মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে জো বাইডেনের হাতে সময় আছে দুই মাসেরও কম। তবে এই সময়ের মধ্যেই তিনি গাজায় একটি যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়া দেখতে চান। বাইডেনের দুই সহযোগী নাম প্রকাশ না করার শর্তে মার্কিন সংবাদমাধ্যম এক্সিওসকে জানিয়েছেন, জো বাইডেন গত মঙ্গলবার ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে ফোনে বলেছেন, লেবাননের যুদ্ধবিরতি চুক্তির পর এবার লক্ষ্য হওয়া উচিত গাজার জিম্মিদের মুক্তি এবং সেখানে যুদ্ধবিরতি নিশ্চিত করা।
গাজায় ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের হাতে এখনো ১০১ জন জিম্মি আছেন, যাদের মধ্যে সাতজন মার্কিন নাগরিক। ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর মতে, জিম্মিদের প্রায় অর্ধেক এখনো বেঁচে আছেন। মার্কিন কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বাইডেন তাঁর মেয়াদ শেষ হওয়ার দিন পর্যন্ত জিম্মি মুক্তির জন্য চুক্তি করতে চাপ অব্যাহত রাখবে।, এমনকি চুক্তির কৃতিত্ব যদি নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে যায় তবুও।
বাইডেনের এক সহযোগী বলেছেন, ‘বাইডেন মনে করেন, কিছু না করা এবং জিম্মিদের পরিবারকে ২০ জানুয়ারি পর্যন্ত অপেক্ষা করতে বলা পাগলামি হবে।’ দুই মার্কিন কর্মকর্তা জানান, লেবাননে যুদ্ধবিরতির চুক্তি অনুমোদনের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে বাইডেনের আলাপ কয়েক মিনিট স্থায়ী হয়। লেবানন ছাড়া একমাত্র আলোচ্য বিষয় ছিল গাজার জিম্মি মুক্তি এবং যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনা।
সূত্র দুটি জানিয়েছেন, বাইডেন নেতানিয়াহুকে বলেছেন, ‘এখন সুযোগ এসেছে। আসুন আমরা জিম্মিদের বের করে আনি।’ এ সময় জবাবে নেতানিয়াহু ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া জানিয়ে চেষ্টা করতে চান বলে জানিয়েছেন—মর্মে জানায় সূত্র।
ইসরায়েলি ও মার্কিন কর্মকর্তারা বলেছেন, লেবাননের যুদ্ধবিরতি চুক্তি গাজার একটি চুক্তির সম্ভাবনা বাড়িয়েছে। এমনকি এটি শুধুমাত্র প্রস্তাবিত চুক্তির প্রথম ধাপ ও আংশিক জিম্মি মুক্তির ক্ষেত্রেই হোক না কেন। ইসরায়েলের এক জ্যেষ্ঠ মন্ত্রী অ্যাক্সিওসকে বলেন, ‘নেতানিয়াহু আংশিক জিম্মি মুক্তির চুক্তিতে আগ্রহী, যা তাঁকে গাজায় যুদ্ধ শেষ করা বা পুরোপুরি সেনা প্রত্যাহার করতে বাধ্য করবে না।’
বিষয়টি স্পর্শকাতর হওয়ায় নাম প্রকাশ না করার শর্তে ওই মন্ত্রী বলেন, ‘গাজায় চুক্তি নিয়ে নতুন প্রচেষ্টা শুরু করার ইচ্ছা আছে। আমাদের কাছে এই বিষয়টি পরিষ্কার ছিল যে, প্রথমে লেবাননের যুদ্ধ শেষ করতে হবে। এখন হামাস দুর্বল অবস্থানে, কারণ হিজবুল্লাহ যুদ্ধ থেকে সরে গেছে।’ তবে এই বিষয়ে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে।
লেবাননে যুদ্ধবিরতির চুক্তির পর গত বুধবার হামাস জানিয়েছে, তারা গাজায় একটি চুক্তির প্রচেষ্টায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত। তবে হামাস জোর দিয়ে বলেছে, যেকোনো চুক্তিতে যুদ্ধের অবসান এবং ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীকে (আইডিএফ) গাজা থেকে পুরোপুরি প্রত্যাহারের বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত থাকতে হবে।
গত আগস্টে গাজায় যুদ্ধবিরতির বিষয়ে শেষ রাউন্ডের আলোচনায় নেতানিয়াহু নতুন শর্ত যোগ করেন। হামাসের অবস্থান নেতানিয়াহুর নতুন শর্তগুলোর প্রতিক্রিয়া বলে মনে করেন ইসরায়েলি আলোচকেরা। তবে নেতানিয়াহুর সমালোচকেরা, বিশেষ করে জিম্মিদের পরিবারের অনেকেই—তাঁর বিরুদ্ধে রাজনৈতিক স্বার্থে চুক্তি ভেস্তে দেওয়ার অভিযোগ করেছেন। বাইডেন ও তাঁর দল প্রকাশ্যে হামাসকে দোষারোপ করলেও গোপনে নেতানিয়াহুর ওপরও কিছু দায় চাপিয়েছেন।
গত তিন মাস ধরে গাজার চুক্তি নিয়ে আলোচনা স্থবির হয়ে আছে। দুই সপ্তাহ আগে ওয়াশিংটনে ইসরায়েলি প্রেসিডেন্ট আইজ্যাক হেরজগ বাইডেনকে ট্রাম্পের সঙ্গে চুক্তির অগ্রগতি নিয়ে কাজ করার আহ্বান জানান। মঙ্গলবার হোয়াইট হাউসে দেওয়া বক্তৃতায় বাইডেন তুরস্ক, মিসর এবং কাতারকে গাজায় জিম্মি এবং যুদ্ধবিরতি চুক্তি এগিয়ে নিতে সহায়তার জন্য উল্লেখ করেন।
নির্বাচনে জয়ী হওয়ার পর ট্রাম্পকে ফোনে হেরজগ জানান, জিম্মিদের অর্ধেক এখনো জীবিত। এ সময় ট্রাম্প জানান, এই বিষয়টি তিনি জানতেন না। হেরজগের সঙ্গে সাক্ষাতের কয়েক দিন পর বাইডেন হোয়াইট হাউসে ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন এবং যৌথভাবে কাজ করার প্রস্তাব দেন। হোয়াইট হাউসের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জেক সুলিভান তাঁর উত্তরসূরি রিপাবলিকান প্রতিনিধি মাইক ওয়াল্টজের সঙ্গেও গত সপ্তাহে এই বিষয়ে আলোচনা করেছেন।
কাতার এই মাসের শুরুতে মধ্যস্থতা স্থগিত করার ঘোষণা দেওয়ার পর হামাসের কয়েকজন শীর্ষ কর্মকর্তা—যার মধ্যে প্রধান আলোচক খলিল আল-হাইয়া আছেন—দোহা ছেড়ে তুরস্কে চলে যান।
ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা শিন বেতের পরিচালক রনেন বার সম্প্রতি তুরস্কে গিয়ে তাঁর তুর্কি প্রতিপক্ষ ইব্রাহিম কালিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন এবং জিম্মি চুক্তি নিয়ে আলোচনা করেন। ওই বৈঠকের পর তুরস্ক এই ইস্যুতে আরও সক্রিয় হয়েছে বলে ইসরায়েলি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
গত বুধবার কাতারের প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ বিন আবদুল রহমান আল থানি কায়রোতে মিসরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ আল-সিসির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। বৈঠকের পর মিসরের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, গাজায় চুক্তি প্রচেষ্টা ছিল প্রধান আলোচ্য বিষয়।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে জো বাইডেনের হাতে সময় আছে দুই মাসেরও কম। তবে এই সময়ের মধ্যেই তিনি গাজায় একটি যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়া দেখতে চান। বাইডেনের দুই সহযোগী নাম প্রকাশ না করার শর্তে মার্কিন সংবাদমাধ্যম এক্সিওসকে জানিয়েছেন, জো বাইডেন গত মঙ্গলবার ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে ফোনে বলেছেন, লেবাননের যুদ্ধবিরতি চুক্তির পর এবার লক্ষ্য হওয়া উচিত গাজার জিম্মিদের মুক্তি এবং সেখানে যুদ্ধবিরতি নিশ্চিত করা।
গাজায় ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের হাতে এখনো ১০১ জন জিম্মি আছেন, যাদের মধ্যে সাতজন মার্কিন নাগরিক। ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর মতে, জিম্মিদের প্রায় অর্ধেক এখনো বেঁচে আছেন। মার্কিন কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বাইডেন তাঁর মেয়াদ শেষ হওয়ার দিন পর্যন্ত জিম্মি মুক্তির জন্য চুক্তি করতে চাপ অব্যাহত রাখবে।, এমনকি চুক্তির কৃতিত্ব যদি নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে যায় তবুও।
বাইডেনের এক সহযোগী বলেছেন, ‘বাইডেন মনে করেন, কিছু না করা এবং জিম্মিদের পরিবারকে ২০ জানুয়ারি পর্যন্ত অপেক্ষা করতে বলা পাগলামি হবে।’ দুই মার্কিন কর্মকর্তা জানান, লেবাননে যুদ্ধবিরতির চুক্তি অনুমোদনের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে বাইডেনের আলাপ কয়েক মিনিট স্থায়ী হয়। লেবানন ছাড়া একমাত্র আলোচ্য বিষয় ছিল গাজার জিম্মি মুক্তি এবং যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনা।
সূত্র দুটি জানিয়েছেন, বাইডেন নেতানিয়াহুকে বলেছেন, ‘এখন সুযোগ এসেছে। আসুন আমরা জিম্মিদের বের করে আনি।’ এ সময় জবাবে নেতানিয়াহু ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া জানিয়ে চেষ্টা করতে চান বলে জানিয়েছেন—মর্মে জানায় সূত্র।
ইসরায়েলি ও মার্কিন কর্মকর্তারা বলেছেন, লেবাননের যুদ্ধবিরতি চুক্তি গাজার একটি চুক্তির সম্ভাবনা বাড়িয়েছে। এমনকি এটি শুধুমাত্র প্রস্তাবিত চুক্তির প্রথম ধাপ ও আংশিক জিম্মি মুক্তির ক্ষেত্রেই হোক না কেন। ইসরায়েলের এক জ্যেষ্ঠ মন্ত্রী অ্যাক্সিওসকে বলেন, ‘নেতানিয়াহু আংশিক জিম্মি মুক্তির চুক্তিতে আগ্রহী, যা তাঁকে গাজায় যুদ্ধ শেষ করা বা পুরোপুরি সেনা প্রত্যাহার করতে বাধ্য করবে না।’
বিষয়টি স্পর্শকাতর হওয়ায় নাম প্রকাশ না করার শর্তে ওই মন্ত্রী বলেন, ‘গাজায় চুক্তি নিয়ে নতুন প্রচেষ্টা শুরু করার ইচ্ছা আছে। আমাদের কাছে এই বিষয়টি পরিষ্কার ছিল যে, প্রথমে লেবাননের যুদ্ধ শেষ করতে হবে। এখন হামাস দুর্বল অবস্থানে, কারণ হিজবুল্লাহ যুদ্ধ থেকে সরে গেছে।’ তবে এই বিষয়ে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে।
লেবাননে যুদ্ধবিরতির চুক্তির পর গত বুধবার হামাস জানিয়েছে, তারা গাজায় একটি চুক্তির প্রচেষ্টায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত। তবে হামাস জোর দিয়ে বলেছে, যেকোনো চুক্তিতে যুদ্ধের অবসান এবং ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীকে (আইডিএফ) গাজা থেকে পুরোপুরি প্রত্যাহারের বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত থাকতে হবে।
গত আগস্টে গাজায় যুদ্ধবিরতির বিষয়ে শেষ রাউন্ডের আলোচনায় নেতানিয়াহু নতুন শর্ত যোগ করেন। হামাসের অবস্থান নেতানিয়াহুর নতুন শর্তগুলোর প্রতিক্রিয়া বলে মনে করেন ইসরায়েলি আলোচকেরা। তবে নেতানিয়াহুর সমালোচকেরা, বিশেষ করে জিম্মিদের পরিবারের অনেকেই—তাঁর বিরুদ্ধে রাজনৈতিক স্বার্থে চুক্তি ভেস্তে দেওয়ার অভিযোগ করেছেন। বাইডেন ও তাঁর দল প্রকাশ্যে হামাসকে দোষারোপ করলেও গোপনে নেতানিয়াহুর ওপরও কিছু দায় চাপিয়েছেন।
গত তিন মাস ধরে গাজার চুক্তি নিয়ে আলোচনা স্থবির হয়ে আছে। দুই সপ্তাহ আগে ওয়াশিংটনে ইসরায়েলি প্রেসিডেন্ট আইজ্যাক হেরজগ বাইডেনকে ট্রাম্পের সঙ্গে চুক্তির অগ্রগতি নিয়ে কাজ করার আহ্বান জানান। মঙ্গলবার হোয়াইট হাউসে দেওয়া বক্তৃতায় বাইডেন তুরস্ক, মিসর এবং কাতারকে গাজায় জিম্মি এবং যুদ্ধবিরতি চুক্তি এগিয়ে নিতে সহায়তার জন্য উল্লেখ করেন।
নির্বাচনে জয়ী হওয়ার পর ট্রাম্পকে ফোনে হেরজগ জানান, জিম্মিদের অর্ধেক এখনো জীবিত। এ সময় ট্রাম্প জানান, এই বিষয়টি তিনি জানতেন না। হেরজগের সঙ্গে সাক্ষাতের কয়েক দিন পর বাইডেন হোয়াইট হাউসে ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন এবং যৌথভাবে কাজ করার প্রস্তাব দেন। হোয়াইট হাউসের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জেক সুলিভান তাঁর উত্তরসূরি রিপাবলিকান প্রতিনিধি মাইক ওয়াল্টজের সঙ্গেও গত সপ্তাহে এই বিষয়ে আলোচনা করেছেন।
কাতার এই মাসের শুরুতে মধ্যস্থতা স্থগিত করার ঘোষণা দেওয়ার পর হামাসের কয়েকজন শীর্ষ কর্মকর্তা—যার মধ্যে প্রধান আলোচক খলিল আল-হাইয়া আছেন—দোহা ছেড়ে তুরস্কে চলে যান।
ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা শিন বেতের পরিচালক রনেন বার সম্প্রতি তুরস্কে গিয়ে তাঁর তুর্কি প্রতিপক্ষ ইব্রাহিম কালিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন এবং জিম্মি চুক্তি নিয়ে আলোচনা করেন। ওই বৈঠকের পর তুরস্ক এই ইস্যুতে আরও সক্রিয় হয়েছে বলে ইসরায়েলি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
গত বুধবার কাতারের প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ বিন আবদুল রহমান আল থানি কায়রোতে মিসরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ আল-সিসির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। বৈঠকের পর মিসরের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, গাজায় চুক্তি প্রচেষ্টা ছিল প্রধান আলোচ্য বিষয়।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, রাশিয়ার দখলে থাকা ইউক্রেনের কিছু এলাকা ফেরত আনার চেষ্টা করবেন তিনি। আগামী শুক্রবার আলাস্কায় রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে তাঁর বৈঠক হওয়ার কথা। এক সংবাদ সম্মেলনে ট্রাম্প বলেছেন, ‘রাশিয়া ইউক্রেনের মূল ভূমির বড় অংশ দখল করেছে।
২ ঘণ্টা আগেনিউইয়র্কের লং আইল্যান্ডের পূর্ব প্রান্তে অবস্থিত মনটক এলাকাটি একসময় ছিল শান্তশিষ্ট ছেলেদের একটি গ্রাম। এখন অবশ্য তা রূপ নিয়েছে বিলাসবহুল ছুটি কাটানোর কেন্দ্রস্থলে। সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সারদের ভিড় এবং জমজমাট রাতের জীবন এলাকাটির পুরোনো চেহারা দ্রুত বদলে দিচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেএভারেস্টের ভিড় কমাতে নেপাল সরকার দেশটির পশ্চিমাঞ্চলের দুর্গম ও অনাবিষ্কৃত আরও ৯৭টি শৃঙ্গ পর্বতারোহীদের জন্য উন্মুক্ত করে দিয়েছে। আশা করা হচ্ছে, নতুন উদ্যোগের ফলে এভারেস্টের ওপর চাপ কমবে এবং পর্যটন থেকে আয় দূরবর্তী দরিদ্র অঞ্চলেও পৌঁছাবে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানী ওয়াশিংটন ডিসি থেকে গৃহহীন মানুষদের উচ্ছেদ করতে কঠোর পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। প্রতিরক্ষা বিভাগের এক কর্মকর্তার বরাতে জানা গেছে, আজ সোমবার (১১ আগস্ট) রাজধানীতে কয়েক শ ন্যাশনাল গার্ড সদস্য মোতায়েনের প্রস্তুতি নিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী।
৬ ঘণ্টা আগে