কোরবানি সম্পর্কে কোরআন-হাদিসে ব্যাপক আলোচনা এসেছে। কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘হে নবী, তুমি তাদের আদমের দুই পুত্র হাবিল ও কাবিলের ঘটনা ভালো করে বর্ণনা করো। তারা যখন কোরবানি করেছিল, তখন একজনের কোরবানি কবুল হলো, কিন্তু অন্যজনের কোরবানি কবুল হলো না। ক্ষিপ্ত হয়ে সে বলল, আমি তোমাকে খুন করব। অন্যজন বলল, প্রভু তো শুধু আল্লাহ। তিনি মুত্তাকিদের কোরবানিই কবুল করেন।’ (সুরা মায়েদা: ২৭) অন্য আয়াতে এরশাদ হয়েছে, ‘হে নবী, তাদের বলুন, আমার সালাত, আমার কোরবানি, আমার জীবন, আমার মরণ, আমার সবকিছুই বিশ্বজাহানের প্রতিপালক আল্লাহরই জন্য। তিনি একক ও অদ্বিতীয়। এ আদেশই আমি পেয়েছি। আমি সমর্পিতদের মধ্যে প্রথম।’ (সুরা আনআম: ১৬২ ও ১৬৩)।
কোরবানি সম্পর্কে হাদিসে এসেছে, হজরত আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) বলেন, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.) মদিনায় ১০ বছর থেকেছেন এবং প্রতিবছর কোরবানি করেছেন।’ (তিরমিজি: ১৫০৭)। অন্যত্র রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘কোরবানির দিন মানুষ যে কাজ করে, তার মধ্যে আল্লাহ তাআলার কাছে সবচেয়ে পছন্দের কাজ হচ্ছে (কোরবানির পশুর) রক্ত প্রবাহিত করা। অর্থাৎ কোরবানি করা।’ (তিরমিজি: ১৪৯৩)
কোরবানির ফজিলত সম্পর্কে হাদিসে এসেছে, হজরত জায়েদ ইবনে আরকাম (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সাহাবিগণ বলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, কোরবানিতে কি আমাদের জন্য সওয়াব আছে?’ তিনি বললেন, ‘কোরবানির পশুর প্রতিটি পশমের পরিবর্তে একটি করে প্রতিদান রয়েছে।’ সাহাবিগণ আবার জিজ্ঞেস করলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, পশমওয়ালা পশুদের ব্যাপারে কী হবে? অর্থাৎ এদের পশম তো অনেক বেশি?’ তিনি বললেন, ‘পশমওয়ালা পশুদের প্রতিটি পশমের পরিবর্তে একটি করে নেকি রয়েছে।’ (ইবনে মাজাহ: ৩১২৭)
কোরবানি সম্পর্কে কোরআন-হাদিসে ব্যাপক আলোচনা এসেছে। কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘হে নবী, তুমি তাদের আদমের দুই পুত্র হাবিল ও কাবিলের ঘটনা ভালো করে বর্ণনা করো। তারা যখন কোরবানি করেছিল, তখন একজনের কোরবানি কবুল হলো, কিন্তু অন্যজনের কোরবানি কবুল হলো না। ক্ষিপ্ত হয়ে সে বলল, আমি তোমাকে খুন করব। অন্যজন বলল, প্রভু তো শুধু আল্লাহ। তিনি মুত্তাকিদের কোরবানিই কবুল করেন।’ (সুরা মায়েদা: ২৭) অন্য আয়াতে এরশাদ হয়েছে, ‘হে নবী, তাদের বলুন, আমার সালাত, আমার কোরবানি, আমার জীবন, আমার মরণ, আমার সবকিছুই বিশ্বজাহানের প্রতিপালক আল্লাহরই জন্য। তিনি একক ও অদ্বিতীয়। এ আদেশই আমি পেয়েছি। আমি সমর্পিতদের মধ্যে প্রথম।’ (সুরা আনআম: ১৬২ ও ১৬৩)।
কোরবানি সম্পর্কে হাদিসে এসেছে, হজরত আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) বলেন, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.) মদিনায় ১০ বছর থেকেছেন এবং প্রতিবছর কোরবানি করেছেন।’ (তিরমিজি: ১৫০৭)। অন্যত্র রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘কোরবানির দিন মানুষ যে কাজ করে, তার মধ্যে আল্লাহ তাআলার কাছে সবচেয়ে পছন্দের কাজ হচ্ছে (কোরবানির পশুর) রক্ত প্রবাহিত করা। অর্থাৎ কোরবানি করা।’ (তিরমিজি: ১৪৯৩)
কোরবানির ফজিলত সম্পর্কে হাদিসে এসেছে, হজরত জায়েদ ইবনে আরকাম (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সাহাবিগণ বলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, কোরবানিতে কি আমাদের জন্য সওয়াব আছে?’ তিনি বললেন, ‘কোরবানির পশুর প্রতিটি পশমের পরিবর্তে একটি করে প্রতিদান রয়েছে।’ সাহাবিগণ আবার জিজ্ঞেস করলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, পশমওয়ালা পশুদের ব্যাপারে কী হবে? অর্থাৎ এদের পশম তো অনেক বেশি?’ তিনি বললেন, ‘পশমওয়ালা পশুদের প্রতিটি পশমের পরিবর্তে একটি করে নেকি রয়েছে।’ (ইবনে মাজাহ: ৩১২৭)
পবিত্র কোরআনের ৬২ তম সুরা, সুরা জুমুআ। এটি মাদানি সুরা, যা জুমার দিনের গুরুত্ব ও তাৎপর্যকে কেন্দ্র করে নাজিল হয়েছে। এই সুরার মূল বার্তা হলো আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের আনুগত্যের মাধ্যমে ইমানদারদের পরিশুদ্ধ জীবন লাভ এবং ইহুদিদের ভুল থেকে শিক্ষা গ্রহণ করা।
৯ ঘণ্টা আগেজনসম্পদকে আমানত হিসেবে দেখা, এর প্রতি যত্নশীল হওয়া এবং এর অপব্যবহার থেকে বিরত থাকা ইমানের অপরিহার্য অংশ। এটি একজন মুমিনের সামাজিক দায়বদ্ধতা এবং আল্লাহর প্রতি গভীর আনুগত্যের পরিচায়ক। এই সম্পদের যথাযথ রক্ষণাবেক্ষণ নৈতিক ও ইমানি কর্তব্য।
১২ ঘণ্টা আগেআমি প্রবাসে আছি সাত বছর হলো। এখনো বিয়ে করিনি। বিয়ের পর আর প্রবাসে আসার ইচ্ছে নেই। তাই মা-বাবাকে বলেছি, পাত্রী দেখার জন্য। যদি সবকিছু ঠিক থাকে মোবাইলের মাধ্যমে বিয়ে সম্পন্ন করে দেশে চলে আসব। প্রবাসে বসে মোবাইলে বিয়ে করা কি আমার জন্য জায়েজ হবে? এ বিষয়ে ইসলামের নির্দেশনা জানতে চাই।
১২ ঘণ্টা আগেজীবিকা অর্জনের অন্যতম মাধ্যম ব্যবসা-বাণিজ্য। ইসলামে ব্যবসা এক মর্যাদাপূর্ণ পেশা। তবে এই পেশার মর্যাদা নির্ভর করে সততা ও নিষ্ঠার ওপর। আজকের দুনিয়ায় যখন লাভ ও প্রতিযোগিতার মোহে সততাকে বিসর্জন দেওয়া হচ্ছে, তখন ইসলামে একজন সৎ ব্যবসায়ীর জন্য রয়েছে এক অনন্য সুসংবাদ। কিয়ামতের সেই ভয়াবহ দিনে, যখন সূর্যের
১২ ঘণ্টা আগে