মুফতি খালিদ কাসেমি
ইসলাম একটি সুশৃঙ্খল ও পরিপূর্ণ জীবনবিধান। সব বিষয়ে ইসলাম তার অনুসারীদের শৃঙ্খলা ও ঐক্যের শিক্ষা দিয়েছে। জামাতে নামাজ আদায়ের ক্ষেত্রে কাতার সোজা করা শৃঙ্খলার একটি শ্রেষ্ঠ উদাহরণ। হাদিসে জামাতে নামাজ আদায়ের ক্ষেত্রে কাতার সোজা করার অনেক গুরুত্ব ও ফজিলত বর্ণিত হয়েছে। মহানবী (সা.) এরশাদ করেন, ‘তোমরা কাতার সোজা করো।
কেননা কাতার সোজা করা নামাজের পরিপূর্ণতার অংশ বিশেষ।’ (বুখারি) উল্লিখিত হাদিসে কাতার সোজা করাকে ‘নামাজের পরিপূর্ণতার অংশ’ বলা হয়েছে। অন্য হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, মহানবী (সা.) এরশাদ করেন, ‘তোমরা নামাজে কাতার সোজা করে নেবে। কেননা কাতার সোজা করা নামাজের সৌন্দর্যের অন্তর্ভুক্ত।’ (বুখারি) এ হাদিসে কাতার সোজা করাকে ‘নামাজের সৌন্দর্যের অন্তর্ভুক্ত’ বলা হয়েছে। কাতার সোজা করার ক্ষেত্রে প্রথম দিকের সারিগুলো পূর্ণ করতে হবে এবং মিলেমিশে দাঁড়াতে হবে। হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, একদিন রাসুলুল্লাহ (সা.) আমাদের কাছে এসে বললেন, ‘ফেরেশতারা যেভাবে তাঁদের প্রভুর কাছে সারিবদ্ধ হন, তোমরা কি সেভাবে সারিবদ্ধ হবে না।’ আমরা নিবেদন করলাম, ‘হে আল্লাহর রাসুল, ফেরেশতারা তাঁদের প্রভুর কাছে কীভাবে সারিবদ্ধ হন?’ তিনি বললেন, ‘প্রথম সারিগুলো পূর্ণ করেন এবং সারিতে মিলেমিশে দাঁড়ান।’ (মুসলিম)
কাতার সোজা না করার ব্যাপারে হাদিসে কঠোর হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করা হয়েছে। নবী (সা.) বলেন, ‘তোমরা অবশ্যই কাতার সোজা করে নেবে; নতুবা আল্লাহ তাআলা তোমাদের মাঝে মতভেদ সৃষ্টি করে দেবেন।’ (বুখারি) কাতার সোজা করার পদ্ধতি হলো, মুসল্লিরা একে অপরের কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে দাঁড়াবে এবং মসজিদে কাতার সোজা করার জন্য যে রেখা টানা থাকে, পায়ের গোড়ালি সেখানে রাখবে।
লেখক: শিক্ষক ও ইসলামবিষয়ক গবেষক
ইসলাম একটি সুশৃঙ্খল ও পরিপূর্ণ জীবনবিধান। সব বিষয়ে ইসলাম তার অনুসারীদের শৃঙ্খলা ও ঐক্যের শিক্ষা দিয়েছে। জামাতে নামাজ আদায়ের ক্ষেত্রে কাতার সোজা করা শৃঙ্খলার একটি শ্রেষ্ঠ উদাহরণ। হাদিসে জামাতে নামাজ আদায়ের ক্ষেত্রে কাতার সোজা করার অনেক গুরুত্ব ও ফজিলত বর্ণিত হয়েছে। মহানবী (সা.) এরশাদ করেন, ‘তোমরা কাতার সোজা করো।
কেননা কাতার সোজা করা নামাজের পরিপূর্ণতার অংশ বিশেষ।’ (বুখারি) উল্লিখিত হাদিসে কাতার সোজা করাকে ‘নামাজের পরিপূর্ণতার অংশ’ বলা হয়েছে। অন্য হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, মহানবী (সা.) এরশাদ করেন, ‘তোমরা নামাজে কাতার সোজা করে নেবে। কেননা কাতার সোজা করা নামাজের সৌন্দর্যের অন্তর্ভুক্ত।’ (বুখারি) এ হাদিসে কাতার সোজা করাকে ‘নামাজের সৌন্দর্যের অন্তর্ভুক্ত’ বলা হয়েছে। কাতার সোজা করার ক্ষেত্রে প্রথম দিকের সারিগুলো পূর্ণ করতে হবে এবং মিলেমিশে দাঁড়াতে হবে। হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, একদিন রাসুলুল্লাহ (সা.) আমাদের কাছে এসে বললেন, ‘ফেরেশতারা যেভাবে তাঁদের প্রভুর কাছে সারিবদ্ধ হন, তোমরা কি সেভাবে সারিবদ্ধ হবে না।’ আমরা নিবেদন করলাম, ‘হে আল্লাহর রাসুল, ফেরেশতারা তাঁদের প্রভুর কাছে কীভাবে সারিবদ্ধ হন?’ তিনি বললেন, ‘প্রথম সারিগুলো পূর্ণ করেন এবং সারিতে মিলেমিশে দাঁড়ান।’ (মুসলিম)
কাতার সোজা না করার ব্যাপারে হাদিসে কঠোর হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করা হয়েছে। নবী (সা.) বলেন, ‘তোমরা অবশ্যই কাতার সোজা করে নেবে; নতুবা আল্লাহ তাআলা তোমাদের মাঝে মতভেদ সৃষ্টি করে দেবেন।’ (বুখারি) কাতার সোজা করার পদ্ধতি হলো, মুসল্লিরা একে অপরের কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে দাঁড়াবে এবং মসজিদে কাতার সোজা করার জন্য যে রেখা টানা থাকে, পায়ের গোড়ালি সেখানে রাখবে।
লেখক: শিক্ষক ও ইসলামবিষয়ক গবেষক
হালাল পেশাকে ইসলাম মর্যাদার চোখে দেখে। হালাল পেশায় নিযুক্ত শ্রমিকের মর্যাদাও কম নয়। তাঁদের অধিকার নিশ্চিতের বিষয়টি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়েছে ইসলাম। প্রিয় নবী (সা.) বলেন ‘শ্রমিকেরা তোমাদেরই ভাই, আল্লাহ তাদের তোমাদের দায়িত্বে অর্পণ করেছেন।
৫ ঘণ্টা আগেইনসাফ ভিত্তিক সমাজ বিনির্মাণে ইসলাম অনন্য। ইসলাম সমাজের সব স্তরের মানুষের অধিকার ও মর্যাদা সুনিশ্চিত করেছে। মালিক-শ্রমিক একজনকে অপরজনের ভাইয়ের মর্যাদা দিয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেকোরআন ও হাদিসে জান্নাতের বিবরণে এর সৌন্দর্য ও শান্তির কথা বহুবার বর্ণিত হয়েছে। এটি প্রতিটি মোমিনের পরম কাঙ্ক্ষিত গন্তব্য। এই গন্তব্যে যেতে হলে মহানবী (সা.)-এর সুপারিশের বিকল্প নেই। তিন ধরনের ব্যক্তির জান্নাতের জিম্মাদারি নবী (সা.) নিয়েছেন।
১ দিন আগেহজ ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ বিধান। আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের উদ্দেশ্যে নির্দিষ্ট সময়ে, নির্দিষ্ট কার্যাবলির মাধ্যমে পবিত্র কাবাঘর জিয়ারত করার ইচ্ছা পোষণ করাকেই হজ বলে। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘মানুষের মধ্যে যারা সেখানে পৌঁছানোর সামর্থ্য রাখে, তাদের ওপর আল্লাহর জন্য এ ঘরের হজ করা ফরজ’ (সুরা আলে ইমরান ৯৭)।
১ দিন আগে