যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয় মেয়াদে দায়িত্ব গ্রহণ করবেন আগামী ২০ জানুয়ারি। আর তাঁর অভিষেক অনুষ্ঠান শুরু হবে আগামী ১৭ জানুয়ারি। এরই মধ্যে ট্রাম্পের অভিষেক অনুষ্ঠানের জন্য তহবিল সংগ্রহ শুরু হয়ে গেছে। আর এই তহবিলে অনুদান দেওয়ার হিড়িক পড়ে গেছে বিশ্বের শীর্ষ প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ও ধনী ব্যক্তিদের মধ্যে। এরই মধ্যে ট্রাম্পের অভিষেক অনুষ্ঠানের তহবিলে রেকর্ড পরিমাণ অর্থ জমা পড়েছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ইনডিপেনডেন্টের খবরে বলা হয়েছে, ডোনাল্ড ট্রাম্পের অভিষেকের জন্য তহবিল সংগ্রহ সব রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে। এখন পর্যন্ত ১৭০ মিলিয়ন ডলার সংগ্রহ করা হয়েছে বলে জানা গেছে। এই অর্থ সাধারণত অভিষেক ঘিরে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে ব্যয় করা হয়। শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে প্যারেড এবং বেশ কয়েকটি ভোজসভায় ব্যয় করা হয় এসব অর্থ।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম এবিসি নিউজ জানিয়েছে, ট্রাম্পের দ্বিতীয় অভিষেকের জন্য তহবিল ১৫০ মিলিয়নের লক্ষ্য ছাড়িয়ে ১০৭ মিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। বারাক ওবামা তাঁর অভিষেকের জন্য ২০০৯ সালে ৫৩ মিলিয়ন এবং ২০১৩ সালে ৪২ মিলিয়ন ডলার সংগ্রহ করেছিলেন, আর জো বাইডেনের অভিষেকে ২০২১ সালে ৬৩ মিলিয়ন ডলার সংগ্রহ করা হয়।
এর আগে, ২০১৬ সালে ট্রাম্প তাঁর প্রথম অভিষেকেও রেকর্ড গড়েছিলেন। সে সময় ১০৬ মিলিয়ন ডলারের বেশি সংগ্রহ হয়েছিল। এবার সেই পরিমাণও ছাড়িয়ে গেছে। নভেম্বরে ট্রাম্প দ্বিতীয়বার নির্বাচনে জয়ের পর অ্যামাজন ও মেটা জানায়, তারা অভিষেকের জন্য ১ মিলিয়ন ডলার করে অনুদান দেবে। একইভাবে ওপেনএআইয়ের সিইও স্যাম অল্টম্যানও ১ মিলিয়ন ডলার দেওয়ার পরিকল্পনার কথা জানান। গুগলও অভিষেক তহবিলে ১ মিলিয়ন ডলার দান করেছে। অ্যাপলের সিইও টিম কুকও অভিষেকের জন্য অর্থ দান করেছেন বলে জানা গেছে। তবে কত দিয়েছেন তা জানা যায়নি।
এই অভিষেক অনুষ্ঠানের তহবিলে কোনো ব্যক্তি, কোম্পানি বা গ্রুপ কত অর্থ দান করতে পারে তার কোনো সীমা নেই। গত মাসে মোটরগাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ফোর্ড ১ মিলিয়ন অনুদান এবং অনুষ্ঠানের জন্য গাড়িবহর সরবরাহের প্রতিশ্রুতি দেয়। আরেক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান জেনারেল ইলেকট্রিকসও অনুদান দিয়েছে। উড়োজাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িংও ১ মিলিয়ন ডলার অনুদান দেওয়ার কথা জানিয়েছে।
প্রখ্যাত সাময়িকী ফোর্বসের তথ্য অনুসারে, মাইক্রোসফটও অভিষেক তহবিলে ১ মিলিয়ন ডলার দান করেছে। একইভাবে, এআই সার্চ স্টার্টআপ পারপ্লেক্সিটিও অভিষেক তহবিলে ১ মিলিয়ন ডলার দান করবে এবং ট্রাম্প প্রশাসনকে একটি প্রিমিয়াম সফটওয়্যার বিনা মূল্যে সরবরাহ করবে।
অভিষেক কমিটিকে অভিষেকের ৯০ দিনের মধ্যে ফেডারেল ইলেকশন কমিশনে দানের সব রিপোর্ট জমা দিতে হয়। কিছু দাতা, যারা ১ মিলিয়ন ডলারের বেশি দান করেছেন, তাদেরও অপেক্ষমাণ তালিকায় রাখা হয়েছে বা বলা হয়েছে যে, তারা সম্ভবত ভিআইপি টিকিট পাবেন না, কারণ অনুষ্ঠানের জায়গা এরই মধ্যে পূর্ণ হয়ে গেছে।
দাতারা সাধারণত অভিষেক অনুষ্ঠানের আসন বা কোনো একটি ভোজসভার টিকিট চান। লবিস্টদের জন্য অভিষেক অনুষ্ঠান গুরুত্বপূর্ণ। কারণ তারা করপোরেট স্পনসর এবং ধনী দাতাদের দানের মাধ্যমে প্রভাব বাড়ানোর বা আসন্ন প্রশাসনের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নত করার চেষ্টা করেন।
অনুমান করা হচ্ছে, ট্রাম্পের অভিষেক অনুষ্ঠানের জন্য কমিটি শেষ পর্যন্ত ২০০ মিলিয়ন ডলারেরও বেশি সংগ্রহ করতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয় মেয়াদে দায়িত্ব গ্রহণ করবেন আগামী ২০ জানুয়ারি। আর তাঁর অভিষেক অনুষ্ঠান শুরু হবে আগামী ১৭ জানুয়ারি। এরই মধ্যে ট্রাম্পের অভিষেক অনুষ্ঠানের জন্য তহবিল সংগ্রহ শুরু হয়ে গেছে। আর এই তহবিলে অনুদান দেওয়ার হিড়িক পড়ে গেছে বিশ্বের শীর্ষ প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ও ধনী ব্যক্তিদের মধ্যে। এরই মধ্যে ট্রাম্পের অভিষেক অনুষ্ঠানের তহবিলে রেকর্ড পরিমাণ অর্থ জমা পড়েছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ইনডিপেনডেন্টের খবরে বলা হয়েছে, ডোনাল্ড ট্রাম্পের অভিষেকের জন্য তহবিল সংগ্রহ সব রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে। এখন পর্যন্ত ১৭০ মিলিয়ন ডলার সংগ্রহ করা হয়েছে বলে জানা গেছে। এই অর্থ সাধারণত অভিষেক ঘিরে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে ব্যয় করা হয়। শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে প্যারেড এবং বেশ কয়েকটি ভোজসভায় ব্যয় করা হয় এসব অর্থ।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম এবিসি নিউজ জানিয়েছে, ট্রাম্পের দ্বিতীয় অভিষেকের জন্য তহবিল ১৫০ মিলিয়নের লক্ষ্য ছাড়িয়ে ১০৭ মিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। বারাক ওবামা তাঁর অভিষেকের জন্য ২০০৯ সালে ৫৩ মিলিয়ন এবং ২০১৩ সালে ৪২ মিলিয়ন ডলার সংগ্রহ করেছিলেন, আর জো বাইডেনের অভিষেকে ২০২১ সালে ৬৩ মিলিয়ন ডলার সংগ্রহ করা হয়।
এর আগে, ২০১৬ সালে ট্রাম্প তাঁর প্রথম অভিষেকেও রেকর্ড গড়েছিলেন। সে সময় ১০৬ মিলিয়ন ডলারের বেশি সংগ্রহ হয়েছিল। এবার সেই পরিমাণও ছাড়িয়ে গেছে। নভেম্বরে ট্রাম্প দ্বিতীয়বার নির্বাচনে জয়ের পর অ্যামাজন ও মেটা জানায়, তারা অভিষেকের জন্য ১ মিলিয়ন ডলার করে অনুদান দেবে। একইভাবে ওপেনএআইয়ের সিইও স্যাম অল্টম্যানও ১ মিলিয়ন ডলার দেওয়ার পরিকল্পনার কথা জানান। গুগলও অভিষেক তহবিলে ১ মিলিয়ন ডলার দান করেছে। অ্যাপলের সিইও টিম কুকও অভিষেকের জন্য অর্থ দান করেছেন বলে জানা গেছে। তবে কত দিয়েছেন তা জানা যায়নি।
এই অভিষেক অনুষ্ঠানের তহবিলে কোনো ব্যক্তি, কোম্পানি বা গ্রুপ কত অর্থ দান করতে পারে তার কোনো সীমা নেই। গত মাসে মোটরগাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ফোর্ড ১ মিলিয়ন অনুদান এবং অনুষ্ঠানের জন্য গাড়িবহর সরবরাহের প্রতিশ্রুতি দেয়। আরেক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান জেনারেল ইলেকট্রিকসও অনুদান দিয়েছে। উড়োজাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িংও ১ মিলিয়ন ডলার অনুদান দেওয়ার কথা জানিয়েছে।
প্রখ্যাত সাময়িকী ফোর্বসের তথ্য অনুসারে, মাইক্রোসফটও অভিষেক তহবিলে ১ মিলিয়ন ডলার দান করেছে। একইভাবে, এআই সার্চ স্টার্টআপ পারপ্লেক্সিটিও অভিষেক তহবিলে ১ মিলিয়ন ডলার দান করবে এবং ট্রাম্প প্রশাসনকে একটি প্রিমিয়াম সফটওয়্যার বিনা মূল্যে সরবরাহ করবে।
অভিষেক কমিটিকে অভিষেকের ৯০ দিনের মধ্যে ফেডারেল ইলেকশন কমিশনে দানের সব রিপোর্ট জমা দিতে হয়। কিছু দাতা, যারা ১ মিলিয়ন ডলারের বেশি দান করেছেন, তাদেরও অপেক্ষমাণ তালিকায় রাখা হয়েছে বা বলা হয়েছে যে, তারা সম্ভবত ভিআইপি টিকিট পাবেন না, কারণ অনুষ্ঠানের জায়গা এরই মধ্যে পূর্ণ হয়ে গেছে।
দাতারা সাধারণত অভিষেক অনুষ্ঠানের আসন বা কোনো একটি ভোজসভার টিকিট চান। লবিস্টদের জন্য অভিষেক অনুষ্ঠান গুরুত্বপূর্ণ। কারণ তারা করপোরেট স্পনসর এবং ধনী দাতাদের দানের মাধ্যমে প্রভাব বাড়ানোর বা আসন্ন প্রশাসনের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নত করার চেষ্টা করেন।
অনুমান করা হচ্ছে, ট্রাম্পের অভিষেক অনুষ্ঠানের জন্য কমিটি শেষ পর্যন্ত ২০০ মিলিয়ন ডলারেরও বেশি সংগ্রহ করতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রকে কেন ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়ানো হলো, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে তার কৈফিয়ত চেয়েছেন ডেমোক্র্যাট সিনেটর চাক শুমার। কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়া তিনি কীভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তার স্পষ্ট জবাব জানতে চেয়েছেন ওই ডেমোক্র্যাট নেতা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ তথ্য জানিয়েছে।
২২ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
২ ঘণ্টা আগে