রয়টার্স
লস অ্যাঞ্জেলেসে অভিবাসনবিরোধী ধরপাকড়ের বিরুদ্ধে চলমান বিক্ষোভ ঠেকাতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েন করেছেন। এই সিদ্ধান্ত ঘিরে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে মার্কিন রাজনীতি; ডেমোক্র্যাট ও রিপাবলিকানদের মধ্যে চলছে তীব্র বাকযুদ্ধ।
ডেমোক্র্যাটিক সিনেটর ক্রিস মারফি এক টুইটে বলেন, ‘ট্রাম্প শান্তি চান না, তিনি বিভাজন ও উত্তেজনা উসকে দিতে চান। তাঁর আন্দোলন গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে না। সুযোগ পেলে তাঁরা আইনের শাসনের অবসান ঘটাবেন।’
আরেক ডেমোক্র্যাট সিনেটর কোরি বুকার বলেন, ক্যালিফোর্নিয়ার অনুমতি ছাড়াই ট্রাম্পের ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েন অসাংবিধানিক এবং তাতে পরিস্থিতির অবনতি ঘটবে। এনবিসির ‘মিট দ্য প্রেস’ অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, ট্রাম্প ২০২১ সালের ৬ জানুয়ারির ক্যাপিটল হিলে হামলার সময় নীরব ছিলেন এবং পরে হামলায় যুক্ত অনেককে তিনি ক্ষমাও করে দিয়েছেন।
মার্কিন অভিবাসন দপ্তর আইসির ধরপাকড়ের প্রতিবাদে গত রোববার ক্যালিফোর্নিয়ার অঙ্গরাজ্যের প্রধান শহর লস অ্যাঞ্জেলেসে ব্যাপক বিক্ষোভ দেখান অভিবাসীরা। বিক্ষোভ দমনে ফেডারেল ভবনের সামনে অন্তত ছয়টি সামরিক যান ও দাঙ্গাপ্রতিরোধী বাহিনী অবস্থান নেয়। বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে গ্যাস নিক্ষেপ করা হয়।
এই পদক্ষেপ নিয়ে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর গ্যাভিন নিউসামের মধ্যে সরাসরি বাকযুদ্ধ হয়। গভর্নর নিউসাম বলেন, ‘ট্রাম্প শুধু নাটক দেখাতে চান। এটা সরাসরি কেন্দ্রীয় সরকারের ক্ষমতার অপব্যবহার।’ ট্রাম্প পাল্টা অভিযোগ করেন, নিউসাম নিজ রাজ্যে শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষা করতে ব্যর্থ হয়েছেন।
তবে রিপাবলিকানদের অনেকে ট্রাম্পের সিদ্ধান্তকে সমর্থন করেছেন। প্রতিনিধি পরিষদের স্পিকার মাইক জনসন বলেন, ‘আমরা বলপ্রয়োগের মাধ্যমে শান্তি প্রতিষ্ঠার নীতি অনুসরণ করি, যা বিদেশ ও দেশের ভেতর দুটিতেই প্রযোজ্য। এটা কঠোর পদক্ষেপ নয়।’
রিপাবলিকান সেনেটর জেমস ল্যাংকফোর্ড বলেন, ‘আসলে ট্রাম্প উত্তেজনা প্রশমিত করার চেষ্টা করছেন। বিক্ষোভকারীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে নানা বস্তু ছুড়েছে।’ তিনি বলেন, ২০২০ সালে সিয়াটল ও পোর্টল্যান্ডে বর্ণবৈষম্যবিরোধী বিক্ষোভের সময়ও ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েন করা হয়েছিল।
অভিবাসনবিরোধী ধরপাকড় ও প্রতিবাদে বিক্ষোভ যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসন নীতিমালা, প্রতিবাদের অধিকার এবং ঘরোয়া ইস্যুতে কেন্দ্রীয় বাহিনীর ব্যবহারের সীমা নিয়ে জাতীয় বিতর্ককে গভীর করে তুলল। একই সঙ্গে প্রেসিডেন্টের ক্ষমতার পরিধি ও জনগণের মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিয়েও নতুন করে প্রশ্ন উঠল।
লস অ্যাঞ্জেলেসে অভিবাসনবিরোধী ধরপাকড়ের বিরুদ্ধে চলমান বিক্ষোভ ঠেকাতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েন করেছেন। এই সিদ্ধান্ত ঘিরে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে মার্কিন রাজনীতি; ডেমোক্র্যাট ও রিপাবলিকানদের মধ্যে চলছে তীব্র বাকযুদ্ধ।
ডেমোক্র্যাটিক সিনেটর ক্রিস মারফি এক টুইটে বলেন, ‘ট্রাম্প শান্তি চান না, তিনি বিভাজন ও উত্তেজনা উসকে দিতে চান। তাঁর আন্দোলন গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে না। সুযোগ পেলে তাঁরা আইনের শাসনের অবসান ঘটাবেন।’
আরেক ডেমোক্র্যাট সিনেটর কোরি বুকার বলেন, ক্যালিফোর্নিয়ার অনুমতি ছাড়াই ট্রাম্পের ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েন অসাংবিধানিক এবং তাতে পরিস্থিতির অবনতি ঘটবে। এনবিসির ‘মিট দ্য প্রেস’ অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, ট্রাম্প ২০২১ সালের ৬ জানুয়ারির ক্যাপিটল হিলে হামলার সময় নীরব ছিলেন এবং পরে হামলায় যুক্ত অনেককে তিনি ক্ষমাও করে দিয়েছেন।
মার্কিন অভিবাসন দপ্তর আইসির ধরপাকড়ের প্রতিবাদে গত রোববার ক্যালিফোর্নিয়ার অঙ্গরাজ্যের প্রধান শহর লস অ্যাঞ্জেলেসে ব্যাপক বিক্ষোভ দেখান অভিবাসীরা। বিক্ষোভ দমনে ফেডারেল ভবনের সামনে অন্তত ছয়টি সামরিক যান ও দাঙ্গাপ্রতিরোধী বাহিনী অবস্থান নেয়। বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে গ্যাস নিক্ষেপ করা হয়।
এই পদক্ষেপ নিয়ে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর গ্যাভিন নিউসামের মধ্যে সরাসরি বাকযুদ্ধ হয়। গভর্নর নিউসাম বলেন, ‘ট্রাম্প শুধু নাটক দেখাতে চান। এটা সরাসরি কেন্দ্রীয় সরকারের ক্ষমতার অপব্যবহার।’ ট্রাম্প পাল্টা অভিযোগ করেন, নিউসাম নিজ রাজ্যে শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষা করতে ব্যর্থ হয়েছেন।
তবে রিপাবলিকানদের অনেকে ট্রাম্পের সিদ্ধান্তকে সমর্থন করেছেন। প্রতিনিধি পরিষদের স্পিকার মাইক জনসন বলেন, ‘আমরা বলপ্রয়োগের মাধ্যমে শান্তি প্রতিষ্ঠার নীতি অনুসরণ করি, যা বিদেশ ও দেশের ভেতর দুটিতেই প্রযোজ্য। এটা কঠোর পদক্ষেপ নয়।’
রিপাবলিকান সেনেটর জেমস ল্যাংকফোর্ড বলেন, ‘আসলে ট্রাম্প উত্তেজনা প্রশমিত করার চেষ্টা করছেন। বিক্ষোভকারীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে নানা বস্তু ছুড়েছে।’ তিনি বলেন, ২০২০ সালে সিয়াটল ও পোর্টল্যান্ডে বর্ণবৈষম্যবিরোধী বিক্ষোভের সময়ও ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েন করা হয়েছিল।
অভিবাসনবিরোধী ধরপাকড় ও প্রতিবাদে বিক্ষোভ যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসন নীতিমালা, প্রতিবাদের অধিকার এবং ঘরোয়া ইস্যুতে কেন্দ্রীয় বাহিনীর ব্যবহারের সীমা নিয়ে জাতীয় বিতর্ককে গভীর করে তুলল। একই সঙ্গে প্রেসিডেন্টের ক্ষমতার পরিধি ও জনগণের মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিয়েও নতুন করে প্রশ্ন উঠল।
পারস্য উপসাগরের উপকূলে ইরানের বুশেহর শহরে অবস্থিত পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র যদি কোনো হামলার শিকার হয়, তবে তার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ। শুধু ইরান নয়, পুরো উপসাগরীয় অঞ্চল পড়বে বিপদের মুখে।
৪ ঘণ্টা আগেবি-২ বিমানের সঙ্গে ছিল চারটি বোয়িং কেসি-৪৬ পেগাসাস ফুয়েল ট্যাংকার। এর মধ্যে দুটি ইতিমধ্যে প্রশান্ত মহাসাগরের আকাশে বি-২ বোমারুতে জ্বালানি সরবরাহ করেছে। বাকি দুটি প্রায় ৭৫ কিলোমিটার পেছনে অবস্থান করছে।
৪ ঘণ্টা আগেসামরিক শক্তিতে বরাবরই নিজেকে অপরাজেয় হিসেবে জাহির করা ইসরায়েলকে সত্যিই কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলেছে ইরান। ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলকে ইতিমধ্যেই ব্যতিব্যস্ত করার পর গতকাল শনিবার দেশটির আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা ভেদ করে সফল ড্রোন হামলা চালায় ইরান। ইরানের দুটি ড্রোন ইসরায়েলের উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলে...
৪ ঘণ্টা আগেইরান-ইসরায়েল চলমান সংঘাত নবম দিনে গড়িয়েছে। এই উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্র যদি ইসরায়েলের পক্ষে সরাসরি ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে, তাহলে লোহিতসাগরে মার্কিন জাহাজগুলোতে হামলা চালানো হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীরা। হুতি বিদ্রোহীদের এক মুখপাত্রের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে
৪ ঘণ্টা আগে