গণতন্ত্র এখন ক্রমেই দুর্বল হয়ে পড়ছে, স্বৈরতন্ত্রই বিশ্ব চালাবে। চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং ফোনালাপে নাকি এ ধরনের কথাই বলেছেন বলে জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।
সম্প্রতি ইউএস নেভাল একাডেমির স্নাতকদের সামনে বক্তৃতা দেওয়ার সময় এ কথা বলেন জো বাইডেন।
জো বাইডেন সম্প্রতি কোয়াডের নেতাদের (ভারত, জাপান, অস্ট্রেলিয়া এবং যুক্তরাষ্ট্র) সঙ্গে সাক্ষাতের জন্য এশিয়া ভ্রমণ করেন। তিনি যেদিন যুক্তরাষ্ট্রের ৪৬তম প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন সেদিন সি চিন পিং তাঁকে ফোন দিয়ে অভিনন্দন জানিয়েছিলেন।
সেই ফোনালাপের বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে জো বাইডেন বলেন, ‘আমরা স্বৈরাচার এবং গণতন্ত্রের মধ্যে একটি বিশ্বব্যাপী লড়াইয়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। আমি মনে রাখব—এবং আমার সহকর্মীরা (মনে রাখুন)—আমি বিশ্বের অন্য যে কোনো নেতার চেয়ে সি চিন পিংয়ের সঙ্গে বেশিবার দেখা করেছি। তিনি আমাকে নির্বাচনের ফল ঘোষণার রাতে অভিনন্দন জানাতে ফোন করেছিলেন। তিনি আমাকে যা বলেছিলেন তা আগেও বহুবার বলেছেন। তিনি বলেছিলেন, “একবিংশ শতাব্দীতে গণতন্ত্রকে আর বাঁচিয়ে রাখা সম্ভব হবে না। স্বৈরতন্ত্রই বিশ্ব চালাবে। ” কেন? চারপাশের বিষয়গুলো এত দ্রুত বদলে যাচ্ছে। গণতন্ত্রের জন্য দরকার একটা সংহতি, এটা সময় নেয়, এবং আপনার হাতে কিন্তু সময় নেই। সে (সি চিন পিং) ভুল।’
বাইডেন আরও বলেন, ‘আপনারা প্রত্যেকে, যখন বিশ্বের বাইরে যাবেন, শুধু যুক্তরাষ্ট্রের সশস্ত্র বাহিনীর একজন গর্বিত সদস্যই হবেন না, আপনি আমাদের গণতন্ত্রের প্রতিনিধি এবং রক্ষক হবেন। এটা শুনতে হালকা বিষয় মনে হতে পারে কিন্তু, আক্ষরিক অর্থে, আমাদের গণতন্ত্র। সেজন্যই আপনি শপথ নিয়েছেন, আমাকে আপনাদের সর্বাধিনায়ক হিসেবে বা কোনো রাজনৈতিক নেতার কাছে নয়, বরং শপথ নিয়েছেন সংবিধানের কাছে।’
চীন এবং যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সম্পর্কে সবসময়ই টানাপোড়েন ছিল। বিশেষ করে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সময় থেকে উত্তেজনা বেড়েছে। দুই রাষ্ট্রের বিরোধের কেন্দ্রে সব সময়ই থেকেছে এই রাষ্ট্র ব্যবস্থার দর্শন।
সাম্প্রতিকতম উত্তেজনা তাইওয়ানের ইস্যুকে ঘিরে। চীন তাইওয়ানকে ঐতিহাসিক অংশ বলে মনে করে। তাইওয়ানের সরকারের পাশে আছে যুক্তরাষ্ট্র। কোয়াড নেতাদের সঙ্গে বৈঠকের সময় বাইডেন তাইওয়ান প্রণালীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং একতরফাভাবে স্থিতাবস্থার যে কোনো পরিবর্তন প্রতিরোধে ওয়াশিংটনের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন।
তাইওয়ানকে রক্ষা করার জন্য যুক্তরাষ্ট্র সামরিক সংঘাতে জড়িত হতে প্রস্তুত কি না জানতে চাইলে বাইডেন ইতিবাচক উত্তরই দিয়েছেন। এর জবাবে চীন বলেছে, যুক্তরাষ্ট্র আগুন নিয়ে খেলছে।
বিশ্বের নানা প্রান্তের খবর পড়ুন:
গণতন্ত্র এখন ক্রমেই দুর্বল হয়ে পড়ছে, স্বৈরতন্ত্রই বিশ্ব চালাবে। চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং ফোনালাপে নাকি এ ধরনের কথাই বলেছেন বলে জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।
সম্প্রতি ইউএস নেভাল একাডেমির স্নাতকদের সামনে বক্তৃতা দেওয়ার সময় এ কথা বলেন জো বাইডেন।
জো বাইডেন সম্প্রতি কোয়াডের নেতাদের (ভারত, জাপান, অস্ট্রেলিয়া এবং যুক্তরাষ্ট্র) সঙ্গে সাক্ষাতের জন্য এশিয়া ভ্রমণ করেন। তিনি যেদিন যুক্তরাষ্ট্রের ৪৬তম প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন সেদিন সি চিন পিং তাঁকে ফোন দিয়ে অভিনন্দন জানিয়েছিলেন।
সেই ফোনালাপের বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে জো বাইডেন বলেন, ‘আমরা স্বৈরাচার এবং গণতন্ত্রের মধ্যে একটি বিশ্বব্যাপী লড়াইয়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। আমি মনে রাখব—এবং আমার সহকর্মীরা (মনে রাখুন)—আমি বিশ্বের অন্য যে কোনো নেতার চেয়ে সি চিন পিংয়ের সঙ্গে বেশিবার দেখা করেছি। তিনি আমাকে নির্বাচনের ফল ঘোষণার রাতে অভিনন্দন জানাতে ফোন করেছিলেন। তিনি আমাকে যা বলেছিলেন তা আগেও বহুবার বলেছেন। তিনি বলেছিলেন, “একবিংশ শতাব্দীতে গণতন্ত্রকে আর বাঁচিয়ে রাখা সম্ভব হবে না। স্বৈরতন্ত্রই বিশ্ব চালাবে। ” কেন? চারপাশের বিষয়গুলো এত দ্রুত বদলে যাচ্ছে। গণতন্ত্রের জন্য দরকার একটা সংহতি, এটা সময় নেয়, এবং আপনার হাতে কিন্তু সময় নেই। সে (সি চিন পিং) ভুল।’
বাইডেন আরও বলেন, ‘আপনারা প্রত্যেকে, যখন বিশ্বের বাইরে যাবেন, শুধু যুক্তরাষ্ট্রের সশস্ত্র বাহিনীর একজন গর্বিত সদস্যই হবেন না, আপনি আমাদের গণতন্ত্রের প্রতিনিধি এবং রক্ষক হবেন। এটা শুনতে হালকা বিষয় মনে হতে পারে কিন্তু, আক্ষরিক অর্থে, আমাদের গণতন্ত্র। সেজন্যই আপনি শপথ নিয়েছেন, আমাকে আপনাদের সর্বাধিনায়ক হিসেবে বা কোনো রাজনৈতিক নেতার কাছে নয়, বরং শপথ নিয়েছেন সংবিধানের কাছে।’
চীন এবং যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সম্পর্কে সবসময়ই টানাপোড়েন ছিল। বিশেষ করে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সময় থেকে উত্তেজনা বেড়েছে। দুই রাষ্ট্রের বিরোধের কেন্দ্রে সব সময়ই থেকেছে এই রাষ্ট্র ব্যবস্থার দর্শন।
সাম্প্রতিকতম উত্তেজনা তাইওয়ানের ইস্যুকে ঘিরে। চীন তাইওয়ানকে ঐতিহাসিক অংশ বলে মনে করে। তাইওয়ানের সরকারের পাশে আছে যুক্তরাষ্ট্র। কোয়াড নেতাদের সঙ্গে বৈঠকের সময় বাইডেন তাইওয়ান প্রণালীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং একতরফাভাবে স্থিতাবস্থার যে কোনো পরিবর্তন প্রতিরোধে ওয়াশিংটনের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন।
তাইওয়ানকে রক্ষা করার জন্য যুক্তরাষ্ট্র সামরিক সংঘাতে জড়িত হতে প্রস্তুত কি না জানতে চাইলে বাইডেন ইতিবাচক উত্তরই দিয়েছেন। এর জবাবে চীন বলেছে, যুক্তরাষ্ট্র আগুন নিয়ে খেলছে।
বিশ্বের নানা প্রান্তের খবর পড়ুন:
কাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলার জেরে যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে এসে দাঁড়িয়েছে দক্ষিণ এশিয়ার পারমাণবিক শক্তিধর দুই বৈরী প্রতিবেশী ভারত ও পাকিস্তান। সীমান্তের নিয়ন্ত্রণরেখায় (এলওসি) ছয় দিন ধরে উভয় পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি গুলির ঘটনা ঘটছে। সীমান্তে জোরদার করা হয়েছে সামরিক বাহিনীর উপস্থিতি। কূটনীতিক বহিষ্কারসহ...
৪ ঘণ্টা আগেইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার হয়ে লড়াইয়ের জন্য ১৫ হাজার সেনাসদস্য পাঠিয়েছে উত্তর কোরিয়া। তাঁদের মধ্যে এখন পর্যন্ত প্রায় ৬০০ জন নিহতের খবর পাওয়া গেছে। আহত হয়েছেন আরও ৪ সহস্রাধিক। সব মিলিয়ে মোট হতাহতের সংখ্যা ৪ হাজার ৭০০ ছাড়িয়ে গেছে। গতকাল বুধবার দক্ষিণ কোরিয়ার জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনআইএসের এক গোপন...
৫ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধের ঘটনায় চরম আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছে ভারতের বিমান সংস্থাগুলো। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম পিটিআই বলছে, এ ঘটনায় দেশটির এয়ারলাইনসগুলোর বাড়তি খরচ মাসে ৩০৭ কোটি রুপি ছাড়িয়ে যেতে পারে।
৫ ঘণ্টা আগেভারতের সঙ্গে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার বলেছেন, পাকিস্তান কোনো উত্তেজনা বাড়ানোর পদক্ষেপ নেবে না, তবে ভারত উসকানি দিলে তার দাঁতভাঙা জবাব দেবে।
৮ ঘণ্টা আগে