আজকের পত্রিকা ডেস্ক
দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে যুক্তরাষ্ট্রে এসে পৌঁছেছেন আফ্রিকানার গোষ্ঠীর ৫৯ জন শ্বেতাঙ্গ আফ্রিকান। গতকাল সোমবার ওয়াশিংটন ডিসির কাছে ডালাস বিমানবন্দরে অবতরণ করে আফ্রিকানারদের বহনকারী উড়োজাহাজ। সেসময় বিমানবন্দরে এই শ্বেতাঙ্গদের আন্তরিকভাবে স্বাগত জানায় মার্কিন কর্তৃপক্ষ।
সাধারণত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে শরণার্থী প্রক্রিয়া সম্পন্ন হতে মাসের পর মাস এমনকি বছরের পর বছর লেগে যায়, কিন্তু এই দলটির ক্ষেত্রে তা দ্রুত সম্পন্ন হয়েছে। সাধারণত এই প্রক্রিয়া জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা ইউএনএইচসিআরের অধীনে সম্পন্ন হয়। তবে আফ্রিকানারদের ব্যাপারে তারা কোনো ভূমিকা রাখেনি বলে বিবিসিকে জানিয়েছে সংস্থাটি।
আফ্রিকানারদের এত দ্রুত শরণার্থীর মর্যাদা দেওয়ার বিষয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানান, দক্ষিণ আফ্রিকার সংখ্যালঘু শ্বেতাঙ্গ সম্প্রদায়—আফ্রিকানারদের শরণার্থী আবেদন দ্রুততার সঙ্গে প্রক্রিয়া করা হয়েছে, কারণ তারা জাতিগত বৈষম্যের শিকার। গতকাল সোমবার এ বিষয়ে তাঁকে সরাসরি জিজ্ঞেস করা হলে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘দক্ষিণ আফ্রিকায় শ্বেতাঙ্গ কৃষ্ণাজ্ঞদের লক্ষ্যবস্তু করে গণহত্যা চালানো হচ্ছে। তাঁরা বর্ণবাদের শিকার। তাই তাঁদের শরণার্থী আবেদন দ্রুত সম্পন্ন করা হয়েছে।’
তবে ট্রাম্পের এমন দাবিকে সম্পূর্ণ অসত্য বলছে দক্ষিণ আফ্রিকা সরকার। দেশটির প্রেসিডেন্ট সিরিল রামাফোসা বলেন, ‘এই গোষ্ঠীটি এমন কোনো নিপীড়নের শিকার নয় যা তাদের শরণার্থীর মর্যাদা পাওয়ার উপযুক্ত করে তোলে। রাজনৈতিক, ধর্মীয় বা অর্থনৈতিক নিপীড়নের কারণে দেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য হলেই কেবল একজন ব্যক্তিকে আপনি শরণার্থী বলতে পারেন। আফ্রিকানাররা সেই মানদণ্ডে পড়ে না।’
যুক্তরাষ্ট্র দক্ষিণ আফ্রিকার অভ্যন্তরীণ নীতি বিশেষ করে শ্বেতাঙ্গ কৃষকদের জমি অধিগ্রহণ নীতির সমালোচনা করছে যুক্তরাষ্ট্র। উল্লেখ্য, চলতি বছর জানুয়ারিতে একটি বিতর্কিত আইন স্বাক্ষর করেন রামাফোসা, যার মাধ্যমে কিছু নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে সরকার জনগণের স্বার্থে ন্যায্য বিবেচনায় বেসরকারি মালিকানাধীন জমি অধিগ্রহণ করতে পারবে। এই আইনের অধীনে এখন পর্যন্ত কোনো জমি অধিগ্রহণ করা হয়নি বলে জানিয়েছে দেশটির স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলো।
বর্ণবাদ-ভিত্তিক শাসন ব্যবস্থার অবসানের তিন দশক পরেও দক্ষিণ আফ্রিকায় জমি সংস্কারে বিলম্ব হওয়ার কারণে জনগণের মধ্যে ক্ষোভ রয়েছে। ২০১৭ সালের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়, দক্ষিণ আফ্রিকার জনসংখ্যার ৯০ শতাংশের বেশি কৃষ্ণাঙ্গ হলেও, তারা মাত্র ৪ শতাংশ বেসরকারি মালিকানাধীন জমির মালিক। ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ, দক্ষিণ আফ্রিকা-জন্মগ্রহণকারী ইলন মাস্ক পূর্বে দাবি করেছিলেন, দক্ষিণ আফ্রিকায় শ্বেতাঙ্গদের ওপর গণহত্যা চলছে এবং সরকার বর্ণবাদী মালিকানা আইন পাস করেছে। তবে শ্বেতাঙ্গদের গণহত্যার দাবি আন্তর্জাতিক মহলে গ্রহণযোগ্যতা পায়নি।
যে আফ্রিকানারদের গণহত্যার হাত থেকে বাঁচানোর জন্য ব্যাপক তোড়জোড় শুরু করেছে মার্কিন প্রশাসন, সেই আফ্রিকানার গোষ্ঠীরই লেখক ম্যাক্স ডু প্রি বিবিসি রেডিওর এক অনুষ্ঠানে বলেন, শ্বেতাঙ্গ দক্ষিণ আফ্রিকানদের নিপীড়নের দাবি সম্পূর্ণ হাস্যকর এবং ভিত্তিহীন।
দক্ষিণ আফ্রিকা পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালে খামার ও কৃষি জমিতে ৪৪টি হত্যা মামলা রেকর্ড হয়েছে, এসব ঘটনায় নিহতদের মধ্যে কেবল ৮ জন ছিলেন কৃষক। দক্ষিণ আফ্রিকা জাতিগত ভিত্তিতে অপরাধের পরিসংখ্যান প্রকাশ করে না, তবে দেশটির বেশির ভাগ কৃষক শ্বেতাঙ্গ, অন্যদিকে খামারে বসবাসকারী শ্রমিকেরা অধিকাংশই কৃষ্ণাঙ্গ।
ট্রাম্প প্রশাসন এদিকে যুদ্ধবিধ্বস্ত অঞ্চল থেকেও আসা সব ধরনের অন্যান্য শরণার্থীদের প্রবেশ সাময়িকভাবে স্থগিত করেছে, অন্যদিকে আফ্রিকানারদের একরকম ডেকে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে আশ্রয় দিচ্ছে। ট্রাম্পের এমন সিদ্ধান্তকে দ্বিচারিতা বলছেন অনেকে। হিউম্যান রাইটস ওয়াচ এই ঘটনাকে জাতিগত বৈষম্য ও নিষ্ঠুর সিদ্ধান্ত বলে অভিহিত করেছে, কারণ এতে হাজার হাজার মানুষ–যাদের অনেকেই কৃষ্ণাঙ্গ বা আফগান শরণার্থী, তারা যুক্তরাষ্ট্রে আশ্রয় পাওয়ার সুযোগ হারিয়েছেন।
আন্তর্জাতিক শরণার্থী সহায়তা প্রকল্পের আইনজীবী মেলিসা কিনি বিবিসিকে বলেন, আফ্রিকানারদের দ্রুত যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের সিদ্ধান্ত মারাত্মক রকমের ভণ্ডামি ও বৈষম্যমূলক। তাঁর সংগঠন জানুয়ারিতে ইউএস রিফিউজি অ্যাডমিশনস প্রোগ্রাম অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত করার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে। তিনি বলেন, এই নীতির ফলে ১ লাখ ২০ হাজারেরও বেশি অনুমোদিত শরণার্থী অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়েছেন।
ট্রাম্প প্রশাসনের এ সিদ্ধান্তের তীব্র সমালোচনা করছেন ডেমোক্র্যাটরা। হাউস ফরেন অ্যাফেয়ার্স কমিটির ডেমোক্রেটিক সদস্য গ্রেগরি মিকস এক বিবৃতিতে বলেন, ‘ট্রাম্প প্রশাসনের শরণার্থী পুনর্বাসন শুধু একটি বর্ণবাদী একটি পদক্ষেপ নয়, বরং রাজনৈতিকভাবে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়ে ইতিহাসকে পুনর্লিখনের চেষ্টাও বটে।’
গত মার্চে, আফ্রিকানারদের শরণার্থীর মর্যাদা দেওয়ার বিষয়টিকে কেন্দ্র কেরই যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত দক্ষিণ আফ্রিকার রাষ্ট্রদূত ইব্রাহিম রাসুলকে বহিষ্কার করে ট্রাম্প প্রশাসন। ইব্রাহিম রাসুল ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে শ্বেতাঙ্গদের নির্যাতনের গল্পকে এক ধরনের ‘গোপন বার্তা’ হিসেবে ব্যবহারের অভিযোগ তোলেন তিনি। এরপরই তাকে বর্ণবিদ্বেষ উসকে দেওয়া বা জাতিগত উত্তেজনা বাড়ানোর চেষ্টার অভিযোগ তুলে তাঁকে বহিষ্কার করে যুক্তরাষ্ট্র।
দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে যুক্তরাষ্ট্রে এসে পৌঁছেছেন আফ্রিকানার গোষ্ঠীর ৫৯ জন শ্বেতাঙ্গ আফ্রিকান। গতকাল সোমবার ওয়াশিংটন ডিসির কাছে ডালাস বিমানবন্দরে অবতরণ করে আফ্রিকানারদের বহনকারী উড়োজাহাজ। সেসময় বিমানবন্দরে এই শ্বেতাঙ্গদের আন্তরিকভাবে স্বাগত জানায় মার্কিন কর্তৃপক্ষ।
সাধারণত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে শরণার্থী প্রক্রিয়া সম্পন্ন হতে মাসের পর মাস এমনকি বছরের পর বছর লেগে যায়, কিন্তু এই দলটির ক্ষেত্রে তা দ্রুত সম্পন্ন হয়েছে। সাধারণত এই প্রক্রিয়া জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা ইউএনএইচসিআরের অধীনে সম্পন্ন হয়। তবে আফ্রিকানারদের ব্যাপারে তারা কোনো ভূমিকা রাখেনি বলে বিবিসিকে জানিয়েছে সংস্থাটি।
আফ্রিকানারদের এত দ্রুত শরণার্থীর মর্যাদা দেওয়ার বিষয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানান, দক্ষিণ আফ্রিকার সংখ্যালঘু শ্বেতাঙ্গ সম্প্রদায়—আফ্রিকানারদের শরণার্থী আবেদন দ্রুততার সঙ্গে প্রক্রিয়া করা হয়েছে, কারণ তারা জাতিগত বৈষম্যের শিকার। গতকাল সোমবার এ বিষয়ে তাঁকে সরাসরি জিজ্ঞেস করা হলে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘দক্ষিণ আফ্রিকায় শ্বেতাঙ্গ কৃষ্ণাজ্ঞদের লক্ষ্যবস্তু করে গণহত্যা চালানো হচ্ছে। তাঁরা বর্ণবাদের শিকার। তাই তাঁদের শরণার্থী আবেদন দ্রুত সম্পন্ন করা হয়েছে।’
তবে ট্রাম্পের এমন দাবিকে সম্পূর্ণ অসত্য বলছে দক্ষিণ আফ্রিকা সরকার। দেশটির প্রেসিডেন্ট সিরিল রামাফোসা বলেন, ‘এই গোষ্ঠীটি এমন কোনো নিপীড়নের শিকার নয় যা তাদের শরণার্থীর মর্যাদা পাওয়ার উপযুক্ত করে তোলে। রাজনৈতিক, ধর্মীয় বা অর্থনৈতিক নিপীড়নের কারণে দেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য হলেই কেবল একজন ব্যক্তিকে আপনি শরণার্থী বলতে পারেন। আফ্রিকানাররা সেই মানদণ্ডে পড়ে না।’
যুক্তরাষ্ট্র দক্ষিণ আফ্রিকার অভ্যন্তরীণ নীতি বিশেষ করে শ্বেতাঙ্গ কৃষকদের জমি অধিগ্রহণ নীতির সমালোচনা করছে যুক্তরাষ্ট্র। উল্লেখ্য, চলতি বছর জানুয়ারিতে একটি বিতর্কিত আইন স্বাক্ষর করেন রামাফোসা, যার মাধ্যমে কিছু নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে সরকার জনগণের স্বার্থে ন্যায্য বিবেচনায় বেসরকারি মালিকানাধীন জমি অধিগ্রহণ করতে পারবে। এই আইনের অধীনে এখন পর্যন্ত কোনো জমি অধিগ্রহণ করা হয়নি বলে জানিয়েছে দেশটির স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলো।
বর্ণবাদ-ভিত্তিক শাসন ব্যবস্থার অবসানের তিন দশক পরেও দক্ষিণ আফ্রিকায় জমি সংস্কারে বিলম্ব হওয়ার কারণে জনগণের মধ্যে ক্ষোভ রয়েছে। ২০১৭ সালের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়, দক্ষিণ আফ্রিকার জনসংখ্যার ৯০ শতাংশের বেশি কৃষ্ণাঙ্গ হলেও, তারা মাত্র ৪ শতাংশ বেসরকারি মালিকানাধীন জমির মালিক। ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ, দক্ষিণ আফ্রিকা-জন্মগ্রহণকারী ইলন মাস্ক পূর্বে দাবি করেছিলেন, দক্ষিণ আফ্রিকায় শ্বেতাঙ্গদের ওপর গণহত্যা চলছে এবং সরকার বর্ণবাদী মালিকানা আইন পাস করেছে। তবে শ্বেতাঙ্গদের গণহত্যার দাবি আন্তর্জাতিক মহলে গ্রহণযোগ্যতা পায়নি।
যে আফ্রিকানারদের গণহত্যার হাত থেকে বাঁচানোর জন্য ব্যাপক তোড়জোড় শুরু করেছে মার্কিন প্রশাসন, সেই আফ্রিকানার গোষ্ঠীরই লেখক ম্যাক্স ডু প্রি বিবিসি রেডিওর এক অনুষ্ঠানে বলেন, শ্বেতাঙ্গ দক্ষিণ আফ্রিকানদের নিপীড়নের দাবি সম্পূর্ণ হাস্যকর এবং ভিত্তিহীন।
দক্ষিণ আফ্রিকা পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালে খামার ও কৃষি জমিতে ৪৪টি হত্যা মামলা রেকর্ড হয়েছে, এসব ঘটনায় নিহতদের মধ্যে কেবল ৮ জন ছিলেন কৃষক। দক্ষিণ আফ্রিকা জাতিগত ভিত্তিতে অপরাধের পরিসংখ্যান প্রকাশ করে না, তবে দেশটির বেশির ভাগ কৃষক শ্বেতাঙ্গ, অন্যদিকে খামারে বসবাসকারী শ্রমিকেরা অধিকাংশই কৃষ্ণাঙ্গ।
ট্রাম্প প্রশাসন এদিকে যুদ্ধবিধ্বস্ত অঞ্চল থেকেও আসা সব ধরনের অন্যান্য শরণার্থীদের প্রবেশ সাময়িকভাবে স্থগিত করেছে, অন্যদিকে আফ্রিকানারদের একরকম ডেকে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে আশ্রয় দিচ্ছে। ট্রাম্পের এমন সিদ্ধান্তকে দ্বিচারিতা বলছেন অনেকে। হিউম্যান রাইটস ওয়াচ এই ঘটনাকে জাতিগত বৈষম্য ও নিষ্ঠুর সিদ্ধান্ত বলে অভিহিত করেছে, কারণ এতে হাজার হাজার মানুষ–যাদের অনেকেই কৃষ্ণাঙ্গ বা আফগান শরণার্থী, তারা যুক্তরাষ্ট্রে আশ্রয় পাওয়ার সুযোগ হারিয়েছেন।
আন্তর্জাতিক শরণার্থী সহায়তা প্রকল্পের আইনজীবী মেলিসা কিনি বিবিসিকে বলেন, আফ্রিকানারদের দ্রুত যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের সিদ্ধান্ত মারাত্মক রকমের ভণ্ডামি ও বৈষম্যমূলক। তাঁর সংগঠন জানুয়ারিতে ইউএস রিফিউজি অ্যাডমিশনস প্রোগ্রাম অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত করার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে। তিনি বলেন, এই নীতির ফলে ১ লাখ ২০ হাজারেরও বেশি অনুমোদিত শরণার্থী অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়েছেন।
ট্রাম্প প্রশাসনের এ সিদ্ধান্তের তীব্র সমালোচনা করছেন ডেমোক্র্যাটরা। হাউস ফরেন অ্যাফেয়ার্স কমিটির ডেমোক্রেটিক সদস্য গ্রেগরি মিকস এক বিবৃতিতে বলেন, ‘ট্রাম্প প্রশাসনের শরণার্থী পুনর্বাসন শুধু একটি বর্ণবাদী একটি পদক্ষেপ নয়, বরং রাজনৈতিকভাবে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়ে ইতিহাসকে পুনর্লিখনের চেষ্টাও বটে।’
গত মার্চে, আফ্রিকানারদের শরণার্থীর মর্যাদা দেওয়ার বিষয়টিকে কেন্দ্র কেরই যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত দক্ষিণ আফ্রিকার রাষ্ট্রদূত ইব্রাহিম রাসুলকে বহিষ্কার করে ট্রাম্প প্রশাসন। ইব্রাহিম রাসুল ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে শ্বেতাঙ্গদের নির্যাতনের গল্পকে এক ধরনের ‘গোপন বার্তা’ হিসেবে ব্যবহারের অভিযোগ তোলেন তিনি। এরপরই তাকে বর্ণবিদ্বেষ উসকে দেওয়া বা জাতিগত উত্তেজনা বাড়ানোর চেষ্টার অভিযোগ তুলে তাঁকে বহিষ্কার করে যুক্তরাষ্ট্র।
প্রায় ৬০ বছর পর প্রথমবারের মতো জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ভাষণ দিলেন সিরিয়ার কোনো নেতা। এ নেতা আর কেউ নন, সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আহমদ আল-শারা। তাঁর এ যাত্রা এক অপ্রত্যাশিত মাইলফলক। একসময় আবু মোহাম্মদ আল-জোলানি নামে পরিচিত শারা ছিলেন সিরিয়ার আল-কায়েদা শাখার নেতা।
২ মিনিট আগেব্যবসার সংকট কাটিয়ে ওঠার লক্ষ্যে বড় ধরনের পদক্ষেপ নিচ্ছে কফি জায়ান্ট স্টারবাকস। কোম্পানিটি ঘোষণা দিয়েছে, তাদের কয়েক শ ক্যাফে বন্ধ করে দেওয়া হবে এবং সদর দপ্তরে নতুন করে ছাঁটাই করা হবে। এসব উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে প্রতিষ্ঠানটির বর্তমান সিইও ব্রায়ান নিকোলের নেতৃত্বে।
১ ঘণ্টা আগেশচীন উত্তর প্রদেশের গাজিয়াবাদের একটি মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রে ছিলেন। পেটে চামচ ও টুথব্রাশ কীভাবে এল—জানতে চাইলে শচীন বলেন, ‘মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রে রোগীদের সামান্য পরিমাণ খাবার দেওয়া হতো। ক্ষুধার চোটে ক্ষুব্ধ হয়ে স্তূপ করা বাসনকোসন থেকে চামচ চুরি করে খেতাম।’
২ ঘণ্টা আগেরাশিয়ার ধনকুবের ব্যবসায়ী ও সাবেক কাস্টমস কর্মকর্তা বরিস আভাকিয়ান রহস্যজনকভাবে মারা গেছেন। ৪৩ বছর বয়সী বরিস ছিলেন ২০১৪ সালের ‘মিসেস ওয়ার্ল্ড’ জয়ী সুন্দরী ইউলিয়া ইয়োনিনার স্বামী। সম্প্রতি রাশিয়ার একটি আদালতে ৩ কোটি ৭০ লাখ পাউন্ডের জালিয়াতি মামলার বিচার চলাকালে বরিস সেখান থেকে পালান।
৩ ঘণ্টা আগে