হুসাইন আহমদ, শিক্ষক ও ইসলামবিষয়ক গবেষক
ইসলামে পৃথিবীর শেষ দিনকে কিয়ামত বলা হয়। পৃথিবী সেই দিন ধ্বংস হয়ে যাবে। মানুষকে তার প্রতিপালকের মুখোমুখি হতে হবে।
কৃতকর্মের হিসাব দিতে হবে। দিনটি হবে অত্যন্ত কঠিন। হাশরের ময়দানে কোনো ছায়া থাকবে না। মানুষ ঘামের সমুদ্রে হাবুডুবু খাবে।
সেদিন একটি মাত্র ছায়া থাকবে। তা হলো মহান আল্লাহর আরশে আজিমের ছায়া। সেই ছায়ায় তিনি কিছু পুণ্যবান মানুষকে আশ্রয় দেবেন। হাদিসে তেমন সাত শ্রেণির মানুষের কথা এসেছে।
হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, আল্লাহ তাআলা সাত শ্রেণির লোককে সেই দিন তাঁর ছায়া দান করবেন। যেদিন তাঁর ছায়া ছাড়া আর কোনো ছায়া থাকবে না।
১. ন্যায়পরায়ণ বাদশাহ। ২. আল্লাহ তাআলার ইবাদতে যৌবন অতিবাহিত করা যুবক।
৩. যার অন্তর মসজিদের সঙ্গে লেগে থাকে। ৪. ওই দুই ব্যক্তি, যারা আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য বন্ধুত্ব ও ভালোবাসা স্থাপন করে; তারা এই ভালোবাসার সূত্রে মিলিত হয় এবং এই ভালোবাসা নিয়েই মৃত্যুবরণ করে। ৫. যাকে কোনো সুন্দরী নারী ব্যভিচারের উদ্দেশ্যে আহ্বান করে, কিন্তু সে বলে, আমি আল্লাহকে ভয় করি।
৬. যে ব্যক্তি এত গোপনে দান করে যে, তার ডান হাত কী দান করে, তা বাঁ হাত জানতে পারে না। ৭. যে ব্যক্তি নির্জনে আল্লাহকে স্মরণ করে; ফলে তার উভয় চোখে পানি বয়ে যায়।’ (বুখারি: ১৪২৩; তিরমিজি: ২৩৯১; মুসলিম: ১০৩১)
লেখক: শিক্ষক
ইসলামে পৃথিবীর শেষ দিনকে কিয়ামত বলা হয়। পৃথিবী সেই দিন ধ্বংস হয়ে যাবে। মানুষকে তার প্রতিপালকের মুখোমুখি হতে হবে।
কৃতকর্মের হিসাব দিতে হবে। দিনটি হবে অত্যন্ত কঠিন। হাশরের ময়দানে কোনো ছায়া থাকবে না। মানুষ ঘামের সমুদ্রে হাবুডুবু খাবে।
সেদিন একটি মাত্র ছায়া থাকবে। তা হলো মহান আল্লাহর আরশে আজিমের ছায়া। সেই ছায়ায় তিনি কিছু পুণ্যবান মানুষকে আশ্রয় দেবেন। হাদিসে তেমন সাত শ্রেণির মানুষের কথা এসেছে।
হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, আল্লাহ তাআলা সাত শ্রেণির লোককে সেই দিন তাঁর ছায়া দান করবেন। যেদিন তাঁর ছায়া ছাড়া আর কোনো ছায়া থাকবে না।
১. ন্যায়পরায়ণ বাদশাহ। ২. আল্লাহ তাআলার ইবাদতে যৌবন অতিবাহিত করা যুবক।
৩. যার অন্তর মসজিদের সঙ্গে লেগে থাকে। ৪. ওই দুই ব্যক্তি, যারা আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য বন্ধুত্ব ও ভালোবাসা স্থাপন করে; তারা এই ভালোবাসার সূত্রে মিলিত হয় এবং এই ভালোবাসা নিয়েই মৃত্যুবরণ করে। ৫. যাকে কোনো সুন্দরী নারী ব্যভিচারের উদ্দেশ্যে আহ্বান করে, কিন্তু সে বলে, আমি আল্লাহকে ভয় করি।
৬. যে ব্যক্তি এত গোপনে দান করে যে, তার ডান হাত কী দান করে, তা বাঁ হাত জানতে পারে না। ৭. যে ব্যক্তি নির্জনে আল্লাহকে স্মরণ করে; ফলে তার উভয় চোখে পানি বয়ে যায়।’ (বুখারি: ১৪২৩; তিরমিজি: ২৩৯১; মুসলিম: ১০৩১)
লেখক: শিক্ষক
মানবসভ্যতার ইতিহাসে যুগে যুগে বহু ক্ষণজন্মা মনীষীর আগমন ঘটেছে, যাঁরা তাঁদের কর্ম ও প্রজ্ঞা দিয়ে ইতিহাসের গতিপথ বদলে দিয়েছেন। তাঁরা জাতির ভাগ্য রচনা করে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। তবে এ সকল মহান ব্যক্তিত্বের মধ্যে খোলাফায়ে রাশেদিন (রা.)-এর মর্যাদা যেমন অতীত ইতিহাসে বিরল, তেমনি ভবিষ্যতেও তা অতুলনীয়...
৯ ঘণ্টা আগেআমরা কোরআন ও হাদিসের প্রতি গভীরভাবে দৃষ্টি নিবদ্ধ করলে দেখতে পাই এমন কিছু ভালোবাসার কথা বর্ণিত হয়েছে, যেসব মানুষকে আল্লাহর কাছে প্রিয় করে তোলে। ইহ-পরকালীন সম্মানে তাকে ভূষিত করে। পার্থিব জীবনেও দেয় শান্তি-স্বস্তি। এমন কিছু ভালোবাসার বিবরণ নিম্নে তুলে ধরা হলো—
১১ ঘণ্টা আগেদানশীলতা ও উদারতা ছিল মহানবী (সা.)-এর চরিত্রের এক বিশেষ বৈশিষ্ট্য। তাঁর এই গুণ ছিল সর্বজনবিদিত। হাদিস এসেছে, ‘রাসুল (সা.) সব মানুষের চেয়ে বেশি দানশীল ছিলেন।’ (সহিহ্ বুখারি)। দানশীল ব্যক্তিদের একটি বিশেষ গুণ হলো, তাঁরা অতিথিদের খুব আদর-আপ্যায়ন করেন
১৭ ঘণ্টা আগেমানুষের স্বভাবজাত দুইটি বৈশিষ্ট্য হলো কোমলতা ও কঠোরতা। তবে মানবিক সম্পর্ক, সামাজিক সংহতি, এমনকি আল্লাহর সঙ্গে যোগাযোগেও প্রয়োজন হয় হৃদয়ের কোমলতা ও নম্রতার। কারণ সম্পর্ক গড়ে উঠে ভালোবাসা, সহানুভূতি ও মানবিক আচরণের মধ্যে দিয়ে। আর রূঢ় ও কঠোরতায় সম্পর্কের বিনাশ ঘটে।
১ দিন আগে