সদ্য অনুষ্ঠিত ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে দ্বিতীয়বারের মতো মেয়র পদে জয়ী হয়েছেন ইকরামুল হক টিটু। নিজ নগরীর উন্নয়ন নিয়ে গতকাল আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলেছেন তিনি। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন সৌগত বসু
আজকের পত্রিকা: দ্বিতীয়বারের মতো মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর চেয়ে কয়েক গুণ ভোট বেশি পেয়েছেন। এ জনপ্রিয়তার কারণ কী?
ইকরামুল হক: আমি নগরবাসীর প্রতি কৃতজ্ঞ। তাঁদের সঙ্গেই দীর্ঘকালের পথচলা। আমি যেটি অনুভব করেছি, তাঁদের সঙ্গে আমার সম্পর্কটা আত্মার। সেই ভালোবাসার প্রতিফলন ঘটেছে ভোটে।
আজকের পত্রিকা: নগরীতে কিছু সমস্যা আছে। এর মধ্যে জলাবদ্ধতা ও যানজট অন্যতম। আপনি নির্বাচনের আগে বলেছিলেন এই নগরকে মডেল সিটি করবেন। সেটা নিয়ে আপনার ভাবনা কী?
ইকরামুল হক: আমি আজ থেকে চার বছর আগে সিটি করপোরেশনের মেয়র হিসেবে দায়িত্ব নিই। তখন থেকেই বড় পরিসরে কাজ করার সুযোগ হয়। তবে কোভিড ও রাশিয়া-ইউক্রেনের যুদ্ধের কারণে ৪ বছরে বেশির ভাগ সময়ই কাজ করতে পারিনি। তারপরও ৩৩টি ওয়ার্ডে আমাদের উন্নয়ন সুবিধা পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা করেছি। আমি নগরবাসীকে বলেছি, এ কাজগুলো শেষ করতে পারলে নগরবাসীকে মডেল সিটি উপহার দেওয়া যাবে। আমি আবার সুযোগ পেয়েছি। এখন বাকি কাজ বাস্তবায়ন করব।
আজকের পত্রিকা: ময়মনসিংহে একটা রাজনৈতিক কোন্দল রয়েছে। সেই কোন্দল ভেঙে ফেলতে কি কোনো উদ্যোগ নেবেন?
ইকরামুল হক: নির্বাচনে আমরা যার যার অবস্থান থেকে প্রার্থী হয়েছি। কে বিজয়ী হবো, এটা কিন্তু নিশ্চিত ছিল না। জয়-পরাজয় ভেবেই কিন্তু আমরা অংশগ্রহণ করেছি। গতকালের ফলাফলটা যদি আমরা বিশ্বাস করি তাহলে আমার অবস্থান থেকে এটিকে মেনে নিতেই হবে।আমি সবাইকে আহ্বান করব—আসুন, বিগত দিনে যেভাবে কাজ করেছি, আবার পাশে থেকে সেভাবে কাজ করি।
আজকের পত্রিকা: এখন নগরপিতা হিসেবে কোন বিষয়কে বেশি গুরুত্ব দেবেন?
ইকরামুল হক: আমি তিনটি বিষয়কে গুরুত্ব দিয়ে কাজ করতে চাই। যানজটকে সহনীয় মাত্রায় নিয়ে আসা, জলাবদ্ধতা দূর করা ও টেকসই বর্জ্য ব্যবস্থাপনা গড়ে তোলা।
আজকের পত্রিকা: দ্বিতীয়বারের মতো মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর চেয়ে কয়েক গুণ ভোট বেশি পেয়েছেন। এ জনপ্রিয়তার কারণ কী?
ইকরামুল হক: আমি নগরবাসীর প্রতি কৃতজ্ঞ। তাঁদের সঙ্গেই দীর্ঘকালের পথচলা। আমি যেটি অনুভব করেছি, তাঁদের সঙ্গে আমার সম্পর্কটা আত্মার। সেই ভালোবাসার প্রতিফলন ঘটেছে ভোটে।
আজকের পত্রিকা: নগরীতে কিছু সমস্যা আছে। এর মধ্যে জলাবদ্ধতা ও যানজট অন্যতম। আপনি নির্বাচনের আগে বলেছিলেন এই নগরকে মডেল সিটি করবেন। সেটা নিয়ে আপনার ভাবনা কী?
ইকরামুল হক: আমি আজ থেকে চার বছর আগে সিটি করপোরেশনের মেয়র হিসেবে দায়িত্ব নিই। তখন থেকেই বড় পরিসরে কাজ করার সুযোগ হয়। তবে কোভিড ও রাশিয়া-ইউক্রেনের যুদ্ধের কারণে ৪ বছরে বেশির ভাগ সময়ই কাজ করতে পারিনি। তারপরও ৩৩টি ওয়ার্ডে আমাদের উন্নয়ন সুবিধা পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা করেছি। আমি নগরবাসীকে বলেছি, এ কাজগুলো শেষ করতে পারলে নগরবাসীকে মডেল সিটি উপহার দেওয়া যাবে। আমি আবার সুযোগ পেয়েছি। এখন বাকি কাজ বাস্তবায়ন করব।
আজকের পত্রিকা: ময়মনসিংহে একটা রাজনৈতিক কোন্দল রয়েছে। সেই কোন্দল ভেঙে ফেলতে কি কোনো উদ্যোগ নেবেন?
ইকরামুল হক: নির্বাচনে আমরা যার যার অবস্থান থেকে প্রার্থী হয়েছি। কে বিজয়ী হবো, এটা কিন্তু নিশ্চিত ছিল না। জয়-পরাজয় ভেবেই কিন্তু আমরা অংশগ্রহণ করেছি। গতকালের ফলাফলটা যদি আমরা বিশ্বাস করি তাহলে আমার অবস্থান থেকে এটিকে মেনে নিতেই হবে।আমি সবাইকে আহ্বান করব—আসুন, বিগত দিনে যেভাবে কাজ করেছি, আবার পাশে থেকে সেভাবে কাজ করি।
আজকের পত্রিকা: এখন নগরপিতা হিসেবে কোন বিষয়কে বেশি গুরুত্ব দেবেন?
ইকরামুল হক: আমি তিনটি বিষয়কে গুরুত্ব দিয়ে কাজ করতে চাই। যানজটকে সহনীয় মাত্রায় নিয়ে আসা, জলাবদ্ধতা দূর করা ও টেকসই বর্জ্য ব্যবস্থাপনা গড়ে তোলা।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক ছিলেন আরিফ সোহেল। তিনি এখন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম সদস্যসচিব। বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিসহ নানা বিষয়ে আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলেছেন তিনি। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন অর্চি হক।
১০ ঘণ্টা আগেডাকসু ও জাকসুর ভোটে বড় জয় পেয়েছে ছাত্রশিবির। বিপরীতে কেন্দ্রীয় একটি পদেও জিততে পারেনি ছাত্রদল। ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক মমিনুল ইসলাম জিসান। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন
১২ দিন আগেডাকসু ও জাকসুর ভোটে বড় জয় পেয়েছে ছাত্রশিবির। বিপরীতে কেন্দ্রীয় একটি পদেও জিততে পারেনি ছাত্রদল। এ নিয়ে কথা বলেছেন ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক আজিজুর রহমান আজাদ।
১২ দিন আগেআলতাফ পারভেজ লেখক ও গবেষক। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দর্শনে স্নাতকোত্তর। ডাকসুর নির্বাচিত সদস্য ছিলেন। ‘মুজিব বাহিনী থেকে গণবাহিনী: ইতিহাসের পুনঃপাঠ’, ‘বার্মা: জাতিগত সংঘাতের সাত দশক’, ‘শ্রীলঙ্কার তামিল ইলম’, ‘গ্রামসি ও তাঁর রাষ্ট্রচিন্তা’ প্রভৃতি তাঁর গুরুত্বপূর্ণ বই।
৩০ আগস্ট ২০২৫