সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে হত্যার হুমকি দেওয়ার অভিযোগে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক থেকে ৭২ বছর বয়সী এক বৃদ্ধকে আটক করেছে পুলিশ। স্থানীয় সময় সোমবার মার্কিন ওই ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ব্রুকলিনের প্রসিকিউটর অফিস জানায়, গ্রেপ্তার হওয়া ওই ব্যক্তির নাম টমাস ওয়েলনিকি। তিনি সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে অপহরণ ও হত্যার হুমকি দিয়েছেন।
২০২০ সালের জুলাইতে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যাপিটল পুলিশের কাছে স্বেচ্ছায় দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে ওয়েলনিকি বলেন, ২০২০ সালের নির্বাচনে ট্রাম্প হেরে গেলে যদি ক্ষমতা না ছাড়তে চান, তাহলে তাঁর বিরুদ্ধে অস্ত্র হাতে নেওয়া হবে।
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ও বর্তমান প্রেসিডেন্টের নিরাপত্তা রক্ষার অন্যতম দায়িত্বে আছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সিক্রেট সার্ভিস। এই সংস্থার কাছে গত বছরের জানুয়ারিতে দুটি ভয়েস মেসেজ পাঠান ওয়েলনিকি। সেখানে তিনি ট্রাম্প ও ১২ জন কংগ্রেস সদস্যকে হত্যার হুমকি দেন।
ওই ভয়েস মেসেজে কুইনসের বাসিন্দা ওয়েলনিকি বলেন, হ্যাঁ, এটি একটি হুমকি। আসুন আমাকে গ্রেপ্তার করুন। ওই ব্যক্তি (ট্রাম্প) ও তার ১২টি বানরকে বের করার জন্য আমি যা করতে পারি তা করব।
গত নভেম্বরেও ওয়েলনিকি তিনবার নিউ ইয়র্কের সিক্রেট সার্ভিসের অফিসে ফোন করেন। ওই ফোনগুলোতে তিনি পরিচয় দিয়ে কথা বলেন।
ট্রাম্পকে হিটলার বলে উল্লেখ করে ওয়েলনিকি বলেন, ‘আমি তাঁর মৃত্যু নিশ্চিত করতে যা করার প্রয়োজন করব।’
গত মাসে আরেকটি ফোন কলে সিক্রেট সার্ভিসকে ওয়েলনিকি বলেন, নতুন গৃহযুদ্ধ শুরু হতে পারে। ভোটের কোনো দাম না থাকলে সরকারের বিরুদ্ধে অস্ত্র তুলে নেওয়া ন্যায়সংগত।
গ্রেপ্তারের পরই স্থানীয় সময় সোমবার টমাস ওয়েলনিকিকে ব্রুকলিনের একটি আদালতে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে হাজির করা হয়। পরে তাঁকে ৫০ হাজার ডলারের বিনিময়ে জামিন দেওয়া হয়। জামিনের শর্তে বলা হয়েছে, ওয়েলনিকিকে রাতে গৃহবন্দী থাকতে হবে, যা জিপিএস পর্যবেক্ষণ যন্ত্রের মাধ্যমে পর্যবেক্ষণ করা হবে। এ ছাড়া ওয়েলনিকিকে মানসিক চিকিৎসা করানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে ব্রুকলিনের প্রসিকিউটর অফিস।
সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে হত্যার হুমকি দেওয়ার অভিযোগে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক থেকে ৭২ বছর বয়সী এক বৃদ্ধকে আটক করেছে পুলিশ। স্থানীয় সময় সোমবার মার্কিন ওই ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ব্রুকলিনের প্রসিকিউটর অফিস জানায়, গ্রেপ্তার হওয়া ওই ব্যক্তির নাম টমাস ওয়েলনিকি। তিনি সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে অপহরণ ও হত্যার হুমকি দিয়েছেন।
২০২০ সালের জুলাইতে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যাপিটল পুলিশের কাছে স্বেচ্ছায় দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে ওয়েলনিকি বলেন, ২০২০ সালের নির্বাচনে ট্রাম্প হেরে গেলে যদি ক্ষমতা না ছাড়তে চান, তাহলে তাঁর বিরুদ্ধে অস্ত্র হাতে নেওয়া হবে।
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ও বর্তমান প্রেসিডেন্টের নিরাপত্তা রক্ষার অন্যতম দায়িত্বে আছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সিক্রেট সার্ভিস। এই সংস্থার কাছে গত বছরের জানুয়ারিতে দুটি ভয়েস মেসেজ পাঠান ওয়েলনিকি। সেখানে তিনি ট্রাম্প ও ১২ জন কংগ্রেস সদস্যকে হত্যার হুমকি দেন।
ওই ভয়েস মেসেজে কুইনসের বাসিন্দা ওয়েলনিকি বলেন, হ্যাঁ, এটি একটি হুমকি। আসুন আমাকে গ্রেপ্তার করুন। ওই ব্যক্তি (ট্রাম্প) ও তার ১২টি বানরকে বের করার জন্য আমি যা করতে পারি তা করব।
গত নভেম্বরেও ওয়েলনিকি তিনবার নিউ ইয়র্কের সিক্রেট সার্ভিসের অফিসে ফোন করেন। ওই ফোনগুলোতে তিনি পরিচয় দিয়ে কথা বলেন।
ট্রাম্পকে হিটলার বলে উল্লেখ করে ওয়েলনিকি বলেন, ‘আমি তাঁর মৃত্যু নিশ্চিত করতে যা করার প্রয়োজন করব।’
গত মাসে আরেকটি ফোন কলে সিক্রেট সার্ভিসকে ওয়েলনিকি বলেন, নতুন গৃহযুদ্ধ শুরু হতে পারে। ভোটের কোনো দাম না থাকলে সরকারের বিরুদ্ধে অস্ত্র তুলে নেওয়া ন্যায়সংগত।
গ্রেপ্তারের পরই স্থানীয় সময় সোমবার টমাস ওয়েলনিকিকে ব্রুকলিনের একটি আদালতে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে হাজির করা হয়। পরে তাঁকে ৫০ হাজার ডলারের বিনিময়ে জামিন দেওয়া হয়। জামিনের শর্তে বলা হয়েছে, ওয়েলনিকিকে রাতে গৃহবন্দী থাকতে হবে, যা জিপিএস পর্যবেক্ষণ যন্ত্রের মাধ্যমে পর্যবেক্ষণ করা হবে। এ ছাড়া ওয়েলনিকিকে মানসিক চিকিৎসা করানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে ব্রুকলিনের প্রসিকিউটর অফিস।
কাতারের আল-উদেইদ মার্কিন সামরিক ঘাঁটিতে ইরানের প্রতিশোধমূলক ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। দেশটির রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা ডব্লিউএএম এক বিবৃতিতে জানায়, আমিরাত কাতারের সার্বভৌমত্ব ও আকাশসীমায় ইরানি বিপ্লবী গার্ডের এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন ও জাতিসংঘ সনদের সরাসরি...
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের সাম্প্রতিক হামলার জবাবে ইরান তার পাল্টা প্রতিক্রিয়া অব্যাহত রাখবে বলে জানিয়েছেন এক শীর্ষস্থানীয় ইরানি কর্মকর্তা। আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন। ওই কর্মকর্তা বলেন, আক্রমণকারীকে শাস্তি দেওয়ার পর আমাদের কূটনৈতিক প্রজ্ঞা রয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেকাতারে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি আল-উদেইদে ইরানের পাল্টা হামলার ঘটনায় সৌদি আরব তীব্র নিন্দা জানিয়েছে। একে ‘আন্তর্জাতিক আইন ও সুসম্পর্কের নীতিমালার সুস্পষ্ট লঙ্ঘন’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে দেশটি। সৌদি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানায়, ‘আমরা এই হামলাকে সবচেয়ে কঠোর ভাষায় নিন্দা জানাই।’
৩ ঘণ্টা আগেদোহা ইনস্টিটিউটের সহকারী অধ্যাপক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক মুহান্নাদ সেলুম মনে করছেন, যুক্তরাষ্ট্রের কাতারভিত্তিক ঘাঁটি আল-উদেইদে ইরানের সর্বশেষ হামলাটি মূলত প্রতীকী এবং এটি ইরান-যুক্তরাষ্ট্র উত্তেজনার একটি নতুন স্তর। তিনি বলেন, ইরান অতীতে যুক্তরাষ্ট্রকে লক্ষ্য করে ইরাকের ভেতরে হামলা চালিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে