চীনের সঙ্গে তুমুল উত্তেজনার মধ্যেই ফিলিপাইনকে সমর্থনের আশ্বাস দিয়েছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন। আজ মঙ্গলবার ম্যানিলা সফরের সময় তিনি ফিলিপাইনের প্রতি আমেরিকার লৌহ-সুরক্ষিত নিরাপত্তা প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন।
এ বিষয়ে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দক্ষিণ চীন সাগরে প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক পরিস্থিতিতে গত কয়েক মাসে ম্যানিলা ও বেইজিংয়ের মধ্যে ঝগড়া-বিবাদ বেড়েছে। তবে ম্যানিলায় গিয়ে এ বিষয়ে ব্লিঙ্কেন বলেছেন, ‘এই জলপথগুলো ফিলিপাইনের নিরাপত্তার এবং এর অর্থনীতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ।’
ফিলিপাইনের পররাষ্ট্রসচিব এনরিক মানালোর সঙ্গে এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে দক্ষিণ চীন সাগরকে এর আশপাশের অঞ্চল, যুক্তরাষ্ট্র এবং বাকি পৃথিবীর জন্যও গুরুত্বপূর্ণ বলে মত দেন ব্লিঙ্কেন। তিনি বলেন, ‘এ কারণেই আমরা ফিলিপাইনের সঙ্গে দাঁড়িয়েছি এবং পারস্পরিক প্রতিরক্ষা চুক্তিসহ আমাদের লৌহবদ্ধ প্রতিরক্ষা প্রতিশ্রুতিতে এক হয়েছি।’
এ সময় ম্যানিলা ও ওয়াশিংটন তাদের জোটকে আরও ‘উন্নত’ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বলে মত দেন ফিলিপিনো পররাষ্ট্রসচিব মানালো।
ব্লিঙ্কেনের এই সফরকে ফিলিপাইনের প্রেসিডেন্ট ফার্দিনান্দ মার্কোস জুনিয়রের জন্য মার্কিন সমর্থনকে আরও জোরদার হিসাবেও দেখা হতে পারে। মার্কোস তাঁর পূর্বসূরি রদ্রিগো দুতার্তের বিপরীতে ওয়াশিংটনের দিকে ঝুঁকেছেন। আগের প্রেসিডেন্ট দুতার্তে ছিলেন চীনঘেঁষা।
এদিকে আজ মঙ্গলবার হোয়াইট হাউস ঘোষণা করেছে, প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন আগামী মাসেই ফিলিপিনো প্রেসিডেন্ট মার্কোস এবং জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদার সঙ্গে একটি শীর্ষ বৈঠকের আয়োজন করবেন।
চীনের সঙ্গে তুমুল উত্তেজনার মধ্যেই ফিলিপাইনকে সমর্থনের আশ্বাস দিয়েছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন। আজ মঙ্গলবার ম্যানিলা সফরের সময় তিনি ফিলিপাইনের প্রতি আমেরিকার লৌহ-সুরক্ষিত নিরাপত্তা প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন।
এ বিষয়ে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দক্ষিণ চীন সাগরে প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক পরিস্থিতিতে গত কয়েক মাসে ম্যানিলা ও বেইজিংয়ের মধ্যে ঝগড়া-বিবাদ বেড়েছে। তবে ম্যানিলায় গিয়ে এ বিষয়ে ব্লিঙ্কেন বলেছেন, ‘এই জলপথগুলো ফিলিপাইনের নিরাপত্তার এবং এর অর্থনীতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ।’
ফিলিপাইনের পররাষ্ট্রসচিব এনরিক মানালোর সঙ্গে এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে দক্ষিণ চীন সাগরকে এর আশপাশের অঞ্চল, যুক্তরাষ্ট্র এবং বাকি পৃথিবীর জন্যও গুরুত্বপূর্ণ বলে মত দেন ব্লিঙ্কেন। তিনি বলেন, ‘এ কারণেই আমরা ফিলিপাইনের সঙ্গে দাঁড়িয়েছি এবং পারস্পরিক প্রতিরক্ষা চুক্তিসহ আমাদের লৌহবদ্ধ প্রতিরক্ষা প্রতিশ্রুতিতে এক হয়েছি।’
এ সময় ম্যানিলা ও ওয়াশিংটন তাদের জোটকে আরও ‘উন্নত’ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বলে মত দেন ফিলিপিনো পররাষ্ট্রসচিব মানালো।
ব্লিঙ্কেনের এই সফরকে ফিলিপাইনের প্রেসিডেন্ট ফার্দিনান্দ মার্কোস জুনিয়রের জন্য মার্কিন সমর্থনকে আরও জোরদার হিসাবেও দেখা হতে পারে। মার্কোস তাঁর পূর্বসূরি রদ্রিগো দুতার্তের বিপরীতে ওয়াশিংটনের দিকে ঝুঁকেছেন। আগের প্রেসিডেন্ট দুতার্তে ছিলেন চীনঘেঁষা।
এদিকে আজ মঙ্গলবার হোয়াইট হাউস ঘোষণা করেছে, প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন আগামী মাসেই ফিলিপিনো প্রেসিডেন্ট মার্কোস এবং জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদার সঙ্গে একটি শীর্ষ বৈঠকের আয়োজন করবেন।
ইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
২ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
৬ মিনিট আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
১১ মিনিট আগেইরান-ইসরায়েল সংঘাতে সরাসরি জড়িয়ে পড়ল যুক্তরাষ্ট্র। গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী। এরপর প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেছেন, ইরানকে অবশ্যই মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি ফেরাতে হবে। নয়তো আরও হামলার হুমকি দিয়েছেন তিনি।
১৬ মিনিট আগে