সাকী মাহবুব
চারটি বর্ণ দিয়ে গঠিত মিষ্টি এক শব্দের নাম ভালোবাসা। ভালোবাসা পৃথিবীর সবচেয়ে চর্চিত ও অন্তরে দোলা দেওয়া শব্দ। এটি একটি মানবিক অনুভূতি এবং আবেগকেন্দ্রিক অভিজ্ঞতা। বিশেষ কোনো মানুষের জন্য স্নেহের শক্তিশালী বহিঃপ্রকাশই ভালোবাসা।
ভালোবাসা যদি নিঃস্বার্থ ও একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য হয়, তবে এর সওয়াব অফুরন্ত। রাসুল (সা.) বলেন, ‘কিয়ামতের দিন আল্লাহ তাআলা ঘোষণা করবেন, যারা আমার সন্তুষ্টির জন্য একে অন্যকে ভালোবেসেছিল, তারা কোথায়? আজ আমি তাদের আমার আরশের ছায়াতলে আশ্রয় দেব।’ (মুসলিম)
আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য একে অন্যকে ভালোবাসার গুরুত্ব ইসলামে অনেক বেশি। রাসুল (সা.) বলেন, ‘তোমরা যতক্ষণ মুমিন হবে না, ততক্ষণ জান্নাতে যেতে পারবে না। আর তোমরা যতক্ষণ পরস্পরকে ভালোবাসবে না, ততক্ষণ মুমিন হতে পারবে না। আমি কি তোমাদের এমন আমলের কথা বলে দেব না, যা করলে তোমাদের মধ্যে সহজেই ভালোবাসা সৃষ্টি হবে। তা হলো সালামের প্রসার ঘটানো।’ (মুসলিম)
স্ত্রীর প্রতি ভালোবাসা পোষণ করা বড় সওয়াবের কাজ। মহানবী (সা.) স্ত্রীদের অনেক ভালোবাসতেন। তাঁদের সঙ্গে গল্প করতেন। আম্মাজান আয়েশা (রা.)-এর সঙ্গে দৌড় প্রতিযোগিতাও করেছেন তিনি। আয়েশা (রা.) পাত্রের যে অংশে মুখ লাগিয়ে পানাহার করেছেন, নবীজিও তাতে ঠোঁট লাগিয়ে পানাহার করেছেন।
এ ছাড়া মহানবী (সা.) শিশুদেরও অত্যন্ত ভালোবাসতেন। তাদের গালে চুমু এঁকে দিতেন। মাথায় হাত বুলিয়ে দিতেন। উপহার দিতেন। কখনো তাদের সঙ্গে খেলাধুলায় অংশ নিতেন। সালাম দিতেন।
ভালোবাসার নামে বিবাহবহির্ভূত অবৈধ যৌনাচারে লিপ্ত হওয়া ইসলামে কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। মহান আল্লাহ পবিত্র কোরআনে ব্যভিচারের কাছেও যেতে নিষেধ করেছেন। সুতরাং ব্যভিচারে লিপ্ত হতে প্ররোচিত করে এমন সব বিষয় ইসলামে নিষিদ্ধ। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমরা ব্যভিচারের কাছেও যেয়ো না। এটা অশ্লীল ও নিকৃষ্ট আচরণ।’ (সুরা ইসরা: ৩২)
লেখক: সহকারী শিক্ষক, নাদির হোসেন উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়, রাজবাড়ী
চারটি বর্ণ দিয়ে গঠিত মিষ্টি এক শব্দের নাম ভালোবাসা। ভালোবাসা পৃথিবীর সবচেয়ে চর্চিত ও অন্তরে দোলা দেওয়া শব্দ। এটি একটি মানবিক অনুভূতি এবং আবেগকেন্দ্রিক অভিজ্ঞতা। বিশেষ কোনো মানুষের জন্য স্নেহের শক্তিশালী বহিঃপ্রকাশই ভালোবাসা।
ভালোবাসা যদি নিঃস্বার্থ ও একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য হয়, তবে এর সওয়াব অফুরন্ত। রাসুল (সা.) বলেন, ‘কিয়ামতের দিন আল্লাহ তাআলা ঘোষণা করবেন, যারা আমার সন্তুষ্টির জন্য একে অন্যকে ভালোবেসেছিল, তারা কোথায়? আজ আমি তাদের আমার আরশের ছায়াতলে আশ্রয় দেব।’ (মুসলিম)
আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য একে অন্যকে ভালোবাসার গুরুত্ব ইসলামে অনেক বেশি। রাসুল (সা.) বলেন, ‘তোমরা যতক্ষণ মুমিন হবে না, ততক্ষণ জান্নাতে যেতে পারবে না। আর তোমরা যতক্ষণ পরস্পরকে ভালোবাসবে না, ততক্ষণ মুমিন হতে পারবে না। আমি কি তোমাদের এমন আমলের কথা বলে দেব না, যা করলে তোমাদের মধ্যে সহজেই ভালোবাসা সৃষ্টি হবে। তা হলো সালামের প্রসার ঘটানো।’ (মুসলিম)
স্ত্রীর প্রতি ভালোবাসা পোষণ করা বড় সওয়াবের কাজ। মহানবী (সা.) স্ত্রীদের অনেক ভালোবাসতেন। তাঁদের সঙ্গে গল্প করতেন। আম্মাজান আয়েশা (রা.)-এর সঙ্গে দৌড় প্রতিযোগিতাও করেছেন তিনি। আয়েশা (রা.) পাত্রের যে অংশে মুখ লাগিয়ে পানাহার করেছেন, নবীজিও তাতে ঠোঁট লাগিয়ে পানাহার করেছেন।
এ ছাড়া মহানবী (সা.) শিশুদেরও অত্যন্ত ভালোবাসতেন। তাদের গালে চুমু এঁকে দিতেন। মাথায় হাত বুলিয়ে দিতেন। উপহার দিতেন। কখনো তাদের সঙ্গে খেলাধুলায় অংশ নিতেন। সালাম দিতেন।
ভালোবাসার নামে বিবাহবহির্ভূত অবৈধ যৌনাচারে লিপ্ত হওয়া ইসলামে কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। মহান আল্লাহ পবিত্র কোরআনে ব্যভিচারের কাছেও যেতে নিষেধ করেছেন। সুতরাং ব্যভিচারে লিপ্ত হতে প্ররোচিত করে এমন সব বিষয় ইসলামে নিষিদ্ধ। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমরা ব্যভিচারের কাছেও যেয়ো না। এটা অশ্লীল ও নিকৃষ্ট আচরণ।’ (সুরা ইসরা: ৩২)
লেখক: সহকারী শিক্ষক, নাদির হোসেন উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়, রাজবাড়ী
ক্ষমতা বা রাজত্ব পেলে মানুষ আল্লাহ ভোলা হয়ে যায়। হয়ে ওঠে বেপরোয়া ও অহংকারী। দুর্বলের ওপর অবাধে চালায় অত্যাচার ও নিপীড়ন। আসলে ক্ষমতাসীনদের জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে এটা একটা বড় পরীক্ষা। ক্ষমতা পেয়ে বান্দা কেমন আচরণ করে, সেটাই দেখতে চান আল্লাহ তাআলা। তবে সবাই তো এক না।
৬ ঘণ্টা আগেআল্লাহ তাআলার অফুরন্ত নেয়ামতের অবারিত ঠিকানা জান্নাত। জান্নাতকে পার্থিব নেয়ামত দ্বারা আল্লাহ তাআলা সাজিয়েছেন—যা কোনো চোখ চোখ দেখেনি, কোনো কান শোনেনি এবং কোনো ব্যক্তির অন্তর তা কল্পনাও করতে পারেনি।
৮ ঘণ্টা আগেমহান আল্লাহ আমাদের একমাত্র রিজিকদাতা। সমগ্র সৃষ্টিকুলের রিজিকের ব্যবস্থা তিনিই করে থাকেন। তাই রিজিকের সন্ধানে দিশেহারা নয়, বরং আল্লাহর ইবাদতে মগ্ন থাকা জরুরি। কোরআন ও হাদিসের আলোকে ৪টি আমল করলে রিজিক বৃদ্ধি হবে বলে আশা করা যায়।
৯ ঘণ্টা আগেইসলামে দান-সদকা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি আমল। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এর অসংখ্য ফজিলতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সদকা কেবল দরিদ্রের প্রয়োজনই মেটায় না, বরং এটি বান্দা ও তার প্রতিপালকের মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করে।
১৬ ঘণ্টা আগে