মুফতি আইয়ুব নাদীম শিক্ষক ও মুহাদ্দিস
প্রতিটি ভালো কাজের শুরুতে আল্লাহর নাম উচ্চারণ করা সুন্নত। আউজুবিল্লাহ পড়ার মাধ্যমে আল্লাহর কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করা হয়। ‘আউজুবিল্লাহ’ অর্থ আমি আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাই। এর পূর্ণ বাক্য ‘আউজুবিল্লাহি মিনাশ শায়তানির রাজিম’। এর অর্থ হলো, আমি বিতাড়িত শয়তান থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাই। আউজুবিল্লাহ পাঠের কয়েকটি সময় রয়েছে।
এক. কোরআন তিলাওয়াতের শুরুতে: কোরআন তিলাওয়াতের শুরুতে আউজুবিল্লাহ পাঠ করা সুন্নত। পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘যখন তুমি কোরআন তিলাওয়াত করবে, তখন অভিশপ্ত শয়তান থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করবে।’ (সুরা নাহল: ৯৮)
দুই. শয়তান কুমন্ত্রণা দিলে: আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে বলেন, ‘শয়তানের কুমন্ত্রণা যদি তোমাকে প্ররোচিত করে, তবে তুমি আল্লাহর আশ্রয় প্রার্থনা করো, তিনি সর্বশ্রোতা ও সর্বজ্ঞ।’ (সুরা আরাফ: ২০০)
তিন. রাগ পেয়ে বসলে: সুলায়মান ইবনে সুরাদ (রা.) বলেন, আমি আল্লাহর রাসুল (সা.)-এর সঙ্গে বসা ছিলাম। তখন দুই লোক গালিগালাজ করছিল। তাদের একজনের চেহারা লাল হয়ে গিয়েছিল এবং তার রগগুলো ফুলে গিয়েছিল। তখন রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, ‘আমি এমন একটি দোয়া জানি, এই লোকটি তা পড়লে তার রাগ দূর হয়ে যাবে। সে যদি পড়ে ‘আউজুবিল্লাহি মিনাশ শায়তানির রাজিম’ তাহলে তার রাগ চলে যাবে।’ (বুখারি: ৩২৮)
চার. মসজিদ থেকে বের হওয়ার সময়: হজরত আবু হুরায়রা (রা.) সূত্রে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘তোমাদের কেউ যখন মসজিদে প্রবেশ করে সে যেন নবীর ওপর দরুদ পড়ে, এরপর বলে হে আল্লাহ, আমার জন্য আপনার রহমতের দরজাসমূহ খুলে দিন। আর বের হওয়ার সময় যেন নবীর ওপর দরুদ পড়ে, এরপর বলে, হে আল্লাহ, আপনি আমাকে বিতাড়িত শয়তান থেকে রক্ষা করুন।’ (ইবনে মাজাহ: ৭৭৩)
প্রতিটি ভালো কাজের শুরুতে আল্লাহর নাম উচ্চারণ করা সুন্নত। আউজুবিল্লাহ পড়ার মাধ্যমে আল্লাহর কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করা হয়। ‘আউজুবিল্লাহ’ অর্থ আমি আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাই। এর পূর্ণ বাক্য ‘আউজুবিল্লাহি মিনাশ শায়তানির রাজিম’। এর অর্থ হলো, আমি বিতাড়িত শয়তান থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাই। আউজুবিল্লাহ পাঠের কয়েকটি সময় রয়েছে।
এক. কোরআন তিলাওয়াতের শুরুতে: কোরআন তিলাওয়াতের শুরুতে আউজুবিল্লাহ পাঠ করা সুন্নত। পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘যখন তুমি কোরআন তিলাওয়াত করবে, তখন অভিশপ্ত শয়তান থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করবে।’ (সুরা নাহল: ৯৮)
দুই. শয়তান কুমন্ত্রণা দিলে: আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে বলেন, ‘শয়তানের কুমন্ত্রণা যদি তোমাকে প্ররোচিত করে, তবে তুমি আল্লাহর আশ্রয় প্রার্থনা করো, তিনি সর্বশ্রোতা ও সর্বজ্ঞ।’ (সুরা আরাফ: ২০০)
তিন. রাগ পেয়ে বসলে: সুলায়মান ইবনে সুরাদ (রা.) বলেন, আমি আল্লাহর রাসুল (সা.)-এর সঙ্গে বসা ছিলাম। তখন দুই লোক গালিগালাজ করছিল। তাদের একজনের চেহারা লাল হয়ে গিয়েছিল এবং তার রগগুলো ফুলে গিয়েছিল। তখন রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, ‘আমি এমন একটি দোয়া জানি, এই লোকটি তা পড়লে তার রাগ দূর হয়ে যাবে। সে যদি পড়ে ‘আউজুবিল্লাহি মিনাশ শায়তানির রাজিম’ তাহলে তার রাগ চলে যাবে।’ (বুখারি: ৩২৮)
চার. মসজিদ থেকে বের হওয়ার সময়: হজরত আবু হুরায়রা (রা.) সূত্রে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘তোমাদের কেউ যখন মসজিদে প্রবেশ করে সে যেন নবীর ওপর দরুদ পড়ে, এরপর বলে হে আল্লাহ, আমার জন্য আপনার রহমতের দরজাসমূহ খুলে দিন। আর বের হওয়ার সময় যেন নবীর ওপর দরুদ পড়ে, এরপর বলে, হে আল্লাহ, আপনি আমাকে বিতাড়িত শয়তান থেকে রক্ষা করুন।’ (ইবনে মাজাহ: ৭৭৩)
বিয়ের অন্যতম উদ্দেশ্য একটি আদর্শ পরিবার গঠন। যে পরিবারের সদস্যরা একনিষ্ঠভাবে আল্লাহর ইবাদত করবে, তাঁর আদেশগুলো পালন করবে, নিষেধসমূহ থেকে বেঁচে থাকবে।
২০ ঘণ্টা আগেহজ ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ বিধান । হজ - ওমরাহকে কেন্দ্র করে পুরো বিশ্বের সামর্থ্যবান মুসলমানেরা ছুটে যান মক্কায় । কেননা এই দুই ইবাদতের জন্য সফর করে মক্কায় যাওয়া আবশ্যক । তবে পবিত্র এই সফরে বাধাগ্রস্ত হলে এবং হজে যেতে না পারলে ইসলামের সুনির্দিষ্ট বিধান রয়েছে । ইহরাম বাঁধার পর হজ বা ওমরাহ সফরে যেতে
২ দিন আগেকোনো ধনি ব্যক্তি যদি হজ ফরজ হওয়ার পর শারীরিকভাবে সমর্থ থাকতে হজ করেননি, এখন স্থায়ীভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন এবং কোনোভাবেই নিজে গিয়ে হজ আদায় করতে না পারছেন না—তাহলে শরিয়ত তাঁকে বিকল্প ব্যবস্থা দিয়েছে। এ বিকল্প ব্যবস্থার নাম ‘বদলি হজ।’
৩ দিন আগেবছরজুড়ে ঋতুর পালাবদল ও সময়ের বৈচিত্র্য নিঃসন্দেহে মহান আল্লাহর অনন্য দান। একেক মৌসুমে একেক রকম আলো-বাতাস আমরা পাই। শীত ও গ্রীষ্ম বছরের প্রধানতম দুটি ঋতু।
৩ দিন আগে