ধান্ত ও ১৪ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত মনিটরিং সেলের সভার সিদ্ধান্তক্রমে এই পরিবর্তন আনা হয়েছে।
নতুন সময়সূচি অনুযায়ী, ২৭ জানুয়ারি (মঙ্গলবার) থেকে পরীক্ষা শুরু হবে। টানা ১০ দিন পরীক্ষা চলার পর ৫ ফেব্রুয়ারি (বৃহস্পতিবার) পরীক্ষা শেষ হবে।
প্রথম দিনের পরীক্ষা শুরু হবে সকাল ৮টায় এবং শেষ হবে বেলা ১১টা ৩০ মিনিটে। অবশিষ্ট ৯ দিন পরীক্ষা শুরু হবে সকাল ৯টায় এবং শেষ হবে দুপুর ১২টা ৩০ মিনিটে।
প্রথম দিন তিরমিজি শরিফ প্রথম খণ্ডের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। আর শেষ দিন পরীক্ষা হবে মুওয়াত্তায়ে ইমাম মালিক ও মুওয়াত্তায়ে ইমাম মুহাম্মদ কিতাবের।
এ ছাড়া কওমি মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশের প্রধান পরিচালক মাওলানা উবায়দুর রহমান খান নদভী জানান, বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষা শুরু হবে ১৭ জানুয়ারী (শনিবার)। শুক্রবারসহ চলবে ২৪ জানুয়ারি (শনিবার) পর্যন্ত।

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কারণে দেশের কওমি মাদ্রাসাগুলোর কেন্দ্রীয় বোর্ড পরীক্ষা এগিয়ে আনা হয়েছে। কওমি সর্বোচ্চ স্তর দাওরায়ে হাদিস (তাকমিল) ও বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষার পূর্বঘোষিত তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে।
নতুন সূচি অনুযায়ী, কওমি মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষা শুরু হবে ১৭ জানুয়ারী (শনিবার)। এ ছাড়া ২০২৬ সালের দাওরায়ে হাদিস পরীক্ষা শুরু হবে ২৭ জানুয়ারি (মঙ্গলবার)।
কওমি মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড আল-হাইআতুল উলয়া লিল-জামিআতিল কওমিয়া বাংলাদেশ ও বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশের পক্ষ থেকে আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) এ তথ্য জানানো হয়।
আল-হাইআতুল উলয়ার অফিস ব্যবস্থাপক মু. অছিউর রহমান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২০২৬ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠেয় জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পরিপ্রেক্ষিতে পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে। ৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত স্থায়ী কমিটির ৬৬ নম্বর সভার সিদ্ধান্ত ও ১৪ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত মনিটরিং সেলের সভার সিদ্ধান্তক্রমে এই পরিবর্তন আনা হয়েছে।
নতুন সময়সূচি অনুযায়ী, ২৭ জানুয়ারি (মঙ্গলবার) থেকে পরীক্ষা শুরু হবে। টানা ১০ দিন পরীক্ষা চলার পর ৫ ফেব্রুয়ারি (বৃহস্পতিবার) পরীক্ষা শেষ হবে।
প্রথম দিনের পরীক্ষা শুরু হবে সকাল ৮টায় এবং শেষ হবে বেলা ১১টা ৩০ মিনিটে। অবশিষ্ট ৯ দিন পরীক্ষা শুরু হবে সকাল ৯টায় এবং শেষ হবে দুপুর ১২টা ৩০ মিনিটে।
প্রথম দিন তিরমিজি শরিফ প্রথম খণ্ডের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। আর শেষ দিন পরীক্ষা হবে মুওয়াত্তায়ে ইমাম মালিক ও মুওয়াত্তায়ে ইমাম মুহাম্মদ কিতাবের।
এ ছাড়া কওমি মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশের প্রধান পরিচালক মাওলানা উবায়দুর রহমান খান নদভী জানান, বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষা শুরু হবে ১৭ জানুয়ারী (শনিবার)। শুক্রবারসহ চলবে ২৪ জানুয়ারি (শনিবার) পর্যন্ত।

আধুনিক বিশ্বের এক গুরুত্বপূর্ণ দেশ ব্রিটেন। এর ইতিহাস-ঐতিহ্য ও বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতি বিশ্বব্যাপী প্রভাব ফেলেছে। এসবের পাশাপাশি দেশটির চোখ-ধাঁধানো স্থাপনা-স্থাপত্য পর্যটকদের কাছে বাড়তি আকর্ষণের জায়গা। বাকিংহাম প্যালেস, টাওয়ার অব লন্ডন, লন্ডন আই, টাওয়ার ব্রিজ, পিকাডিলি সার্কাস, ব্রিটিশ মিউজিয়াম...
০৪ এপ্রিল ২০২৫
পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে কোরআন তিলাওয়াত প্রতিযোগিতা পুষ্টি ভার্সেস অব লাইট সিজন-২ আয়োজনের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করা হয়েছে। ‘টি কে গ্রুপ’-এর উদ্যোগে এই ‘ইসলামিক রিয়্যালিটি শো’টি দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে চলেছে।
৭ ঘণ্টা আগে
শায়খ জুলফিকার আহমদ নকশবন্দি ১৯৫৩ সালের ১ এপ্রিল পাকিস্তানের ঝং জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি নকশবন্দি তরিকার একজন খ্যাতিমান সুফি সাধক ছিলেন এবং দেওবন্দি আন্দোলনের সঙ্গে তাঁর গভীর সম্পর্ক ছিল। ইসলামি আধ্যাত্মিকতা, তাজকিয়া ও আত্মশুদ্ধির ক্ষেত্রে তিনি বিশ্বব্যাপী সুপরিচিত ছিলেন।
৯ ঘণ্টা আগে
ইসলামে দান-সদকা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি আমল। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এর অসংখ্য ফজিলতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সদকা কেবল দরিদ্রের প্রয়োজনই মেটায় না, বরং এটি বান্দা ও তার প্রতিপালকের মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করে।
১৭ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে কোরআন তিলাওয়াত প্রতিযোগিতা পুষ্টি ভার্সেস অব লাইট সিজন-২ আয়োজনের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করা হয়েছে। ‘টি কে গ্রুপ’-এর উদ্যোগে এই ‘ইসলামিক রিয়্যালিটি শো’টি দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে চলেছে।
রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেওয়া হয়।
সংবাদ সম্মেলনে টি কে গ্রুপের বিজনেস ডিরেক্টর মোহাম্মদ মোফাচ্ছেল হক দেশবরেণ্য ইসলামি চিন্তাবিদ, আলেম ও শীর্ষস্থানীয় গণমাধ্যমের উপস্থিতিতে বলেন, ‘দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের মেধাবী কিশোর-কিশোরী হাফেজদের জাতীয় পর্যায়ে তুলে ধরা এবং তাদের মূল্যায়ন করার উদ্দেশ্যে পুষ্টি পবিত্র কোরআন চর্চার যে যাত্রা শুরু করেছে, তা অব্যাহত থাকবে। আমাদের বিশ্বাস, দ্বিতীয় এই আসরে পুষ্টি ভার্সেস অব লাইট আরও জনপ্রিয়তা অর্জন করবে।’
তিনি আরও উল্লেখ করেন, টি কে গ্রুপের বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডের মধ্যে ইসলামের খেদমতে এই আয়োজন সাধারণ ধর্মপ্রাণ মুসলমানগণের কাছে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
অনুষ্ঠানে টি কে গ্রুপের পরিচালক (এইচআর) আলমাস রাইসুল গনিও বক্তব্য দেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন কারি এবং ‘পুষ্টি ভার্সেস অব লাইট’-এর প্রধান বিচারক শায়খ আহমাদ বিন ইউসুফ আল আজহারী। তিনি বলেন, ‘কিশোর ও তরুণ প্রজন্মকে পবিত্র কোরআনের প্রতি অনুরাগী করতে এই আয়োজন প্রশংসার দাবিদার। সমাজে ইসলামি মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠায় টি কে গ্রুপের এই উদ্যোগকে আমি সাধুবাদ জানাই।’
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের খুদে প্রতিভাবান হাফেজগণ প্রাথমিক অডিশন রাউন্ডে অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে। অভিজ্ঞ বিচারক এবং আলেমগণের বিবেচনায় সেরা প্রতিযোগীরা মূল পর্বে অংশগ্রহণ করবে। রিজিওনাল অডিশনে অংশগ্রহণকারী প্রতিযোগীরা পুষ্টির পক্ষ থেকে আকর্ষণীয় উপহার পাবে।
২২ ডিসেম্বর থেকে দেশব্যাপী অডিশন পর্ব শুরু হবে। চূড়ান্ত পর্ব পবিত্র রমজান মাসজুড়ে প্রতিদিন বিকেল ৫টা হতে মাগরিবের আজানের আগে দেশের অন্যতম চ্যানেল ‘নাইন’-এ প্রচারিত হবে। চূড়ান্ত পর্যায়ে বিজয়ীরা পাবেন লক্ষাধিক টাকাসহ বিভিন্ন আকর্ষণীয় পুরস্কার।
সংবাদ সম্মেলনে টি কে গ্রুপের বিভিন্ন ইউনিটের হেড অব সেলস, হেড অব বিজনেসসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে কোরআন তিলাওয়াত প্রতিযোগিতা পুষ্টি ভার্সেস অব লাইট সিজন-২ আয়োজনের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করা হয়েছে। ‘টি কে গ্রুপ’-এর উদ্যোগে এই ‘ইসলামিক রিয়্যালিটি শো’টি দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে চলেছে।
রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেওয়া হয়।
সংবাদ সম্মেলনে টি কে গ্রুপের বিজনেস ডিরেক্টর মোহাম্মদ মোফাচ্ছেল হক দেশবরেণ্য ইসলামি চিন্তাবিদ, আলেম ও শীর্ষস্থানীয় গণমাধ্যমের উপস্থিতিতে বলেন, ‘দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের মেধাবী কিশোর-কিশোরী হাফেজদের জাতীয় পর্যায়ে তুলে ধরা এবং তাদের মূল্যায়ন করার উদ্দেশ্যে পুষ্টি পবিত্র কোরআন চর্চার যে যাত্রা শুরু করেছে, তা অব্যাহত থাকবে। আমাদের বিশ্বাস, দ্বিতীয় এই আসরে পুষ্টি ভার্সেস অব লাইট আরও জনপ্রিয়তা অর্জন করবে।’
তিনি আরও উল্লেখ করেন, টি কে গ্রুপের বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডের মধ্যে ইসলামের খেদমতে এই আয়োজন সাধারণ ধর্মপ্রাণ মুসলমানগণের কাছে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
অনুষ্ঠানে টি কে গ্রুপের পরিচালক (এইচআর) আলমাস রাইসুল গনিও বক্তব্য দেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন কারি এবং ‘পুষ্টি ভার্সেস অব লাইট’-এর প্রধান বিচারক শায়খ আহমাদ বিন ইউসুফ আল আজহারী। তিনি বলেন, ‘কিশোর ও তরুণ প্রজন্মকে পবিত্র কোরআনের প্রতি অনুরাগী করতে এই আয়োজন প্রশংসার দাবিদার। সমাজে ইসলামি মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠায় টি কে গ্রুপের এই উদ্যোগকে আমি সাধুবাদ জানাই।’
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের খুদে প্রতিভাবান হাফেজগণ প্রাথমিক অডিশন রাউন্ডে অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে। অভিজ্ঞ বিচারক এবং আলেমগণের বিবেচনায় সেরা প্রতিযোগীরা মূল পর্বে অংশগ্রহণ করবে। রিজিওনাল অডিশনে অংশগ্রহণকারী প্রতিযোগীরা পুষ্টির পক্ষ থেকে আকর্ষণীয় উপহার পাবে।
২২ ডিসেম্বর থেকে দেশব্যাপী অডিশন পর্ব শুরু হবে। চূড়ান্ত পর্ব পবিত্র রমজান মাসজুড়ে প্রতিদিন বিকেল ৫টা হতে মাগরিবের আজানের আগে দেশের অন্যতম চ্যানেল ‘নাইন’-এ প্রচারিত হবে। চূড়ান্ত পর্যায়ে বিজয়ীরা পাবেন লক্ষাধিক টাকাসহ বিভিন্ন আকর্ষণীয় পুরস্কার।
সংবাদ সম্মেলনে টি কে গ্রুপের বিভিন্ন ইউনিটের হেড অব সেলস, হেড অব বিজনেসসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

আধুনিক বিশ্বের এক গুরুত্বপূর্ণ দেশ ব্রিটেন। এর ইতিহাস-ঐতিহ্য ও বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতি বিশ্বব্যাপী প্রভাব ফেলেছে। এসবের পাশাপাশি দেশটির চোখ-ধাঁধানো স্থাপনা-স্থাপত্য পর্যটকদের কাছে বাড়তি আকর্ষণের জায়গা। বাকিংহাম প্যালেস, টাওয়ার অব লন্ডন, লন্ডন আই, টাওয়ার ব্রিজ, পিকাডিলি সার্কাস, ব্রিটিশ মিউজিয়াম...
০৪ এপ্রিল ২০২৫
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কারণে দেশের কওমি মাদ্রাসাগুলোর কেন্দ্রীয় বোর্ড পরীক্ষা এগিয়ে আনা হয়েছে। কওমি সর্বোচ্চ স্তর দাওরায়ে হাদিস (তাকমিল) ও বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষার পূর্বঘোষিত তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে
শায়খ জুলফিকার আহমদ নকশবন্দি ১৯৫৩ সালের ১ এপ্রিল পাকিস্তানের ঝং জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি নকশবন্দি তরিকার একজন খ্যাতিমান সুফি সাধক ছিলেন এবং দেওবন্দি আন্দোলনের সঙ্গে তাঁর গভীর সম্পর্ক ছিল। ইসলামি আধ্যাত্মিকতা, তাজকিয়া ও আত্মশুদ্ধির ক্ষেত্রে তিনি বিশ্বব্যাপী সুপরিচিত ছিলেন।
৯ ঘণ্টা আগে
ইসলামে দান-সদকা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি আমল। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এর অসংখ্য ফজিলতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সদকা কেবল দরিদ্রের প্রয়োজনই মেটায় না, বরং এটি বান্দা ও তার প্রতিপালকের মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করে।
১৭ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

প্রখ্যাত সুফি সাধক, নকশবন্দি তরিকার প্রভাবশালী পীর ও ইসলামিক স্কলার শায়খ জুলফিকার আহমদ নকশবন্দি ইন্তেকাল করেছেন।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) পাকিস্তানের লাহোরে তিনি শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।
তাঁর ইন্তেকালের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তাঁরই খলিফা মাওলানা মাসুমুল হক। একই তথ্য নিশ্চিত করেছেন পাকিস্তানের গণমাধ্যম ম্যাসেজ টিভির পরিচালক আবদুল মতিন।
শায়খ জুলফিকার আহমদ নকশবন্দি ১৯৫৩ সালের ১ এপ্রিল পাকিস্তানের ঝং জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি নকশবন্দি তরিকার একজন খ্যাতিমান সুফি সাধক ছিলেন এবং দেওবন্দি আন্দোলনের সঙ্গে তাঁর গভীর সম্পর্ক ছিল। ইসলামি আধ্যাত্মিকতা, তাজকিয়া ও আত্মশুদ্ধির ক্ষেত্রে তিনি বিশ্বব্যাপী সুপরিচিত ছিলেন।
শায়খ জুলফিকার আহমদ ঝং জেলায় মাহদুল ফাকির আল ইসলামি নামে একটি ইসলামি প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেন। প্রতিষ্ঠানটি তাজকিয়া, ইসলাহে নফস ও সুফি শিক্ষার একটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত। দেশ-বিদেশে তাঁর অসংখ্য মুরিদ ও অনুসারী রয়েছেন।
শায়খ জুলফিকার আহমদ নকশবন্দি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে দাওয়াতি সফর করেছেন। দারুল উলুম দেওবন্দসহ বহু গুরুত্বপূর্ণ ইসলামি প্রতিষ্ঠানে তিনি বক্তব্য দিয়েছেন। তাঁর বয়ান ও নসিহত ইউটিউবসহ বিভিন্ন ডিজিটাল মাধ্যমে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করে।
শায়খ জুলফিকার আহমদ একজন প্রথিতযশা লেখকও ছিলেন। ফিকহ, আত্মশুদ্ধি, পারিবারিক জীবন এবং নারীদের ইসলামি ভূমিকা বিষয়ে রচিত তাঁর বহু গ্রন্থ মুসলিম সমাজে বিশেষভাবে সমাদৃত।

প্রখ্যাত সুফি সাধক, নকশবন্দি তরিকার প্রভাবশালী পীর ও ইসলামিক স্কলার শায়খ জুলফিকার আহমদ নকশবন্দি ইন্তেকাল করেছেন।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) পাকিস্তানের লাহোরে তিনি শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।
তাঁর ইন্তেকালের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তাঁরই খলিফা মাওলানা মাসুমুল হক। একই তথ্য নিশ্চিত করেছেন পাকিস্তানের গণমাধ্যম ম্যাসেজ টিভির পরিচালক আবদুল মতিন।
শায়খ জুলফিকার আহমদ নকশবন্দি ১৯৫৩ সালের ১ এপ্রিল পাকিস্তানের ঝং জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি নকশবন্দি তরিকার একজন খ্যাতিমান সুফি সাধক ছিলেন এবং দেওবন্দি আন্দোলনের সঙ্গে তাঁর গভীর সম্পর্ক ছিল। ইসলামি আধ্যাত্মিকতা, তাজকিয়া ও আত্মশুদ্ধির ক্ষেত্রে তিনি বিশ্বব্যাপী সুপরিচিত ছিলেন।
শায়খ জুলফিকার আহমদ ঝং জেলায় মাহদুল ফাকির আল ইসলামি নামে একটি ইসলামি প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেন। প্রতিষ্ঠানটি তাজকিয়া, ইসলাহে নফস ও সুফি শিক্ষার একটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত। দেশ-বিদেশে তাঁর অসংখ্য মুরিদ ও অনুসারী রয়েছেন।
শায়খ জুলফিকার আহমদ নকশবন্দি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে দাওয়াতি সফর করেছেন। দারুল উলুম দেওবন্দসহ বহু গুরুত্বপূর্ণ ইসলামি প্রতিষ্ঠানে তিনি বক্তব্য দিয়েছেন। তাঁর বয়ান ও নসিহত ইউটিউবসহ বিভিন্ন ডিজিটাল মাধ্যমে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করে।
শায়খ জুলফিকার আহমদ একজন প্রথিতযশা লেখকও ছিলেন। ফিকহ, আত্মশুদ্ধি, পারিবারিক জীবন এবং নারীদের ইসলামি ভূমিকা বিষয়ে রচিত তাঁর বহু গ্রন্থ মুসলিম সমাজে বিশেষভাবে সমাদৃত।

আধুনিক বিশ্বের এক গুরুত্বপূর্ণ দেশ ব্রিটেন। এর ইতিহাস-ঐতিহ্য ও বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতি বিশ্বব্যাপী প্রভাব ফেলেছে। এসবের পাশাপাশি দেশটির চোখ-ধাঁধানো স্থাপনা-স্থাপত্য পর্যটকদের কাছে বাড়তি আকর্ষণের জায়গা। বাকিংহাম প্যালেস, টাওয়ার অব লন্ডন, লন্ডন আই, টাওয়ার ব্রিজ, পিকাডিলি সার্কাস, ব্রিটিশ মিউজিয়াম...
০৪ এপ্রিল ২০২৫
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কারণে দেশের কওমি মাদ্রাসাগুলোর কেন্দ্রীয় বোর্ড পরীক্ষা এগিয়ে আনা হয়েছে। কওমি সর্বোচ্চ স্তর দাওরায়ে হাদিস (তাকমিল) ও বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষার পূর্বঘোষিত তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে
পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে কোরআন তিলাওয়াত প্রতিযোগিতা পুষ্টি ভার্সেস অব লাইট সিজন-২ আয়োজনের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করা হয়েছে। ‘টি কে গ্রুপ’-এর উদ্যোগে এই ‘ইসলামিক রিয়্যালিটি শো’টি দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে চলেছে।
৭ ঘণ্টা আগে
ইসলামে দান-সদকা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি আমল। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এর অসংখ্য ফজিলতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সদকা কেবল দরিদ্রের প্রয়োজনই মেটায় না, বরং এটি বান্দা ও তার প্রতিপালকের মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করে।
১৭ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

ইসলামে দান-সদকা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি আমল। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এর অসংখ্য ফজিলতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সদকা কেবল দরিদ্রের প্রয়োজনই মেটায় না, বরং এটি বান্দা ও তার প্রতিপালকের মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করে। মহানবী (সা.) সদকার এমন কিছু অসামান্য ফজিলত বর্ণনা করেছেন, যা আমাদের জীবনে এর গুরুত্ব আরও বাড়িয়ে দেয়।
সদকার এক অন্যতম ফজিলত হলো, এটি আল্লাহর ক্রোধ প্রশমিত করে। হাদিসে মহানবী (সা.) বলেন, ‘দান-সদকা আল্লাহর ক্রোধ কমায় এবং মানুষকে অপমৃত্যু থেকে রক্ষা করে।’ (জামে তিরমিজি)
মানুষ জীবনে ইচ্ছায়-অনিচ্ছায় নানা পাপ করে আল্লাহর নাফরমানিতে লিপ্ত হয়, ফলে সে আল্লাহর বিরাগভাজন হয়। এমতাবস্থায় আল্লাহর রাগ কমানোর জন্য এবং তাঁর সন্তুষ্টি ফিরে পাওয়ার জন্য সদকা এক ফলপ্রসূ আমল। সদকার বরকতে আল্লাহ সেই রাগ দূর করে দেন। এ ছাড়া, এই হাদিসের মাধ্যমে জানা যায়, সদকার কারণে আল্লাহ তাআলা দানশীল ব্যক্তিকে অপমৃত্যু থেকে রক্ষা করেন এবং তাকে ইমানের সঙ্গে মৃত্যু দান করেন।
দান-সদকা যে শুধু পরকালে সওয়াব বৃদ্ধি করে তা নয়; বরং এর বরকতে আল্লাহ দুনিয়ার সম্পদও বহুগুণ বাড়িয়ে দেন। এক হাদিসে আবু উমামা (রা.) থেকে বর্ণিত, আবু জর (রা.) রাসুল (সা.)-কে জিজ্ঞেস করলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, সদকা কী?’ জবাবে তিনি বললেন, ‘কয়েক গুণ। (অর্থাৎ, কোনো ব্যক্তি যে পরিমাণ আল্লাহর জন্য দান করবে, তার কয়েক গুণ বেশি সওয়াব সে পাবে)। আর আল্লাহ তাআলা বিপুল ভান্ডারের অধিকারী।’ (মুসনাদে আহমাদ)
অনেক হাদিসবিশারদ এই হাদিসের ব্যাখ্যায় বলেছেন, সদকার বরকতে আল্লাহ দুনিয়ায়ও সম্পদ বহুগুণ বাড়িয়ে দেন। আর পরকালে যে প্রতিদান সে পাবে, তা হবে এর চেয়েও বহুগুণ বেশি। বাস্তবেও দেখা যায়, যে ব্যক্তি আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস রেখে নিষ্ঠার সঙ্গে দান করেন, তাঁর সম্পদ অদ্ভুতভাবে বেড়ে যায়।

ইসলামে দান-সদকা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি আমল। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এর অসংখ্য ফজিলতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সদকা কেবল দরিদ্রের প্রয়োজনই মেটায় না, বরং এটি বান্দা ও তার প্রতিপালকের মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করে। মহানবী (সা.) সদকার এমন কিছু অসামান্য ফজিলত বর্ণনা করেছেন, যা আমাদের জীবনে এর গুরুত্ব আরও বাড়িয়ে দেয়।
সদকার এক অন্যতম ফজিলত হলো, এটি আল্লাহর ক্রোধ প্রশমিত করে। হাদিসে মহানবী (সা.) বলেন, ‘দান-সদকা আল্লাহর ক্রোধ কমায় এবং মানুষকে অপমৃত্যু থেকে রক্ষা করে।’ (জামে তিরমিজি)
মানুষ জীবনে ইচ্ছায়-অনিচ্ছায় নানা পাপ করে আল্লাহর নাফরমানিতে লিপ্ত হয়, ফলে সে আল্লাহর বিরাগভাজন হয়। এমতাবস্থায় আল্লাহর রাগ কমানোর জন্য এবং তাঁর সন্তুষ্টি ফিরে পাওয়ার জন্য সদকা এক ফলপ্রসূ আমল। সদকার বরকতে আল্লাহ সেই রাগ দূর করে দেন। এ ছাড়া, এই হাদিসের মাধ্যমে জানা যায়, সদকার কারণে আল্লাহ তাআলা দানশীল ব্যক্তিকে অপমৃত্যু থেকে রক্ষা করেন এবং তাকে ইমানের সঙ্গে মৃত্যু দান করেন।
দান-সদকা যে শুধু পরকালে সওয়াব বৃদ্ধি করে তা নয়; বরং এর বরকতে আল্লাহ দুনিয়ার সম্পদও বহুগুণ বাড়িয়ে দেন। এক হাদিসে আবু উমামা (রা.) থেকে বর্ণিত, আবু জর (রা.) রাসুল (সা.)-কে জিজ্ঞেস করলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, সদকা কী?’ জবাবে তিনি বললেন, ‘কয়েক গুণ। (অর্থাৎ, কোনো ব্যক্তি যে পরিমাণ আল্লাহর জন্য দান করবে, তার কয়েক গুণ বেশি সওয়াব সে পাবে)। আর আল্লাহ তাআলা বিপুল ভান্ডারের অধিকারী।’ (মুসনাদে আহমাদ)
অনেক হাদিসবিশারদ এই হাদিসের ব্যাখ্যায় বলেছেন, সদকার বরকতে আল্লাহ দুনিয়ায়ও সম্পদ বহুগুণ বাড়িয়ে দেন। আর পরকালে যে প্রতিদান সে পাবে, তা হবে এর চেয়েও বহুগুণ বেশি। বাস্তবেও দেখা যায়, যে ব্যক্তি আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস রেখে নিষ্ঠার সঙ্গে দান করেন, তাঁর সম্পদ অদ্ভুতভাবে বেড়ে যায়।

আধুনিক বিশ্বের এক গুরুত্বপূর্ণ দেশ ব্রিটেন। এর ইতিহাস-ঐতিহ্য ও বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতি বিশ্বব্যাপী প্রভাব ফেলেছে। এসবের পাশাপাশি দেশটির চোখ-ধাঁধানো স্থাপনা-স্থাপত্য পর্যটকদের কাছে বাড়তি আকর্ষণের জায়গা। বাকিংহাম প্যালেস, টাওয়ার অব লন্ডন, লন্ডন আই, টাওয়ার ব্রিজ, পিকাডিলি সার্কাস, ব্রিটিশ মিউজিয়াম...
০৪ এপ্রিল ২০২৫
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কারণে দেশের কওমি মাদ্রাসাগুলোর কেন্দ্রীয় বোর্ড পরীক্ষা এগিয়ে আনা হয়েছে। কওমি সর্বোচ্চ স্তর দাওরায়ে হাদিস (তাকমিল) ও বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষার পূর্বঘোষিত তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে
পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে কোরআন তিলাওয়াত প্রতিযোগিতা পুষ্টি ভার্সেস অব লাইট সিজন-২ আয়োজনের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করা হয়েছে। ‘টি কে গ্রুপ’-এর উদ্যোগে এই ‘ইসলামিক রিয়্যালিটি শো’টি দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে চলেছে।
৭ ঘণ্টা আগে
শায়খ জুলফিকার আহমদ নকশবন্দি ১৯৫৩ সালের ১ এপ্রিল পাকিস্তানের ঝং জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি নকশবন্দি তরিকার একজন খ্যাতিমান সুফি সাধক ছিলেন এবং দেওবন্দি আন্দোলনের সঙ্গে তাঁর গভীর সম্পর্ক ছিল। ইসলামি আধ্যাত্মিকতা, তাজকিয়া ও আত্মশুদ্ধির ক্ষেত্রে তিনি বিশ্বব্যাপী সুপরিচিত ছিলেন।
৯ ঘণ্টা আগে