যুক্তরাষ্ট্রের মিনেসোটার রিপাবলিকান আইনপ্রণেতারা একটি বিল উত্থাপন করেছেন। এই বিলে ‘ট্রাম্প ডিরেঞ্জমেন্ট সিনড্রোম’ বা টিডিএস-কে মানসিক রোগ হিসেবে রাজ্যের আইনে সংজ্ঞায়িত করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
প্রস্তাবিত সংজ্ঞা অনুসারে—টিডিএস হলো এমন একটি অবস্থা, যার ফলে কোনো ব্যক্তি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নীতি ও প্রেসিডেন্সির প্রতি অযৌক্তিক প্রতিক্রিয়া দেখান।
‘ট্রাম্প ডিরেঞ্জমেন্ট সিনড্রোম’ শব্দগুচ্ছটি মূলত ট্রাম্প সমর্থকেরা বলে থাকেন। কেউ ট্রাম্পের প্রতি খুব নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখালে, সেই প্রতিক্রিয়াকে ওই শব্দগুচ্ছ বা টিডিএস বলে চিহ্নিত করেন ট্রাম্প সমর্থকেরা।
গত সোমবার মিনেসোটার পাঁচজন রিপাবলিকান আইনপ্রণেতা এই বিলটি উত্থাপন করেন। তারা টিডিএসকে মানসিক রোগের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার প্রস্তাব দিয়ে বলেন, ‘এটি হলো প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নীতি ও প্রেসিডেন্সির প্রতিক্রিয়ায় সাধারণ মানুষের মধ্যে হঠাৎ করে জাগ্রত হওয়া একপ্রকার ভয় বা সন্দেহ।’
প্রস্তাবে আরও বলা হয়েছে, টিডিএস আক্রান্ত ব্যক্তিরা রাজনৈতিক মতবিরোধ ও মানসিক অবস্থার মধ্যে পার্থক্য করতে অসুবিধায় পড়েন।
বিলটির অন্যতম লেখক সিনেটর গ্লেন গ্রুয়েনহাগেন এই প্রস্তাবের পক্ষে কথা বলেছেন। তিনি যুক্তি দিয়েছেন, ট্রাম্প সমালোচকদের ‘অযৌক্তিক আচরণ’ গভীর মনস্তাত্ত্বিক সমস্যার ইঙ্গিত দেয় এবং এই বিল শুধুমাত্র রাজনৈতিক মতবিরোধ নয়, বরং এই সমস্যার সমাধান খুঁজতে চায়।
এ বিষয়ে একটি ফেসবুক পোস্টে গ্লেন গ্রুয়েনহাগেন বলেছেন, ‘আমরা যুক্তিসংগত বিতর্ক করতে পারি। তবে সহিংস ও অযৌক্তিক প্রতিক্রিয়া দেখানো উচিত নয়। যেমন—টেসলা ডিলারশিপ পুড়িয়ে দেওয়া, ট্রাম্প টুপি পরা ব্যক্তিদের হুমকি দেওয়া, অথবা ট্রাম্পের স্টিকার লাগানো গাড়ি দেখে ধাওয়া করা।’
তবে গ্রুয়েনহাগেন স্বীকার করেছেন, বিলটি মিনেসোটা সিনেটে পাস হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। কারণ সেখানে ডেমোক্র্যাটদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা রয়েছে। তিনি বলেন, ‘আমরা সবাই জানি, ডেমোক্র্যাটরা এবং গভর্নর ওয়ালজ এই বিল পাস করতে দেবেন না। তাই দয়া করে গভীর শ্বাস নিন এবং শান্ত হন।’
টিডিএস শব্দগুচ্ছের সমালোচকেরা মনে করেন, এটি ট্রাম্পের নীতি ও আচরণের বৈধ সমালোচনাকে খারিজ করার জন্য ব্যবহৃত একটি কৌশল। কেউ কেউ আরও বলেন, এই লেবেলটি ট্রাম্প সমর্থকদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হতে পারে, যারা ট্রাম্পের বিরোধীদের প্রতি আক্রমণাত্মক প্রতিক্রিয়া দেখান।
যুক্তরাষ্ট্রের মিনেসোটার রিপাবলিকান আইনপ্রণেতারা একটি বিল উত্থাপন করেছেন। এই বিলে ‘ট্রাম্প ডিরেঞ্জমেন্ট সিনড্রোম’ বা টিডিএস-কে মানসিক রোগ হিসেবে রাজ্যের আইনে সংজ্ঞায়িত করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
প্রস্তাবিত সংজ্ঞা অনুসারে—টিডিএস হলো এমন একটি অবস্থা, যার ফলে কোনো ব্যক্তি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নীতি ও প্রেসিডেন্সির প্রতি অযৌক্তিক প্রতিক্রিয়া দেখান।
‘ট্রাম্প ডিরেঞ্জমেন্ট সিনড্রোম’ শব্দগুচ্ছটি মূলত ট্রাম্প সমর্থকেরা বলে থাকেন। কেউ ট্রাম্পের প্রতি খুব নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখালে, সেই প্রতিক্রিয়াকে ওই শব্দগুচ্ছ বা টিডিএস বলে চিহ্নিত করেন ট্রাম্প সমর্থকেরা।
গত সোমবার মিনেসোটার পাঁচজন রিপাবলিকান আইনপ্রণেতা এই বিলটি উত্থাপন করেন। তারা টিডিএসকে মানসিক রোগের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার প্রস্তাব দিয়ে বলেন, ‘এটি হলো প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নীতি ও প্রেসিডেন্সির প্রতিক্রিয়ায় সাধারণ মানুষের মধ্যে হঠাৎ করে জাগ্রত হওয়া একপ্রকার ভয় বা সন্দেহ।’
প্রস্তাবে আরও বলা হয়েছে, টিডিএস আক্রান্ত ব্যক্তিরা রাজনৈতিক মতবিরোধ ও মানসিক অবস্থার মধ্যে পার্থক্য করতে অসুবিধায় পড়েন।
বিলটির অন্যতম লেখক সিনেটর গ্লেন গ্রুয়েনহাগেন এই প্রস্তাবের পক্ষে কথা বলেছেন। তিনি যুক্তি দিয়েছেন, ট্রাম্প সমালোচকদের ‘অযৌক্তিক আচরণ’ গভীর মনস্তাত্ত্বিক সমস্যার ইঙ্গিত দেয় এবং এই বিল শুধুমাত্র রাজনৈতিক মতবিরোধ নয়, বরং এই সমস্যার সমাধান খুঁজতে চায়।
এ বিষয়ে একটি ফেসবুক পোস্টে গ্লেন গ্রুয়েনহাগেন বলেছেন, ‘আমরা যুক্তিসংগত বিতর্ক করতে পারি। তবে সহিংস ও অযৌক্তিক প্রতিক্রিয়া দেখানো উচিত নয়। যেমন—টেসলা ডিলারশিপ পুড়িয়ে দেওয়া, ট্রাম্প টুপি পরা ব্যক্তিদের হুমকি দেওয়া, অথবা ট্রাম্পের স্টিকার লাগানো গাড়ি দেখে ধাওয়া করা।’
তবে গ্রুয়েনহাগেন স্বীকার করেছেন, বিলটি মিনেসোটা সিনেটে পাস হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। কারণ সেখানে ডেমোক্র্যাটদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা রয়েছে। তিনি বলেন, ‘আমরা সবাই জানি, ডেমোক্র্যাটরা এবং গভর্নর ওয়ালজ এই বিল পাস করতে দেবেন না। তাই দয়া করে গভীর শ্বাস নিন এবং শান্ত হন।’
টিডিএস শব্দগুচ্ছের সমালোচকেরা মনে করেন, এটি ট্রাম্পের নীতি ও আচরণের বৈধ সমালোচনাকে খারিজ করার জন্য ব্যবহৃত একটি কৌশল। কেউ কেউ আরও বলেন, এই লেবেলটি ট্রাম্প সমর্থকদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হতে পারে, যারা ট্রাম্পের বিরোধীদের প্রতি আক্রমণাত্মক প্রতিক্রিয়া দেখান।
তবে অনেক বিশ্লেষক মনে করছেন, এটি খ্রিষ্টান সম্প্রদায়কে অস্থির করার এবং বাইরের হস্তক্ষেপকে বৈধ মোড়কে আনার একটি কৌশল। এর দুই দিন আগে গণমাধ্যমে দাবি করা হয়েছিল ‘ক্রিশ্চিয়ান মিলিটারি কাউন্সিল’ গঠন হয়েছে এলিয়াস সাব নামে একজনের নেতৃত্বে। যদিও, এখন পর্যন্ত এই নামে কোনো ব্যক্তির পরিচয় পাওয়া যায়নি।
১৪ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ফার্স্ট লেডি মেলানিয়া ট্রাম্পের পরিচয় হয়েছিল যৌন অপরাধী জেফ্রি এপস্টেইনের মাধ্যমে—সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে এমন দাবি করেছেন সাবেক প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের ছেলে হান্টার বাইডেন। আর তাতে বেজায় চটেছেন ফার্স্ট লেডি মেলানিয়া ট্রাম্প।
৩৫ মিনিট আগেইসরায়েলের অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মতরিচ গতকাল বুধবার রাতে ঘোষণা করেছেন, তিনি ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড পশ্চিম তীরে নতুন ‘ই–ওয়ান’ বসতি নির্মাণ পরিকল্পনার অনুমোদন করেছেন। তিনি বলেন, ‘এই পরিকল্পনা ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের ধারণাকে কবর দেবে।’ ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম ওয়াই-নেটের প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে এই তথ্য জানিয়েছে...
১ ঘণ্টা আগেযুদ্ধবিরতি নিয়ে তোড়জোড়, আন্তর্জাতিক চাপ, সমালোচনার সঙ্গে যেন পাল্লা দিয়েই গাজায় বাড়ছে ইসরায়েলি বর্বরতা। গাজায় অন্য যেকোনো সময়ের চেয়ে বর্তমানে কয়েকগুণ বেশি আগ্রাসী ইসরায়েল। প্রতিদিনই নির্বিচারে শয়ে শয়ে বেসামরিক মানুষ হত্যা করছে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী—আইডিএফ।
২ ঘণ্টা আগে