রাশিয়াকে ড্রোন সরবরাহ করায় ইরানের ওপর নতুন করে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। স্থানীয় সময় শুক্রবার মার্কিন ট্রেজারি বিভাগ এই নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি বিভাগ এক বিবৃতিতে বলেছে, ইরানের সরবরাহ করা ড্রোন দিয়ে ইউক্রেনের বেসামরিক অবকাঠামো লক্ষ্য করে হামলা করছে রাশিয়া। এ কারণে ইরানের কুদস অ্যাভিয়েশন ইন্ডাস্ট্রিজের (কিউএআই) ছয়জন নির্বাহী ও বোর্ড সদস্যের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।
কুদস অ্যাভিয়েশন ইন্ডাস্ট্রিজ লাইট এয়ারপ্লেন ডিজাইন অ্যান্ড ম্যানুফ্যাকচারিং ইন্ডাস্ট্রিজ নামেও পরিচিত। এটি ইরানের রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান। ১৯৮৫ সালে প্রতিষ্ঠানটি ইসলামি বিপ্লবী গার্ড কর্পসের অধীনে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। পরে ১৯৯৮ সালে এটিকে অ্যারোস্পেস ইন্ডাস্ট্রিজ অর্গানাইজেশনের অধীনে পুনর্গঠিত করেছে ইরান সরকার।
মার্কিন ট্রেজারি বিভাগের বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, কুদস অ্যাভিয়েশন ইন্ডাস্ট্রিজ ২০১৩ সাল থেকে মার্কিন নিষেধাজ্ঞার অধীনে রয়েছে। কারণ প্রতিষ্ঠানটি ইরানের প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম ও ড্রোনের নকশা তৈরি করে থাকে।
ট্রেজারি সেক্রেটারি জ্যানেট ইয়েলেন বলেছেন, ‘ইউক্রেন যুদ্ধে যে অস্ত্রগুলো ব্যবহার করে পুতিন বর্বরতা চালাচ্ছেন, সেটা বন্ধ করতে আমরা সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করব।’
নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা ব্যক্তিদের মধ্যে ইরানের অ্যারোস্পেস ইন্ডাস্ট্রিজ অর্গানাইজেশনের পরিচালকের নামও রয়েছে। ট্রেজারি বিভাগ বলেছে, এই সংস্থা ইরানের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির তদারক করে থাকে। তবে মার্কিন নিষেধাজ্ঞার অধীনে আসা কোনো কর্মকর্তারই নাম উল্লেখ করা হয়নি রয়টার্সের প্রতিবেদনে।
রয়টার্স জানিয়েছে, নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা ব্যক্তিদের যুক্তরাষ্ট্রে থাকা সম্পদ জব্দ করতে পারবে মার্কিন প্রশাসন। এ ছাড়া তাঁদের সঙ্গে লেনদেনে জড়িতরাও নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়ার ঝুঁকিতে রয়েছেন।
এর আগেও ড্রোন তৈরি ও রাশিয়ায় ড্রোন সরবরাহের অভিযোগে ইরানের কোম্পানি ও ব্যক্তিদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র। তবে ইরান বরাবরই রাশিয়ায় ড্রোন পাঠানোর কথা অস্বীকার করেছে। দেশটি বলেছে, ইউক্রেনে আগ্রাসন শুরু করার বেশ আগে রাশিয়ায় কিছু ড্রোন পাঠানো হয়েছিল। অন্যদিকে রাশিয়াও ইউক্রেন যুদ্ধে ইরানের ড্রোন ব্যবহারের কথা অস্বীকার করেছে।
রাশিয়াকে ড্রোন সরবরাহ করায় ইরানের ওপর নতুন করে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। স্থানীয় সময় শুক্রবার মার্কিন ট্রেজারি বিভাগ এই নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি বিভাগ এক বিবৃতিতে বলেছে, ইরানের সরবরাহ করা ড্রোন দিয়ে ইউক্রেনের বেসামরিক অবকাঠামো লক্ষ্য করে হামলা করছে রাশিয়া। এ কারণে ইরানের কুদস অ্যাভিয়েশন ইন্ডাস্ট্রিজের (কিউএআই) ছয়জন নির্বাহী ও বোর্ড সদস্যের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।
কুদস অ্যাভিয়েশন ইন্ডাস্ট্রিজ লাইট এয়ারপ্লেন ডিজাইন অ্যান্ড ম্যানুফ্যাকচারিং ইন্ডাস্ট্রিজ নামেও পরিচিত। এটি ইরানের রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান। ১৯৮৫ সালে প্রতিষ্ঠানটি ইসলামি বিপ্লবী গার্ড কর্পসের অধীনে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। পরে ১৯৯৮ সালে এটিকে অ্যারোস্পেস ইন্ডাস্ট্রিজ অর্গানাইজেশনের অধীনে পুনর্গঠিত করেছে ইরান সরকার।
মার্কিন ট্রেজারি বিভাগের বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, কুদস অ্যাভিয়েশন ইন্ডাস্ট্রিজ ২০১৩ সাল থেকে মার্কিন নিষেধাজ্ঞার অধীনে রয়েছে। কারণ প্রতিষ্ঠানটি ইরানের প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম ও ড্রোনের নকশা তৈরি করে থাকে।
ট্রেজারি সেক্রেটারি জ্যানেট ইয়েলেন বলেছেন, ‘ইউক্রেন যুদ্ধে যে অস্ত্রগুলো ব্যবহার করে পুতিন বর্বরতা চালাচ্ছেন, সেটা বন্ধ করতে আমরা সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করব।’
নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা ব্যক্তিদের মধ্যে ইরানের অ্যারোস্পেস ইন্ডাস্ট্রিজ অর্গানাইজেশনের পরিচালকের নামও রয়েছে। ট্রেজারি বিভাগ বলেছে, এই সংস্থা ইরানের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির তদারক করে থাকে। তবে মার্কিন নিষেধাজ্ঞার অধীনে আসা কোনো কর্মকর্তারই নাম উল্লেখ করা হয়নি রয়টার্সের প্রতিবেদনে।
রয়টার্স জানিয়েছে, নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা ব্যক্তিদের যুক্তরাষ্ট্রে থাকা সম্পদ জব্দ করতে পারবে মার্কিন প্রশাসন। এ ছাড়া তাঁদের সঙ্গে লেনদেনে জড়িতরাও নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়ার ঝুঁকিতে রয়েছেন।
এর আগেও ড্রোন তৈরি ও রাশিয়ায় ড্রোন সরবরাহের অভিযোগে ইরানের কোম্পানি ও ব্যক্তিদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র। তবে ইরান বরাবরই রাশিয়ায় ড্রোন পাঠানোর কথা অস্বীকার করেছে। দেশটি বলেছে, ইউক্রেনে আগ্রাসন শুরু করার বেশ আগে রাশিয়ায় কিছু ড্রোন পাঠানো হয়েছিল। অন্যদিকে রাশিয়াও ইউক্রেন যুদ্ধে ইরানের ড্রোন ব্যবহারের কথা অস্বীকার করেছে।
চলমান যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তি করার আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর যুক্তি, ‘রাশিয়া খুবই বড় শক্তি, ইউক্রেন নয়। তাই যুদ্ধ এড়িয়ে টিকে থাকতে হলে চুক্তি ছাড়া ইউক্রেনের কোনো গতি নেই।’ এই মন্তব্য ট্রাম্পের আলাস্কা বৈঠকের পর এসেছে...
৬ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি ক্ষমতায় থাকাকালে চীন কখনোই তাইওয়ানে আক্রমণ করবে না। চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং তাঁকে এ বিষয়ে আশ্বস্ত করেছেন। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ মন্তব্য করেন ট্রাম্প। খবর রয়টার্সের।
৭ ঘণ্টা আগেবোল্টন বলেছেন, ‘এই বৈঠকের পর ট্রাম্প কিছুই পাননি। যা পেয়েছেন তা হলো, আরও কিছু বৈঠকের প্রতিশ্রুতি। অন্যদিকে পুতিন ‘সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে অনেক দূর এগিয়ে গেছেন, যা আমি সব সময় তাঁর প্রধান লক্ষ্য বলে মনে করেছি।’
৯ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি হয়তো আশা করেছিলেন, এই বৈঠকে যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে একটি চুক্তি হবে। কিন্তু এমন কোনো কিছুই হয়নি। তাই ট্রাম্পের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার জন্য সোমবার ওয়াশিংটনে যাচ্ছেন জেলেনস্কি।
৯ ঘণ্টা আগে