আমেরিকাকে মাত্র এক ঘণ্টার মধ্যে রাশিয়া ধ্বংস করে দিতে পারবে বলে দাবি করেছেন ক্রেমলিনপন্থী রুশ সম্পাদক মার্গারিটা সিমোনিয়ান। তাঁর এমন দাবিকে ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর রাশিয়ার রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত গণমাধ্যমের সর্বশেষ হুমকি হিসেবে আখ্যা দিয়েছে দ্য নিউজউইক।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে পোস্ট করা একটি ভিডিও ক্লিপে রাশিয়ার আরটি নিউজের সম্পাদক মার্গারিটা বলেছেন, ‘আমরা বিশ্বের একমাত্র দেশ, যারা এক ঘণ্টার মধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে ধ্বংস করতে পারি।’
এ বিষয়ে আজ সোমবার নিউজউইকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মার্গারিটার বক্তব্যটি একটি রুশ টেলিভিশনে সম্প্রচারিত ভিডিওর অংশবিশেষ। তবে এই ভিডিও কবে প্রচারিত হয়েছিল, তা এখনো স্পষ্ট নয়। এ বিষয়ে জানতে নিউজউইক কর্তৃপক্ষ রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে একটি ই-মেইল পাঠিয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনগুলোতে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে প্রায় সময় উসকানিমূলক বিষয়বস্তু সম্প্রচার করা হচ্ছে। এমনকি পারমাণবিক সংঘর্ষেরও ইঙ্গিত দেওয়া হচ্ছে এসবের মধ্য দিয়ে।
ইউক্রেনের সঙ্গে রাশিয়ার চলমান যুদ্ধ চলতি মাসেই দুই বছর পূর্ণ হবে। এই দুই বছর ধরে ইউক্রেনের প্রধান মিত্র ওয়াশিংটনের সঙ্গে মস্কোর সম্পর্ক খুবই উত্তেজনাপূর্ণ ছিল। এই উত্তেজনা শিগগির থেমে যাবে, এমন সম্ভাবনা খুব কম বলে মনে হচ্ছে। ইউক্রেনকে অস্ত্র সরবরাহ করায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং অন্য পশ্চিমা দেশের উদ্দেশে প্রায় সময় উত্তেজনাপূর্ণ প্রতিক্রিয়া জানিয়ে আসছে মস্কো।
তবে ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধ শুরুর আগেই ২০১৯ সালে রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে মার্কিন সামরিক বিভিন্ন স্থাপনার একটি তালিকা সম্প্রচার করা হয়েছিল এবং এই স্থাপনাগুলোকে মস্কোর পারমাণবিক হামলার সম্ভাব্য লক্ষ্যবস্তু হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছিল।
ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধ শুরুর পর ২০২২ সালের মে মাসে একজন রাশিয়ান রাজনীতিবিদ রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমে উপস্থিত হয়ে দাবি করেছিলেন, যুক্তরাষ্ট্রের পূর্ব ও পশ্চিম উপকূলগুলোকে নিশ্চিহ্ন করে দিতে রাশিয়ার মাত্র চারটি ক্ষেপণাস্ত্রের প্রয়োজন হবে।
রাশিয়ার একজন রাজনৈতিক ভাষ্যকারও ২০২৩ সালের মাঝামাঝি বলেছিলেন, ইউক্রেনের যুদ্ধ একটি পারমাণবিক সংঘাতে গড়ালে যুক্তরাষ্ট্র রুশ নিশানায় থাকবে।
রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনের উপস্থাপক ভ্লাদিমির সলোভিভ ক্রেমলিনপন্থী গণমাধ্যমের অন্যতম পরিচিত ব্যক্তিত্ব। চলতি মাসের শুরুর দিকে তিনি বলেছিলেন, রাশিয়ার উচিত ন্যাটোর সদর দপ্তরে হামলা করা। এটি ইউক্রেনের যুদ্ধচেষ্টাকে সমর্থন করছে।
গত জানুয়ারির মাঝামাঝি রাশিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও দেশটির নিরাপত্তা পরিষদের ডেপুটি চেয়ারম্যান দিমিত্রি মেদভেদেভ বলেছিলেন, যুক্তরাষ্ট্র ও ন্যাটোর অস্ত্র দিয়ে রুশ ভূখণ্ডের ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ সাইটগুলোতে হামলা করছে ইউক্রেন, যা পারমাণবিক যুদ্ধকে উসকে দিতে পারে।
আমেরিকাকে মাত্র এক ঘণ্টার মধ্যে রাশিয়া ধ্বংস করে দিতে পারবে বলে দাবি করেছেন ক্রেমলিনপন্থী রুশ সম্পাদক মার্গারিটা সিমোনিয়ান। তাঁর এমন দাবিকে ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর রাশিয়ার রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত গণমাধ্যমের সর্বশেষ হুমকি হিসেবে আখ্যা দিয়েছে দ্য নিউজউইক।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে পোস্ট করা একটি ভিডিও ক্লিপে রাশিয়ার আরটি নিউজের সম্পাদক মার্গারিটা বলেছেন, ‘আমরা বিশ্বের একমাত্র দেশ, যারা এক ঘণ্টার মধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে ধ্বংস করতে পারি।’
এ বিষয়ে আজ সোমবার নিউজউইকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মার্গারিটার বক্তব্যটি একটি রুশ টেলিভিশনে সম্প্রচারিত ভিডিওর অংশবিশেষ। তবে এই ভিডিও কবে প্রচারিত হয়েছিল, তা এখনো স্পষ্ট নয়। এ বিষয়ে জানতে নিউজউইক কর্তৃপক্ষ রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে একটি ই-মেইল পাঠিয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনগুলোতে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে প্রায় সময় উসকানিমূলক বিষয়বস্তু সম্প্রচার করা হচ্ছে। এমনকি পারমাণবিক সংঘর্ষেরও ইঙ্গিত দেওয়া হচ্ছে এসবের মধ্য দিয়ে।
ইউক্রেনের সঙ্গে রাশিয়ার চলমান যুদ্ধ চলতি মাসেই দুই বছর পূর্ণ হবে। এই দুই বছর ধরে ইউক্রেনের প্রধান মিত্র ওয়াশিংটনের সঙ্গে মস্কোর সম্পর্ক খুবই উত্তেজনাপূর্ণ ছিল। এই উত্তেজনা শিগগির থেমে যাবে, এমন সম্ভাবনা খুব কম বলে মনে হচ্ছে। ইউক্রেনকে অস্ত্র সরবরাহ করায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং অন্য পশ্চিমা দেশের উদ্দেশে প্রায় সময় উত্তেজনাপূর্ণ প্রতিক্রিয়া জানিয়ে আসছে মস্কো।
তবে ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধ শুরুর আগেই ২০১৯ সালে রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে মার্কিন সামরিক বিভিন্ন স্থাপনার একটি তালিকা সম্প্রচার করা হয়েছিল এবং এই স্থাপনাগুলোকে মস্কোর পারমাণবিক হামলার সম্ভাব্য লক্ষ্যবস্তু হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছিল।
ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধ শুরুর পর ২০২২ সালের মে মাসে একজন রাশিয়ান রাজনীতিবিদ রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমে উপস্থিত হয়ে দাবি করেছিলেন, যুক্তরাষ্ট্রের পূর্ব ও পশ্চিম উপকূলগুলোকে নিশ্চিহ্ন করে দিতে রাশিয়ার মাত্র চারটি ক্ষেপণাস্ত্রের প্রয়োজন হবে।
রাশিয়ার একজন রাজনৈতিক ভাষ্যকারও ২০২৩ সালের মাঝামাঝি বলেছিলেন, ইউক্রেনের যুদ্ধ একটি পারমাণবিক সংঘাতে গড়ালে যুক্তরাষ্ট্র রুশ নিশানায় থাকবে।
রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনের উপস্থাপক ভ্লাদিমির সলোভিভ ক্রেমলিনপন্থী গণমাধ্যমের অন্যতম পরিচিত ব্যক্তিত্ব। চলতি মাসের শুরুর দিকে তিনি বলেছিলেন, রাশিয়ার উচিত ন্যাটোর সদর দপ্তরে হামলা করা। এটি ইউক্রেনের যুদ্ধচেষ্টাকে সমর্থন করছে।
গত জানুয়ারির মাঝামাঝি রাশিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও দেশটির নিরাপত্তা পরিষদের ডেপুটি চেয়ারম্যান দিমিত্রি মেদভেদেভ বলেছিলেন, যুক্তরাষ্ট্র ও ন্যাটোর অস্ত্র দিয়ে রুশ ভূখণ্ডের ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ সাইটগুলোতে হামলা করছে ইউক্রেন, যা পারমাণবিক যুদ্ধকে উসকে দিতে পারে।
ইসরায়েলের নিরাপত্তা মন্ত্রিসভা গাজা সিটির নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পরিকল্পনা অনুমোদন করেছে। প্রায় দুই বছর ধরে চলমান যুদ্ধের মধ্যে এই সিদ্ধান্তের ফলে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে সামরিক অভিযান আরও বিস্তৃত হবে। শুক্রবার এই সিদ্ধান্ত দেশি-বিদেশি মহলে নতুন করে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছে...
১০ মিনিট আগেগাজায় চলমান যুদ্ধ, অর্থনৈতিক বিপর্যয় ও খাদ্যসহ জরুরি পণ্যের তীব্র সংকটের মধ্যে সাধারণ মানুষের বেঁচে থাকার লড়াই আরও কঠিন হয়ে উঠেছে। ব্যাংকগুলো দীর্ঘদিন বন্ধ, স্থানীয় বাজারে ডিজিটাল লেনদেনও প্রায় অগ্রহণযোগ্য।
২৯ মিনিট আগেভারতীয় পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের পর সম্পর্কে টানাপোড়েন সৃষ্টি হয়েছে। এর মধ্যেই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপ হয়েছে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। আজ শুক্রবার (৮ আগস্ট) সাম্প্রতিক নানা বিষয়ে কথা হয় এই দুই নেতার।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে ৩ দশমিক ৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের নতুন অস্ত্র ও বিমান কেনার পরিকল্পনা আপাতত স্থগিত করেছে ভারত। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ভারতীয় রপ্তানি পণ্যের ওপর শুল্ক দ্বিগুণ করে ৫০ শতাংশ করার সিদ্ধান্তের জবাবে এটি দেশটির প্রথম দৃশ্যমান পদক্ষেপ...
২ ঘণ্টা আগে