অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস অঙ্গরাজ্যে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০৪। নিহতদের মধ্যে অন্তত ২৮ জন শিশু। এখনো বহু মানুষ নিখোঁজ। টেক্সাসের সেন্ট্রাল হাইল্যান্ড অঞ্চলের নদ-নদীগুলোতে পানি বিপজ্জনকভাবে বেড়ে যাওয়ায় উদ্ধারকাজ ব্যাহত হচ্ছে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
এই আকস্মিক প্রাকৃতিক দুর্যোগে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে কের কাউন্টিতে। এই কাউন্টিতেই অঙ্গরাজ্যটির বিখ্যাত ‘ক্যাম্প মিস্টিক’ এবং আরও বেশ কিছু গ্রীষ্মকালীন শিবির অবস্থিত। কাউন্টির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এখানেই ৮৪ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। স্থানীয় সময় সোমবার সকালে ক্যাম্প মিস্টিক কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ক্যাম্পে থাকা ২৭ জন আকস্মিক বন্যার তোড়ে ভেসে যায় এবং পরে তাদের মৃত্যু নিশ্চিত করা হয়।
উদ্ধারকাজ এখনো চললেও স্থানীয় প্রশাসন এখনই ব্যর্থতা নিয়ে কিছু বলতে নারাজ। অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন—বৃষ্টির পূর্বাভাস ও সতর্কতা থাকা সত্ত্বেও কেন আগাম ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি? কেন শিশুদের গ্রীষ্মকালীন শিবিরগুলো দ্রুত সরিয়ে নেওয়া হলো না?
ভারী যন্ত্রপাতির সাহায্যে গাছপালা ও ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে নদী ও বনভূমি তল্লাশি করছে উদ্ধারকারী দল। অনেক স্বেচ্ছাসেবক পায়ের ওপর কাদা মেখে এক টুকরো ধ্বংসাবশেষও বাদ না দিয়ে খুঁজে যাচ্ছেন নিখোঁজদের। নিখোঁজদের পরিবার আশায় বুক বেঁধে অপেক্ষায় রয়েছে। তবে পরিস্থিতি দিনে দিনে আরও আশঙ্কাজনক হয়ে উঠছে।
আবহাওয়া পূর্বাভাস অনুযায়ী, মধ্য টেক্সাসে আবারও ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। এমনিতেই অঞ্চলটির মাটি বৃষ্টিতে স্যাঁতসেঁতে হয়ে পড়েছে। নতুন বৃষ্টিতে জলস্তর আরও বাড়বে এবং নতুন এলাকা প্লাবিত হতে পারে বলে আশঙ্কা করছে কর্তৃপক্ষ। এতে করে উদ্ধারকাজে নতুন চ্যালেঞ্জ দেখা দিতে পারে।
টেক্সাসে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে চরম আবহাওয়ার ঘটনা বেড়ে গেছে। ২০১৫ সালের মে মাসেও টেক্সাসে বড় ধরনের বন্যা হয়েছিল, যেখানে অন্তত ৪৮ জনের মৃত্যু হয়েছিল। এ ছাড়া ২০১৫ সালে হার্ভি হারিকেনের পর টেক্সাসের বিভিন্ন এলাকায় ভয়াবহ বন্যা দেখা দেয়, সেই সময় ১০০ বিলিয়ন ডলারের বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছিল।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে টেক্সাসের মতো অঞ্চলগুলোতে আকস্মিক বন্যা, ভারী বৃষ্টি ও ঝড়ের ঝুঁকি অনেক বেড়ে গেছে। এবারকার বন্যাকে তাঁরা বলছেন ‘শতাব্দীর ভয়াবহতম দুর্যোগগুলোর একটি।’ টেক্সাসের মানুষ এখন শোক, উদ্বেগ আর অজানা আশঙ্কার মধ্যে দিন পার করছে। বহু পরিবার এখনো জানে না, তাদের আপনজন কোথায় বা আদৌ বেঁচে আছে কি না। প্রশাসন, উদ্ধারকারী দল ও সাধারণ মানুষ—সবাই মিলে এক মর্মান্তিক লড়াইয়ে নেমেছে। সামনে আরও কঠিন সময় আসছে বলেই ধারণা।
যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস অঙ্গরাজ্যে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০৪। নিহতদের মধ্যে অন্তত ২৮ জন শিশু। এখনো বহু মানুষ নিখোঁজ। টেক্সাসের সেন্ট্রাল হাইল্যান্ড অঞ্চলের নদ-নদীগুলোতে পানি বিপজ্জনকভাবে বেড়ে যাওয়ায় উদ্ধারকাজ ব্যাহত হচ্ছে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
এই আকস্মিক প্রাকৃতিক দুর্যোগে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে কের কাউন্টিতে। এই কাউন্টিতেই অঙ্গরাজ্যটির বিখ্যাত ‘ক্যাম্প মিস্টিক’ এবং আরও বেশ কিছু গ্রীষ্মকালীন শিবির অবস্থিত। কাউন্টির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এখানেই ৮৪ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। স্থানীয় সময় সোমবার সকালে ক্যাম্প মিস্টিক কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ক্যাম্পে থাকা ২৭ জন আকস্মিক বন্যার তোড়ে ভেসে যায় এবং পরে তাদের মৃত্যু নিশ্চিত করা হয়।
উদ্ধারকাজ এখনো চললেও স্থানীয় প্রশাসন এখনই ব্যর্থতা নিয়ে কিছু বলতে নারাজ। অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন—বৃষ্টির পূর্বাভাস ও সতর্কতা থাকা সত্ত্বেও কেন আগাম ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি? কেন শিশুদের গ্রীষ্মকালীন শিবিরগুলো দ্রুত সরিয়ে নেওয়া হলো না?
ভারী যন্ত্রপাতির সাহায্যে গাছপালা ও ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে নদী ও বনভূমি তল্লাশি করছে উদ্ধারকারী দল। অনেক স্বেচ্ছাসেবক পায়ের ওপর কাদা মেখে এক টুকরো ধ্বংসাবশেষও বাদ না দিয়ে খুঁজে যাচ্ছেন নিখোঁজদের। নিখোঁজদের পরিবার আশায় বুক বেঁধে অপেক্ষায় রয়েছে। তবে পরিস্থিতি দিনে দিনে আরও আশঙ্কাজনক হয়ে উঠছে।
আবহাওয়া পূর্বাভাস অনুযায়ী, মধ্য টেক্সাসে আবারও ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। এমনিতেই অঞ্চলটির মাটি বৃষ্টিতে স্যাঁতসেঁতে হয়ে পড়েছে। নতুন বৃষ্টিতে জলস্তর আরও বাড়বে এবং নতুন এলাকা প্লাবিত হতে পারে বলে আশঙ্কা করছে কর্তৃপক্ষ। এতে করে উদ্ধারকাজে নতুন চ্যালেঞ্জ দেখা দিতে পারে।
টেক্সাসে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে চরম আবহাওয়ার ঘটনা বেড়ে গেছে। ২০১৫ সালের মে মাসেও টেক্সাসে বড় ধরনের বন্যা হয়েছিল, যেখানে অন্তত ৪৮ জনের মৃত্যু হয়েছিল। এ ছাড়া ২০১৫ সালে হার্ভি হারিকেনের পর টেক্সাসের বিভিন্ন এলাকায় ভয়াবহ বন্যা দেখা দেয়, সেই সময় ১০০ বিলিয়ন ডলারের বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছিল।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে টেক্সাসের মতো অঞ্চলগুলোতে আকস্মিক বন্যা, ভারী বৃষ্টি ও ঝড়ের ঝুঁকি অনেক বেড়ে গেছে। এবারকার বন্যাকে তাঁরা বলছেন ‘শতাব্দীর ভয়াবহতম দুর্যোগগুলোর একটি।’ টেক্সাসের মানুষ এখন শোক, উদ্বেগ আর অজানা আশঙ্কার মধ্যে দিন পার করছে। বহু পরিবার এখনো জানে না, তাদের আপনজন কোথায় বা আদৌ বেঁচে আছে কি না। প্রশাসন, উদ্ধারকারী দল ও সাধারণ মানুষ—সবাই মিলে এক মর্মান্তিক লড়াইয়ে নেমেছে। সামনে আরও কঠিন সময় আসছে বলেই ধারণা।
ভিয়েতনামের কৃষক নুয়েন থি হুয়ং। চিন্তায় ঠিকমতো ঘুমোতে পারছেন না। হাতছাড়া হতে যাচ্ছে তাঁর রুজি-রোজগারের একমাত্র উপায়। তাও আবার তাঁর নিজ দেশে ট্রাম্প পরিবারের সমর্থনে নির্মিত হতে যাওয়া একটি গলফ ক্লাবের জন্য। বিনিময়ে মিলবে মাত্র ৩২০০ মার্কিন ডলার এবং কয়েক মাসের জন্য চাল।
১৬ মিনিট আগেপারমাণবিক হামলায় বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিদের অনেকে ছিলেন অল্পবয়সী নারী, যাঁরা বোমা হামলার সময় গর্ভবতী বা সন্তান ধারণের উপযুক্ত বয়সে ছিলেন। কিন্তু তাঁদের শরীর থেকে সন্তানের শরীরে তেজস্ক্রিয়তা প্রবেশ করতে পারে, এই ভয়ে একপ্রকার ধ্বংসই হয়ে গেছে তাঁদের জীবন। চিকিৎসক, পরিচিতজন, বন্ধুবান্ধব এমনকি পরিবারের...
১ ঘণ্টা আগেস্ত্রীকে নিয়ে গ্রামের দিকে যাচ্ছিলেন স্বামী। পথিমধ্যে মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান স্ত্রী। দিশেহারা স্বামী আশপাশে মানুষের কাছে সাহায্য চেয়েছিলেন, কিন্তু ভারী বৃষ্টি ও প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে কেউ এগিয়ে আসেনি।
১ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ কোরিয়ার সেনাবাহিনীর জনবল গত ৬ বছরে উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। বর্তমানে দেশটির সেনাসদস্য প্রায় ৪ লাখ ৫০ হাজার, যা ২০১৮ সালের তুলনায় প্রায় ২০ শতাংশ কম। আর এই লোকবল কমার কারণ, দেশটিতে জন্মহার হ্রাস পাওয়ায় জনসংখ্যার হ্রাস। খবর বিবিসির।
১ ঘণ্টা আগে