ফিলিস্তিনিদের প্রতি সমর্থন ব্যক্ত করায় সুপারমডেল জিজি হাদিদকে দেখে নেওয়ার হুমকি দিয়েছে ইসরায়েল। দেশটি বলেছে, কী কারণে ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হয়েছে, সে বিষয়টি দেখেও না দেখার ভান করছেন ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত যুক্তরাষ্ট্রের এই মডেল জিজি হাদিদ। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ইনস্টাগ্রামে তিনি ফিলিস্তিনিদের সমর্থনে একটি পোস্ট শেয়ার করেন। এর পরপরই স্টেট অব ইসরায়েল নামে ভেরিফায়েড ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট থেকে জিজি হাদিদকে ওই হুমকি দেওয়া হয়।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
জিজি হাদিদ যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করলেও তাঁর বাবা ফিলিস্তিনি। ২৮ বছর বয়সী এই তারকা মডেল তাঁর ইনস্টা অ্যাকাউন্টের স্টোরিতে লেখেন, ‘ইসরায়েল সরকার ফিলিস্তিনিদের সঙ্গে যে আচরণ করছে, সেগুলো কোনোভাবেই ইহুদি ধর্মের সঙ্গে যায় না।’ তিনি আরও লেখেন, ‘ইসরায়েল সরকারের বিরোধিতা কোনোভাবেই ইহুদিবিদ্বেষ নয় আর ফিলিস্তিনিদের সমর্থন দেওয়া মানে হামাসকে সমর্থন দেওয়া নয়।’
হাদিদের এমন পোস্টের প্রতিক্রিয়ায় স্টেট অব ইসরায়েল পেইজ থেকে জিজি হাদিদের স্টোরির স্ক্রিনশট শেয়ার করে লেখা হয়, ‘হামাস ইসরায়েলে যে গণহত্যা চালিয়েছে, তাতেও বীরত্বের কিছু নেই।’ ওই পোস্টে হামাস সন্ত্রাসী গোষ্ঠীকে আইএসআইএস হিসেবে আখ্যা দিয়ে আরও বলা হয়, ‘হামাস যা (আইএসআইএস), তার নিন্দা করাও ফিলিস্তিনবিরোধী এবং বর্বর সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ইসরায়েলকে সমর্থন দেওয়াই প্রকৃত সঠিক কাজ।’
ইসরায়েলি ওই অ্যাকাউন্ট থেকে জিজি হাদিদকে উদ্দেশ্য করে আরও বলা হয়, ‘আপনার নীরবতাই আপনার অবস্থান কী, সে বিষয়ে স্পষ্ট ইঙ্গিত দেয়। আমরা আপনাকে দেখে নেব।’
এর আগে গত বুধবার এক ইনস্টাগ্রাম পোস্টে জিজি হাদিদ বলেন, ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনিদের মধ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে গিয়ে কোনো ইহুদির ক্ষতি কাম্য নয়। তিনি আরও বলেন, ইসরায়েলে গিয়ে সাধারণ নিরীহ লোকদের ভয় দেখানো, তাদের ওপর সন্ত্রাসবাদ চালানো কোনোভাবেই স্বাধীন ফিলিস্তিন আন্দোলনকে এগিয়ে নেবে না।
ফিলিস্তিনিদের প্রতি সমর্থন ব্যক্ত করায় সুপারমডেল জিজি হাদিদকে দেখে নেওয়ার হুমকি দিয়েছে ইসরায়েল। দেশটি বলেছে, কী কারণে ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হয়েছে, সে বিষয়টি দেখেও না দেখার ভান করছেন ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত যুক্তরাষ্ট্রের এই মডেল জিজি হাদিদ। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ইনস্টাগ্রামে তিনি ফিলিস্তিনিদের সমর্থনে একটি পোস্ট শেয়ার করেন। এর পরপরই স্টেট অব ইসরায়েল নামে ভেরিফায়েড ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট থেকে জিজি হাদিদকে ওই হুমকি দেওয়া হয়।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
জিজি হাদিদ যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করলেও তাঁর বাবা ফিলিস্তিনি। ২৮ বছর বয়সী এই তারকা মডেল তাঁর ইনস্টা অ্যাকাউন্টের স্টোরিতে লেখেন, ‘ইসরায়েল সরকার ফিলিস্তিনিদের সঙ্গে যে আচরণ করছে, সেগুলো কোনোভাবেই ইহুদি ধর্মের সঙ্গে যায় না।’ তিনি আরও লেখেন, ‘ইসরায়েল সরকারের বিরোধিতা কোনোভাবেই ইহুদিবিদ্বেষ নয় আর ফিলিস্তিনিদের সমর্থন দেওয়া মানে হামাসকে সমর্থন দেওয়া নয়।’
হাদিদের এমন পোস্টের প্রতিক্রিয়ায় স্টেট অব ইসরায়েল পেইজ থেকে জিজি হাদিদের স্টোরির স্ক্রিনশট শেয়ার করে লেখা হয়, ‘হামাস ইসরায়েলে যে গণহত্যা চালিয়েছে, তাতেও বীরত্বের কিছু নেই।’ ওই পোস্টে হামাস সন্ত্রাসী গোষ্ঠীকে আইএসআইএস হিসেবে আখ্যা দিয়ে আরও বলা হয়, ‘হামাস যা (আইএসআইএস), তার নিন্দা করাও ফিলিস্তিনবিরোধী এবং বর্বর সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ইসরায়েলকে সমর্থন দেওয়াই প্রকৃত সঠিক কাজ।’
ইসরায়েলি ওই অ্যাকাউন্ট থেকে জিজি হাদিদকে উদ্দেশ্য করে আরও বলা হয়, ‘আপনার নীরবতাই আপনার অবস্থান কী, সে বিষয়ে স্পষ্ট ইঙ্গিত দেয়। আমরা আপনাকে দেখে নেব।’
এর আগে গত বুধবার এক ইনস্টাগ্রাম পোস্টে জিজি হাদিদ বলেন, ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনিদের মধ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে গিয়ে কোনো ইহুদির ক্ষতি কাম্য নয়। তিনি আরও বলেন, ইসরায়েলে গিয়ে সাধারণ নিরীহ লোকদের ভয় দেখানো, তাদের ওপর সন্ত্রাসবাদ চালানো কোনোভাবেই স্বাধীন ফিলিস্তিন আন্দোলনকে এগিয়ে নেবে না।
তাঁর ভাষ্য, ইরানের রাজনৈতিক শাসন টিকে গেছে এবং সম্ভবত আরও শক্ত অবস্থানে পৌঁছেছে। দেশটির মানুষ এখন আধ্যাত্মিক নেতৃত্বের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে। এমনকি যারা আগে নির্লিপ্ত ছিল বা বিরোধিতা করত, তারাও এখন এই নেতৃত্বের পাশে দাঁড়াচ্ছে।
২৩ মিনিট আগে৪৫ মিনিটের এই ফোনালাপের উদ্যোগ এসেছিল ইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানের কাছ থেকে। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরেই তিনি এই উদ্যোগ নেন।
৩১ মিনিট আগেখোররামশহর-৪ বা খাইবার ক্ষেপণাস্ত্রকে ইরানের চতুর্থ প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি শব্দের গতির চেয়ে ১৬ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের বাইরে এবং শব্দের গতির চেয়ে ৮ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের ভেতরে চলতে সক্ষম। উচ্চ গতি এবং কৌশলগত সক্ষমতার জন্য এটিকে শনাক্ত ও প্রতিহত করা কঠিন...
৩৫ মিনিট আগেইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া ও স্পেন। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের ভূখণ্ডে ক্ষেপণাস্ত্র ও বোমা হামলার যে দায়িত্বজ্ঞানহীন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা যে যুক্তিই তুলে ধরা হোক না কেন, তা আন্তর্জা
৪৩ মিনিট আগে